১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২

সরকার সেলিম বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ......

২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

কামরূজজামানস্বাধীন বলেছেন: প্রয়োজনীয় পোষ্ট, আপারা একটু মন দিয়া পইরেন।

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১

আশরাফ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১

আমিই রূপক বলেছেন: ভালো পোস্ট। পর্দানশীল নারীদেরকে সবাই শ্রদ্ধা করে।

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২

লুকার বলেছেন:

স্ত্রীগন?

মডেল আর অভিনেত্রীদের পর্দা বিষয়ে কি ফতোয়া?

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫

বকুল০৮ বলেছেন: সহমত!!!

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

আমিই রূপক বলেছেন: @লুকার, আয়াতে স্ত্রী, কন্যা আর 'মুমিন মহিলা'দের কথা বলা হয়েছে। খেয়াল করুন।

৮| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

স্পর্শহীন কিছুদিন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোষ্ট। সবার এই পোষ্ট দেখা উচিত।



ধন্যবাদ।

৯| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বৈকুনঠ বলেছেন: পোশাক নির্বাচনে শালীন হওয়া পুরুষ মহিলা সবার জন্যই সমান উচিৎ। ইসলামিক পর্দাপ্রথার অনুসরন মেয়েদেরকে লুচ্চা বদমাইশদের হয়রানি থেইকা মুক্তি দিব এই যুক্তিটা নিতান্ত হাস্যকর এবং বালসুলভ।
আপনেতো আরব দেশে থাকেন, জানিনা সেইখানে আরবীগো চালচলন কেমন। ইউরোপে গরমকালে দেখা যায় খাজুর পোলায় থ্রী কোয়ার্টার প্যান্ট আর গেন্জি পইরা ঘুরতাসে সংগে বৌ নিয়া। কিন্তু বেচারি বৌ এই গরমের মইদ্যেও কালা বোরখায় আপাদমস্তক ঢাকা। শালিনতার ভিতরে একটু খোলামেলা হৈলে কি দোষটা হৈত অই মহিলার?
লুচ্চা বদমাইশ যেমন পুরুষদের মধ্যে আছে তেমন মেয়েদের মধ্যেও আছে।

১০| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

এসব কি হচ্ছে ! বলেছেন: আপনার এই পোস্টটি উদ্দেশ্য মূলক। সুন্দর দেখানোর জন্য হিজাব আসে নাই। হিজাবের ব্যাপারে এরকম ভুল ব্যাখ্যা খুবই খারাপ। আপনিতো দেখি সাংঘাতিক লোক!!

১১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

বৈকুনঠ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে পর্দানশীল নারীকে আমরা সবাই শ্রদ্ধা করি। আর যারা বেপর্দা তারা সবসময় নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকে।
--------------------------------------

আপনে নিজে খেয়াল করতেসেন যে আপনে কি বলতেসেন? কখন একজন মেয়ে নির্যাতনের শিকার হয়? যখন কেউ তারে নির্যাতন করে, ঠিক না? এখন চলেন ভাইবা দেখি এই নির্যাতন কারীরা কারা। কারন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা আপনের আমার মতন পুরুষ। এবং আরো অবাক করা কথা হৈল যে এই পুরুষেরা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই অই নির্যাতিতা নারীর পরিবারের সদস্য। আর রাস্তার মোড়ের রোমিওগুলানতো দুই চটকনা খাইলেই টাইট হয়া যাইব।

১২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:০৩

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: লুকার বলেছেন:

স্ত্রীগন?

মডেল আর অভিনেত্রীদের পর্দা বিষয়ে কি ফতোয়া?

----------------------------------------------------------------------

ভাই ঢাকায় প্রচুর ইরানী ছবি পাওয়া যায়। জোগাড় করে দেখবেন সেসবের অভিনেত্রিরা কিভাবে অভিনয় করে। আপনার জবাব পাবেন। আর ছবিগুলোর শিল্পমানও অনেক উন্নত। কাহিনী ও ভালো।

১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:০৪

আমিই রূপক বলেছেন: @বৈকুন্ঠ, যে পরিবারে পুরুষেরা নারীর দিকে হাত বাড়ায়। সেই পরিবেশে বড় হওয়া একটা মেয়ের মানসিকতা কেমন হয় সেটা নিয়েও একটা মনস্তাত্বিক গবেষণার দরকার আছে। তবে যে, সব মেয়েরা চায় যে লোকে আমাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখুক, তার উচিৎ নিজের আবেদনময়ী করে উপস্থাপন না করা। বেপর্দা একটা মেয়েকে পুরুষ কামের চোখেই দেখবে, শ্রদ্ধার চোখে নয়। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়।

১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:১৯

সাইলেন্সার বলেছেন:

এসব কি হচ্ছে-র সাথে একমত।

হিজাব পড়া এতগুলো মেয়ের ছবি দিয়ে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন?

১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজান তাইলে বাংলাদেশের মাইয়া দেখলে খালি উল্টা পাল্টা কাম করবার মন চায়, তাই না?

তাইলে তো আপনের পোস্ট দেওনের উদ্দেশ্য হইলো যারা পর্দা করেন না তাগো উপর নির্যাতন করা জায়েজ ঠিক না?

আইচ্ছা যতদূর জানি মুসলিম দেশে সবাই নাকি আপনাদের মতোই, যারা একটু ভুলেও পর্দা না করে তাদের উপর নাকি রাস্ট্রিয় সন্ত্রাস নাইমা আসে?

যেমন মুখতারান মাইদের জন্য হুদুদ আইন আছিলো অথবা সৌদীতে ধর্ষন আইন? এই জুলুম কেডা স্বীকার করবার চায়? নিশ্চয় আল্লাহর বিচার বান্দার করন ঠিক না?

১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অবশ্য কোরানের আয়াত রে যে ঢাল হিসাবে ব্যাব হার করতাছেন সেইডা বুঝা যাইতাছে!

১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওডো ধরা খাই গিয়ে!

১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৪৪

ওবায়েদ বলেছেন: হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগনকে, কন্যাগনকে ও মুমিন মহিলাগনকে বলে দিন, তারা যেন উপর দিক থেকে (নিজেদের মুখমন্ডল ও বক্ষদেশের উপর) নিজেদের চাদরের আচঁল ঝুলিয়ে দেয়, এতে তাদের চেনা সহজতর হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবেনা। আল্লাহ ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
(আল-কোরআন, সুরা আযহাব, ৩৩ঃ আয়াত ৫৯)

এই খানে আল্লাহ বলছেন ,,,, আমাদের স্ত্রীগনকে, কন্যাগনকে...মানে যারা নবীর অনুসারী তাদের স্ত্রী এবং কন্যাদের কে...
আর মুমিন বলতে আমরা স্পষ্টই বুঝেছি।
যদি নবীর অনুসারী এবং মুমিনদের উদ্দশ্যে এই বানী হয়, তাহলে যাদের ইসলাম মানতে অনিহা বা হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে অনুসরন করতে আগ্রহি নয়, তাদের কেন গায়ে লাগে...!!

১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫১

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: অনেকের গা জ্বালা শুরু হইছে ক্যান.....???

যিনি পোষ্ট দিয়েছেন তিনি কোরানের আয়াত উল্লেখ করেছেন, কে মানবে কে মানবে না এটা যার যার ব্যাপার|


কয়েকজন ধরা পড়ছে বাকীরা কে কে নিজের মা-বোন-বউ-ভাবীরে খুল্লাম-খুলা পোষাকে বাইরে পাঠান হাত তুলেন...........

২০| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৫৭

সাইলেন্সার বলেছেন:

হিজাব কী ও কেন প্রয়োজন তার বর্ণনা পবিত্র কুরআনে উল্রেখিত বিধানসহ দেন- সমস্যা নাই।
কিন্তু এতগুলো হিজাব পরিহিতা নারীর বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিমায় তোলা ছবি দিয়ে পোস্টের আসল উদ্দেশ্য নষ্ট হয়েছে।
হিজাবের জন্য বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন নাই।

২১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:০৬

মাসুদ রশিদ বলেছেন: আপনার লেখার বিষয়বস্তু সুন্দর এবং পোস্ট ও খুব সোজা-সাপ্টা। কিন্তু আপনি বিভিন্ন মন্তব্যের জবাবে যেরকম কথা বলছেন তার অধিকাংশই আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি; কোরআন হাদীসের কথা নয়। এজন্যই আলোচনাগুলো শিশুসুলোভ মনে হয়েছে।

যাই হোক, ভালো থাকবেন।

২২| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:২৩

মাসুদ রশিদ বলেছেন: তা ঠিক। আর কোরআন বা হাদীসের আলোকে জবাব দেওয়াটা ভিষণ কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। এজন্যে কোরআন হাদীসের পরতে পরতে নিজের বিচরণ থাকাটা খুব জরুরী।

২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৭

এসব কি হচ্ছে ! বলেছেন: লেখক@ আপনার অসাধারন ছবি গুলার সাথে কোরআনের আয়াত সংযোজন দেখে আপনার ব্যাপারে সবার ধারনাই অসাধারন রকম পাল্টাইয়া গেছে।

২৪| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:২৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হুমম...

২৫| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৫

কেল্টূ দা বলেছেন: ওয়াহ ! ! আইটেম আচ্ছা হে । খালি হিজাব ক্কেলা, কব্বরের মদ্দে ঢুকায় রাখলেও কাম হইবো না, মৌমাছি আয়েগা ।

হিজাব না ভাইজান, ফেমেলিগোরে কইয়েন চোক্ষের চাহনি ভালা করতে ।

বাকিটুক ফি আমানিল্লা

২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩০

বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: সাপোর্ট করতে পারলাম না। সরি...

২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩২

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন:

পোস্টের ছবিগুলো মুছেদিলেই ভালো।
সাইলেন্সার এর ২০ নং কমেন্টের সাথে সহমত

২৮| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৯

জুহো. বলেছেন: আল্লাহ পুরুষ এবং নারী সৃষ্টি করেছেন ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট দিয়ে। তাদের কিছু কিছু দিক দিয়ে স্বাতন্ত্র আছে তা অস্বীকার করার চেষ্টা করা বোকামি। মূলতঃ biological difference এর জন্যই তাদের আবেগ, চাহিদার স্বরূপ আলাদা থেকেই যাবে। এটা এমনকি পাশ্চাত্যের শিক্ষা, সমাজ দিয়েও যে equal হয়ে যাবে এরকম নয়। এ জন্যই দেখা যায় আমেরিকার একজন সমমানের শিক্ষিত, সমমানের সুযোগ পাওয়া মেয়েও বিপদের মুখোমুখি হয়ে যত সহজে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে, একজন ছেলে সেরকমটা করে না। হিলারির মত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মহিলাও সে রকমটাই দেখিয়েছেন।
ছেলেদের যে কারনে আক্রমনাত্বক ভাব, অতিপ্রবৃত্তি, শক্তি, সাহস প্রকাশ পায় তার জন্য মূলতঃ দায়ী testosterone hormone যা নারী দেহে কম মাত্রায় থাকে। আবার নারীর কোমলতা, লাবন্য, এগুলো হয়ে থাকে estrogen নামক hormone এর কারনে। একজন মেয়ের শরীরে অতিমাত্রায় testosterone hormone প্রবেশ করে দিয়ে দাড়ি মোচ গজিয়ে দিলে তার দিকে কেউ ফিরেও তাকাবে না।
সুতরাং আল্লাহ এ সমস্ত কিছু অনর্থক সৃষ্টি করেন নি। বরং এ গুলোর অপচ্য় করতে নিষেধ করেছেন। অর্থাৎ পুরুষকে বলেছেন তোমার aggression, libido (জৈবিক চাহিদা), power এ গুলো কে control কর। তেমনি নারীকে বলেছেন তোমার beauty, glamour, attraction কে যেখানে সেখানে ব্যবহার কোর না। আল্লাহর এই আদেশ নিষেধ মেনে চলার মধ্যেই দুনিয়া এবং আখিরাতে মঙ্গল আর না মানলেই যত বিশৃঙ্খলা।

২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৩২

জুহো. বলেছেন: আপনি একটা ভাল জিনিষ কে সামনে এনেছেন এই জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক। তবে আর ও কিছু বিষয় আলোচনা হওয়া দরকার, এইজন্য এই প্রসঙ্গে আমি একটা পোষ্ট দিলাম।
Click This Link

আর হিজাব কেমন লাগে এইটা দেখাবার জন্য ছবি সংযোজনের চিন্তা বাদ দেওয়া উচিত।

৩০| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: শালীনতা বিষয়ে মানুষের আপেক্ষিক রুচি বা ধর্ম নির্দেশ সরিয়ে রেখে কিছু মন্তব্য করি।

বৈশ্বিকভাবে আমার মনে হয়েছে হিজাব জিনিসটি যতনা ধর্মীয় তার চেয়ে আরবের পোষাক, আধুনিকতার তোড়ে খোলা মেলা পোশাক আসার আগ পর্যন্ত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব আরবদেশীয় নারীদের মাথায় কাপড় থাকত। কোরআনের নির্দেশটা খেয়াল করুন, নারীদেরকে তাদের মাথার কাপড় বুক পর্যন্ত প্রলম্বিত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ ধরেই নেয়া হয়েছে নারী মাত্রই মাথায় কাপড় দেয়, তাই শুধু বুক পর্যন্ত কাপড় বাড়ানো আলাদা নির্দেশ।

অভ্যেসগত ভাবে আরবীয় রমণীরা বদলায়নি। আমাদের বাঙালি ললনারা যেভাবে ওড়না বা আচল ব্যবহার করে শালীনতার চর্চা করেন, আরব দেশীয়রা মাথা কড়া করে দুই কাপড়ের হিজাব করলেও ওড়না জাতীয় কোন বস্তু ব্যবহার করেনা। উলঙ্গপনার চরমতম পর্যায়েও পশ্চিমা নারীরা অন্তত বিকিনি ব্যবহার করতে ভুলেনা, কারণ তারাও সেটিকে লজ্জার অংশ বলে দেখে। কিন্তু বৈশ্বিকভাবে প্রতিষ্ঠিত লজ্জার অংশগুলো ঢেকে রাখবার পরেও তার আকার আকৃতির প্রদর্শন তো শালীনতার মাঝে পড়ে বলে আমার জানা নেই। আটো সাটো পোশাক জিনস গুলো পশ্চিমে মেয়েরাই পরে, আর ছেলেদের জন্য আমৃত্যু ঢিলেঢালা পোশাকের নিয়তি। তারপরেও হালের ডিজুস জামানার যে জিনস আর শর্ট শার্ট ছেলেরা পরছে, সেটিকেও রুচিকর শালীনতা বলতে আমার আপত্তি। সবই বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করা আদিম কৌশল।

৩১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৪

অভয়ারণ্য বলেছেন: @সাঈফ শেরিফ বলেছেন: "বৈশ্বিকভাবে আমার মনে হয়েছে হিজাব জিনিসটি যতনা ধর্মীয় তার চেয়ে আরবের পোষাক"

আইয়ামে জাহিলিয়্যাতে তারা উলঙ্গ থাকত। ইসলাম তাদেরকে শিখিয়েছে পোষাকের মর্যাদা। আরবেই যেহেতু ইসলাম এর যাত্রা শুরু তাই হিজাবের প্রচলন স্বভাতই সেখান থেকেই শুরু। আপাত দৃষ্টিতে হিজাব বা বোরখা আরব পোষাক মনে হলেও মূলত তা মুসলিম পোষাক।
--------------------------------------------

মুসলিম নারী পুরুষ সবার জন্যই পর্দা প্রথা প্রযোজ্য। মুসলিম নারী ও পুরুষ কার পোষাক কেমন হবে জানার জন্য পড়ুন কিতাবুল লিবাস, সহীহ আল বুখারী।

আমাদের সমস্যা হলো কুফরী আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এমনভাবে প্রবেশ করেছে যে আমরা ইসলামকে এখন আর সহজভাবে নিতে পারি না। কোন হিন্দু বা খৃস্টান কে আমি এখন পর্যন্ত দেখিনি তাদের ধর্ম নিয়ে বাজে কথা বলতে, কিন্তু অসংখ্য নাম মাত্র মুসলিমকে দেখেছি ইসলামের বিরূদ্ধে গলা ফাটাতে। এরাই ইসলামের প্রকৃত শত্রু। ইসলামকে জানতে তর্ক নয়, প্রয়োজন লেখাপড়া। দয়া করে তর্ক না করে কুর'আন এবং হাদীস পড়ুন। কুর'আন এবং হাদীস না পড়ে না জেনে ইসলাম নিয়ে তর্ক করা হলে "অল্প বিদ্যা ভয়ংকর" রূপ নেয়।

৩২| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:০২

রাহান বলেছেন:
বোরখাওয়ালি(ফটুক) কামাল হ্যায়....আখিয়োসে গোলি মারে...........

৩৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১

নাজনীন১ বলেছেন: হিজাব অবশ্যই মুসলিম মেয়েদের সম্মানিত করে, এটা মুস্লিম মেয়েদের আইডেন্টিটি। তবে হিজাব বলতে শুধু বোরকাই হবে তা না। ঢিলেঢালা পোশাকই যথেষ্ট, যদিও বোরকা অনেক বেশী প্রচলিত। ছতর ঢাকাই মূল ব্যাপার নারী-পুরুষ সবার। আর তার আগে দৃষ্টি অবনতি রাখার ব্যাপারে আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। পোশাকের আগে সেটার ব্যাপারেই কোরানে বলা আছে।

৩৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১২

নাজনীন১ বলেছেন: *অবনত।

৩৫| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৫১

শায়েরী বলেছেন: আল্লাহ্‌ এর রহমতে আমি হিজাব পরি ।
ভালো লাগলো লিখাটি