নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো নীপবনে

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব

মাঝে মাঝে মনে হয়- আমি হয়তো মানুষ নই, অন্য কিছু। মাঝে মাঝে মনে হয়- I am no body.

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহারেই পড়ে মনে- কবি- সুফিয়া কামাল

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৬





একটা বই খুঁজতে গেলাম শান্তিনগরের পাঞ্জেরি প্রকাশনীর মেগাশপে। এখানে অনেক বই পাওয়া যায়। আবার অর্ডার দিলেও নাকি এনে দেয়ার ব্যবস্থা করে। সরদার ফজলুল করিমের ‘রুশোর সোস্যাল কন্ট্রাক্ট' বইটা আমার দরকার। কিন্তু না, এখানে পাওয়া গেল না। মাওলা ব্রাদার্স থেকে বই এলেও এই বইটির নাকি প্রিন্ট নেই। তবু, বই দেখতেও আনন্দ। সেই আনন্দ নিয়ে বই দেখতে লাগলাম। একটা বই চোখে পড়ল- ‘শতবর্ষে শতকবিতা সুফিয়া কামাল’। চমৎকার প্রচ্ছদ করে দিয়েছেন কাইয়ুম চৌধুরী। বইটি প্রকাশ করেছে ‘সাদাকালো’। সাদাকালো আমাদের ফ্যাশন জগতে একটা স্থান করে নিয়েছে। তারাই এবার প্রকাশনী নিয়ে এসেছে জানতাম না।



মূল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। সুফিয়া কামালের একটি কবিতা ‘তাহারেই মনে পড়ে’। নবম-দশম অথবা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেনীতে কবিতাটি পাঠ্য ছিলো আমার। আমার প্রিয়ো কবিতা হলেও কেন জানি মনে হয় আসলে সেই সময় কবিতাটির মূল সুর ধরতে পারিনি। বইটি হাতে পেয়ে পড়তে পড়তে ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি পড়লাম, কয়েকবার করে পড়লাম। আজ এই কবিতাটি নিয়েই লিখি।



শুরুটা এমন যে বসন্ত এসেছে, কিন্তু কবি নির্বিকার। বসন্তের বন্দনা নেই তার কন্ঠে। তাই কেউ একজন কবিকে জিজ্ঞাস করছেন-

‘হে কবি নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়;

বসন্ত বরিয়া তুমি লবে নাকি তব বন্দনায়?’

এই কবিতা এতোই সহজ সরল বিশেষ করে কোনো ব্যাখ্যা দেয়ার দরকার নেই। পুরো কবিতা নিজেই যেন প্রশ্ন-উত্তর পর্ব। স্নিগ্ধ আঁখি তুলে কবি বললেন-

‘দখিন দুয়ার গেছি খুলি?

বাতাবি নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল?

দখিনা সমীর গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?’



বাতাবি লেবু আর আমের মুকুলের কি ফুটেছে? তাদের গন্ধে দখিন হাওয়া কি আকুল হয়েছে? এই হলো কবির জিজ্ঞাসা? শহরে বসে এই সব অনুভব করা যায় না। হয়তো অনেকেই এই সবের মর্মও বুঝবেন না। এই শহরেও এক সময় ঘরে ঘরে বাতাবি লেবুর গাছ ছিল, আমের গাছ ছিল। এই শহর শুধু শুধু ইট পাথরের শহর ছিলো না। এখন গ্রামও যেন গ্রাম নেই। সেখানে ইট-পাথর জেকে বসেছে। তবে বসন্তের হাওয়া আজো বয়। আমি গায়ে মেখে অফিস যাই। আবার অফিস থেকে ফেরার পথে ফের গায়ে মাখি। এখানে আমের মুকুলের গন্ধ নেই, নেই বাতাবি লেবুরও। তবু আমি ঠিক টের পাই, এই সমীর বসন্তের সমীর।



কবির এমন প্রশ্ন শুনে সে বিস্মিত হয় এই ভেবে, কবি এখনো দেখেনি এসব? আবার কবিকে জিজ্ঞাস করে, কবি কেন এতো উন্মনা? কোথায় তার নব পুষ্প সাজ? কবি সুদূরে চেয়ে উত্তর দেন-

‘অলখের পাথার বাহিয়া

তরী তার এসেছে কি- বেজেছে কি আগমনী গান?

ডেকেছে কি সে আমারে? শুনি নাই রাখিনি সন্ধান।‘



এটা খুবই আশ্চর্যের বসন্ত এসেছে অথচ কবি তার সন্ধান রাখেন নি। আগমনী টের পাননি। সেই সুদূর সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বসন্ত এসেছে অথচ কবি শুনেননি সেই বসন্তের ডাক। তবু যেহেতু বসন্ত এসেছে তাই কবিকে অনুরোধ জানানো হলো ঠিক আছে, এখন অনন্ততঃ বসন্ত বন্দনা করুন। আমরা আপনার কন্ঠে তা শুনতে চাই। কেননা কবির বসন্ত বন্দনা সে তো অন্য সকলের মতো নয়। তার হৃদয়ের ধ্বনি, দেখার চোখ অন্য সকলের চেয়ে যে আলাদা, অনন্য! কিন্তু কবি যেন নিরাসক্ত। তিনি মৃদু স্বরে তিনি বললেন-

‘নাই হ’ল- না হোক এবারে

আমাকে গাহিতে গান, বসন্তেরে আনিতে বরিয়া-

রহেনি, সে ভুলেনি তো, এসছে তো ফাল্গুন স্মরিয়া।’



হায়, কবির হৃদয়ে এ কিসের হাহাকার? সত্যিতো কবির বন্দনার জন্য তো বসন্ত অপেক্ষা করেনি। ভুলেও যায় নি। চলেও যায় নি অন্য কোথায়ও। সে তো ঠিকই ফাল্গুনকে মনে করে এসে পড়েছে। কেবল কবি খেয়াল করেনি। তবে কবির এ অবহেলা কেন? নাকি অভিমান? তবে এই অভিমানই বা কেন? তাই কবিকে বলা হলো, বসন্ত হয়তো এসেছে ঠিকই তবে তা বৃথাই। কবির বন্দনা ছাড়া কি বসন্ত পূর্ণতা পাবে? কবি এতে সায় দিলেন না, তিনি বললেন-

‘বৃথা কেন? ফাগুন বেলায়

ফুল কি ফুটেনি শাখে? পুস্পারতি লভেনি কি ঋতুর রাজন?

মাধবী কুঁড়ির বুকের গন্ধ নাহি? করে নাই অর্ঘ্য বিরচন?’



এই প্রশ্নের কি উত্তর আছে? সত্যি তো কবি বন্দনা করুন আর নাই করুন সব তো তার নিজ নিয়মেই চলছে। ফুল ফুটছে শাখে শাখে, নতুন কুড়ি তার সবুজ সৌন্দর্য নিয়ে যেন তারুণ্যের উচ্ছাসে মগ্ন হয়েছে। ফুল ছড়াচ্ছে তার সৌরভ। সমস্ত পূজার আয়োজনই তো সম্পন্ন হয়েছে। কেবল কবির হৃদয়ে এখনো তার ছোঁয়া লাগেনি। কিন্তু বসন্তের প্রতি কবির কেন এই বিমুখতা? ঋতুরাজের প্রতি কবির কেন এই উপেক্ষা? জানতে চাইলে কবি বলছেন-

‘কুহেলী উত্তরীতলে মাঘের সন্ন্যাসী

গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুস্পশূন্য দিগন্তের পথে

রিক্ত হস্তে! তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারিনা কোনোমতে।’



কুয়াশার চাদরের নিচে মাঘের সন্ন্যাসী। সেই সন্ন্যাসী পুস্পশূন্য দিগন্তের পথে রিক্ত হস্তে চলে গেছে। কবির এই বসন্তে তাকেই মনে পড়ে, ভুলিতে পারেনান কোনোমতে। জানিনা আমার মনও উন্মনা, অস্থির। এই বসন্তে আমিও কি কেবল মাঘের সন্ন্যাসীর চলে যাওয়ার ব্যথায় কাতর কিনা, জানি না। তবে কবিতাটা পড়তে পড়তে আমাকে আকুল করে তুলছে। কারো ভালো লাগলেই সমস্ত প্রচেষ্টা স্বার্থক মনে করবো।



পুরো কবিতাটা এখানে-



তাহারেই পড়ে মনে-

কবি- সুফিয়া কামাল



"হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়;

বসন্তে বরিয়া ল'বে না কি তব বন্দনায়?"

কহিল স্নিগ্ধ আঁখি তুলি-

"দক্ষিন দুয়ার গেছে খুলি?

বাতাবী নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল?

দখিণা সমীর তার গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?"



"এখনও দেখোনি তুমি?" কহিলামঃ "কেন কবি আজ

এমন উন্মনা তুমি? কোথা তব নব পুষ্পসাজ?"

কহিল সে সুদূরে চাহিয়া-

"অলখের পাথার বাহিয়া

তরী তার এসেছে কি? বেজেছে কি আগমনী গান?

ডেকেছে কি সে আমারে? শুনি নাই, রাখি নি সন্ধান।"



কহিলামঃ ওগো কবি! রচিয়া লহ না আজও গীতি,

বসন্ত-বন্দনা তব কন্ঠে শুনি- এ মোর মিনতি।"

কহিল সে মৃদু মধু-স্বরেঃ

"নাই হ'ল, না হোক এবারে

আমারে গাহিতে গান, বসন্তেরে আনিতে বরিয়া-

রহেনি, সে ভুলেনি তো, এসেছে তা ফাগুনে স্মরিয়া।"



কহিলাম: "ওগো কবি, অভিমান করেছো কি তাই?

যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই।"

কহিল সে পরম হেলায়-

"বৃথা কেন? ফাগুন বেলায়

ফুল কি ফোটেনি শাখে? পুষ্পারতি লভেনি কি ঋতুর রাজন?

মাধবী কুঁড়ির বুকে গন্ধ নাহি? করে নাই অর্ঘ্য বিরচন?"



"হোক, তবু বসন্তের প্রতি কেন এই তব তীব্র বিমুখতা?"

কহিলামঃ "উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা?"

কহিল সে কাছে সরে আসিঃ

"কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী-

গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে

রিক্ত হস্তে! তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনমতে।"



অপ্রাসঙ্গিক তবু, দুর্লভ দুটি ছবি-



-কবি নজরুলের সাথে কবি সুফিয়া কামাল



-বঙ্গবন্ধুর সাথে কবি সুফিয়া কামাল (১৯৭০ সালে)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

আমি বীরবল বলেছেন: হ্যা সত্যিই উনাকে মাঝে মধ্যে মনে পরে-স্পেশালী "বুদ্ধি জিবী"দের বিবৃতি দেখলেই বেশী মনে পরে। কারন, উনি ছিলেন-"বিবৃতি জিবীদের শিরোমনি"! একবার নয় একাধিকবার উনি বিবৃতিতে সিগ্নেচার করে যখন দেখেছেন- বিবৃতি জন মতের বিপক্ষে গিয়েছে তখন তিনি বলতেন-"আমি বিবৃতি/বক্তব্য নাপড়েই সাইন করে ছিলাম......"! :(( :(( :((

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: নতুন অভিজ্ঞতা। ধন্যবাদ আমি বীরবল।

ভালো থাকুন।

২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

মুহিব বলেছেন: ডেকেছে কি সে আমারে? শুনি নাই, রাখি নি সন্ধান।" - লাইনটি এতই প্রিয় যে আমার নিয়মিত কথার মাঝে প্রায়ই বলি।

আপনার বইটা হয়ত রকমারি.কম এ পাবেন।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: হুম, আজই ফরমায়েশ দিলাম। আশ্চর্য কি জানেন? এই ফরমায়েশ শব্দটা হঠাৎ মনে পড়ল। নয়তো অর্ডার ই লিখতাম। ইংরাজী বলতে বলতে আমরা আমাদের মূল ভাষাটাই হারিয়ে ফেলছি।

ধন্যবাদ মুহিব। ভালো থাকুন।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মুহিব বলেছেন: http://www.rokomari.com/book/7062

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি ফরমায়েশ দিয়েছি। তবু ইংরেজিটাও একবার পড়ব চিন্তা করছি। লিঙ্ক ও পেয়ে গেছি।

হ্যাপি ব্লগিং।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: সজীব ভাইয়ের আরেকটি বম্ব লেখা। সত্যই তিনি যদি এই লেখাটি ছোটবেলায় তার পরীক্ষার খাতায় লিখতেন তাহলে ১০শে ১০ পাইতেন।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ ! অনেক ক্ষণ হাসলাম। যা বলেছেন আরকী! কেমন আছেন বন্ধু? নতুন লেখা কই? আমি তো মাঝে মাঝে ঢু মেরে আসি।

নেপোলিয়নের উপর আরো দুইটা বই কিনেছি পড়া শেষ হয়নি। যতই পড়ছি ততই জানছি। অদ্ভুত লাগছে। আপনার কাছে থেকে জানতে পারছি ২য় বিশ্বযুদ্ধ আর হিটলার সম্পর্কে। আশা করি দ্রুত একটা পোস্ট দেখতে পাবো।

ভালো থাকুন বন্ধু। হ্যাপি ব্লগিং।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আছি ভালো ভাই। আপনি কেমন আছেন? নেপোলিয়নের উপর আমারো আগ্রহ আছে কিন্তু আপাতত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়েই বুঁদ হয়ে আছি।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় আছি। কেননা আমি কেবল একজনের জন্যই প্রতীক্ষা করি।

রফিক আজাদের কবিতার কথা মনে পরে গেল। প্রতীক্ষা।

প্রতীক্ষা – রফিক আজাদ

পড়ে দেখুন ভালো লাগবে।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৫

আরজু পনি বলেছেন:

লেখায় আপনার আন্তরিকতা সত্যিই মুগ্ধ করার মতো।

অনেক ভালো লাগা রইল।।

বুক রিভিউ গ্রুপে শেয়ার দিলাম।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪০

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: পনি আপু, ধন্যবাদ যে আপনার ভালো লেগেছে। আমি তো কেবল আমার মতো করেই বলার চেষ্টা করলাম। কী ছাই ছাতা হয়েছে! তবু আপনার ভালো লাগলো, এটাই আমাকে মুগ্ধ করলো!

এটা ঠিক, একান্ত ভালোলাগা থেকে লেখা।

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

দুর্বার বলেছেন: পোস্টের অপ্রাসংগিক::

একটি পোস্টে পড়লাম আপনি ঘুড়াগুরি পছন্দ করেন তাই আপনার জন্য।

দার্জিলিং, কালিমপং হয়ে কাকরভিটা।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৪

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: কারেন্ট চলে গেল। তাই পরে এসে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে আসবো ভাই। অনেক ধন্যবাদ। (আমার ল্যাপটপের ব্যাটারী নষ্ট!)

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২

জুন বলেছেন: দুর্লভ ছবি সাথে অনাবদ্য কবিতা সুফিয়া কামালের দুটোই খুব ভালোলাগলো সজীব ।
+

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু। অনেক দিন পর আমার ব্লগে পা দিলেন। কেমন আছেন? নিশ্চয়ই খুব ভালো।

হ্যাপী ব্লগিং।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২

শায়মা বলেছেন: প্রিয় কবিকে শ্রদ্ধা!:)

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আপি, আমার তো মনে হয় আমাকে আপনি ভুলেই গেছেন। আচ্ছা গানের খবর কী? সুর হলো? কবে শুনতে পাবো? আমি কিন্তু অপেক্ষায় আছি।

হ্যাপী ব্লগিং আপি।

আজ একই দিনে জুনাপি আর আপনি এলেন। আজ কার মুখ দেখে সকালে উঠেছিলাম? মনে করতে পারছি না। :P :P :P

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: এত দিন পার হয়ে গেল, নতুন লেখা কই?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ বন্ধু দেখেই এমন তরো করে জিজ্ঞাস করলেন। কী যে ভালো লাগলো। জানি না ভাই, কিছু আসছে না, লিখতে মনে চায় না। কষ্ট ভেবে না, কেন যেন বসন্তবিবাগী মন। উত্তাল সময়।

পড়ছি, চেষ্টা করছি পড়ার। তাও ভালো করে হচ্ছে না। নিশ্চয়ই কোনো কিছু মাথায় এলে লিখবো।

আপনাকে দেখে মনটা ভালো হয়ে গেল। ভালো থাকবেন সব সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.