![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর লাখ লাখ মানুষের মতো ভারতের আগ্রাতে বসবাসরত জয়রাম সিংঘালেরও রয়েছে বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস। তবে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অন্য মানুষেরা যা করে জয়রাম সেটির ধারে কাছে না ঘেঁষেই নিজের জন্য বেছে নিয়েছেন এমন এক ওষুধ, যার নাম শুনলেই অনেকের বমি আসতে পারে।
জয়রাম নিয়মিত পান করেন কুমারী গাভীর প্রস্রাব।
জানা যায়, ৪২ বছর বয়সী জয়রাম গত ১০ বছর ধরে প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে পান করেন গরুর প্রস্রাব। প্রতি সকালে গোয়ালে গিয়ে একটি কাচের গ্লাসে সংগ্রহ করেন কুমারী গাভীর মূত্র। তারপর এক নিঃশ্বাসে তা পান করেন।
এই অদ্ভূত চিকিৎসা সম্পর্কে জয়রাম বলেন, ‘আমার ডায়াবেটিস আছে। কিন্তু যতদিন ধরে আমি গরুর মূত্র পান করছি ততদিন এটি অনুভব করছি না। আমার ডায়াবেটিসের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে আছে।’
জয়রাম আরো বলেন, ‘তাকে একজন পরিচিত মানুষ বলেছিলেন যে, গরুর মূত্র পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আমরা এক যুগ ধরে এখানে গরু পালছি। তাই সকাল বেলা উঠে আমার প্রথম কাজই হলো গরুর মূত্র সংগ্রহ এবং তা পান করা।’
একজন হিন্দু হিসেবে অন্যদের মতো জয়রাম বিশ্বাস করেন যে, গরু একটি পবিত্র প্রাণী। তাই তার এই অদ্ভূত ওষুধের কথা চারদিকে বেশ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অনেক মানুষ এখানে আসে। দিনে দিনে আগত লোকের সংখ্যা বাড়ছে। আমরা সবাই সকালে গোয়ালে যাই এবং পবিত্র গাভী মা যে প্রস্রাব করেন তা সংগ্রহ করি।’ কয়েক বছর আগেও লোকে একে তেমন বিশ্বাস করতো না, কিন্তু বর্তমানে তাকে দেখে বিশ্বাসী লোকের সংখ্যা অনেক বেড়েছে বলেও জানান জয়রাম।
জয়রামের প্রতিবেশী স্থানীয় মন্দিরের পুরোহিত রমেশ গুপ্তও গরুর মূত্রকে পবিত্র পানীয় বলেই ছাড়পত্র দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে গাভীর মূত্র পান করা হবে সেটিকে অবশ্যই কুমারী হতে হবে। আর সেই মূত্র সংগ্রহ করতে হবে সূর্যাস্তের ঠিক আগে। আর সেই প্রস্রাবটিই অসুখের জন্য সবচেয়ে ভালো কাজ করবে।’
অবশ্য মূত্র পানের বিষয়টি নতুন নয়। একসময় প্রাচীন রোমানরা দাঁত সাদা করার জন্য বিভিন্ন প্রাণীর প্রস্রাব ব্যবহার করতো। আবার কখনো কখনো প্রস্রাব পানে ক্যানসার ভালো হয় বলেও গুজব ছড়িয়েছে বিভিন্ন স্থানে। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রস্রাব পানে ডায়াবেটিস কিংবা ক্যানসার ভালো হয় এমন কোনো প্রমাণ তারা পাননি।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জয়রামের গরুর মূত্র পানের ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
সুত্র:
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: মোরারজি দেশাই নিজ মুত্র পান করতেন । ভারতে অনেকেই এটা করেন । বৈজ্ঞানিকরা প্রথমে সব কিছুকে না করেন তারপর প্রমান পেয়ে গেলে ইউরেকা বলে চিৎকার শুরু করেন । নিম গাছের উপকারিতা মারকিনিরা আবিষ্কার করেছিল আর হাজার বছর ধরে ভারতীয়রা নিম ব্যাবহার করতেন তাদের সত্য কে ভারত মহাসাগরে ফেলে দেওয়া হল ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
দাদুচাচা বলেছেন: গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
জো জো বলেছেন: ওয়াক....
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
না বলা কথা বলেছেন: WTF
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
হেডস্যার বলেছেন:
তার আর দোষ কি ?
মেরাজী দেশাই নামে ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তো নাকি নিয়মিত নিজের মুত্র পান করত...
ইয়াক...
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪২
দাদুচাচা বলেছেন:
হেডস্যারকে ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: কুন ব্যাপার না
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪২
দাদুচাচা বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
ফিলিংস বলেছেন: ছী......ছি.........ছি
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
টুনা বলেছেন: অনেকদিন পর লগ ইন করলাম। কোনকিছু পরিপূর্ণ না জেনে নেগেটিভ মন্তব্য করা সমীচীন নয়।
আনাস ( রা: )বর্ণিত : উক্ল বংশের কিছু লোক নবী ( সা: ) এর কাছে আসেন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। মদীনার জলবায়ু তাদের কাছে অস্বস্থিকর মনে হচ্ছিল এবং তারা দূর্বল হয়ে পড়েছিল। নবীজি ( সা: ) তাদের দাতব্য পশুর (দুগ্ধবতী উটের পশুপালক)কাছে যেতে বলেন এবং (ঔষধ হিসাবে) উটের দুধ এবং প্রস্রাব পান করতে তাদের আদেশ দেন।
সহীহ বুখারী ৮:৮২:৭৯৪
আনাস বিন মালিক( রা: )কর্তৃক বর্ণিত 'উরাইনা এর (উপজাতি থেকে) কিছু লোক মদীনায় আল্লাহর রাসূল ( সা: )কাছে এসেছিলেন, কিন্তু তারা মদীনার জলবায়ু তাদের জন্য অনুপযোগী হিসাবে পায়। তাই আল্লাহর রাসূল ( সা: )তাদের বললেন: তোমরা যদি চাও, তাহলে সাদাকাকৃত(দানকৃত)উটের কাছে যাও এবং তাদের দুধ এবং প্রস্রাব পান করতে পার। তারা তাই করেছিলেন এবং তারা আরামবোধ করেছিল।
সহীহ মুসলিম ১৬:৪১৩০
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
দাদুচাচা বলেছেন:
তথ্যপূর্ণ মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
টুনা বলেছেন: ভাই, ইমোওয়ালা এবং এই কমেনটটা মুছে দেন।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪
দাদুচাচা বলেছেন:
মুছে দিয়েছি।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: নতুন বিখাউজ বিজ্ঞানীদের উদয় হয়েছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪
দাদুচাচা বলেছেন:
পোষ্টটিতে চোখ বুলানোর জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: @টুনা ভাই ওটা ছিল রাসুলুল্লাহ সাঃ এর মোজেজা । পরে সেটা রহিত হয়ে গিয়াছে। কেননা হাদিসে এসেছে প্রত্যেক পেসাবই নাপাক!!!!!!
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
নীল ভোমরা বলেছেন: ওয়াক!........
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫
দাদুচাচা বলেছেন:
পোষ্টটিতে চোখ বুলানোর জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: @@টুনা বলেছেন কোনকিছু পরিপূর্ণ না জেনে নেগেটিভ মন্তব্য করা সমীচীন নয় তিনি দু'খানা হাদীসের রেফারেন্স প্রদান করেছেনঃ-
এর প্রতি উত্তরঃ-
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) ও ইমাম শাফেয়ী (রঃ) এই বিষয়ে বলেন, সকল প্রানীর পেশাবই অপবিত্র। চাই তার গোস্ত খাওয়া হালাল হোক আর হারামই হোক।
রাসুল সাঃ উরাইনা গোত্রকে রোগ মুক্তির ওষুধ হিসেবে উটের পেশাব পান করার অনুমতি দিয়েছিলেন। কেননা উটের পেশাবই ছিল তাদের রোগ মুক্তির একমাত্র উপায়। সুতরাং বিষযটি একমাত্র তাদের জন্য খাস।
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৭
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: আমার পেশাব পান করিলে গাউট, খুজলি, চুলকানি, ডায়বেটিস, পাইলস সহ বহু প্রকার রোগ হইতে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। যাদের কোন রোগ নাই তারাও যদি পান করে তাহা হইলে তাদের অন্তচক্ষু খুলিয়া যাইবে। এবং ব্রেইন নামক একটি বস্তু তাদের চিন্তা করিতে সহায়তা করিবে। এই মহা ওষুধ প্রতি গেলাস মাত্র ১০টাকা ১০ টাকা ১০টাকা।
**সকালবেলার মুত্রের ক্ষেত্রে দাম বেশি পড়িবে। কারন সারারাত্র অত্যন্ত যন্তসহকারে উহাকে সংরক্ষন করা হয়।
**বিশেষ প্রয়োজনে মাম পানির বোতলে ভরিয়া উহাকে কুরিয়ার করার ব্যাবস্থা আছে।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: আল কোরানে একটা বাক্যকে আমি খুব গুরুত্ব দেই তাহলো "তোমাদের মধ্যেই সকল মঙ্গল নিহিত" । উটের মুত্র পান করার বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে । চীনা ট্র্যাডিশনাল ঔষধ অনেক প্রাণী ও ভেষজ দিয়ে তৈরি । আপনি জেনে গেলে খেতে চাইবেন না । আমাদের দুরারোগ হলে আমরা উচিৎ ঔষধ খুজি কিন্তু পাওয়া গেল না । রোগী মারা গেলেন । মারকিনিরা কিন্তু ঐ মৃত রোগীর ব্রেন সংরক্ষন করে । এদের সংরক্ষিত আলামত থেকে ভবিষ্যতে জানা যায় কি রোগে সে মারা গিয়েছিল এবং ততদিনে ওষুধও আবিষ্কার হয়ে গেছে । কাজেই ঐ আয়াতটি আমি ধারন করি সরবসময় আর ধন্যবাদ দেই আমার সৃষ্টি কর্তাকে । দোয়া এবং ফুঃ দিয়ে যে কাজ হয়না তা এই আয়াতে পরিষ্কার হয়েছে। আমি কোন বিষয়কে খাটো করি না বরং গুরুত্তের সাথে দেখি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: যত্তসব!