![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সব চেয়ে প্রিয় কিছু হলো শেখা, যেখানে শেখার কিছু আছে সেখানে না শেখা পর্যন্ত মনে শান্তি থাকেনা, যখনই সময় তখনই শিখি, এখনো শিখছি
০১।
যেখানেই থাকুন নামাজের সাথে থাকুন
০২।
এটি হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় যানজটের চিত্র ।
এটি ঘটেছিলো চীনে ।
এই জ্যামে আটকা পড়েছিলো প্রায় ৮৫ লাখযানবাহন !
জ্যামটি ছাড়তে কতদিন লেগেছিলো জানেন?
১১ দিন !
এই ১১ দিনে জ্যামের মধ্যে অনেক ঘটনা ঘটে,যেমন-
* ৩০টি শিশুর জন্ম !
*৯টা মার্ডার !
* ১৮ জনের মৃত্যু !
* ২৫০ এর বেশী ছিনতাই !!
০৩।
ছবিটি খুব ভালো করে লক্ষ্য করুন, কারণ এটি এমন একটি বিশ্ব রেকর্ড যা এই প্রতিযোগিতার যুগেও প্রায় ২০ বছর যাবত টিকে আছে এবং আরো অনেক বছর থাকতে পারে।।
০৪।
সামনের জাহাজটা টাইটানিকের
০৫।
বিশ্বের সবচেয়ে বর শিং এর ষাঁড়, মিসউরি, আমেরিকা।
০৬।
টুথপেস্টের ৬টি ভিন্নধর্মী মজার ব্যবহার!
সবার বাড়িতেই তো টুথপেস্ট থাকে। প্রতিদিন দাঁত মাজার জন্য যে টুথপেস্ট ব্যবহৃত হয় তা অনেক সময় ভিন্ন কাজেও লেগে যেতে পারে। অনেক সময় এমন কিছু কাজে টুথপেস্ট ব্যবহার করে সমাধান পাওয়া যায় যা বলতে গেলে অকল্পনীয়। আসুন জেনে নেয়া যাক টুথপেস্টের কিছু ভিন্নধর্মী মজার ব্যবহার সম্পর্কে।
* মশা কিংবা অন্য কোন পোকা কামড় দিলে অনেক সময় চুলকায় বা জ্বালাপোড়া করে। আক্রান্ত স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে দিন। জ্বালাভাব ও চুলকানি কমে যাবে।
*কার্পেটে অনেক সময় খাবার পড়ে দাগ হয়ে যায়। কার্পেটের জেদী দাগ ওঠাতে টুথপেস্ট কার্যকরী। কার্পেটের যেই স্থানে দাগ লেগেছে সেখানে টুথপেস্ট লাগিয়ে ব্রাশ দিয়ে কিছুক্ষন ঘষুন। এরপর কাপড় ভিজিয়ে ধীরে ধীরে মুছে ফেলুন। কার্পেটের দাগ চলে যাবে।
*রাঁধতে দিয়ে হঠাৎ হাত পুড়ে যেতে পারে। অল্প পুড়ে গেলে পোড়া স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে দিন। জ্বালা কমে যাবে। তবে বেশি পোড়ায় একদম এই বুদ্ধি চলবে না।
*মুখে ব্রণের উপদ্রব কার ভালো লাগে বলুন? ত্বকে ব্রণ হলে ব্রণের উপর টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমিয়ে যান। সকালে উঠে দেখবেন ব্রণের আকৃতি ছোট হয়ে গিয়েছে।
*অনেক সময় রান্নার মশলা লেগে নখ হলুদ হয়ে যায়। নখে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষে নিন। নখের হলুদ ভাব চলে যাবে।
*পুরানো রূপার গয়নার চাকচিক্য বাড়াতে টুথপেস্ট কার্যকরী। পুরানো রূপার গয়নায় টুথপেস্ট লাগিয়ে টুথব্রাশ দিয়ে ঘষুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।
০৭।
Uk প্রধানমন্ত্রী ডেভিড কেমেরুন পাবলিক ট্রেন এ সীট না পেয়ে দাড়িয়ে যায় আর আমাদের দেশের রাজনৈতিক ব্যাক্তিরা Business Class ছাড়া চলতে পারে না...
আমাদের প্রধানমন্ত্রী সাহেবাকে যদি দেখাতে পারতাম এই ছবিটা
তাহলে কিছুটা শান্তি পেতাম,
০৮।
লোকজনের হৃদয়হীন গঞ্জনায় অতিষ্ঠ হয়ে ২৩ বছর বয়সে নিজের বড় ধরনের ক্ষতিই করতে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর অপরাধ নারী হয়েও মাথায় প্রচুর চুল, আর মুখ ভরা দাড়ি। আর এতেই আশপাশের লোকেরা পেছনে লেগে তাঁর জীবনটা অতিষ্ঠ করে তুলেছিল।
শিখ নারী হারনাম কাউর পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমে আক্রান্ত। আর এ কারণেই সেভ, ওয়াক্স ও ব্লিচ করার সব চেষ্টা সত্ত্বেও তাঁর চুলের বৃদ্ধি বেশ আর সেগুলো বেশ ঘনও।
এখন হারনাম প্রাইমারি স্কুলে পড়ান। অতিরিক্ত চুল নিয়ে যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচতে তিনি শিখ ধর্ম গ্রহণ করেছেন। এ ধর্মে চুল কাটা নিষিদ্ধ।
হারনাম বলেন, আমার পেছনে তাকাবার সুযোগ নেই। নিজের দাড়ি সরিয়ে ফেলারও তাড়া নেই। কেননা ঈশ্বর আমাকে এভাবেই সৃষ্টি করেছেন। আর এ নিয়ে আমি সুখী। এটা নিয়েই আমি আবেদনময়ী নারী। আমি নিজেকে ভালোবাসি। কোনো কিছুই আমাকে আর টলাতে পারবে না।
খুব ছোট বেলা থেকেই শুরু হয়েছিল চুল নিয়ে হারনামের দুর্ভোগ। সহপাঠীরা তাঁকে নারীরূপী পুরুষ, শিমেল, শিমেন ইত্যাদি বলে খেপাত। ফলে ছোটবেলা থেকে তিনি সেভ করা শুরু করেন। পোশাক দিয়ে ঢেকে রাখতেন নিজেকে। তিনি বলেন, লোকের সঙ্গে মিশতে আমার সঙ্কোচ হতো। তাই নিজেকে ঘরবন্দি করে রাখতাম। বেঁচে থাকতে চাইতাম না।
ধর্মপরিবর্তনের সিদ্ধান্ত তাঁর পরিবার ভালোভাবে নেয়নি। তাঁর মা-বাবা ভাবতেন হারনাম কখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন না। তাঁর বিয়েও হবে না, চাকরিও হবে না। কিন্তু হারনাম নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিয়েছেন। তিনি চেয়েছিলেন জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিটাই পরিবর্তিত করে ফেলতে।
এখন অনেক ভালো আছেন পশ্চিম লন্ডনের ব্রেকশায়ারের অধিবাসী হারনাম কাউর। তবে এখনো জীবনসঙ্গী খুঁজে পাননি। তবে তিনি আশাবাদী। চলছেন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে।
©somewhere in net ltd.