নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কখনো অলস হবার নই আমি

আমি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী, আমি আরো স্বাধীন চাই, স্বাধীনতা ধরে রাখতে চাই, তাকে ভালবাসার সুযোগ চাই,

মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস

আমার সব চেয়ে প্রিয় কিছু হলো শেখা, যেখানে শেখার কিছু আছে সেখানে না শেখা পর্যন্ত মনে শান্তি থাকেনা, যখনই সময় তখনই শিখি, এখনো শিখছি

মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু ছবি আপনার ভাল লাগতেও পারে- ০৫

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২২

১।



সবার কাছে প্রশ্ন

এই গাড়ীটি এখানে আসলো কিভাবে?



০২।



চমত্কার একটি দৃশ্য, যা মনকে নাড়া দেয়



০৩।



একচোখা শিশু যা ইয়াহুদির ঘরে ইসরাইলে জম্ম



০৪।



ভয় পাওয়ার কথা,



০৫।



সাপ, ব্যাঙ, টিকটিকি খেকো! ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার

পাছপাড়া গ্রামের আব্দুর রহিম সরকারের

ছেলে রাজু। ৭ ভাই ২ বোনের

মধ্যে সে সবার ছোট। ছোট

বেলা থেকে দুর্দান্ত সাহসী ছেলে রাজু।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত। বতর্মান বয়স ৩৮। রাজু কি খায়? তা জানার

আগে জানতে হবে সে কি না খায়। জিন রাজু

খায় কীটনাশক বাসুডিন, জ্যান্ত সাপ,

ব্যাঙ, টিকটিকিসহ আরো কতো কি। দু'তিন

কেজি ইউরিয়া সারও তার স্বাভাবিক

খাবার। কখনো ফাঁসির দড়ি গলায় লাগিয়ে ঝুঁলে পড়ে গাছের ডালে! রাজু

খ্যাতি চায়। এ জন্যই তার এতো কিছু। ক্লাস থ্রিতে তখন পড়ে রাজু। বয়স ১০

কি ১১ হবে। নিজেদের

ফসলি ক্ষেতে পোকামাকড় দমনের জন্য এক

বোতল কীটনাশক আনে বাবা। সেই

কীটনাশক বোতল হাতে নিয়ে ভাবনায়

মসগুল রাজু। এই বিষ খেয়ে পোকা মাকড় মরে। কিন্তু আমি খেলাম অথচ মরলাম

না এমন যদি কিছু একটা হয়ে যায়।

নিশ্চয়ই চারদিক জানাজানি হবে। নাম

খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমত ড্রপারের

সাহায্যে খেতে খেতে এখন অভ্যস্ত

হয়ে যায় রাজু। বতর্মানে সে বোতল দিয়েই কীটনাশক

খেয়ে রীতিমতো সবাইকে তাক

লাগিয়ে দেয়। এছাড়া সাপ, তেলাপোকা, টিকটিকি, ইঁদুর,

ব্যাঙ, গুঁইসাপ, বিড়াল, কুকুর, শিয়াল সবই

তার খাবার। এক কথায় সর্বভুক রাজু।

তবে তার শর্ত দুটি। এগুলো জীবিত

এবং দেশি হতে হবে।

এমনকি গলায় ফাঁস লাগানো দড়ি গাছে ঝুলিয়ে থাকেও

সে কিছুক্ষণ। বিপজ্জনক কর্মে তার

সাধনা চলছে দীর্ঘ এক যুগ ধরে। অনেক দিনের সাধনা তার খ্যাতির জন্য।

খ্যাতির জন্য মানুষ কি না করে। তার

ইচ্ছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের

একটি অনুষ্ঠানে তার আজব খাবার-

দাবারের দৃশ্য দেশবাসীকে দেখানো।



(গণমাধ্যম থেকে সংগৃহীত)



০৬।



ঘটনাটি ঘটেছে হাতিরঝিলে, হঠাৎ

করেই রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকা এক

দম্পতি ও তাদের শিশু সন্তানের

গায়ে উঠে যায় ৩ জন

নিয়ে বেপরোয়া চালানো একটি বাইক।

লক্ষ্য করে দেখুন, বাইকের চাকার ঠিক নিচে চাপা পড়ে আছে ছোট্ট শিশুটি....!!!

শিশুটির এখন কি অবস্থা, জানা নেই ।



তবে অনেকেরই বাইক নিয়ে রাস্তায়

প্লেনের মতো উড়ে বেড়ায়, স্টাইল করার

জন্য, মেয়েদের শো অফ করার জন্য। অথচ

আপনার শো অফ করাই যে অন্য একজনের

মৃত্যুর কারণ হতে পারে,

তা কি আপনি একবারও ভেবে দেখেছেন??? দয়া করে সতর্ক হন, নিজে বাঁচুন,

অন্যকে বাঁচান।



০৭।



ফেরআউনের লাশ-

যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করে না তাদের

জন্য জীবন্ত নিদর্শন। পিরামিডে/যাদুঘরে যত লাশ সংরক্ষিত

আছে সবগুলোই মমি করা শুধু ফেরআউনের

লাশটি ব্যতীত। এটি কোন ধরণের উপাদান

ব্যতীতই সংরক্ষিত আছে। ফেরাউন তার সম্প্রদায়কে ডেকে বলল,

হে আমার কওম, আমি কি মিসরের

অধিপতি নই? এই নদী গুলো আমার

নিয়ন্ত্রণে প্রবাহিত হয়, তোমরা কি দেখ

না? {সুরা যুখরুফ, আয়াত-৫১} আর বনী-ইসরাঈলকে আমি নীলনদ পার

করিয়েছি। তারপর তাদের পশ্চাদ্ধাবন

করেছে ফেরাউন ও তার সেনাবাহিনী,

দুরাচার ও বাড়াবাড়ির উদ্দেশে। অতঃপর

যখন আমি তাকে ডুবিয়ে দিলাম তখন

সে বলল, এবার ঈমান আনছি তিনি ছাড়া কোন মা’বুদ/উপাস্য নেই

যাঁর উপর ঈমান এনেছে বনী-ইসরাঈলরা।

বস্তুতঃ আমিও তাঁরই অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত।

এখন একথা বলছ! অথচ তুমি ইতিপূর্বে না-

ফরমানী করছিলে। এবং পথভ্রষ্টদেরই

অন্তর্ভুক্ত ছিলে। অতএব আজ আমি তোমার দেহকে সংরক্ষণ এর ব্যবস্থা করব

যাতে তোমার লাশ

পরবর্তীতে আগমণকারীদের জন্য নিদর্শন

হতে পারে। আর নিঃসন্দেহে বহু লোক

আমার মহাশক্তির প্রতি লক্ষ্য করে না।

{সুরা ইউনুস, আয়াত-৯০-৯৩} এখনো পৃথিবীতে এমন মানুষ

আছে যারা নাকের ডগায় মৃত্যুর ঘ্রাণ

পেয়ে তারপর আল্লাহকে বিশ্বাস

করে কিন্তু তখন আর কী কাজ হবে। ## আপনার প্রিয়জনদের কাছে পৌঁছে দিন

ইসলামের শাশ্বত বাণী। হৃদয় থেকে হৃদয়

উদ্ভাসিত হোক ঈমানের আলোকচ্ছটায়।



০৮।



যেভাবেই হোক সব পশু পাখি রিজিক তালাশে ব্যস্ত,



০৯।



ভয়ঙ্কর মৃত্যুদণ্ড!



প্রাচীনকালে মানুষকে কত নির্মম ও

ভয়ঙ্করভাবে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতো তার

একটি পদ্ধতি আজকে আপনাদের

জানাবো।



পদ্ধতিটির নাম Saw Torture

বা করাত নির্যাতন। এটি একটি ভীবৎস টর্চার ডিভাইস। এই

পদ্ধতির অর্থ, কড়াত

দিয়ে ভিকটিমকে চিরে ফেলা।



হ্যাঁ মধ্যযুগে এটাই করা হতো।

এক্ষেত্রে ভিকটিমকে একটি কাঠের

ফ্রেমে উল্টা করে বাঁধা হত।



এরপর দুজন জল্লাদ একটি ধারালো কড়াত

দিয়ে ভিকটিমকে মাঝ বরাবর

চিরে ফেলতো! মৃত্যুটি হতো খুবই

যন্ত্রনার।



১০।



পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের

কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু

একটা প্রাণী মরে না।

প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের

কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন

অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের

বিষের প্রতিষেধক anti venom

কোনএকটি সাপ, ধরেন কিং কোবরা’র anti

venom

তৈরি করতে হলে যা করা লাগে তা হল, ওই

সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়।

একগাঁদি পরিমাণ ঢুকালেও সমস্যা নেই।

ঘোড়ার কিছু হবে না। কিছু হবে না বলতে,

ঘোড়া মরবে না।

ঘোড়া তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ

হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom

তৈরি হয়ে গেছে।

এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ

রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়।

সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স

থেকে অ্যান্টি ভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত

করে বাজারে পাঠানো হয়।

মানুষ’কে সাপে কামড়া’লে ডাইরেক্ট

ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়।

খোদ

ইন্ডিয়াতে গাদা গাদা অ্যান্টি ভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর

পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল।

ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড়

খেয়ে মানুষের আর বাঁচা লাগত না। এক

ছোবলে ডাইরেক্ট উপরে।



১১।



সুবহানাল্লাহ।



চাঞ্চল্য সৃষ্টি: দুই মাথাসহ

জন্ম নিলো এক নবজাতক!



আল্লাহ তাকে সুস্থ রাখুক !



১২।



মা তো মাই, পৃথিবীর প্রত্যেক মানব, জীব জন্তু পশু পাখির মায়ের ধর্ম এক, আর তা হলো তাদের সন্তানকে নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসে লালন পালন করে যাওয়া,

এই ছবিটা তারই প্রমান

প্রথম দেখে থাকলে দোয়া করিয়েন

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

আজীব ০০৭ বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ........।

অনেক ভালো লাগলো ..............+++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৪০

মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩

এন ইউ এমিল বলেছেন: নাইস

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৮

মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমিল ভাই

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

হাসান রাজু বলেছেন: ১ নং ছবিটা দেখে একটা সিনেমার কথা মনে পরে গেল ' গড মাস্ট বি ক্রেজি'

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদান করে উত্সাহ দেয়ার জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.