![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের কাছে নিজেই অচেনা রয়ে গেছি আজো । চেনার চেষ্টা করছি । মানুষ হিসেবে কেমন তা অন্যরাই ভাল বলতে পারবে । আমার কাছে আমি আমার মতোই । আশাবাদী , স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি । সুন্দর এবং শুদ্ধ অনুভূতিময় স্বপ্ন ।
প্রিয় শাহবাগের গনজাগরন মঞ্চ,
আমাকে আজ যথারীতি অবলীলায় হতাশ করলে আরেকবার । হয়তো তোমার থেকে প্রত্যাশা সবসময় অনেক বেশি ছিলো বলেই তুমি হতাশ করতে পেরেছো বারবার । ভুলটা বোধহয় আমারই ।
সকাল ১১টার দিকে শাহবাগ পৌছলাম । গতকাল রাতে ফেসবুকে নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের জন্য যেমন আহাজারি দেখলাম পারলে রাতেই চলে যেতাম । বাসে করে শাহবাগে পৌছানোর আগ পর্যন্ত কল্পনায় ছিলো ওখানে উপচে পড়ছে মানুষ, কমপক্ষে ১৫ - ২০ টা বেডে রক্ত নেয়া হচ্ছে অবিরাম, সাথে সাথে গাড়িতে করে তরল জীবন ছুটে যাচ্ছে সাভারের মৃত্যু কূপে । গিয়ে আমি মোটামুটি থ । মানুষ আছে ঠিকই, কিন্তু সকাল ১১টা বাজেও রক্ত নেয়া শুরু হয় নি । কিছুটা হতভম্ব অবস্থায় নাম এন্ট্রি করালাম । ব্লাড গ্রুপ ও নেগেটিভ শুনে নাম এন্ট্রির ডেক্সে বসা ভাইয়া একটু নড়ে চড়ে বসে বললেন বিকেল তিনটার দিকে আসতে!! তারাই ফোন দেবেন । কি আশ্চর্য!!! সাভারে নাকি নেগেটিভ ব্লাডের জন্য মানুষ কাতরাচ্ছে আর এরা রক্ত নেয়া শুরুই করবে বিকেল ৩টায় । পাঠাবে কখন তাহলে? ভাবলাম সাভারই চলে যাবো কিনা । কিন্তু সকালে ওখানকার এক ফ্রেন্ডের থেকে শুনলাম এনাম মেডিক্যালের আশেপাশে যাওয়াই নাকি প্রায় অসম্ভব । পুলিশ কাউকেই ঘেষতে দেয় না । ওখানে পরিচিত কেউ নেই তেমন, আমার একেবারেই অপরিচিত এনাম মেডিক্যালে এমন হাজারো মানুষের মধ্যে ঢুকতে পারবো বলেও তেমন ভরসা হলো না । মতিঝিলে কোথায় কি হচ্ছে খবর পেলাম না, কাজেই রাজাকারের বিচার চাওয়া লাখো মানুষকে হতাশ করার পরও আস্থা ছিলো শাহবাগেই ।
ঘড়ির কাটা তিনটা গড়িয়ে কিছুটা এগিয়েও গেলো । কোন খবরই নেই । গেলাম আবার । মানুষ যথারীতি ভালোই আছে । অনেক দূর - দূরান্ত থেকে মানুষ চলে এসেছে, কারো কোলে বাচ্চা, কারো কলেজের ব্যাগ ,কারো বা অফিসের অ্যাটাচি । সাড়ে তিনটা বাজার পরেও দেখি কোন নামগন্ধও নেই কাজ শুরু করার । তারা নিবিষ্টমনে কেবল নাম লিখেই যাচ্ছেন । অথচ অনেক মানুষ দাড়িয়ে আছেন সেই সকাল থেকে । অবশেষে এক মাঝবয়সী মহিলা ডেক্সে বসা আপুকে খুব যৌক্তিক প্রশ্নই করলেন - " আপনার এতো প্রচারণা চালালেন রক্ত নেওয়ার অথচ এখানে কোন ম্যানেজমেন্টই নেই । রক্ত যখন নিচ্ছেনই না তাহলে এভাবে মানুষের ভোগান্তি বাড়ানোর মানে কি? অপেক্ষারও তো একটা সীমা আছে । আপনারা না নিতে পারলে আমাদের বলুন, আমরা অন্য কোথাও যাই । এমনভাবে সারাদিন তো অযথা নষ্ট করতে পারেন না । "
আপু বিরক্তিতে মাথা চেপে ধরলেন এবং চটাং চটাং কিছু কথা শোনালেন । বোঝা গেলো তিনি একাজে বেশ দক্ষ । একসময় পাশের ভাইয়া বিরক্ত হয়ে বললেন, " এতো কথা বলার কি আছে একটা মানুষের সাথে? "
মানুষের বিরক্তি বাড়ছে চক্রবৃদ্ধি হারে । আশপাশ দিয়ে অযথা গুরুত্বপূর্ণ ভাব নিয়ে চলা অনেক পাঞ্জাবী গায়ের কবিসুলভ মঞ্চের কর্মীদের মধ্যে থেকে একজনকে ধরলাম ।
- ভাই, আর কতক্ষণ?
- হবে। ডাক্তাররা আসুক আগে ।
- মানে?
- ডাক্তাররা রাস্তায়। তারা আসছেন। দেরী হবে আরেকটু ।
- সারাদিন কি করলেন আপনারা তবে? সকাল থেকে রক্ত নিলে তো অনেক ব্যাগ কালেক্ট করে পাঠিয়ে দিতে পারতেন।
- সকাল থেকে তো রোদ ছিলো। তাই নেওয়া যায় নি।
এ কোন ম খা আলমগীরের পিলার নাড়াচাড়া টাইপ অযুহাত? রোদ থাকলে রক্ত নেয়া যাবে না কেন? যে মানুষগুলো দুই - তিন ঘন্টা গাড়িতে করে এসেছে তাদের জন্য রোদ কি কোন ব্যাপার? আর তেরপল টানিয়ে তো অনেকখানি জায়গা ঠিকই ছায়া বানিয়ে রাখা হয়েছে । ওখানে কেন নেয়া হলো না? নিজেদের আড়মোড়া ভাঙ্গতে দেরী হওয়ার দায় কিভাবে তারা রোদের উপর চাপান? আর সারাদিন কোন ডাক্তারের ব্যবস্থা না করে তারা কেবল নামই লিখে গেছেন! এমনটা কেন হবে? গনজাগরন মঞ্চ কি কোনদিক থেকে কোন কালে কম পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছিলো? ডাক্তারের ব্যবস্থা না করেই মানুষকে সারাদিন কেন রাখা হলো? এই মানুষগুলো তো অন্য কোথাও রক্ত দিলে তা এতোক্ষনে কাজে লেগে যেতো। মঞ্চ কেন সার্বক্ষণিক ডাক্তারের ব্যবস্থা করতে পারবে না? কথা বলার সময় তো কথা কম বলা হয় না, কাজের সময় এই অবস্থা কেন? ইমরান এইচ সরকারই বা কই? সে কি ডাক্তারি ভুলে গেছে?
এসব প্রশ্ন করার আগেই পাঞ্জাবীওয়ালা হাওয়া । সারাদিন এক ব্যাগ রক্তও না নিয়ে, ডোনারদের অনেককে সারাদিন বসিয়ে রেখে অবশেষে রক্ত নেয়া শুরু হলো পাঁচটারও পর । যথারীতি ক্যামেরা ম্যানিয়া । প্রথম দিকে রক্ত দিচ্ছেন একজন, ক্যামেরা তাক হয়ে আছে তিনটা, এক সাংবাদিক আবার মাইক্রোফোন নিয়ে রেডি!
ভন্ডামি ভন্ডামি ভন্ডামি ।
অবশেষে আমার রক্ত নেয়া শেষ হলো ছয়টার দিকে । এই রক্ত সাভার যাবে কখন? ততক্ষনে কি এই রক্ত শরীরে নেয়ার মতো কোন রোগী কি জীবিত থাকবে? দাড়িয়ে আছেন আরো কয়েকশ ডোনার ।
যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা প্রবাদটা আমি জানি । প্রচন্ড আকর্ষনে কাছে টেনে নিয়ে একসময় দলীয়করণ করে আমাদের ঠকানোয় আর হাস্যকর কাজ কর্ম করে শাহবাগ মনে এখন বিরক্তির জায়গাটাই নিয়ে আছে বলেই হয়তো এতো বিষোদাগার করছি । কিন্তু ভুল কিছুকি বললাম? সাধারণ মানুষের একজনের আরোকজনের পাশে দাড়ানোর ক্ষমতাটা কি আপনারা কমিয়ে দিলেন না? সকাল থেকে রক্ত নিলে কি আরো কয়েকটা জীবন বাঁচত না? আপনাদের কার্যক্রমের জন্যে আমরা সবাই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে আপনাদের জন্য গর্ববোধ করি যেমন সত্য, তেমনই সত্য আমার এখন মনে হচ্ছে " এক হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিঁচি " টাইপ কিছু দেখে আসলাম । আমার কোন প্রশ্নের জবাব মঞ্চের উচ্চমার্গীয় কেউ দেবেন না জানি, কিন্তু মানুষের অন্তত রক্তগুলো যেনো সময়মতো কাজে লাগানো হয় , বিপ্লবী চেতনার মতো ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা না হয় । আপনাদের কাছে এরচেয়ে বেশী আর কিছু চাই না । সম্ভব হলে এটাও চাইতাম না. I am crossing my heart.
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১২
sraboni বলেছেন: খুব শকড হলাম পড়ে।
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৫
খাটাস বলেছেন: শাহাবাগ এখন নাটক মঞ্চ। তেজ শেষ। প্রথমে ভাল লাগছিল, এখন লাগে না। এটা বললে ও আবার কিছু আবাল শাহাবাগ প্রেমি না বুঝেই জামাত হেফাজত বলে গালি দেয়।
৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৯
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: sraboni বলেছেন: খুব শকড হলাম পড়ে।
৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
এম এস জুলহাস বলেছেন: .
ছবি উঠানো শেষ হলে আর কী লাগে ???
৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: ভন্ডামী, ফেক, প্রতারণা, লোক দেখানো, মিডিয়া, ঘৃণা, হিংসা, হঠাৎ একটা কিছু হয়ে যাওয়া, বড়লোকের বখে যাওয়া সন্তান, বাস্তবতা বিবর্জিত, আরো অনেক গুণে গুনাম্বিত এরা। তাই পাল্টা ঘৃণা এদের প্রতি। এরা নির্লজ্জ। বেহায়া। এত কিছুর পরও দেখবেন মখার মতো কোন একটা যুক্তি নিয়ে কথা বলতে চেষ্টা করবে।
৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪
মেঘকন্যা বলেছেন:
৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৮
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমি আজ অন্তত খুব বেশী আশা করেছিলাম। স্বভাবটা আসলেই দিনদিন নির্লজ্জ হয়ে গেছে।
৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
ভালোরনি বলেছেন: টিভি কাভারেজ তো শেষ। আর কাম কইরা কি হইবো?
১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
ইউনুস খান বলেছেন: আমি আজকে বিএনপির অফিসে গিয়ে রক্ত দিয়ে এসেছি।
গতকালকেও গিয়েছিলাম ওখানে কিন্তু ভীরের কারনে দিতে পারেনি। তাই আজকে গিয়ে দিয়ে আসলাম।
মজার ব্যপার হলো আজকে বিএনপির অফিসে সাভারে নিহত-আহতদের জন্য মিলাদ মাহফিল ছিলো।
একদিকে মিলাদের অনুষ্টান চলছিলো অন্যদিকে রক্ত নেওয়া চলছিলো।
১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ ক্ষমার অযোগ্য
১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৫
চাচু বলেছেন: এই সব ভন্ডামির কথা ছড়িয়ে দিন। পীর সাহেব শাহবাগীদের আসল রূপ দেখান সবাইকে।
১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: প্রথম দিকে রক্ত দিচ্ছেন একজন, ক্যামেরা তাক হয়ে আছে তিনটা, এক সাংবাদিক আবার মাইক্রোফোন নিয়ে রেডি!
ভন্ডামি ভন্ডামি ভন্ডামি ।
১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: শাহাবা গেরা পোস্টে নাই কেন ?
১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
কালো বিলাই বলেছেন:
বুজলেন না । সারাদিন বসায় না রাখলে লোক সমাগম কিভাবে দেখাবে । ক্যামেরার সামনে তো দেখাতে হপে সেখানে অনেক লোক হয় । সাথে সাথে রক্ত নিলে কি আপনি ওখানে এতক্ষন থাকতেন ?
১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০১
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: মঞ্চের কেউ যদি এই লেখাটা দেখেন তবে দয়াকরে ভুলগুলো শুধরে নিন।
১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৮
গ্রামের মানুষ বলেছেন:
আইজো যদি না বুঝেন তো বুঝবেন কাইল
ইয়ে চাপড়াইবেন, পাড়বেন গাইল..........
১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: oi beta oi mitthuk..
tui beta chagu, tui kathal pata kha...
১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩
ShusthoChinta বলেছেন: সবকিছুই তাইলে লোক দেখানোর জন্য? মিডিয়া কাভারেজ পাওয়ার জন্য? বিখ্যাত হওয়ার জন্য? থুথু ছাড়া আর কিছুই বরাদ্দ থাকা উচিত নয় এদের জন্য!
২০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: নাহ ভাই এতোটা হতাশ হতে চাই না বা তাদের ভালো কাজগুলোকেও প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাই না। তারা ভুল গুলো শুধরে নেবেন এটাই চাওয়া @শুন্য
২১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১০
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আজকে যারা রক্ত দিতে গিয়েছিলো তাদের মধ্যে খোজ নিয়ে তারপর জাবর কাটেন তোরাব ভাই :-)
২২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৮
বোকাসোকাবেস্ট বলেছেন: মরা এইচ সরকারই বা কই? সে কি ডাক্তারি ভুলে গেছে?
২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৮
মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: সৌজন্য প্রথম আলু
২৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: প্রিয় আগন্তুক সাহেব, রক্তদান কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর আমি ভিবিন্ন টিভি চ্যানেলে গনজাগরন মঞ্চের এই কর্মসূচিতে আসা অনেক তরুন তরুনীর মন্তব্য শুনেছি, আমি কাউকে নেতিবাচক কোন মন্তব্য করতে দেখিনি।
আমি জানি , যেখানে ভাল আছে সেখানে মন্দও আছে।
ভাই, আমি আপনাকে মনে করিয়ে দিতে চাই, এই গনজাগর মঞ্চই কিন্তু সর্বপ্রথম রক্তদান কর্মসূচির উদ্যেগ গ্রহন যা পরে সবাই (ভিবিন্ন দল) অনুকরন করে।
ভাই আমি ফেইসবুক সহ ভিবিন্ন মাধ্যমে শুনেছি, গনজাগরন মঞ্চ ওই দিন, এনাম মেডিকেল / ঢাকা মেডিকেল কে ২০০ ব্যাগ রক্ত প্রদান করে এবং কিছু রক্ত রেডক্রিসেন্ট (প্রতিষ্ঠানের নাম শিউর না) এ জমা রাখে।
ভাই, উপরোক্ত কর্মকান্ডের কারনে আমি গনজাগরন মঞ্চের জন্য আপনার কাছ থেকে ধন্যবাদ আশা করিনি, কারন আপনার সকল পোস্টেই পত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে গনজাগরন মঞ্চ বিরোধীতা ছিল। ভাই আপনার গনজাগরন মঞ্চ নিয়ে আগের দুটি পোস্টের হেডলাইন (ভেতরে কি ছিল, তা সবাই পড়ে দেখবে)
ভাই আমি আপনার উপরোক্ত পুস্ট পড়ার পর, আমি আপনার কাছ নিচের কথাগুলার চাইতে বেশী কিছু আশা করিনি
তেমনই সত্য আমার এখন মনে হচ্ছে " এক হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিঁচি " টাইপ কিছু দেখে আসলাম ।
ভাই, আপনি গনজাগরন মঞ্চের দাবীর সাথে একমত না, আপনার গনজাগরন মঞ্চের কর্মকান্ড ভাল লাগে না, আপনি গনজাগরন মঞ্চ নিয়ে ভিভ্রান্তি ছড়াতে চান, ভাল কথা, এটা আপনার স্বাধীনতা, আমি এতে আপনাকে বাধা দেব না।
তবে, অনোরোধ করব, শুশিল সাজার অনেক সময় আছে, দয়া করে এই দুংসময়ে এরকম কর্মকান্ড হতে বিরত থাকুন, এখন পরস্পর বিরোধীতার সময় নয়, এখন বিভ্রান্তি ছড়ানোর সময় নয়, আমার আপনার ভাই-বোন ধ্বংসস্তুপের নিচে কাতরাচ্ছে, তারা সাহায্যের জন্য আকুতি জানাচ্ছে, তাদের সহয়তা দরকার.....
২৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
চৈতী আহমেদ বলেছেন:
২৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
জিয়া চৌধুরী বলেছেন: গণজাগরণ মঞ্চের বেশিরভাগই সাভারে। লন্ডন সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গনজাগরণ কর্মীরাই বেশিরভাগ সাহায্য পাঠাচ্ছে। আউল ফাউল পোষ্ট দিয়া মেজাজ গরম করিষ না।
ইরেশ জাকের প্রথম দিন থেকেই সাভারে, প্রচুর সাহায্য গিয়েছে তার মধ্য দিয়ে, নিঝুম মজুমদর ইউকেতে প্রায় চার লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছেন। সামু ব্লগের ব্লগাররা অত্যন্ত সক্রিয় ভুমিকা রাখছে। চট্টগ্রাম থেকে নানা ভাবে সাহায্য পাঠানো হয়েছে। এই ব্লগেই এসব নিয়ে বিভিন্ন পোষ্ট আসছে।
আমার জানামতে প্রায় এক হাজার ব্যাগ রক্ত গিয়েছে জাগরণ মঞ্চ থেকে। হয়তো রক্তের চাহিদা শেষ হলে রক্ত নেয়া বন্ধ করা হয়।
২৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমি কোন বিভ্রান্তি ছড়াতে চাই না। গনজাগরন মঞ্চের কাজে কেন হতাশ তা আপনি আশা করি ঐ লেখাগু্লো পড়েই বুঝেছেন। ওখানে কি কোন ভুল আছে? মানুষ আশা করি পরে আশাভঙ্গ হলেই হতাশ হয় ভাই আর আমরা সবার থেকে কিন্তু আশা করিও না । আর চলতি সুশীল হওয়ার যোগ্যতা আমার আসলেই নেই @মামুন
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮
মোমের মানুষ বলেছেন: ভাই মনের দুখে হাসি পেল.
......আপনি ভুল জায়গায় নক করেছিলেন