নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পাঠশালা

সাবেত বিন মুক্তার

দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়ে গেছে। এখন যারা গোমরাহকারী ‘তাগুত’দেরকে মানবে না এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে ধারণ করে নিয়েছে সুদৃঢ় হাতল যা ভাংবার নয়। আর আল্লাহ সবই শুনেন এবং জানেন। (আল-বাকারা-২৫৬) ফেইসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/sabet.b.mukter

সাবেত বিন মুক্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

শব-ই-মেরাজ কি এবং এর তাৎপর্য

০৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

বিজ্ঞানের কল্পনার যেখানে শেষ,মহান আল্লাহ্‌তায়ালার কুদরত তথা ক্ষমতার মহিমা শুরু সেখান থেকে।

###



শবে মেরাজ ঠিক তেমনি আল্লাহ্‌তায়ালার একটি কুদরত।নবীজি(স)কে আল্লাহ্‌তায়ালা মসজিদুল হারাম(মক্কা)থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস(বর্তমান ফিলিস্তিনে অবস্থিত),সেখান থেকে সপ্তআকাশ ভ্রমণ করিয়ে মহান আল্লাহ্‌তায়ালার সাক্ষাত লাভ করিয়ে ধন্য করেন।নবীজি(স)কে আল্লাহ্‌তায়ালা জান্নাত-জাহান্নামের ভবিষ্যৎ চিত্র দেখান।এছাড়াও মহান আল্লাহ্‌তায়ালার অসংখ্য কুদরতের নমুনা নবীজি(স) স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেন। আল্লাহ্‌তায়ালা তার প্রিয় হাবিবকে এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ,সুরা তওবার শেষ ২ আয়াত(২৮৫-২৮৬),আর বান্দা তওবা করলে ক্ষমার অঙ্গীকার নিয়ে আসেন।

###



এই রাতে ব্যক্তিগত ইবাদাত যেমন নফল নামাজ,কুরান তিলাওয়াত,জিকির ইত্যাদির মাধ্যমে অতিবাহিত করা যেতে পারে...ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই যে এতো রাকাত নামাজ পরতে হবে...পরলে এতো সওয়াব...হেন তেন।যে যার খুশিমতো আমল করতে পারবে।

###



অনেক বিখ্যাত ব্লগার ভাইরা মেরাজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে ব্যস্ত।আমাদের বিজ্ঞান এখনও এতো উন্নত হইনি যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম।আর আমরা মুসলিমরাও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার উপর নির্ভর করি না।আমাদের আল্লাহ,আমাদের নবী(স)যা বলেছেন তা আমরা বিনা বাক্যে মেনে নেই। যদিও “থিওরি নির্ভর” বিজ্ঞান এর বিপক্ষে কোনো কিছু দাঁড় করাতে না পারে...তথাপি শোয়ার্টিজ ম্যাট্রিক বা টাইম ট্রাভেলিং দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কি দরকার ভাই বিজ্ঞানরে টানার???? বলতে পারেন বিজ্ঞানের কথা না বললে নাস্তিকদের বুঝানো যাবে না...ভাই বিজ্ঞান দিয়ে বললে কি তারা বুঝবে??? না ভাই বিজ্ঞান দিয়ে বললেও সো কলড নাস্তিকরা তা বিশ্বাস করবে না।তাদের জোর করে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব আমাদের না।তাই মুমিনদের উদ্দেশে একটি কথাই বলতে হয়...



“তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। আমরা তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা। তোমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।” [আল কুরআন ২:২৮৫]



বিঃদ্রঃ

এই মেরাজের শিক্ষা কিন্তু ৫ ওয়াক্ত নামাজ যথাযথভাবে আদায়ের মধ্যে নিহিত...কেননা প্রিয় নবিজি(স)মেরাজ থেকেই এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে এসেছেন।তাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় ব্যতিত কিছুই গ্রহণযোগ্য নয়।

সবাইকে মেরাজ মুবারাক।বিজ্ঞানের কল্পনার যেখানে শেষ,মহান আল্লাহ্‌তায়ালার কুদরত তথা ক্ষমতার মহিমা শুরু সেখান থেকে।

###



শবে মেরাজ ঠিক তেমনি আল্লাহ্‌তায়ালার একটি কুদরত।নবীজি(স)কে আল্লাহ্‌তায়ালা মসজিদুল হারাম(মক্কা)থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস(বর্তমান ফিলিস্তিনে অবস্থিত),সেখান থেকে সপ্তআকাশ ভ্রমণ করিয়ে মহান আল্লাহ্‌তায়ালার সাক্ষাত লাভ করিয়ে ধন্য করেন।নবীজি(স)কে আল্লাহ্‌তায়ালা জান্নাত-জাহান্নামের ভবিষ্যৎ চিত্র দেখান।এছাড়াও মহান আল্লাহ্‌তায়ালার অসংখ্য কুদরতের নমুনা নবীজি(স) স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেন। আল্লাহ্‌তায়ালা তার প্রিয় হাবিবকে এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ,সুরা তওবার শেষ ২ আয়াত(২৮৫-২৮৬),আর বান্দা তওবা করলে ক্ষমার অঙ্গীকার নিয়ে আসেন।

###



এই রাতে ব্যক্তিগত ইবাদাত যেমন নফল নামাজ,কুরান তিলাওয়াত,জিকির ইত্যাদির মাধ্যমে অতিবাহিত করা যেতে পারে...ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই যে এতো রাকাত নামাজ পরতে হবে...পরলে এতো সওয়াব...হেন তেন।যে যার খুশিমতো আমল করতে পারবে।

###



অনেক বিখ্যাত ব্লগার ভাইরা মেরাজের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে ব্যস্ত।আমাদের বিজ্ঞান এখনও এতো উন্নত হইনি যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম।আর আমরা মুসলিমরাও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার উপর নির্ভর করি না।আমাদের আল্লাহ,আমাদের নবী(স)যা বলেছেন তা আমরা বিনা বাক্যে মেনে নেই। যদিও “থিওরি নির্ভর” বিজ্ঞান এর বিপক্ষে কোনো কিছু দাঁড় করাতে না পারে...তথাপি শোয়ার্টিজ ম্যাট্রিক বা টাইম ট্রাভেলিং দিয়ে এর ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু কি দরকার ভাই বিজ্ঞানরে টানার???? বলতে পারেন বিজ্ঞানের কথা না বললে নাস্তিকদের বুঝানো যাবে না...ভাই বিজ্ঞান দিয়ে বললে কি তারা বুঝবে??? না ভাই বিজ্ঞান দিয়ে বললেও সো কলড নাস্তিকরা তা বিশ্বাস করবে না।তাদের জোর করে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব আমাদের না।তাই মুমিনদের উদ্দেশে একটি কথাই বলতে হয়...



“তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং মেনে নিয়েছি। আমরা তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা। তোমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।” [আল কুরআন ২:২৮৫]



বিঃদ্রঃ

এই মেরাজের শিক্ষা কিন্তু ৫ ওয়াক্ত নামাজ যথাযথভাবে আদায়ের মধ্যে নিহিত...কেননা প্রিয় নবিজি(স)মেরাজ থেকেই এই উম্মতের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে এসেছেন।তাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় ব্যতিত কিছুই গ্রহণযোগ্য নয়।

সবাইকে মেরাজ মুবারাক।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

শরীফ উদ্দিন সবুজ বলেছেন: বিজ্ঞানের কল্পনার যেখানে শেষ,মহান আল্লাহ্‌তায়ালার কুদরত তথা ক্ষমতার মহিমা শুরু সেখান থেকে।
----- এই কথাটা বুঝলামনা। বিজ্ঞান যদিও কল্পনায় চলে না, তারপরেও বলি বিজ্ঞানের কল্পনা বা ক্ষমতা কি আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি বা কুদরতের বাইরে ? আল্লাহতাআলা কি বিজ্ঞান সৃষ্টি করেননি ? বিজ্ঞানের জ্ঞানও তো আল্লাহ তাআলার সৃষ্ট জ্ঞান। কারন এ মহাবিশ্বের সবকিছুই তিনি সৃষ্টি করেছেন।
মানুষ কেন ধর্মীয় বিষয়ের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুজবে না ? আমাদের এগিয়ে যাওয়ার জন্যই তো তা খুজতে হবে। কোরআন পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান না ? ব্যাখ্যা খুঁজতে খঁুজতে জ্ঞান চর্চা হবে। ভুল হলে সমালোচনা হবে। শুদ্ধ হলে স্বাগত জানাবে। আমরা এগিয়ে যাবো।

২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২

সাবেত বিন মুক্তার বলেছেন: ভাই আমি বললাম "আমাদের বিজ্ঞান এখনও এতো উন্নত হইনি যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম।"

অবশ্যই আল্লাহতাআলা বিজ্ঞান সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু বর্তমানের বিজ্ঞান এখনো এর পূর্ণ ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম।ইন শা আল্লাহ্‌ এমন দিন আসবে যেদিন বিজ্ঞানও মেরাজকে পূর্ণ স্বীকৃতি দিতে পারবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.