নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয়তমেষু,
বারান্দায় তুমি যে গন্ধরাজের চারাটা লাগিয়ে গিয়েছিলে
সেই চারাটা বড় হয়ে ওটাতে একটা ফুল ফুটেছে-
কিন্তু তবুও, আজকে আমার মন ভালো নেই।
কারণটা অনেক অদ্ভুত-
তোমার মনে আছে? তুমি আর আমি কত...
সেদিন হঠাৎ,এক অজানা পাখির দেখা মিললো আমার বারান্দায়
দেখে মনে হলো ঝড়ে পথ হারিয়ে এখানে এসে বসেছে।
ওকে দেখেই বোঝা যায়, সে খাঁচায় পোষমানা পাখি নয়
ঐ নীল আকাশে ডানা মেলে
বাতাসে...
ধর যদি কাল সকালে ঘুম ভেঙে দেখো পৃথিবীটা আর নেই,
শুধু তুমি আর আমি ভেসে বেড়াচ্ছি অসীম শূন্যে।
তবে কি একটা সাদামাটা প্রেমের গল্প লিখতে বসবে
শুধু তোমার আর আমার জন্যে?
খুবই সাধারণ...
যদি আরেকটা জনম হয়
তবে তুমি কিন্তু ঐ বড় দিঘিটার শান্তু জলধারা হবে,
আমি প্রতিদিন গোধূলির লাল সূর্য হয়ে তোমার কপালে টিপ পড়িয়ে দিয়ে যাব
তুমি না হয় একটু লজ্জা পেয়ে
কয়েকটা লাল...
প্রিয়তমেষু,
বেশ জানান দিয়ে আজ চালু হচ্ছে পদ্মাসেতু,তবু; আজকে আমার মন ভালো নেই।।
রকেট ভাড়া করে মঙ্গলগ্রহে যেতে পারতাম না তাই উড়ো চিঠি লিখে দিলাম তোমার তরে,
খুজে নিও প্রিয় যদি কভু এ...
ক্যাম্পাসের কৃষ্ণচূড়ার নীচে হটাৎ দেখা,
জানতাম হবে একদিন।
তবে এখানেই যে, সেটা ভাবিনি কখনোই।
একসময় তাকে অনেক দেখেছি
খোলা চুল আর সাদা রঙের জামায়
কাঠগোলাপের মায়ায় মায়াবিনী।
আজ পড়েছ নীল শাড়ি
খোপায় নিয়েছে বেলীফুলের মালা
হাতে কাচের...
জানালা দিয়ে চাঁদ দেখে দেখে সেই ছোট বেলায় ই চাঁদটার প্রেমে পড়েছিলাম জানো? কত সুন্দর বলো!
আমার না খুউউব ইচ্ছে করতো, আরো কাছ থেকে দেখতে।
হটাৎ একদিন! বই পড়ে জানতে পারলাম যে,...
আজ তাহার ঘরের দ্বার রুদ্ধ
তবু মনের দুয়ার খোলা।
সেই রুদ্ধদার অন্ধকার কুঠুরিতে
মনটা নিয়েছে গলায় দড়ি আর দেহটা নিচ্ছে ভালোবাসা।
কত অভিমান কত হাহাকার
কত কান্নার ঢেউ, অপেক্ষার পাহার ফুটিয়েছিল বাচার আশা।
অন্ধকার...
কাঠের খাট দেখেছ? জানো তো সে খাটের শুধু তোশকের নীচেই কাঠের তক্তা থাকে না। তোশকের উপরের অনেক কাঠের টুকরো পড়ে থাকে। যাদেরকে কেটে রকমারি ভাবে পালিশ করা হয়েছে,বাইরে থেকে দেখলে...
পরনের শাড়িতে বড় বড় যে কয়েকটা ফুলের ছাপা ছিল আজ তার আরো একটা পাপড়ি ছিড়ে গেল,পাতা দুখান তো গত মাসেই নাই হয়ে গেছে। তিলে পড়া ব্লাউজের উপর সেটাই অতি...
সরকারি চাকুরি টা পাওয়া মাত্রই যেন তাহার মৃতপ্রায় যৌবনের নদে এক বিরাট বান আসিয়া কানায় কানায় পূর্ণ করিয়া গেল। কিন্তু আক্ষেপ সে নদীতে একটু ডুব সাঁতার খেলিবার মত কেউ...
এদেশে পূর্বপুরুষেরা মরিবার পূর্বে কয়েক বিঘে জমি-যায়গা রেখে যেতে না পারিলেও মরিবার সময় নিজের ব্যাবহৃত ধর্ম খানা ঠিকই বংশধরের নামে দিয়ে যান। এজন্য অবশ্য তাদের একদম অবিবেচক বলিলে খানিকটা অন্যায়...
বৈজ্ঞানিক ভাবে বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ করিলে তাহাকে oxyzen বলিয়া আখ্যায়িত করা যেতে পারে যাহার আক্ষরিক বাংলা অম্লজান । কেন তাহাদের অক্সিজেন বা অম্লজান বলিলাম ? কেননা তাহাদের ছাড়া এই মানবজাতির জীবন...
শব্দহীন কান্না ,বুকের বাম পাশ টার কষ্ট, দূরে থাকার আর্তনা
সাধ আছে সামর্থ নেই
এক গুচ্ছ ভালো লাগার কুঁড়ি
একটা সুখের স্তবক আর খানিকটা ভাল থাকার যাতনা
বাহিরে পাথর ভিতরে লুকিয়ে রাখা ঝর্ণা
খেলার ছলে...
না নেই। এ জীবনে কষ্ট নেই।
জন্মের পরে, দোলনা চড়ে
কোলে নেবার দরকার নেই ।
তার আবার কষ্ট কিসের?
সাপের আবার ভয় কি বিষের?
সবার মাঝেও যার কেউ নেই
তার কোন কষ্ট নেই।
কষ্ট...
©somewhere in net ltd.