নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৈজ্ঞানিক ভাবে বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ করিলে তাহাকে oxyzen বলিয়া আখ্যায়িত করা যেতে পারে যাহার আক্ষরিক বাংলা অম্লজান । কেন তাহাদের অক্সিজেন বা অম্লজান বলিলাম ? কেননা তাহাদের ছাড়া এই মানবজাতির জীবন বাঁচিবে না আবার তাহারা নিজে না জ্বলে আগুন জ্বলতে সাহায্য করে থাকে। আধুনিক যুগে বঙ্গদেশের প্রেমিক ছোকরাগুলো প্রিয় রমনীকে যে "জান" বিশেষণে ডাকিয়া থাকে তাহা বোধকরি এই "অম্লজান" এরই অপভ্রংশ, কালক্রমে অম্লটুকু বিলুপ্ত হয়েছে মাত্র। পশ্চিমারা অতক বড় ডাইনোসর বিলুপ্ত করিলে বাঙাল কেন এতটূকু পারিবে না!
যাহা হউক এই নারীকুল স্বাভাবিক তাপমাত্রায় নিরাপদ বিবেচিত হলেও উচ্চ তাপমাত্রায় ইহা খুবই বিপদজনক এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে সহিংস আলোড়ন সৃষ্টি করে থাকে। তবুও অক্সিজেন ছাড়াতো আর চলিবে না!! কিন্তু বলে রাখা ভালো, অতিরিক্ত অক্সিজেনের ন্যায় অতিরিক্ত নারীগ্রহন করিলে ফুস্ফুসের ব্যারাম পর্যন্ত দেখা দিতে পারে।
অক্সিজেনের ন্যায় পানির সাথে নারীরও ঘনিষ্ট আত্নীয়তা রহিয়াছে। ইতিহাস বলে যুগে যুগে পুরুষের জয়ী হইয়াছে তরবারি আর নারীর চোখের বারি। এমনকি বৈজ্ঞানিক বাবুরাও নারী কে বাড়াবাড়ি রকমের প্রশ্রয় দিয়ে কম্পিউটারের ভেতর father কে উপেক্ষা করিয়া motherboard সংযোজন করে গেছেন।
বঙ্গসমাজেও যে পুরুষের থেকে নারী অধিক সমাদৃত তার সাক্ষ্যপ্রমানাদি বর্তমানে যুগের পোষাক ঘেটে উদ্ধের করা যেতে পারে। যেখানে একজন নারীর মন করিলেই পুরুষের শার্ট, প্যান্ট থেকে শুরু করে লুঙ্গী পর্যন্ত পরিধান করিতে পারে সেখানে পুরুষের গায়ে শাড়ী, ব্লাউজ কল্পনা করাও অন্যায়।
পরিণয়ের দিক বিবেচনা করিলে নারীকে ফলের গাছ হিসেবে কল্পনা করাই যেতে পারে, ইহাকে যত্নের সহিত পরিচর্যা করিলে বিনিময়ে আপনাকে ভালোবাসার ফুল এবং অধিক রাতে পরিচর্যা করিলে ভালোবাসার ফল অব্দি দিবে। যদিও ফলনের ক্ষেত্রে ভিন্নতা লক্ষ্যনীয়, কোথাও আদ্র নরম মাটিতে ফলন ভালো হয়, কোথাও আবার শক্ত এটেল মাটি ছাড়া হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তো বর্ষার মৌসুমে বাম্পার ফলন দেখা যায় । তবে পরিচর্যার ক্ষেত্রে সতর্কতাও অব্লম্বন বাঞ্ছনীয় নতুবা সুযোগ পাইলে অন্য বাড়ির গরু-ছাগল আসিয়া গাছ খাইয়া যেতে পারে।
তবে ইহার সৌন্দর্য বর্ণ্না করিবার ক্ষমতা বাংলার ৫০ অথবা ইংরেজির ২৬ কারোই নাই, ইহাদের রুপে মুগ্ধ হইয়া যত পুরুষ আজ অবধি চাঁদ-তারা পাড়িয়া আনিতে চেয়েছে তাহারা বাস্তবিক তা করিতে পারিলে আজ বঙ্গদেশের নিজস্ব একটি মহাকাশ থাকিত।
আর ইহার রহস্য!! "এ যে দুর্লভ , এ যে মানবী, ইহার রহস্যের কি অন্ত আছে । "
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২১
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: ধন্যবাদ। কয়েকদিন ধরে লেখা একটু একটু করে, পাঠকের ভাল লাগিলে লেখক খুশি।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
রাফা বলেছেন: নারী নিয়ে অম্ল-মধুর পর্যালোচনা চমৎকার হয়েছে। মাঝে মাঝে অক্সিজেনের রুপ পরিহার করিয়া উহারা নাইট্রোজেনেও পরিনত হয়।
ধন্যবাদ,ডে.গোমেজ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২২
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এক কঠিন কাজ সহজে করেছেন
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২২
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: চেষ্টা করেছি,
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আকাশের রং আর নারীর মন নাকি ক্ষণে ক্ষণে পাল্টায়!
নারীর লীলা নাকি স্বয়ং তার সৃষ্টি কর্তাও বুঝবার পারেনাই
আর আপনি তদের বুঝিবার দুঃসাহস দেখাইলেন !!
আমার কথা না রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নারীকে নিয়ে তার উপলব্ধির
কথা কবিতার মাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন -
নারী কভু নাহি চায়
একা হতে কারো
এরা দেবী , এরা লোভী
যত পূজা পায়, ততো চায় আরো
ইহাদের আতি লোভী মন
একজনে তৃপ্ত নয়
যাচে বহুজন!!!
কথায় বলে, সততাই সর্বোত্তম পন্থা। সম্পর্কের সব পর্যায়েই এ
কথা সমানভাবে প্রযোজ্য। বাস্তবতা যতই তিক্ত হোক না কেন,
সবকিছুতেই পুরুষের কাছ থেকে নারী-সঙ্গী সততা আশা করেন।
দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কে ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে মিথ্যা ও
অসততা। তাই বাজে এ দুটি অভ্যাস পুরোপুরি পরিহার করুন।
দেখবেন সব ঠিক চলছে ডিজিটাল ঘড়ির মতো টিক টিক টিক টিক!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: সততা ই সর্বোত্তম পন্থা।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪২
রাসেল বলেছেন: Very nice writing. Pray more and more such taste. Thanks.
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২৪
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: নারীকে সম্মান করতে হবে। ধনী হোক, দরিদ্র হোক, বুড়ি হোক, তরুনী হোক।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ডেভিড গোমেজ বলেছেন: মানুষকে সন্মান করতে হবে, ধনী হোক, গরীব হোক, বয়স্ক হোক বা তরুণ
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪৯
সুপারডুপার বলেছেন:
জটিল লিখেছেন !!!
পানির উপস্থিতিতে অক্সিজেনের সংস্পর্শে লোহায় মরিচা ধরে। আর এই মরিচা ধীরে ধীরে লোহাকে ধ্বংস করে দেয়। হয়তো এই ধরণের রাসায়নিক বিক্রিয়াতেই বঙ্গদেশের অনেক ছ্যাকা খাওয়া প্রেমিক ছোকরাগুলো ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যায় !
হুজুরদের হাদীস -কোরআন অনুসরণ করলে একটু অতিরিক্ত নারী গ্রহণের প্রবণতা দেখা দিতে পারে। নূর মোহাম্মদ নূরু হুজুরের নারী বিষয়ে বেশ অভিজ্ঞতা দেখা যায়। লেখক কিন্তু সতর্ক করেছেন, অতিরিক্ত নারীগ্রহন করিলে ফুস্ফুসের ব্যারাম পর্যন্ত দেখা দিতে পারে।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই সমাজ আজও নারীকে সম্মান করতে শিখে নি।
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:১১
কানিজ রিনা বলেছেন: পুরুষ যদি হয় দাশ নারী তবে দাশী।
সকল পুরুষের ভালবাসা প্রেম, মা কন্যা
স্ত্রী কেউ কারো থেকে কমতি নয়।
এই তিনকে সম্মান করলে পৃথিবীর সব
পুরুষই মহা পুরুষ,তারা বাইড়ের নারীকেও
একই ভাবে সম্মান করেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন: সোজা প্রিয়তে নিলাম। আপনি একটা জিনিস। এত মশলাদার লেখা কিভাবে লেখেন?