নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কর্কশ সুর

ফারহান দাউদ

খুব সাধারণ মানুষ ..পড়েছি পুরকৌশল এ, কাগজে-কলমে বেকারত্ব ঘুচলেও স্বভাবে রয়ে গেছে। মাথা একটু গরম,একটু বোকাও,তবে মানুষটা মনে হয় আমি খারাপ না।

ফারহান দাউদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা: কী, কেন, কিভাবে

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩২

বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (বিপিএসসি) অধীনে প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য অনুষ্ঠিত হয় বিসিএস পরীক্ষা, যেখানে তিনটি ধাপে উত্তীর্ণ হয়ে এবং আরোকিছু আনুষঙ্গিক পদ্ধতি পার হয়ে একজন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন

বাংলাদেশ সরকারের অধীনে কাজ করার জন্য। সম্প্রতি ৩১তম বিসিএস পরীক্ষার প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে, বিভিন্ন ক্যাডারে ২১০৮ জন কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য। যদিও এই পদের সংখ্যা প্রায়ই কমবেশি হয়, এবং গত ২-৩টি পরীক্ষার ধারা বিবেচনায় নিলে

বলা যায়, পদসংখ্যা বাড়বে বই কমবে না। এই অধম সৌভাগ্যক্রমে এই পরীক্ষার ধাপগুলো একবার অতিক্রম করেছে, সেই অভিজ্ঞতা থেকে আগ্রহী প্রার্থীদের জন্য ২-৪ কথা বলার লোভ সামলানো গেল না, একে কোন রকম উপদেশ মনে না করে

অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির চেষ্টা মনে করলেই বাধিত হবো।



যে কেউ বিসিএস দেবার আগে একটাই অনুরোধ, আগে ভেবে দেখুন আসলেই আপনি সরকারী চাকরি করতে ইচ্ছুক কিনা। সরকারী চাকরির পক্ষে-বিপক্ষে অনেকরকম যুক্তি-পাল্টা যুক্তি রয়েছে, নিজে যাচাই করে দেখুন সেগুলো। প্রথম অভিযোগ,সরকারী চাকরির বেতন বাড়াবাড়ি রকমের কম, এমনকি চাকরিতে যোগদান করেও অনেককে এই অভিযোগ করতে এবং একসময় চাকরি ছেড়ে আবারো অন্য জায়গায় চলে যেতে দেখেছি।অভিযোগটা পুরোপুরি মিথ্যে নয়, আপনার যদি বেশি টাকাপয়সার দরকার থাকে বা কোটিপতি হবার ইচ্ছে থাকে, সেক্ষেত্রে সরকারি চাকরিতে যোগদান না করাই ভাল। এক্ষেত্রে আগে থেকেই ধরে নিচ্ছি আপনি সৎ থাকতে চাইছেন এবং কোনরকম অনিয়ম করে ধনী হতে রাজি নন, এবং সেক্ষেত্রে আপনাকে মানসিকভাবে তৈরি থাকতে হবে মাঝারি (এবং অনেকের মতে অপ্রতুল) বেতনে সংসার চালাতে। পাল্টা যুক্তি হিসেবে দেয়া যায়, সরকারি

চাকরিতে আপনি কিছু আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন, সরকারি বাড়ি এবং ক্ষেত্রবিশেষে যানবাহন, যেটা দিয়ে মোটামুটিভাবে

আপনার পোষাবে। তারপরেও বলি, টাকাপয়সার দিক দিয়ে উচ্চাভিলাষী হলে না আসাই ভাল, এবং ঘুষের লোভে আসার চেয়ে না আসা আরো ভাল, খামোকা দীর্ঘহ একটা প্রক্রিয়ার মাঝ দিয়ে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন। তবে আপনি এক্ষেত্রে সরাসরি জনসাধারণের জন্য কাজ করার এবং দেশের উন্নতিতে সরাসরি অবদান রাখার দুর্লভ সুযোগ ও ক্ষমতা পাচ্ছেন, দেশ আপনাকে যা দিয়েছে তা ফিরিয়ে দেবার এরচেয়ে ভাল সুযোগ আর হয় না বলেই

ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। সরকারী কাজের আরেকটা অসুবিধা হলো কাজকর্ম বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বেশ ধীরগতির, এবং বেশিরভাগ জায়গাতেই আধুনিকায়ন হয়নি বলে শুরুতে তাল মেলানো কঠিন হতে পারে, তবে পরিস্থিতি আস্তে আস্তে বদলাচ্ছে, এবং আধুনিক মনের মেধাবীরা যোগ দিলে আরো পাল্টাবে তাতে সন্দেহ নেই। যোগ্য ও মেধাবী কর্মকর্তাদের মূল্যায়ন নেই বলে আরেকটা অভিযোগ রয়েছে, তেলবাজরা উপরে উঠে যায় বা প্রমোশন পায় আগে এমন কথা প্রায়ই দেখি, কিছুটা সত্যতাও আছে এটায়, তবে এটাও ঠিক, কর্পোরেট এবং লোভনীয় প্রাইভেট চাকরি বলতে আমরা যা বুঝি, সেখানে এই তেলবাজি এবং পেছন থেকে ছুরি মারা আরো অনেক বেশি চলে এবং যেখানেই উপরে ওঠার প্রশ্ন, সেখানেই এই জিনিস থাকবেই, একতরফা সরকারি চাকরির জন্য কথাটা খাটে না।



যা হোক, এই বিতর্ক এখানে না ওঠানোই ভাল, বরং ধরে নিচ্ছি যারা লেখাটি পড়ছেন তারা একটু হলেও চেষ্টা করে দেখতে আগ্রহী। সেক্ষেত্রে প্রস্তুতি নেয়া শুরু করে দিন এখনি, কারণ আবেদনপত্র জমা দেবার শেষ তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি, এবং বলে

রাখা ভাল যে যাদের এখনো অনার্সের ফলাফল বের হয়নি তারাও "অ্যাপিয়ার্ড" সার্টিফিকেট নিয়ে পরীক্ষা দিতে পারবেন। পরীক্ষাটা হয় ৩ ধাপে, আগেই বলেছি, প্রথম ধাপটা হলো ১০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি বা বাছাই পরীক্ষা, যার প্রশ্নগুলো হয় এমসিকিউ বা মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন। প্রতিটি প্রশ্নের সম্ভাব্য ৪টি উত্তর থেকে বেছে নিতে হয় সঠিক ১টি উত্তর, এবং প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাবার পাশে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য কাটা যাবে ০.৫ নম্বর, বিষয়টা খেয়াল রাখা ভাল। গত ৩টি বিসিএস থেকে দেখা যাচ্ছে, কম-বেশি আড়াই লাখের মত প্রার্থী থাকে, এবং প্রাথমিক বাছাইয়ের পর রাখা হয় ১৩ থেকে ১৪ হাজারের মত। কাজেই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় কত পেলে আপনি সেই ১৪ হাজারের ১ জন হবেন তার ধরাবাঁধা নিয়ম নেই, প্রশ্ন কঠিন এবং "আনকমন" হলে ৪৮-৫০ পেয়েও টিকে যেতে পারেন, সহজ হলে ৬৫-৭০ নিরাপদ।



আশা করা যায় মার্চের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে পরীক্ষাটা হবে, কাজেই শুরু করে দিন এখনি। প্রস্তুতি একেকজন একেকভাবে নিতে পারেন, এখানে শুধু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু অযাচিত পরামর্শ দিতে পারি। প্রশ্ন হয় বাংলা, ইংরেজি,

বাংলাদেশ বিষয়াবলী, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, গণিত এবং সাধারণ বিজ্ঞানের উপর। প্রথমেই বাংলা। এখানে প্রশ্নগুলো আসে বাংলা ভাষার ইতিহাস এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে, এজন্য সবচেয়ে ভালো বই নিঃসন্দেহে প্রয়াত অধ্যাপক হুমায়ুন

আজাদের লেখা "লাল নীল দীপাবলী" (অবশ্যপাঠ্য) এবং "কত নদী সরোবর"। নীলক্ষেত গেলে পাবেন, তবে বইমেলাতে এখন হুমায়ুন আজাদের সব বই-ই পাওয়া যাচ্ছে, এই দু'টোও, কিনে ফেলুন। বাংলাতে আরেকটা ব্যাপার হলো

কবি-সাহিত্যিকদের নাম, নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা বইটা নিয়ে ভদ্রলোকদের নাম ও গুরুত্বপূর্ন বইগুলোর নামের উপর চোখ বুলালে আশা করা যায় কষ্টটা বৃথা যাবে না। যারা ইংরেজিতে ভালো তাদের জন্য বিশেষ কোন কিছুর দরকার নেই, তারপরেও

Preposition এবং common mistakes এর উপর জোর দিতে পারেন। কিছু

translation ও আসে, এবং কিছু voice, মোটের উপর, ভাল ১টা ইংরেজি গ্রামার বই পড়লে প্রিলিমিনারি পার হয়ে যাওয়ার কথা। গণিতের বেলায় বলবো, ছোট ছোট সমস্যা আসে, এবং প্রায় সবই অষ্টম বা নবম শ্রেণীর পর্যায়ের, চাইলে ঐ বইগুলো থেকে দেখতে পারেন, আর যাদের বিজ্ঞানের পড়াশোনা, অত না দেখলেও সম্ভবত চলবে।



এবারে বাংলাদেশ বিষয়াবলী ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, আর এখানেই চলে আসে গাইড বইয়ের প্রশ্ন। আপনার কাজটা সহজ করবে এবং খানিকটা গুছিয়ে দেবে গাইড বইগুলো, প্রশ্ন সম্পর্কেও ধারণা পাবেন। নীলক্ষেত থেকে এই ২ বিষয়ের উপর ওরাকল বা প্রফেসর'স এর গাইড বই কিনে ফেলুন, যে কোন একটা কিনলেই হবে। সব পড়া নিষ্প্রয়োজন, শুরুতেই দেখুন গাইডের পেছন দিকে, বিগত বিসিএস গুলোর প্রশ্ন এবং আরো কিছু সরকারী চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন আছে, সেগুলো দেখুন, ভাল একটা ধারণা পাবেন কি ধরণের বিষয়ের প্রতি জোর দিতে হবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপর বিস্তারিত পড়াশোনা করুন, গাইড থেকে এবং এর বাইরেও যা পান। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও তারিখ, স্থান, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব, সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডার, মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা ইত্যাদি। বাংলাদেশের কোথায় কোন ভাস্কর্য রয়েছে, সেগুলোর নাম, উন্মোচনের তারিখ, স্থপতির নাম এগুলোর ব্যাপারেও ২-১টা প্রশ্ন থাকে। সাথে থাকে বাংলাদেশের উপজিলা-থানার সংখ্যা, বৃহত্তম-ক্ষুদ্রতম-দূরতম এই জাতীয় ২-১টা প্রশ্ন। আন্তর্জাতিক বিষয়ে গেলে, বিগত বছরের প্রশ্ন গুলোর সাথে দেখতে পারেন বিভিন্ন দেশের সীমান্ত, মুদ্রা, সাগর, রাজধানী, গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি, ভৌগোলিক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান, এবং অতি অবশ্যই জাতিসংঘ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন গুলোর উপর বিস্তারিত। সম্ভব হলে, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বিষয়েও কিছু জেনে যাওয়া ভাল, যে সময়ে যা নিয়ম।



এগুলোর বাইরে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত পত্রিকা পড়া। মুখস্ত করার দরকার নেই, গুরুত্বপূর্ণ খবর এবং অবশ্যই আন্তর্জাতিক পাতার উপর নিয়মিত চোখ বুলান, অন্তত গত ৩-৪ মাসের। সত্যি বলতে কি, নিয়মিত পত্রিকা পড়াটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কম করেও ৫-৭টা প্রশ্ন সরাসরি আসে ইদানিংকালের গুরুত্বপূর্ণ দেশী-বিদেশী ঘটনার উপর। সাথে কিনে ফেলুন "কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স" ম্যাগাজিনের সালতামামি ২০১০ সংখ্যা, এবং সাথে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি সংখ্যা। সব পড়তে হবে না, সারসংক্ষেপ পড়ুন, প্রধান ২-১টা প্রবন্ধ দেখুন, পরেও কাজে লাগবে। বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে কিছু পড়াশোনা করুন, খবর রাখুন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ২৮তম বিসিএস এ "হট টপিক" ছিল বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা ও বারাক ওবামা, প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষায় বেশ অনেকগুলো প্রশ্ন এসেছিল এর উপর। গতবার সেটা ছিল জলবায়ু পরিবর্তন। এবার, নিশ্চিত করেই বলা যায়, তিউনিসিয়া ও মিশরের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান বেশ ভালই গুরুত্ব পাবে।



সবার শেষে বিজ্ঞান। প্রশ্ন গুলো খুবই সাধারণ, তবে ব্যক্তিগতভাবে খুব ১টা সুবিধার লাগেনি, চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে বা সূর্যপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কত, এই জাতীয় জিনিস অনেক আগে পড়া, কাজেই একদম অবহেলা না করে ওরাকল বা প্রফেসর'স

এর বিজ্ঞানের গাইডটাও কিনে নিয়ে বইটার শেষ দিকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো দেখে যাওয়া ভাল। এরপরেও কারো হাতে কিছু সময় থাকলে, কিরণ এর "আজকের বিশ্ব" থেকে বাংলাদেশ বিষয়াবলী ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীর অংশটা খানিকটা দেখে নিতে পারেন, যদিও ৫০০-৬০০ পৃষ্ঠার জ্ঞানভাণ্ডার হজম হবে না ভেবে নিজে আর ঐ পথ মাড়াইনি। প্রিলিমিনারির একদম আগে

আগে নীলক্ষেতে "শিওর সাকসেস" নামে ছোটখাটো সাজেশন বই বের হয়, নিজে কিনিনি, তবে কেউ কেউ নাকি উপকার পেয়েছেন, শেষমুহূর্তে নিজেকে ঝালাই করে নিতে চাইলে কিনতেও পারেন, যদিও কার্যকর কিনা সেটা বলতে পারছি না।



সবার শেষে, ইন্টারনেট। নিয়মিত খবরের সাইটগুলোতে ঢুঁ মারুন, ব্লগে সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তথ্যসমৃদ্ধ লেখাগুলো পড়ুন, ফেব্রুয়ারি আর মার্চ মাস যখন সামনে, ভাষা আন্দোলনের উপরও কিছু পড়াশোনা করে নিন, আর মুক্তিযুদ্ধের উপরও, আর

কিছু না হোক, নিজের ইতিহাসটা তো ভালভাবে জানবেন। একটু চোখ-কান খোলা রাখুন চারপাশের ব্যাপারে, এবং আবারো বলছি, নিয়মিত খবর ও পত্রিকার সাথে সময় কাটান।পরীক্ষার হলে গিয়ে ভুল উত্তরের ব্যাপারে সাবধান থাকুন, এই তো,

এমন কিছু কঠিন নয়, শুধু আপনার ইচ্ছার ব্যাপার। একবার চেষ্টা করেই দেখুন না, দেশথেকে তো কম নিলাম না, এবার দেশকে কিছু ফিরিয়ে দেবার পালা, বিনিময়ে কথা দিতে পারি, দেশ আপনাকে একেবারে কম দেবে না।



সব পরীক্ষার্থীর জন্য শুভকামনা।



[লেখাটায় তথ্য ও পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করার জন্য বন্ধুবর তানভীর হোসেন রাহাত, রেজাউল করিম রানা ও শাহরুল আমিন সনেটের কাছে কৃতজ্ঞতা। লেখায় অনেককিছু বাকি থাকতে পারে, এবং অবশ্যই এটা কোন "শিওর সাকসেস" বা অবশ্য পালনীয় নির্দেশিকা নয়, নিজেই নিজের মত প্রস্তুতি নিতে পারেন, শুধু আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে আপনারা সামান্য উপকৃত হলেও নিজেদের সফল মনে করবো। যেকোন প্রশ্ন থাকলে, এখানে রেখে গেলে যথাসাধ্য জবাব দেবার চেষ্টা করবো। আবারো শুভকামনা।]

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৬

লাবণ্য ও কবিতা বলেছেন: সবই তো পড়তে বললেন...কিছু কি বাদ দিলেন ???????

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৩৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: অনেক, অনেক কিছু বাদ দিয়ে গেছি। আর আপনি যদি বাইরের পড়াশোনার অভ্যাস থাকে, সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার মোটামুটি দর্শক হন এবং নিয়মিত খবর পড়ার ও দেখার অভ্যাস থাকে, এর অনেক কিছুই আপনার আর পড়তে হবে না, এমনিতেই দেখবেন জানা আছে।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৯

পারাবত বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন পোস্ট ।
ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪১

ফারহান দাউদ বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫৯

প্রচুর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুপরামর্শের জন্য। আমরা যারা নতুন তাদের জন্য সত্যিই কাজে দেবে বলে আমি মনে করি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: সামান্য উপকার হলেও খুশি হবো।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৬

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫০

ফারহান দাউদ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা। :)

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৮

একরামুল হক শামীম বলেছেন: কাজে লাগবে :)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫২

ফারহান দাউদ বলেছেন: লাগলেই ভাল। :)

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:১৩

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: আপাতত সোজা প্রিয়তে, আরো কিছু জিনিস জানার ছিল, পরে আপনাকে জিজ্ঞেস করব

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: যে কোন সময়। :)

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৪

অস্তমিত গন্তব্য বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুপরামর্শের জন্য। আমরা যারা নতুন তাদের জন্য সত্যিই কাজে দেবে বলে আমি মনে করি।
.....আপাতত সোজা প্রিয়তে

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০২

জিকসেস বলেছেন: সাধারণ জ্ঞানে তো আমি ডেট জানি মাত্র তিনটা :(( । ২১ ফেব্রুয়ারী, ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর।

যাক আল্লাহ ভরসা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: আসলগুলাই জানেন, কাজেই লাইগা পড়েন।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৫

ঘুমরাজ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন পোস্ট ।
ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৮

কালকুট বলেছেন: দরকারি পোস্ট...................ধন্যবাদ....................প্রিয়তে নিলাম।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২৪

মর্তবাসী বলেছেন: বিসিএসের মত বাজে পরীক্ষা আর একটাও নাই......বিসিএস পরীক্ষা মানুষ দেয় ভুল করে। এর কথা মনে পড়লে :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((

মনে করে দেওয়ার জন্য মাইনাচ, মাইনাচ এবং মাইনাচ :(( :(( :(( :(( :(( :((

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: হেহে, ভুল করেই দিসিলাম, আরেকবার ভুল টা করে ফেলেন।

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৬

অনঙ্গ বলেছেন: পোস্টটা পড়ে সরকারি চাকরি করতে ইচ্ছে করছে! :)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৪৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: আগে চিন্তা করেন আসলেই করতে চান কিনা, মন ঠিক করলে নেমে পড়েন মাঠে। :)

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩৩

নষ্টছেলে বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম :) :)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:০৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১৮

Veja_kak বলেছেন: ফারহান ভাই, ২১শের বই মেলায় বি,সি,এস, নিয়া একখান বই নিয়া আসেন। আমি কিনুম বেবাকের আগেই। :D
যাউকগা, আই,বি,এ, রাইখা এইবার আবার বি,সি,এস, দিবেন না মনে হয়!!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১০

ফারহান দাউদ বলেছেন: হেহেহে, এইখানে ফ্রি দিচ্ছি, পয়সা দিয়া কেনার দরকার কি? আর বিসিএস একবার দিয়টা চাকরিতে জয়েন করে ফেলছি, এই পেইন ২ বার নেয়া সম্ভব না। আইবিএ চলে, চলবে।

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: আচ্ছা ভাই, পরীক্ষা কি মার্চের দিকেই হবে ?? এত আগে ?? মার্চে হলে আসলেই ঝামেলাতে পড়ব, কারন বহু কস্টে মে মাসে জিআরই তে বসার প্ল্যান করতেসি , মার্চে বিসিএস হইলে আবার সব ক্যাচ লাগবে :(

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: সাধারণত ফর্ম জমা দেয়ার শেষ তারিখের ১ মাসের মাঝে প্রিলিমিনারি পরীক্ষাটা হয়ে যায়, কাজেই মার্চের শেষ দিকে বা দেরি হলে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহেই হয়ে যাবার জোর সম্ভাবনা আছে।

১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১

মিথিলা সায়মা বলেছেন: আপনার ইনফরমেশনগুলো অনেক কাজে লাগবে....অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
" + + + "

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: কাজে লাগলে খুশি হবো, ধন্যবাদ।

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৬

বেনামে ব্লগাই বলেছেন: HSC এর সার্টিফিকেটের কপি কি জমা দেয়া লাগে নাকি শুধু SSC এর টা জমা দিলেই হবে. ২০ তারিখের আগে জানালে উপকৃত হবে

১৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১৫

ফরহাদ মাহমুদ সোহাগ বলেছেন: SSC এর টা জমা দিলেই হবে

১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪০

বেনামে ব্লগাই বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ ভাই.

২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৩৫

বেঁচে আছি বলেছেন: আপনি কিছু মনে করবেন না, একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি পেশাগত ক্যাডার এ চাকুরি করছেন, যদি না করে থাকেন তাহলে কেন প্রকৌশলি হয়ে এই চাকুরি করছেন??

আমার ২ বন্ধু একজন সাধারণ ডিগ্রী , স্নাতকোত্তর করে ২৫ তম তে প্রশাসনে চাকুরি হয়েছে, আরেকজন বুয়েটের ২৬ তম তে দিয়ে প্রশাসনে চাকুরি করে। আমার কথা হল প্রকৌশলিরা কেন সাধারণ ক্যাডারে চাকুরি করবে??

আর ভাই আমি ২৪ তম তে একবারি দিছিলাম ভাইভাতে বাদ পড়ছি। বিসিএস হল শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মুখস্ত বিদ্যা নির্ভর পরীক্ষা। আমি মনে করি না বিসিএস-এ সব মেধাবিরা যায়।

আমার কথাগুলি ব্যক্তিগত আক্রমণ হিসেবে নিবেন না দয়া করে।

শুভ কামনা আপনার চাকুরি জীবনের জন্য। ভাল থাকবেন
ধন্যবাদ

০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪০

ফারহান দাউদ বলেছেন: মনে হয় একলব্য১৯৭১ এর কথাতেই আপনার কৌতুহল মিটেছে, তারপরেও একটু যোগ করি। আমি পেশাগত ক্যাডারেই আছি, তবে কেউ সাধারণ ক্যাডারে গেলেও সেটা যুক্তিসঙ্গত বলেই মনে করি। লেখাপড়াটা শুধু চাকরির জন্যই নয়, কাজেই প্রকৌশলী হবার সাথে সাথে আরো যেসব দক্ষতা আনুষঙ্গিকভাবেই গড়ে ওঠে, সেগুলো প্রশাসন বা অন্য ক্যাডারে কাজে লাগাবার যথেষ্ট সুযোগ আছে। মেধাবী ছেলেমেয়েরা সরকারী চাকরিতে এলে দেশেরই লাভ, ভার্সিটির পড়াশোনাটা শুধু তার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে মাত্র। ধন্যবাদ।

২১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৭

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: @ বেঁচে আছি-

///বিসিএস হল শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মুখস্ত বিদ্যা নির্ভর পরীক্ষা///

মুখস্তবিদ্যা দিয়ে বড়জোর ভাইভার দুয়ার পর্যন্ত যেতে পারবেন(লিখিত পরীক্ষায় ৫০% নম্বর পেয়ে),ভাল ক্যাডার পেতে চাইলে(যদি আপনার কোটা না থাকে) মুখস্তবিদ্যায় ও জিনিস জীবনেও আসবেনা।

///আমার কথা হল প্রকৌশলিরা কেন সাধারণ ক্যাডারে চাকুরি করবে??////

বাংলায় পড়লেই যে লেখক হতে হবে এটা যেমন ঠিক না, প্রকৌশল পড়লেই যে ওই লাইনেই থাকতে হবে এটাও ঠিক না।এরকম ব্ল্যাক-এ্যান্ড-হোয়াইট কোন নিয়ম নেই,এর মাঝামাঝি গ্রে এরিয়া আছে,আর এই কারণেই পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ নিজের বিষয়ের বাইরে চাকুরি খুঁজে নেয়।

///আরেকজন বুয়েটের ২৬ তম তে দিয়ে প্রশাসনে চাকুরি করে///

২৬তম বিসিএস শুধুমাত্র শিক্ষা ক্যাডারের জন্যে স্পেশাল বিসিএস,ওই বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডার ছিলোনা।ধরে নিচ্ছি এটি আপনার তথ্যগত ভুল।

২২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৯

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: হায় হায় এতগুলো আসলো কিভাবে!!!!

একটা রেখে বাকিগুলো ডিলিট দিয়ে দেবেন প্লিজ।

@বেঁচে আছি- লেখক পেশাগত ক্যাডারে আছেন এবং তিনি যে বিষয় পড়েছেন সেটার উপরেই চাকুরি করছেন।

@লেখক-ফারহান ভাই কেমন আছেন?

০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:২৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: ম্যালাদিন নেটে ছিলাম না, দৌড়ের উপর আছি, কাজের চাপ বেশি, সারা বাংলাদেশে দৌড়ানো লাগে। :( কেউ যদি বলে সরকারি চাকরি মানেই আরাম, হাসিমুখে আমার সাথে কাজ বদলাবদলি করতে পারে। :) তোমার খবর কি?

২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৫

বেঁচে আছি বলেছেন: @একলব্য১৯৭১- আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

হ্যা তথ্যগত ভুল ছিল ওটা ২৫ হবে।

আর একটা ব্যাপার আমি ৮০ ভাগ বলেছিলাম ওই ভাইভাকে বাদ দিয়ে।
আপনার সাথে একটু দ্বিমত পোষণ করি। প্রকৌশলিরা যদি পেশাগত ক্যাডারে চাকুরি করেন তাহলে তো ঠিকই আছেন।
আমার প্রশ্নটা ছিল প্রকৌশলি কেন প্রশাসন ক্যাডারে যাবেন?
এটাকে কি আপনার উদ্দেশ্যহীন লেখাপড়া মনে হয় না? নাকি পড়ালেখাটা করাটাই হল শুধু চাকুরি করব? যে কোন ভাল চাকুরি।

২৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৫৬

শিমোন বলেছেন: একজন সম্মান ডিগ্রী প্রাপ্ত ছাএ কী কখনো কোন রোগীকে প্রেসক্রাইব করতে পারবে?/মোবাইল কোম্পানীর নেটওয়ার্ক চালাতে পারবে???

অথচ একজন ডা:/ইন্জিঃ কিন্তূ যে কোনো সরকারি অফিশিয়াল কাজ করতে পারবে।

আর অফিশিয়াল কাজ যদি ডা:/ইন্জিঃ দিয়ে করানো লাগে, তবে টেকনিকাল কাজ কাকে দিয়ে করাবে??

তাই ,যার যার ফিল্ড এ জব করা ,সমাজ তথা রাষ্টে্র জন্য উপকারী।

২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৮

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: @বেঁচে আছি-

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ভেতরে জিনিস না থাকলে(অর্থাৎ বেসিক ভালো না হলে) মুখস্তবিদ্যা দিয়ে বড়জোর প্রিলিমিনারি পার হওয়া যাবে,কপাল আরেকটু ভালো হলে লিখিত পরীক্ষায় কোনমতে পাস করে ভাইভার দুয়ার পর্যন্ত যাওয়া যাবে কিন্তু চূড়ান্তভাবে ফরেন,প্রশাসন,পুলিশ ,কাস্টমস,ট্যাক্স ইত্যাদি তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্যাডারগুলোতে উত্তীর্ণ হওয়া অসম্ভব। কোটা থাকলে অবশ্য ভিন্ন কথা- ৫৫% কোটায় গরু-ছাগল-ভেড়া-মহিষ সবার পক্ষেই সরকারী চাকুরি নামক সোনার হরিণ ধরা সম্ভব। "মুখস্তবিদ্যা থাকলে বিসিএস পাস করা যায়" এটি বিসিএস সম্পর্কে বহুল-প্রচলিত একটি মিথমাত্র।বিশেষ করে ২৭ বিসিএসে প্রশ্নপত্রের ধরণ পালটে যাবার পরে এবং ভাইভাতে ২০০ এর বদলে ১০০ নম্বর করার পর মুখস্তবিদ্যা দিয়ে সামান্যই লাভ হবে। তবে আপনি যে সময়ে পরীক্ষা দিয়েছেন(২৪তম) সে সময়ে বিসিএস পরীক্ষায় নানারকম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়,বহু যোগ্য প্রার্থীকেও ভাইভাতে বাদ দেবার কথা শোনা যায়। বিসিএস পরীক্ষায় হাজারটা সমস্যা আছে-তারপরেও আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি,মজবুত ভিত্তি ব্যতীরেকে মুখস্তবিদ্যার জোরে বিসিএস ক্যাডার হওয়া অসম্ভব।


////আমার প্রশ্নটা ছিল প্রকৌশলি কেন প্রশাসন ক্যাডারে যাবেন?
এটাকে কি আপনার উদ্দেশ্যহীন লেখাপড়া মনে হয় না? নাকি পড়ালেখাটা করাটাই হল শুধু চাকুরি করব? যে কোন ভাল চাকুরি///

আপনার প্রশ্নটি অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত-এই গরীব দেশ এতগুলো টাকা খরচ করে একজন প্রকৌশলী তৈরি করে-সে প্রশাসনে গেলে তার শিক্ষা পূর্ণাংগ কাজে লাগেনা বলেই আপাতঃদৃষ্টিতে মনে হয়।কথাটিতে সত্যতাও রয়েছে।কিন্তু আপনিও জানেন আমিও জানি এদেশে চাকুরির বাজার কতটা খারাপ-যে লাইনে পড়াশোনা করা হয় সে লাইনে কাজ করার সুযোগ এই দেশে খুব বেশি নেই।তাই কেউ যদি ট্র্যাক বদলায় তাকে দোষ দেবার উপায় নেই মোটেও।তাছাড়া প্রশাসন অত্যন্ত বিস্তৃত একটি ক্যাডার-মোটামুটি সব সচিবই এই ক্যাডার থেকে আসেন।প্রকৌশলের যেসব বিভাগ রয়েছে সেখানে প্রশাসন ক্যাডারে চাকুরিরত একজন প্রকৌশলে পাস অফিসার গেলে লাভ বই ক্ষতি হয়না।আর কে কোন চাকুরি বেছে নেবে এটা বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষের সাংবিধানিক অধিকার-এতে বাধা দেবার প্রশ্নই ওঠেনা।

ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪২

ফারহান দাউদ বলেছেন: ধন্যবাদ, এরপরে মনে হয় আমার কিছু বলার নেই। :)

২৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:২২

বেঁচে আছি বলেছেন: @একলব্য১৯৭১:

আপনাকে ধন্যবাদ। হ্যা আমার অজ্ঞতা স্বীকার করছি। এখন তাহলে বি.সি.এস পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তণ হয়েছে। ভাল লাগল জেনে।


২৭| ১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৫৪

মোঃ নুরুজ্জামান বলেছেন: ভাই আগামীবার দেব আপনাকে কাজে লাগবে...........

১১ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১০

ফারহান দাউদ বলেছেন: কাজে লাগতে পারলে খুশি হবো।

২৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫২

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ++++

২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০১

িনদাল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। কাজে লাগবে

৩০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩

শারমীন মাহমুদ রীমা বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে রাখলাম ।

৩১| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

শরতের আকাশ বলেছেন: ভর্তি পরীক্ষার, বিসিএস বা চাকুরির প্রস্তুতি জন্য http://mcq-exam.com এ পরীক্ষা দিয়ে নিজের যোগ্যতা যাচাই করুন।

৩৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

akashrafchy বলেছেন: BCS Helpline is the Best BCS Coaching in Bangladesh, Please visit us for more info: https://www.bcshelpline.com/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.