![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
এক প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধাকে ইসলামের হৃদয়ছোঁয়া আহ্বান ক্যালিগ্রাফি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।
প্রিয় যামিনী সুধা,
আপনার নাম আমাদের হৃদয়ে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার এক অমলিন আলো জ্বালায়। একজন প্রবীণ নাগরিক হিসেবে আপনি শুধু জীবনের অভিজ্ঞতার দীপ্তিই বহন করেন না, বরং (অনলাইনে প্রাপ্ত তথ্যের আলোকে) একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে আপনার অবদান সূর্যের মতো উজ্জ্বল। আপনার ত্যাগ, সাহস, আর দেশপ্রেম আমাদের কাছে এক অমর অনুপ্রেরণা। এই বয়সে এসেও দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনার গভীর উদ্বেগ আমাদের হৃদয়কে গভীরভাবে স্পর্শ করে। এটিই একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিকের হৃদয়ের স্পন্দন, যিনি জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষের কল্যাণের কথা ভাবেন।
তবে, প্রিয় যামিনী, মমতা আর বেদনার সঙ্গে আমাদের কিছু কথা বলতে হয়। আমরা লক্ষ্য করেছি, আপনি দীর্ঘদিন ধরে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করে আসছেন। ‘মধ্যযুগীয়’, ‘বর্বর’, ‘বেদুইনদের ধর্ম’—এমন শব্দগুলো আপনার কথায় উচ্চারিত হয়েছে, যা শুধু একটি ধর্মকে আঘাত করে না, বরং বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি মুসলমানের হৃদয়ে ব্যথার গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে। হয়তো আপনি মনে করেন, এই কথাগুলো প্রগতিশীলতার প্রতীক। কিন্তু আমরা আন্তরিকভাবে বলতে চাই—এই বক্তব্যগুলোর অনেকটাই এমন উৎস থেকে উৎসারিত, যা বিভ্রান্তিকর, বিকৃত, এবং কখনো কখনো বিদ্বেষপ্রসূত।
আমরা আপনাকে একটি প্রশ্ন করতে চাই—আপনি কি সত্যিই ইসলামকে জানেন? কখনো কি আপনি কুরআনের বাংলা অনুবাদ হাতে তুলে নিয়েছেন? মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী কি কখনো নিরপেক্ষভাবে পড়েছেন? যদি পড়তেন, তাহলে হয়তো দেখতেন—ইসলাম কোনো অন্ধকার যুগের বার্তা নয়, বরং মানবতার মুক্তি, শান্তি, আর ন্যায়ের এক অপূর্ব দিশারী।
কুরআনে বলা হয়েছে: “ধর্মে কোনো জবরদস্তি নেই।” - সূরা বাকারা, ২:২৫৬
“একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানবজাতিকে হত্যার সমান।” - সূরা মায়িদা, ৫:৩২
ইসলাম শেখায়, মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত, এতিমের মাথায় হাত বুলানো মহৎ কাজ, আর প্রতিবেশীর হক আদায় ঈমানের অংশ। এই ধর্মই আমাদের শিখিয়েছে, বৃদ্ধ মাতা-পিতার প্রতি এমনকি ‘উফ্’ শব্দেও বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না। - সূরা আল ইসরা, ১৭:২৩
ইসলাম শুধু নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা হৃদয়ের সঙ্গে যুক্তির, ভালোবাসার সঙ্গে ন্যায়ের, আর আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে মানবিকতার সমন্বয় ঘটায়। আপনার মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ, এবং সংগ্রামী ব্যক্তি, যিনি জীবনের উত্থান-পতন দেখেছেন, মানুষের কষ্ট অনুভব করেছেন, তিনি যদি একবার খোলা হৃদয়ে ইসলামের দিকে তাকান, তবে নিশ্চয়ই এর অপরূপ সৌন্দর্য উপলব্ধি করবেন।
আমরা আপনাকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি—ইসলামকে শুধু সমালোচনার চোখে নয়, একবার নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখুন। একটি কুরআন হাতে নিন, এর বাণী পড়ুন, এর বার্তার গভীরতা অনুধাবন করুন। যদি আপনি চান, আমরা আপনার জন্য বিনামূল্যে বাংলা কুরআন পাঠাতে প্রস্তুত। আপনি একজন মুক্তচিন্তার মানুষ। একজন সত্যিকারের মুক্তচিন্তক কখনো সত্যের দরজায় পৌঁছে পিছু হটেন না। কুরআনের আয়াতগুলোর গভীরতা, ইসলামের মানবিকতা, ন্যায়বিচার, আর জ্ঞানের প্রতি আহ্বান কি কখনো আপনার হৃদয়ে স্পর্শ করেছে?
কুরআনে বলা হয়েছে: “আপনার প্রতিপালকের পথে আহ্বান করুন হিকমত ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে, আর বিতর্ক করুন উত্তম পন্থায়।” - সূরা নাহল, ১৬:১২৫
প্রিয় যামিনী, এই চিঠি কোনো তর্ক বা বিদ্বেষের জবাবে লেখা নয়। এটি একটি মমতামাখা আহ্বান, আলোর পথে একটি ডাক। আপনার জীবনের এই পর্যায়ে, যখন হৃদয় শান্তি আর অর্থ খোঁজে, আপনি কি সত্যের সন্ধানে একটি পদক্ষেপ নেবেন? বিশ্বের অনেক মনীষী, যাঁরা একসময় ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, পরে এর মধ্যেই খুঁজে পেয়েছেন জীবনের গভীর অর্থ ও শান্তি।
উদাহরণ হিসেবে কয়েকজনের কথা বলি:
মারমাডিউক পিকথল, একজন সন্দেহবাদী, যিনি কুরআনের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন এবং এর ইংরেজি অনুবাদের একটি অমর কাজ রেখে গেছেন।
রজার গ্যারোডি, ফরাসি দার্শনিক, যিনি কমিউনিস্ট নেতা থেকে ইসলামের একজন গুণগ্রাহী চিন্তাবিদে পরিণত হন।
ইউসুফ এস্টেস, প্রাক্তন খ্রিস্টান যাজক, যিনি ইসলামের সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে আজ বিশ্বব্যাপী অনুপ্রেরণার প্রতীক।
ইউসুফ ইসলাম (ক্যাট স্টিভেনস), বিশ্বখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী, যিনি ইসলামের সরলতায় শান্তি খুঁজে পান।
লরেন্স ব্রাউন, মার্কিন চিকিৎসক, যিনি কুরআনের যুক্তিবোধে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন।
এমন উদাহরণ অসংখ্য। এই মানুষগুলো একসময় আপনার মতোই ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু তারা তাদের অহংকার ভেঙে সত্যের দরজায় কড়া নাড়েন। আপনিও পারেন। এর জন্য একটি উন্মুক্ত হৃদয়ই যথেষ্ট।
আপনার বুদ্ধিমত্তা, জীবনের অভিজ্ঞতা, আর সত্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষা নিশ্চয়ই আপনাকে পথ দেখাবে। ইসলাম আপনাকে ঘৃণা করে না; ইসলাম আপনাকে ভালোবাসার, করুণার, আর আত্মশুদ্ধির পথে ডাকে। দীর্ঘদিন ধরে আমরা ব্লগে একসাথে ছিলাম। আপনার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কখনো কখনো হয়তো আমরা বেশি বলে ফেলেছি। সেগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এই প্রত্যাশা রাখি।
এই চিঠি আমাদের হৃদয়ের গভীর থেকে লেখা—আপনার শান্তির জন্য, আপনার মঙ্গলের জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, একজন মুক্তিযোদ্ধা যেমন স্বাধীনতার জন্য লড়েছিলেন, ঠিক তেমনি একজন জ্ঞানী মানুষ সত্যের জন্যও লড়বেন। সেই সত্য আপনার দরজায় কড়া নাড়ছে।
আমরা আপনাকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য, এবং তাঁর পথে আপনাকে আহ্বান জানাই। আপনি কি শুনবেন এই হৃদয়ছোঁয়া ডাক?
মমতা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে,
আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী—নতুন নকিব।
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
সংক্ষেপে বললে: মুসলিম দেশগুলোর পশ্চাৎপদতার কারণ ইসলামের শিক্ষা নয়, বরং উপনিবেশবাদ, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতৃত্ব, শিক্ষায় অবহেলা এবং ঐক্যের অভাব। ইসলাম জ্ঞান, ন্যায় ও উন্নতির ধর্ম—আজকের বিলাসপ্রিয় অলস নিদ্রায় আচ্ছন্ন মুসলিমগণ তা বাস্তবে প্রয়োগ করছেন না বলেই পিছিয়ে পড়ার ঘটনা ঘটছে।
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
এই পোস্টে আপনার উপস্থিতির জন্য আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা।
২| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
মুসলমানেরা পেছনে পড়ে গেছে মানব জাতির লব্ধজ্ঞানকে আয়ত্ত করতে না'পারার কারণে; মানুষ গত ৫০০ বছরে বিশ্বকে নিজেদের জ্ঞানের আলোকে বাসযোগ্য করেছে; যে জাতি যত আধুনিক জ্ঞান রপ্ত করতে পেরেছে, তারা নিজের জীবনে সুখ শান্তি আনতে পেরেছে।
১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশ কোন উপনিবেশবাদের অধীনে নেই; কিন্তু ৫৫ বছর পর, বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার নেই; কারণ, মানুষকে আধুনিক শিক্ষা থেকে বন্চিত করায় মানুষ নিজের পরিবারকে সুখে শান্তিতে রাখতে সক্ষম হচ্ছে না; মানুষ পরিবার ফেলে আরব যাচ্ছে আয় করার জন্য; মানুষ ভুমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছে নৌকায়; এসব ঘটছে আধুনিক জ্ঞানে পেছনে পড়ে যাওয়াতে।
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মন্তব্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও চিন্তাশীল। মুসলিম বিশ্ব এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণে আপনি যে দৃষ্টিকোণ তুলে ধরেছেন, তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।
আধুনিক জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মানব সভ্যতার অগ্রগতির মূল চাবিকাঠি। মুসলিম সভ্যতা একসময় সেই আলোয় পথ দেখিয়েছে পৃথিবীকে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে, পরে সেই ধারাবাহিকতা হারিয়ে ফেলেছে। এর পেছনে উপনিবেশিক শোষণ, শিক্ষার দুর্বলতা এবং নেতৃত্বের ব্যর্থতা—সবকিছুই দায়ী।
বাংলাদেশের ৫০ বছরের পথচলায় গণতন্ত্রের সংকট, শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ ও ধর্মের অপব্যাখ্যা মানুষকে পিছিয়ে দিয়েছে। ফলে মানুষ আজ নিজের দেশ ছেড়ে অজানায় পাড়ি জমাতে বাধ্য হচ্ছে।
তবে এই সংকট কাটিয়ে ওঠার পথ আছে—তা হচ্ছে নৈতিকতা, বিজ্ঞানমনস্কতা, সুশিক্ষা ও ন্যায়ভিত্তিক নেতৃত্বের বিকাশ। ইসলাম কখনোই জ্ঞানের বিরুদ্ধে নয়; বরং প্রথম ওহিই ছিল—"পড়ো"।
আপনার এই আত্মসমালোচনামূলক কথাগুলো আমাদের সকলের চিন্তার খোরাক যোগায়। আপনার এমন নির্ভীক পর্যবেক্ষণের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাই।
৩| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যামিনী সুধা@ এসো হে প্রবীণ দলে দলে, ইসলামের ছায়াতলে
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রবীণ হোন বা তরুণ—সত্য, জ্ঞান ও মানবিক মূল্যবোধের ছায়াতলে আসাই মূল বিষয়। ইসলাম সেই আলো দেয়, যদি আমরা তা বুঝে গ্রহণ করি।
৪| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
যামিনী সুধা বলেছেন:
মানুষ কোন জ্ঞান থেকে হার্বার্ড ইউনিভার্সিটি করেছিলো?
মানুষ কোন জ্ঞান থেকে ঢাকা ইউনিভার্সিটি করেছিলো; মানুষ কোন জ্ঞান থেকে চিটাগং ইউনিভার্সিটি করেছিলো; মানুষ কোন জ্ঞান থেকে আজ ঢাকা শহরের প্রতিটি বাড়ীতে কওমী মাদ্রাসা করছে?
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার প্রশ্নগুলো নিছক প্রশ্ন নয়—এগুলো সময়ের দিকে ছুঁড়ে দেওয়া তীক্ষ্ণ আয়না। হার্ভার্ড, ঢাকা কিংবা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়—সবই গঠিত হয়েছে মানুষের যুক্তিবোধ, জ্ঞানপিপাসা আর ভবিষ্যৎ নির্মাণের স্বপ্ন থেকে। সেখানে মূল ছিল বিজ্ঞান, গবেষণা ও মানবকল্যাণ।
আর আজ যখন আমরা ঘনবসতিপূর্ণ নগরীর প্রতিটি অলিতে গড়ে তুলছি কওমী মাদ্রাসা, তখন প্রশ্ন ওঠে—এই প্রবণতা কি আমাদের জ্ঞানের পরিসরকে প্রসারিত করছে, নাকি সংকীর্ণ করছে?
ইসলাম কখনো অজ্ঞানতার উৎস হতে পারে না—বরং এর প্রথম শব্দই ছিল “পড়ো”। তাই কওমী শিক্ষা যদি আধুনিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মানবিক মূল্যবোধের সাথে সংযুক্ত না হয়, তবে তা আমাদের ভবিষ্যৎ গঠনে যথেষ্ট হবে না।
আপনার কথায় যে বেদনা আছে, তা অমূলক নয়। সত্যিই, আমাদের জ্ঞানচর্চার দিগন্ত ছোট হয়ে যাচ্ছে। তাই এখন প্রয়োজন—আধুনিক ও ধর্মীয় শিক্ষার সমন্বয়, যেখানে হৃদয়, মস্তিষ্ক ও মানবতা—সব একত্রে পথ দেখায়।
আপনার এমন জিজ্ঞাসা ও আত্মসমালোচনার ধরণ সমাজকে ভাবতে শেখায়। এজন্য আপনার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা রইল।
৫| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
যামিনী সুধা যদি চাঁদগাজী হয়ে থাকেন, তাহলে, উনি একজন মুসলমান। আমার এক পোস্টে উনি তা স্বীকার করেছিলেন।
একজন মুসলমানকে আবারো ইসলামের ছায়াতলে আসতে বলার কারণ কি?
১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
তার কথাবার্তা বা কর্মকাণ্ডে এমন কিছু ছিল যা ইসলামবিরোধী মনে হয়েছে।
৬| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার যত দূর মনে হয়েছে, উনার লড়াইটা ইসলামের বিরুদ্ধে নয়, বরং, ইসলামকে যারা ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে অসৎ কর্মকান্ডে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে।
১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:০১
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহর ইচ্চার বিরুদ্ধ গাছের পাতাটিও নড়ে না।মানুষের ইচ্ছায় মানুষ জ্ঞানী হয়।আল্লাহ চান মুসলমানরা জ্ঞানহীন থাকুক।জ্ঞানীকে অন্ধবিশ্বাস করানো যায় না।
জিউস প্রমিথিউসকে বন্দী করে বুকে পাথর চাপা দিয়ে রেখেছিলো মানুষকে জ্ঞান দেয়ার জন্য।
১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বক্তব্য স্পষ্টভাবে ইসলামবিদ্বেষী ও বিভ্রান্তিকর। ইসলামে জ্ঞানকে উৎসাহিত করা হয়েছে—কুরআনের প্রথম আয়াতই "পড়ো" দিয়ে শুরু। আল্লাহ মানুষকে জ্ঞানী হতে বলেন, অন্ধ হতে নয়। আপনার বক্তব্য সত্য নয়, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
আপনার জন্য শুভকামনা।
৮| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আজ হঠাৎ নকিবের এই পরিবর্তন!!! গত কয়েকমাস খেলাঘরের তীব্র নেগেটিভ সমালোচনা করে এতো এতো পোষ্ট দিয়ে আজ এতো প্রশংসা??? ধর্মের দাওয়াত।
এই যে ভোল পাল্টানো, একেক সময় একেক রকম কথা বলা, ইসলামের ভাষায় এটাকে কি বলে?
আজকের পোষ্টে এতো সুন্দর কথা, আবার নীচের পোষ্টগুলো এবং সেখানে কঠিন মন্তব্য, পাঠক কোনটা বিলিভ করবে!
কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না
এত কিছুর পরেও ডোডো মোডো রয়েই গেল ব্লগে!
ব্লগার সোনাগাজী চান না, দেশের অর্থ পাচারচক্রের মূল হোতা খুনী হাসিনার বিচার হোক
অন্য ব্লগারদের পোস্টকে এখনও গার্বেজই মনে করেন সোনাগাজী!
খেলাঘর যা বিশ্বাস করে সেটা বলে।
দশমাস আগেও যে কথা বলেছে, এখনও সেই বিশ্বাস থেকে একই কথা বলে।
সময়ের সাথে কথার পরিবর্তন হয়নি।
বরং যেসব ব্লগার তার কথায় কটুবাক্য করেছিলো, অভিজ্ঞতার আলোকে বলা খেলাঘরের কথাগুলোর সত্যতা এখন তারাও অনুধাবন করতে পারছে।
ভালো থাকবে নকিব।
১৭ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২
নতুন নকিব বলেছেন:
পার্থিব জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। জানি না, আর কতদিন এই পৃথিবীর আলো-হাওয়া, দিন-রাত্রির সংস্পর্শে থাকতে পারবো। যে কোনো মুহূর্তে ডাক এসে যেতে পারে অনন্ত জীবনের পথে। গভীরভাবে চিন্তা করে দেখেছি—বিরুদ্ধমতের মানুষের সঙ্গে দ্বন্দ্ব-বিবাদে জড়িয়ে কোনো কল্যাণ নেই। বরং তাদের সাথে সৃষ্ট তিক্ততা উপেক্ষা করে, পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের মঙ্গল কামনায় তাদের কল্যাণের পথে ডেকে যাওয়াতেই রয়েছে প্রকৃত কল্যাণ। তাই এই পথেই অবিচল থাকার এবং নিয়মিতভাবে এই কাজটি চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
অনেক অনেক শুভকামনা।
৯| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে বহুবার বলেছি, উলুবনে মুক্তা ছড়ায়েন না। বোঝাই যাচ্ছে, আপনার কাছে মুক্তা তেমন মুল্যবান কিছু না। ছড়াইতে থাকেন, তবে কোন লাভ নাই। কিছু মানুষের কাছে হট-ট্রিটমেন্ট, কোল্ড-ট্রিটমেন্ট অথবা কম্বাইন্ড ট্রিটমেন্ট........কোন কিছুই কার্যকর না। গলুর কাজই হলো অনর্থক শব্দদূষণ করা। আপনি যতোই সুন্দর সুন্দর কথা বলেন না কেন, এটা চলতেই থাকবে।
কে মুক্তিযোদ্ধা, কে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আর কে অ-মুক্তিযোদ্ধা সেটা আপনি বুঝবেন কিভাবে? আর যে ইসলাম ধর্ম মানেই না, কিন্তু নিজেকে মুসলমান হিসাবে দাবী করে, এমন একজন হিপোক্রেটকে আপনি কিসব আহ্বান-টাহ্বান জানাচ্ছেন!!! আপনি পারেনও বটে!!!! তবে আপনাকে দেখে খানিকটা হিংসা হয় আমার। এতো আজাইরা সময় পান কিভাবে?
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
ভুয়া মফিজ ভাই,
পার্থিব জীবন যেহেতু খুবই ক্ষণস্থায়ী। তাই চিন্তা করেছি, বিরুদ্ধমতের সাথেও তিক্ততা না বাড়িয়ে, তাদের কল্যাণের জন্যই আলোর পথে ডেকে যাওয়াই বেটার। কে মুক্তিযোদ্ধা, কে মুসলমান—এসব বিচার আল্লাহর হাতে। আমি শুধু নিজের দায়িত্বটুকু পালন করতে পারি।
আপনাকে ধন্যবাদ জানাই, সময় নিয়ে আমার কথাগুলো পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন। অনন্ত জীবনের পথে সকলের জন্য হোক কল্যাণময় সমাপ্তি।
অনেক অনেক শুভকামনা, ভাই।
১০| ১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:০৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মে জোর জবরদস্তি নেই। ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করলে তার শাস্তি কি?
আর একটা কথা আপনি কি এই পোষ্টের মন্তব্য গুলোর প্রতি মন্তব্যও চ্যাট জিপিটির মাধ্যমে দিচ্ছেন?
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রথমত, আপনি বলেছেন “ধর্মে জোর জবরদস্তি নেই”—এটা একেবারেই সত্য। কুরআনুল কারিমে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে:
“দীনে কোনো জবরদস্তি নেই” (সূরা বাকারা: ২৫৬)।
কিন্তু আপনি যেটা উপেক্ষা করেছেন তা হলো—যদি কেউ ইসলাম গ্রহণের পর ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মত্যাগ করে (অর্থাৎ মুরতাদ হয়), তবে সেটি ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের জন্য চরম বিপর্যয় ডেকে আনে। ইসলামী শরিয়তে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ, কারণ এটি শুধু বিশ্বাস পরিবর্তন নয়, বরং এটি ধর্ম ও সমাজব্যবস্থার বিরুদ্ধে একপ্রকার ঘোষিত বিদ্রোহ। তবে এই শাস্তি দেওয়ার এখতিয়ার ব্যক্তির নয়, বরং তা ইসলামি শাসনব্যবস্থার আওতায় বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।
দ্বিতীয়ত, আপনি জানতে চেয়েছেন, আমি চ্যাটজিপিটি দিয়ে উত্তর দিচ্ছি কি না—হ্যাঁ, প্রযুক্তি আমি ব্যবহার করি, কিন্তু মন-মানসিকতা ও দায়বদ্ধতা আমার নিজের। কোনো উত্তর দেওয়ার আগে চিন্তা করি, যাচাই করি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—শিষ্টাচার বজায় রাখার চেষ্টা করি।
শুভ কামনা রইলো।
১১| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: যামিনী সুধার কথায় লজিক আছে। আপনার কথায় লজিক নেই।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
যামিনী সুধার প্রতি আপনি ফালতু অন্ধভক্তি দেখান। আপনার এই তেলবাজি আর অন্ধভক্তির কারণে ব্লগে যামিনী সুধা আরও অধিক বিতর্কিত হয়েছেন। যামিনী সুধা বুঝলেও হয়তো সেটা প্রকাশ করতে পারছেন না।
তেলবাজি ছেড়ে ভালো হয়ে যান।
১২| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: প্রতিটা মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা আছে।এটা জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:০১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি বলেছেন—“প্রতিটা মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা আছে, এটা জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত।”
সত্যি কথা। তবে একটা বিষয় ভুলে গেলে চলবে না—জাতিসংঘ এই অধিকার স্বীকার করেছে মাত্র কিছু দশক আগে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৮ সালে "Universal Declaration of Human Rights" ঘোষণার মাধ্যমে।
কিন্তু ইসলাম এই ‘চিন্তার স্বাধীনতা’ ও ‘বিশ্বাসের স্বাধীনতা’র কথা বলেছে প্রায় ১৫০০ বছর আগে, এমন এক যুগে, যখন গোটা দুনিয়ায় নির্যাতন, দাসপ্রথা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ—এসব ছিল স্বাভাবিক।
কুরআনে আল্লাহ বলেন: “সত্য এসেছে, আর মিথ্যা বিলীন হয়েছে। নিশ্চয়ই মিথ্যা বিলীন হবারই ছিল।” -সূরা আল-ইসরা: ৮১
শুভকামনা রইলো।
১৩| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: বিশ্বে তাবদ মুসলিম দেশ গুলো এবং সেই সাথে অন্যান্য ধর্ম পালনকারী দেশ গুলো পিছিয়ে আছে অন্ধত্বের কারনে।
উদাহারণঃ যখন ভারতবর্ষে ব্রিটিশ আসলো তখন তাদের ভাষার জোর বিরোধিতা করেছিলো হিন্দু ও মুসলিম ধর্ম যাজকগন। কিন্তু হিন্দু জনগোষ্ঠী খুব দ্রুত উপলব্ধি করেছিলো যে ইংরেজি হতে যাচ্ছে আগামীর নেতৃত্বদানকারী ভাষা। হিন্দু জনগোষ্ঠীর বিরাট অংশ ইংরেজি শিখে নিলো অথচ কিছু বর্বর হিন্দু আর ৯৯ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠী তার ইংরেজি ভাষাটাকেই কাফেরে ভাষা বলে নাক শিটকিয়ে দূরে থাকলো। ফলাফল হাতেনাতে পাচ্ছেন। আমাদের প্রজন্ম রাস্তায় আন্দোলন করে আমের নাম পরিবর্তনের, নারী অধিকার নিয়ে হা হা হি হি, চার বিয়ের নসিহত নিয়ে আর অপরপক্ষে অন্যেরা পৃথিবীর বুকে নিজেদের সুশিক্ষিত জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠা কররা দৌড়ে এগিয়ে শত মাইল।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
দুঃখিত! আপনার মন্তব্যে অতিরঞ্জন, ঐতিহাসিক বিকৃতি এবং ইসলামবিদ্বেষ একসাথে মিশে আছে। ইংরেজি শেখার বিরোধিতা কেউ ইসলামি চেতনা থেকে করেনি—বরং ঔপনিবেশিক দখলদারিত্ব আর সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদে হয়েছিল।
ইসলাম কখনো জ্ঞানের পথে বাধা নয়, বরং কুরআনের প্রথম অবতীর্ণ বাণীই ছিল—"পড়ো!" যে ধর্ম জ্ঞান অর্জনকে ফরজ করেছে, তাকে অন্ধত্বের উৎস বলা কেবল বিদ্বেষ নয়, বুদ্ধিবিবেকের দারিদ্র্যের প্রমাণ।
আল্লাহ তাআ'লা আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৩১
রাসেল বলেছেন: ইসলামের ক্ষতি করিতেছে মুসলিমনামধারী মুনাফেকরা, পাশাপাশি আমাদেরমতো সাধারণ মুসলিমদেরও অবদান আছে। বাংলাদেশের ক্ষতিতে বেশি অবদান রাখিতেছে মুক্তিযোদ্ধানামধারী চোর, বাটপার, স্ব-ঘোষিত দেশপ্রেমিক এবং ভিনদেশি দালালরা। বাংলাদেশের ক্ষতিতে অবদান রাখার জন্য দেশপ্রেমিকদেরকে মুনাফেক বলা যেতে পারে। মুক্তিযোদ্ধারা আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বক্তব্যের কিছু অংশ বাস্তবতা তুলে ধরলেও, কিছু দুষ্ট লোকের কারণে সবার ওপর সাধারণায়ন সঠিক নয়। মুনাফিকদের কাজেই ইসলাম ও দেশের ক্ষতি হয়, তবে সেটা দিয়ে সব মুসলিম বা মুক্তিযোদ্ধাকে দোষারোপ করা ন্যায়সংগত মনে করি না।
মুক্তিযোদ্ধারা আইনের ঊর্ধ্বে নয়, এটা ঠিক বলেছেন। আইন সকলের জন্য সমান হওয়া উচিত।
শুভকামনা আপনার জন্য।
১৫| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৪০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মুসলিম দেশগুলোর পশ্চাৎপদতার কারণ ইসলামের শিক্ষা নয়, বরং উপনিবেশবাদ, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতৃত্ব, শিক্ষায় অবহেলা এবং ঐক্যের অভাব। ইসলাম জ্ঞান, ন্যায় ও উন্নতির ধর্ম—আজকের বিলাসপ্রিয় অলস নিদ্রায় আচ্ছন্ন মুসলিমগণ তা বাস্তবে প্রয়োগ করছেন না বলেই পিছিয়ে পড়ার ঘটনা ঘটছে।
মানুষ দেখে শেখে। আপনি যতই সৎ কথা বলুন, নিজে যদি অসৎ হন তাহলে কেউ আপনাকে পছন্দ করবে? তখন আপনি যদি সততার গুণ গান করেন, কেউ আপনাকে বিশ্বাসই করবে না। এগুলো সব ধর্মের ক্ষেত্রেই। আপনি খ্রিষ্টানদের দেশে এত অসততা, ভন্ডামি দেখবে না যতটা আছে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ এসব দেশে। আগে তো মান নিশ্চিত করতে হবে।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার কথা শুনে মনে হলো আপনি আচরণের অসঙ্গতিকে ধর্মের ব্যর্থতা হিসেবে দেখছেন—এটা বড় ভুল।
ধর্ম নয়, মানুষের ব্যর্থতা সমস্যার মূল।
যেমন খ্রিষ্টান দেশেও ভন্ড, দুর্নীতিবাজ, যুদ্ধাপরাধী ছিল এবং আছে—তাতে কি খ্রিষ্টধর্ম মিথ্যা হয়ে যায়?
ইসলাম নিখুঁত, মুসলিম নয়। দোষ আচরণে হলে সমালোচনা মানুষকে করুন, ধর্মকে নয়।
ধন্যবাদ।
১৬| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: উনি লোক হিসেবে খারাপ না তবে ধর্ম পছন্দ করেন না।
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:২২
অপু তানভীর বলেছেন: নেড়ি জাহাঙ্গির আলম আবার মুক্তিযোদ্ধা! মুক্তিযোদ্ধা না আন্ডা ! শরনার্থি শিবিরে ছিল আর হয়ে গেছে মুক্তিযোদ্ধা। দয়া করে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাকে মুক্তিযোদ্ধা বলা বন্ধ করেন। এতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান হয়!
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি হয়তো তার প্রতি ক্ষুব্ধ এবং রাগান্বিত। রাগ তো আমারও হয় মাঝে মাঝে। তবু চেয়েছি সবকিছু ভুলে তাকে সত্যের পথে আহবান জানাই। সে উদ্দেশ্যেই এই পোস্ট।
আপনি তার সম্মন্ধে আমার চেয়ে হয়তো অনেক বেশি অবগত। যা হোক, আমি আশাবাদি, তিনি সত্য উপলব্ধি করবেন।
ধন্যবাদ। শুভকামনা।
১৮| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মানবতার প্রশ্ন শুুধু মাত্র মানুষের জন্য
ইতর প্রাণীর জন্য নয় ।
................................................................
অথচ আমরা ইতরামী ছাড়তে পারিনাই !!!
কি বিচিত্র এই দেশ
হায় ! বাঙাল !!!
১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
মন্তব্যে আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা জানবেন।
১৯| ১৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩
রাসেল বলেছেন: আমি সব মুসলিম বা মুক্তিযোদ্ধাকে দোষারোপ করিনি। মুনাফিকরা সাধারণ মানুষের সাথে মিশে থাকে, যাদের চেহারা চেনা যায় না । ধন্যবাদ
১৮ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, কষ্ট করে সময় ব্যয় করে পুনরায় এসে বিষয়টি ক্লিয়ার করার জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১টা প্রশ্ন: ৪৭টি মুসলিম দেশের মানুষের জীবন জাপান কিংবা ইউরোপের মতো উন্নত কিনা? মুসলিম দেশগুলোতে জীবনের মান নীচু কেন? কিসের প্রভাব মুসলমানদের পেছনে ফেলে দিয়েছে?