![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
এক প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধাকে ইসলামের হৃদয়ছোঁয়া আহ্বান ক্যালিগ্রাফি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।
প্রিয় যামিনী সুধা,
আপনার নাম আমাদের হৃদয়ে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার এক অমলিন আলো জ্বালায়। একজন প্রবীণ নাগরিক হিসেবে আপনি শুধু জীবনের অভিজ্ঞতার দীপ্তিই বহন করেন না, বরং (অনলাইনে প্রাপ্ত তথ্যের আলোকে) একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে আপনার অবদান সূর্যের মতো উজ্জ্বল। আপনার ত্যাগ, সাহস, আর দেশপ্রেম আমাদের কাছে এক অমর অনুপ্রেরণা। এই বয়সে এসেও দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনার গভীর উদ্বেগ আমাদের হৃদয়কে গভীরভাবে স্পর্শ করে। এটিই একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিকের হৃদয়ের স্পন্দন, যিনি জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষের কল্যাণের কথা ভাবেন।
তবে, প্রিয় যামিনী, মমতা আর বেদনার সঙ্গে আমাদের কিছু কথা বলতে হয়। আমরা লক্ষ্য করেছি, আপনি দীর্ঘদিন ধরে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করে আসছেন। ‘মধ্যযুগীয়’, ‘বর্বর’, ‘বেদুইনদের ধর্ম’—এমন শব্দগুলো আপনার কথায় উচ্চারিত হয়েছে, যা শুধু একটি ধর্মকে আঘাত করে না, বরং বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি মুসলমানের হৃদয়ে ব্যথার গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে। হয়তো আপনি মনে করেন, এই কথাগুলো প্রগতিশীলতার প্রতীক। কিন্তু আমরা আন্তরিকভাবে বলতে চাই—এই বক্তব্যগুলোর অনেকটাই এমন উৎস থেকে উৎসারিত, যা বিভ্রান্তিকর, বিকৃত, এবং কখনো কখনো বিদ্বেষপ্রসূত।
আমরা আপনাকে একটি প্রশ্ন করতে চাই—আপনি কি সত্যিই ইসলামকে জানেন? কখনো কি আপনি কুরআনের বাংলা অনুবাদ হাতে তুলে নিয়েছেন? মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী কি কখনো নিরপেক্ষভাবে পড়েছেন? যদি পড়তেন, তাহলে হয়তো দেখতেন—ইসলাম কোনো অন্ধকার যুগের বার্তা নয়, বরং মানবতার মুক্তি, শান্তি, আর ন্যায়ের এক অপূর্ব দিশারী।
কুরআনে বলা হয়েছে: “ধর্মে কোনো জবরদস্তি নেই।” - সূরা বাকারা, ২:২৫৬
“একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানবজাতিকে হত্যার সমান।” - সূরা মায়িদা, ৫:৩২
ইসলাম শেখায়, মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত, এতিমের মাথায় হাত বুলানো মহৎ কাজ, আর প্রতিবেশীর হক আদায় ঈমানের অংশ। এই ধর্মই আমাদের শিখিয়েছে, বৃদ্ধ মাতা-পিতার প্রতি এমনকি ‘উফ্’ শব্দেও বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না। - সূরা আল ইসরা, ১৭:২৩
ইসলাম শুধু নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা হৃদয়ের সঙ্গে যুক্তির, ভালোবাসার সঙ্গে ন্যায়ের, আর আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে মানবিকতার সমন্বয় ঘটায়। আপনার মতো একজন প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ, এবং সংগ্রামী ব্যক্তি, যিনি জীবনের উত্থান-পতন দেখেছেন, মানুষের কষ্ট অনুভব করেছেন, তিনি যদি একবার খোলা হৃদয়ে ইসলামের দিকে তাকান, তবে নিশ্চয়ই এর অপরূপ সৌন্দর্য উপলব্ধি করবেন।
আমরা আপনাকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি—ইসলামকে শুধু সমালোচনার চোখে নয়, একবার নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখুন। একটি কুরআন হাতে নিন, এর বাণী পড়ুন, এর বার্তার গভীরতা অনুধাবন করুন। যদি আপনি চান, আমরা আপনার জন্য বিনামূল্যে বাংলা কুরআন পাঠাতে প্রস্তুত। আপনি একজন মুক্তচিন্তার মানুষ। একজন সত্যিকারের মুক্তচিন্তক কখনো সত্যের দরজায় পৌঁছে পিছু হটেন না। কুরআনের আয়াতগুলোর গভীরতা, ইসলামের মানবিকতা, ন্যায়বিচার, আর জ্ঞানের প্রতি আহ্বান কি কখনো আপনার হৃদয়ে স্পর্শ করেছে?
কুরআনে বলা হয়েছে: “আপনার প্রতিপালকের পথে আহ্বান করুন হিকমত ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে, আর বিতর্ক করুন উত্তম পন্থায়।” - সূরা নাহল, ১৬:১২৫
প্রিয় যামিনী, এই চিঠি কোনো তর্ক বা বিদ্বেষের জবাবে লেখা নয়। এটি একটি মমতামাখা আহ্বান, আলোর পথে একটি ডাক। আপনার জীবনের এই পর্যায়ে, যখন হৃদয় শান্তি আর অর্থ খোঁজে, আপনি কি সত্যের সন্ধানে একটি পদক্ষেপ নেবেন? বিশ্বের অনেক মনীষী, যাঁরা একসময় ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, পরে এর মধ্যেই খুঁজে পেয়েছেন জীবনের গভীর অর্থ ও শান্তি।
উদাহরণ হিসেবে কয়েকজনের কথা বলি:
মারমাডিউক পিকথল, একজন সন্দেহবাদী, যিনি কুরআনের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন এবং এর ইংরেজি অনুবাদের একটি অমর কাজ রেখে গেছেন।
রজার গ্যারোডি, ফরাসি দার্শনিক, যিনি কমিউনিস্ট নেতা থেকে ইসলামের একজন গুণগ্রাহী চিন্তাবিদে পরিণত হন।
ইউসুফ এস্টেস, প্রাক্তন খ্রিস্টান যাজক, যিনি ইসলামের সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে আজ বিশ্বব্যাপী অনুপ্রেরণার প্রতীক।
ইউসুফ ইসলাম (ক্যাট স্টিভেনস), বিশ্বখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী, যিনি ইসলামের সরলতায় শান্তি খুঁজে পান।
লরেন্স ব্রাউন, মার্কিন চিকিৎসক, যিনি কুরআনের যুক্তিবোধে মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন।
এমন উদাহরণ অসংখ্য। এই মানুষগুলো একসময় আপনার মতোই ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু তারা তাদের অহংকার ভেঙে সত্যের দরজায় কড়া নাড়েন। আপনিও পারেন। এর জন্য একটি উন্মুক্ত হৃদয়ই যথেষ্ট।
আপনার বুদ্ধিমত্তা, জীবনের অভিজ্ঞতা, আর সত্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষা নিশ্চয়ই আপনাকে পথ দেখাবে। ইসলাম আপনাকে ঘৃণা করে না; ইসলাম আপনাকে ভালোবাসার, করুণার, আর আত্মশুদ্ধির পথে ডাকে। দীর্ঘদিন ধরে আমরা ব্লগে একসাথে ছিলাম। আপনার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কখনো কখনো হয়তো আমরা বেশি বলে ফেলেছি। সেগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এই প্রত্যাশা রাখি।
এই চিঠি আমাদের হৃদয়ের গভীর থেকে লেখা—আপনার শান্তির জন্য, আপনার মঙ্গলের জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, একজন মুক্তিযোদ্ধা যেমন স্বাধীনতার জন্য লড়েছিলেন, ঠিক তেমনি একজন জ্ঞানী মানুষ সত্যের জন্যও লড়বেন। সেই সত্য আপনার দরজায় কড়া নাড়ছে।
আমরা আপনাকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য, এবং তাঁর পথে আপনাকে আহ্বান জানাই। আপনি কি শুনবেন এই হৃদয়ছোঁয়া ডাক?
মমতা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে,
আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী—নতুন নকিব।
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
সংক্ষেপে বললে: মুসলিম দেশগুলোর পশ্চাৎপদতার কারণ ইসলামের শিক্ষা নয়, বরং উপনিবেশবাদ, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতৃত্ব, শিক্ষায় অবহেলা এবং ঐক্যের অভাব। ইসলাম জ্ঞান, ন্যায় ও উন্নতির ধর্ম—আজকের বিলাসপ্রিয় অলস নিদ্রায় আচ্ছন্ন মুসলিমগণ তা বাস্তবে প্রয়োগ করছেন না বলেই পিছিয়ে পড়ার ঘটনা ঘটছে।
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
এই পোস্টে আপনার উপস্থিতির জন্য আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা।
২| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
মুসলমানেরা পেছনে পড়ে গেছে মানব জাতির লব্ধজ্ঞানকে আয়ত্ত করতে না'পারার কারণে; মানুষ গত ৫০০ বছরে বিশ্বকে নিজেদের জ্ঞানের আলোকে বাসযোগ্য করেছে; যে জাতি যত আধুনিক জ্ঞান রপ্ত করতে পেরেছে, তারা নিজের জীবনে সুখ শান্তি আনতে পেরেছে।
১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশ কোন উপনিবেশবাদের অধীনে নেই; কিন্তু ৫৫ বছর পর, বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার নেই; কারণ, মানুষকে আধুনিক শিক্ষা থেকে বন্চিত করায় মানুষ নিজের পরিবারকে সুখে শান্তিতে রাখতে সক্ষম হচ্ছে না; মানুষ পরিবার ফেলে আরব যাচ্ছে আয় করার জন্য; মানুষ ভুমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছে নৌকায়; এসব ঘটছে আধুনিক জ্ঞানে পেছনে পড়ে যাওয়াতে।
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মন্তব্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও চিন্তাশীল। মুসলিম বিশ্ব এবং বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণে আপনি যে দৃষ্টিকোণ তুলে ধরেছেন, তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।
আধুনিক জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মানব সভ্যতার অগ্রগতির মূল চাবিকাঠি। মুসলিম সভ্যতা একসময় সেই আলোয় পথ দেখিয়েছে পৃথিবীকে, কিন্তু দুঃখজনকভাবে, পরে সেই ধারাবাহিকতা হারিয়ে ফেলেছে। এর পেছনে উপনিবেশিক শোষণ, শিক্ষার দুর্বলতা এবং নেতৃত্বের ব্যর্থতা—সবকিছুই দায়ী।
বাংলাদেশের ৫০ বছরের পথচলায় গণতন্ত্রের সংকট, শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ ও ধর্মের অপব্যাখ্যা মানুষকে পিছিয়ে দিয়েছে। ফলে মানুষ আজ নিজের দেশ ছেড়ে অজানায় পাড়ি জমাতে বাধ্য হচ্ছে।
তবে এই সংকট কাটিয়ে ওঠার পথ আছে—তা হচ্ছে নৈতিকতা, বিজ্ঞানমনস্কতা, সুশিক্ষা ও ন্যায়ভিত্তিক নেতৃত্বের বিকাশ। ইসলাম কখনোই জ্ঞানের বিরুদ্ধে নয়; বরং প্রথম ওহিই ছিল—"পড়ো"।
আপনার এই আত্মসমালোচনামূলক কথাগুলো আমাদের সকলের চিন্তার খোরাক যোগায়। আপনার এমন নির্ভীক পর্যবেক্ষণের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাই।
৩| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যামিনী সুধা@ এসো হে প্রবীণ দলে দলে, ইসলামের ছায়াতলে
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রবীণ হোন বা তরুণ—সত্য, জ্ঞান ও মানবিক মূল্যবোধের ছায়াতলে আসাই মূল বিষয়। ইসলাম সেই আলো দেয়, যদি আমরা তা বুঝে গ্রহণ করি।
৪| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭
যামিনী সুধা বলেছেন:
মানুষ কোন জ্ঞান থেকে হার্বার্ড ইউনিভার্সিটি করেছিলো?
মানুষ কোন জ্ঞান থেকে ঢাকা ইউনিভার্সিটি করেছিলো; মানুষ কোন জ্ঞান থেকে চিটাগং ইউনিভার্সিটি করেছিলো; মানুষ কোন জ্ঞান থেকে আজ ঢাকা শহরের প্রতিটি বাড়ীতে কওমী মাদ্রাসা করছে?
১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার প্রশ্নগুলো নিছক প্রশ্ন নয়—এগুলো সময়ের দিকে ছুঁড়ে দেওয়া তীক্ষ্ণ আয়না। হার্ভার্ড, ঢাকা কিংবা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়—সবই গঠিত হয়েছে মানুষের যুক্তিবোধ, জ্ঞানপিপাসা আর ভবিষ্যৎ নির্মাণের স্বপ্ন থেকে। সেখানে মূল ছিল বিজ্ঞান, গবেষণা ও মানবকল্যাণ।
আর আজ যখন আমরা ঘনবসতিপূর্ণ নগরীর প্রতিটি অলিতে গড়ে তুলছি কওমী মাদ্রাসা, তখন প্রশ্ন ওঠে—এই প্রবণতা কি আমাদের জ্ঞানের পরিসরকে প্রসারিত করছে, নাকি সংকীর্ণ করছে?
ইসলাম কখনো অজ্ঞানতার উৎস হতে পারে না—বরং এর প্রথম শব্দই ছিল “পড়ো”। তাই কওমী শিক্ষা যদি আধুনিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মানবিক মূল্যবোধের সাথে সংযুক্ত না হয়, তবে তা আমাদের ভবিষ্যৎ গঠনে যথেষ্ট হবে না।
আপনার কথায় যে বেদনা আছে, তা অমূলক নয়। সত্যিই, আমাদের জ্ঞানচর্চার দিগন্ত ছোট হয়ে যাচ্ছে। তাই এখন প্রয়োজন—আধুনিক ও ধর্মীয় শিক্ষার সমন্বয়, যেখানে হৃদয়, মস্তিষ্ক ও মানবতা—সব একত্রে পথ দেখায়।
আপনার এমন জিজ্ঞাসা ও আত্মসমালোচনার ধরণ সমাজকে ভাবতে শেখায়। এজন্য আপনার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা রইল।
৫| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
যামিনী সুধা যদি চাঁদগাজী হয়ে থাকেন, তাহলে, উনি একজন মুসলমান। আমার এক পোস্টে উনি তা স্বীকার করেছিলেন।
একজন মুসলমানকে আবারো ইসলামের ছায়াতলে আসতে বলার কারণ কি?
৬| ১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:১৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমার যত দূর মনে হয়েছে, উনার লড়াইটা ইসলামের বিরুদ্ধে নয়, বরং, ইসলামকে যারা ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে অসৎ কর্মকান্ডে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে।
৭| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:০১
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহর ইচ্চার বিরুদ্ধ গাছের পাতাটিও নড়ে না।মানুষের ইচ্ছায় মানুষ জ্ঞানী হয়।আল্লাহ চান মুসলমানরা জ্ঞানহীন থাকুক।জ্ঞানীকে অন্ধবিশ্বাস করানো যায় না।
জিউস প্রমিথিউসকে বন্দী করে বুকে পাথর চাপা দিয়ে রেখেছিলো মানুষকে জ্ঞান দেয়ার জন্য।
৮| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আজ হঠাৎ নকিবের এই পরিবর্তন!!! গত কয়েকমাস খেলাঘরের তীব্র নেগেটিভ সমালোচনা করে এতো এতো পোষ্ট দিয়ে আজ এতো প্রশংসা??? ধর্মের দাওয়াত।
এই যে ভোল পাল্টানো, একেক সময় একেক রকম কথা বলা, ইসলামের ভাষায় এটাকে কি বলে?
আজকের পোষ্টে এতো সুন্দর কথা, আবার নীচের পোষ্টগুলো এবং সেখানে কঠিন মন্তব্য, পাঠক কোনটা বিলিভ করবে!
কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না
এত কিছুর পরেও ডোডো মোডো রয়েই গেল ব্লগে!
ব্লগার সোনাগাজী চান না, দেশের অর্থ পাচারচক্রের মূল হোতা খুনী হাসিনার বিচার হোক
অন্য ব্লগারদের পোস্টকে এখনও গার্বেজই মনে করেন সোনাগাজী!
খেলাঘর যা বিশ্বাস করে সেটা বলে।
দশমাস আগেও যে কথা বলেছে, এখনও সেই বিশ্বাস থেকে একই কথা বলে।
সময়ের সাথে কথার পরিবর্তন হয়নি।
বরং যেসব ব্লগার তার কথায় কটুবাক্য করেছিলো, অভিজ্ঞতার আলোকে বলা খেলাঘরের কথাগুলোর সত্যতা এখন তারাও অনুধাবন করতে পারছে।
ভালো থাকবে নকিব।
৯| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৫১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাকে বহুবার বলেছি, উলুবনে মুক্তা ছড়ায়েন না। বোঝাই যাচ্ছে, আপনার কাছে মুক্তা তেমন মুল্যবান কিছু না। ছড়াইতে থাকেন, তবে কোন লাভ নাই। কিছু মানুষের কাছে হট-ট্রিটমেন্ট, কোল্ড-ট্রিটমেন্ট অথবা কম্বাইন্ড ট্রিটমেন্ট........কোন কিছুই কার্যকর না। গলুর কাজই হলো অনর্থক শব্দদূষণ করা। আপনি যতোই সুন্দর সুন্দর কথা বলেন না কেন, এটা চলতেই থাকবে।
কে মুক্তিযোদ্ধা, কে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আর কে অ-মুক্তিযোদ্ধা সেটা আপনি বুঝবেন কিভাবে? আর যে ইসলাম ধর্ম মানেই না, কিন্তু নিজেকে মুসলমান হিসাবে দাবী করে, এমন একজন হিপোক্রেটকে আপনি কিসব আহ্বান-টাহ্বান জানাচ্ছেন!!! আপনি পারেনও বটে!!!! তবে আপনাকে দেখে খানিকটা হিংসা হয় আমার। এতো আজাইরা সময় পান কিভাবে?
১০| ১৭ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:০৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মে জোর জবরদস্তি নেই। ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করলে তার শাস্তি কি?
আর একটা কথা আপনি কি এই পোষ্টের মন্তব্য গুলোর প্রতি মন্তব্যও চ্যাট জিপিটির মাধ্যমে দিচ্ছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১টা প্রশ্ন: ৪৭টি মুসলিম দেশের মানুষের জীবন জাপান কিংবা ইউরোপের মতো উন্নত কিনা? মুসলিম দেশগুলোতে জীবনের মান নীচু কেন? কিসের প্রভাব মুসলমানদের পেছনে ফেলে দিয়েছে?