নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ হিন্দুদের দেশ না । কেনও ?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮


বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে চলে আসার কারণে বিডির হিন্দুরা সংখ্যার দিক থেকে তাঁরা দূর্বল হয়ে পরেছেন । এটা অতি সত্য কথা । কিন্তু এই হিন্দু চলে আসা ঠ্যাকানোর জন্য বাংলাদেশের উচ্চমহলের কোনও কি ব্যবস্থা তাঁরা কখনই নিয়েছেন ? না নেননি । কেনো নেননি ? কেনও তারা হাত ঝেরে দিলেন ? কর্তব্য ভুলে গেলেন । যে আওয়ামীলীগ বলতে হিন্দুরা পাগল সেই আওয়ামীলীগ কেও এই ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি । কেনও এই অবহেলা ? দেশের জন্য তো হিন্দুরাও হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিলেন । তাঁরাও তো এদেশের জন্য জীবন দিয়েছিলেন । বঙ্গবন্ধু সাড়ে তিন বছর বেঁচে ছিলেন । তিনিও কোন ব্যবস্থা নিয়েছিলেন কি না আমার জানা নেই । কেননা অর্পিত সম্পত্তি আইন হিন্দুদের গলা কাঁটা ছিল । তিনি কিন্তু ইচ্ছা করলে এই আইনটি বাতিল করতে পারতেন । কেননা আওয়ামীলীগ তখন ছিল সংখ্যা গরিষ্ট । একটা আইন বাতিল করতে একদিনের ব্যপার । সেখানে তিনি সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় ছিলেন । এখান থেকেই বোঝা যায় । তিনিও হিন্দুদের প্রতি অবহেলা করেছেন ।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব দুঃখজনক। জন্মভূমি ছেড়ে কেন কিছু মানুষ অন্য দেশে চলে যাবে, সে হিন্দুই হোক বা মুসলিমই হোক? দেশভাগের সময় ছাড়া ভারতের মুসলিমরা তাদের জন্মভূমি ছেড়ে অন্য দেশে যায়নি। কিন্তু হিন্দুরা দেশত্যাগ করেই চলেছে। নিশ্চয় শখ করে নয়। আপনি যাদের এ জন্য দায়ী করেছেন, তারা দায় এড়াতে পারেন না। আবার এ দেশের হিন্দুরাও তাদের জন্মভূমির অধিকার রক্ষায় যথেষ্ট সচেতন নয়। ভারতের গুজরাটে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সত্ত্বেও কোন মুসলিম দেশ ত্যাগ করেনি। ভারতে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু অসাম্প্রদায়িক, বাংলাদেশেও তেমনি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম অসাম্প্রদায়িক। গুটি কয় সাম্প্রদায়িক সুযোগ সন্ধানী লোকের জন্য কোন ধর্মের মানুষের নিজ জন্মভূমি ছেড়ে যাওয়া উচিৎ নয়।
আমি সব সময় বলি, বাংলাদেশের হিন্দু ভাইরা একতাবদ্ধ হোন, প্রশাসন ও সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করুন, নিজেদের জন্মভূমির অধিকার আদায়ে সচেতন হোন, সর্বোপরি দেশ ত্যাগ বন্ধ করুন। এ দেশে মুসলিম হিসাবে আমার যেমন বসবাসের অধিকার আছে, তেমনি সমান অধিকার আপনারও আছে। একই দেশের জল হাওয়ায় আমরা সবাই জন্মেছি এবং বেড়ে উঠেছি। নিশ্চয় সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ আপনাদের পাশে আছে।

আর আসুন, আমরা সবাই যার যার ধর্মকে শ্রদ্ধা করতে শিখি। ধন্যবাদ ভাই দেবজ্যোতিকাজল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: গুজরাটে দাঙ্গার পর ভারতের প্রশাসন , বুদ্ধিজীবি , সর্বস্তরের মানুষ পীড়িত লোকদের পাশে দাঁড়িয়েছে । এখনও বিরোধীদলের নেতারা তাদের হয়ে কথা বলেন । কিন্তু বাংলাদেশ বোধহয় এর একটু ব্যতিক্রম । আপনার হয় তো মনে আছে আকলাখকে মারার পর কতজন বুদ্ধিজীবি পদক ত্যাগ করেছিলেন । কলকার বুকে প্রতিবাদ হিসেরে ওপেন ফর্মে গোরুর মাংসা খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল । তাতে হিন্দু মুসলিম গোরুর মাংস খেয়ে প্রদিবাদ করেছিল । বাংলাদেশে এমন কোন নজির নেই যার ভরসায় তারা মাতৃভূমি কে আকরে ধরে বাঁচবে । আর ভারতে এই ঘটণাগুলো বহু বছর পরপর হয় । আর বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা ।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

শরতের ছবি বলেছেন:



কখনও ভেদাভেদ ছিল না ।এখনও নেই আপামর জনতার । আর যেটুকু দেখছেন ধ্বংসলীলা ,আগুন ---এই ষড়যন্ত্র । বিশ্বকে দেখানো । এরা ৭১ এর বিরোধী ,পাপী ,অমানুষদের কাজ । এতে সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ । আমার এমনদেশ চাই না । চাই নিচের গানের মত একটি দেশ --এটি সেই সময়কার গান যখন আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পায়ে পা মিলিয়ে হেঁটেছি । এ জঙ্গিবাদের হোতাদের কাজ।

--------------------------------
চাষাদের মোটেদের মজুরের
গরিবের নিঃস্বের ফকিরের
আমার এ দেশ, সব মানুষের, সব মানুষের।
ছোটদের বড়দের সকলের
গরিবের নিঃস্বের ফকিরের
আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের।।
নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে।
নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে,
হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, দেশ মাতা এক সকলের।
লাঙলের সাথে আজ চাকা ঘুরে এক তালে
এক হয়ে মিশে গেছি আমারা সে যে কোন কালে।
মসজিদ, মন্দির, গীর্জার আবাহনে।
বাণী শুনি একই সুরের।
ছোটদের বড়দের সকলের
গরিবের নিঃস্বের ফকিরের
আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তোমরা তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের প্রতিবাদের হাত শক্ত কর দেখবে একটা হিন্দুও দেশ ছাড়বেনা । তাঁরা দেশকে ভালবাসে বলেই তো একাত্তুরে ভারতে এসেও বিজয়ের স্বাদ নিতে দেশে ফিরেছিলে ।

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রতিমন্তব্যের সকল তথ্য আমার জানা আছে। সেই কারণেই আমি বলেছি ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু অসাম্প্রদায়িক। বাংলাদেশের সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমও অসাম্প্রদায়িক। এ দেশে কট্টর হিন্দু বিরোধী কিছু মানুষ আছে, সেটা সবাই জানে। কিন্তু বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা । আপনার এই বক্তব্যের সাথে একমত হতে পারছি না। দুঃখিত।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আপনাদের টিভি চ্যানেল ,পেপার পড়েই বা দেই বলছি । জমি দখল , প্রতিমা ভাঙ্গা , হিন্দুদের বাড়িতে আগুন দেওয়া , ধর্ষণ এসব তো মাসে পাঁচ ছয়টা করে নিউজ দেখি বা পড়ি ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি কিন্তু এটাই বুঝাতে চেয়েছি বিডির সর্বস্তরের মানুষ হিন্দুদের পাশে দাঁড়িয়ে একটা প্রতিবাদ কেনও গড়ে ওঠে না । যদি বেশির ভাগ মানুষ অসাম্প্রদায়িক হয় । বিরোধী দলও নিশ্চুপ । মাঝেমাঝে এরশাদ দেখি একটু উচ্চবাচ্য করছেন । আপনারা পাশে দাঁড়ান ওপেন ফর্মে , দেখবেন একটা হিন্দুও আসবে না ভারতে । তারা ভারতে এসে যে কষ্ট করে তা চোখে দেখার মত না । না পায় সরকারি স্বকৃতি না চলে পেট । বড়ই বেদনার কথা । এ চোখে না দেখলে বুঝবেন না

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

আহলান বলেছেন: গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান, বাউল আর জারি সারি, মুর্শিদি গাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা

গানটার মতোই গলাগলি ধরে ছিলো আমাদের বসবাস। কিছু স্বার্থনেস্বী মহল এই আন্তরিকতায় গরল ঢালার চেষ্টায় লিপ্ত। সব হিন্দু যে বিপদে পড়ে দেশ ত্যাগ করছে, তাও নয়, অনেকে সুখ সুবিধার কথা ভেবেও চলে গেছেন। এই দেশের নাগরিক হয়ে সবাই সুখ সুবিধা পাবেন, এটাই প্রত্যাশা। ধর্ম কোন সুবিধা পাবার ক্যটাগরি হতে পারে না ..

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এটা ঠিক সবাই অত্যাচারিত হয়ে দেশ ছাড়ছেন না। তবে ভয় ও পরবর্তী প্রজন্মের কথা ভেবেও দেশ ছাড়ছেন । কেউই সুখে দেশ ছাড়ছেন না । কেননা ইণ্ডিয়ায় এসে তাঁরা বেশিরভাগ মানুষ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন ।

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা হা ...................

নাটক, নাটক...........

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: হিন্দুরা এদেশ ছেড়ে যায় এতে অন্যের কিছু করার নেই কারণ তারা এদেশ কে কখনও আপন মনে করে না। তারা ভাবে রেন্ডিয়াই সব। সেখানে তীর্থ স্থান আছে। পুণ্যাহ্ করার পর্যান্ত ব্যবস্থা আছে।
কিন্তু বাংলাদেশের নাঙল কোট আর গঙ্গার পানি তাদের পোষায় না। কারণ এই পানি ওপারের দাদারা দূষিত ও অপবিত্র করে দেয় তা চুইয়ে চুইয়ে ভাটিরটানে বাঙালায় আসে। আমাদের দেশে কিছু বিশেষ + অজ্ঞ= বিশেষজ্ঞ অথবা কিছু মাতাল আছে যারা এই বিষয়ে নিয়ে অহেতুক ক্যাচাল পারে। তারা আগে হিন্দুদের মাঝে দেশ প্রেমে জাগ্রত করুক তারপর দেখুক কোন হিন্দু বাঙালা ছেড়ে যায় কিনা। অনেকে বলতে পারেন বাঙলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে! আমার কথা হলো সংখ্যালঘু কোন দেশে নির্যাতন হয়না? এমরিকায় মসজিদে ঢুকে গুলি করে মানুষ মারে, চাইনায় ইউঘুর মুসলমানরা নির্যাতনের খড়ঙ্গ পোহাচ্ছে। ভারতে সবচেয়ে অনিরাপদ সংখ্যালঘুরা। কই কোন ভারতীয় মুসলমান পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশে আসার নজির নেই। এখান থেকে যারা যাচ্ছে তারা হয়- উন্নত জীবন লাভের আশায় যাচ্ছে নয়তবা ধর্মকর্মে- ধার্মিক হওয়ার জন্য যাচ্ছে। এটা দোষের কিছু না।
আরে জানতে পড়ুন: Click This Link

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আসছে কেনও ? তাদের কি দেশ প্রেম নেই ?

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বড় দুঃখ ভরাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে কমেন্টটি লিখছি, ছোট থেকেই একটা হিন্দু ফ্যামিলির সাথে আমাদের যাতায়াত আছে। তারা আমার কাকাত বোনকে ধর্মবোন বানিয়েছে। তাদের বাড়ীর সমস্ত উৎসব পার্বনে এখনও আমাদের বাড়ীর সকলের নিমন্ত্রন থাকে। আমার দুলাভাইকে তারা আপন জামাইয়ের মত দেখে। তারাও আমাদের ঈদ বিয়ে সহ সকল অনুষ্টানে পুরো পরিবার উপস্থিত হয়। ধর্ম তো কোন বাধা হয়নি। তাদের মুখে কখনও "ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস" টাইপের কথা শুনি নি।
আবার কিছু লোকের সাথে পরিচয় আছে যারা সারা বছর বলে অমুক পাতিনেতা আমার এই ক্ষতি করল সেই ক্ষতি করল, আবার ভোটের সময় তাদেরকেই বলে দাদা আপনার সাথেই আছি।
কিছু লোক সত্যিকারের বিপদে পড়েই দেশ ত্যাগ করে। আর বেশির ভাগই স্বপ্নে দেখে ওপার গিয়ে আমার অমুক আত্মীয় হাতি-ঘোড়া মারছে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: না স্বপ্ন দেখে কেউ দেশ ত্যাগ করে না । তা হলে সবাই কি অত্যাচারিত হয়ে গেশ ত্যাগ করছেন ? না । তাদের মধ্যে আছে তারা আগাম ভয়ে দেশ ত্যাগ করছেন কিছু আছেন পরবর্তী প্রজন্মকে নিরাপদ দিতে দেশ ত্যাগ করেন । তোমরা বল বাংলাদেশ মুসলিমদেশ দেশ হিন্দুরা ভাবে তবে আর কি । সময় থাকতে চলে যাওয়াই ভাল । বিভিন্ন চিন্তা ভাবনায় তারা দেশ ত্যাগ করছেন । কিন্তু আমার পোস্টটা ছিল যে সব হিন্দু অত্যাচারিত হচ্ছে তাদের পাশে রাষ্ট্র , জনগণ , বুদ্ধিজীবিরা কিভাবে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন । যদি না দাঁড়িয়ে থাকে তবে কেনও তারা দাঁড়ান না

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

জগতারন বলেছেন:
অনেকে বলতে পারেন বাঙলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে! আমার কথা হলো সংখ্যালঘু কোন দেশে নির্যাতন হয়না? এমরিকায় মসজিদে ঢুকে গুলি করে মানুষ মারে, চাইনায় ইউঘুর মুসলমানরা নির্যাতনের খড়ঙ্গ পোহাচ্ছে। ভারতে সবচেয়ে অনিরাপদ সংখ্যালঘুরা। কই কোন ভারতীয় মুসলমান পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশে আসার নজির নেই। এখান থেকে যারা যাচ্ছে তারা হয়- উন্নত জীবন লাভের আশায় যাচ্ছে নয়তবা ধর্মকর্মে- ধার্মিক হওয়ার জন্য যাচ্ছে। এটা দোষের কিছু না।

ব্লগার সত্যের ছায়া (সংস্করণ) অভিমতের সাথে সহমত পোষন করছি।

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

জগতারন বলেছেন:
অনেকে বলতে পারেন বাঙলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে! আমার কথা হলো সংখ্যালঘু কোন দেশে নির্যাতন হয়না? এমরিকায় মসজিদে ঢুকে গুলি করে মানুষ মারে, চাইনায় ইউঘুর মুসলমানরা নির্যাতনের খড়ঙ্গ পোহাচ্ছে। ভারতে সবচেয়ে অনিরাপদ সংখ্যালঘুরা। কই কোন ভারতীয় মুসলমান পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশে আসার নজির নেই। এখান থেকে যারা যাচ্ছে তারা হয়- উন্নত জীবন লাভের আশায় যাচ্ছে নয়তবা ধর্মকর্মে- ধার্মিক হওয়ার জন্য যাচ্ছে। এটা দোষের কিছু না।

ব্লগার সত্যের ছায়া (সংস্করণ) অভিমতের সাথে সহমত পোষন করছি।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: রোহিঙ্গারা তরে বাংলাদেশে আসছে উন্নত জীবনের আশায়

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারতে মুসলিমরা অনিরাপদ হলে রোহিঙ্গাদের মত হয় বাংলাদেশে ঢুকতে হত না হয় পাকিস্তানে যেতে হতো ।

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

অেসন বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ এরকম একটি স্পর্শকাতর বিষয় লেখার জন্য।
@সত্যের ছায়া (সংস্করণ), আপনাদের (সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়) এই ধরনের মনোভাবই হিন্দুদের দেশ তাগের মুল কারন। আমেরিকা, ভারতের উদাহারন দিলেন। সেখানে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়। কিন্তু সব ঘটনাই আইনের আওতায় বিচার হয়। ওখানে আইন সবার জন্য সমান। বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচার হয়েছে ? তদন্ত কমিটি, লোকদেখানো কিছু সাময়িক গ্রেফতার ছাড়া আর কি হয়েছে একটু বলবেন ? এই দেশ যে হিন্দুদেরও তা আপ্নারাই ভাবতে দেন না। যারা হিন্দুদের পাশে দাড়ায় তাদের আপনারা মাতাল বলেন। কিছু দিন পর নাসিরনগর, অভয়নগর হিন্দু শূন্য হলে বলবেন, ওখানকার হিন্দুরা জেলে থেকে উন্নত জীবন জাপনের জন্য দেশ ছেড়েছে। আপনারা চরম অসাম্প্রদায়িক !
@আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, আপনার মন্তব্য আমার খুব ভাল লেগেছে। তবে একটি বিষয় , হিন্দুরা একতাবদ্ধ হলে হবে না তাদের পাশে থাকতে হবে আপনাদেরও (সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়)।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এটাই আমি বোঝাতে চেয়েছি যে সবাইকে এগিয়ে আসতেহবে । আখলাখ কে মারার জন্য যদি দেশের সেরা সেরা বুদ্ধিজীবিরা পদক ত্যাগ করে , কলকাতায় প্রতিবাদ হিসেবে ওপেন ফরমে হিন্দু মুসলিম মিলে গোরুর মাংস খেয়ে প্রতিবাদ করতে পারে । তবে বাংলাদেশ এধরনের কি নজির রেখেছে সংখ্যালঘুদের অত্যাচারে ।

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

আহা রুবন বলেছেন: যা কিছু ঘটুক ঐ কেষ্ট বেটাই চোর টাইপের ঘটনা তো অহরহ ঘটছে। কিছু একটা ঘটলেই আক্রোশ গিয়ে পড়ে হিন্দুদের ওপর। হাতে গোণা দু-একটি বাদে কোনটারই বিচার হয় না। সংখ্যাগুরুদের খুব কম সংখ্যকই হিন্দু নির্যাতনের বিপক্ষে সরব হয়। তার অর্থ এই নয় যে বেশিরভাগ বাংলাদেশি সাম্প্রদায়িক। এরা ভাবে আমার তো কিছু হয়নি আমি চুপ থাকলেই ভাল, ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কী। এই মনোভাব সকল ক্ষেত্রেই। রাস্তায় মেয়েটিকে টিজ করছে দেখেও কেউ কিছু বলে না, যতক্ষণ না তার নিজের কেউ বিপদে পড়ছে। প্রতিবাদ করার, কারও বিপদে এগিয়ে আসার মানসিকতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। আর একটি কথা হিন্দুরা একতাবদ্ধ নয়। সে তুলনায় খৃস্টানেরা নিজেরা অনেক সংঘবদ্ধ, এরা হিন্দুদের তুলনায় ভাল অবস্থানে আছে।

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: @সত্যের ছায়া (সংস্করণ), আপনাদের (সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়) এই ধরনের মনোভাবই হিন্দুদের দেশ তাগের মুল কারন। আমেরিকা, ভারতের উদাহারন দিলেন। সেখানে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়। কিন্তু সব ঘটনাই আইনের আওতায় বিচার হয়। ওখানে আইন সবার জন্য সমান। বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচার হয়েছে ? তদন্ত কমিটি, লোকদেখানো কিছু সাময়িক গ্রেফতার ছাড়া আর কি হয়েছে একটু বলবেন ? এই দেশ যে হিন্দুদেরও তা আপ্নারাই ভাবতে দেন না। যারা হিন্দুদের পাশে দাড়ায় তাদের আপনারা মাতাল বলেন। কিছু দিন পর নাসিরনগর, অভয়নগর হিন্দু শূন্য হলে বলবেন, ওখানকার হিন্দুরা জেলে থেকে উন্নত জীবন জাপনের জন্য দেশ ছেড়েছে। আপনারা চরম অসাম্প্রদায়িক !
@আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, আপনার মন্তব্য আমার খুব ভাল লেগেছে। তবে একটি বিষয় , হিন্দুরা একতাবদ্ধ হলে হবে না তাদের পাশে থাকতে হবে আপনাদেরও (সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়)।


সংখ্যালঘু বিষয়টি নিয়ে আমাদের দেশে একশ্রেণির মানুষের এলার্জি আছে। আমাদের দেশে মূর্তি ভাঙ্গা হয়, মন্দিরের ক্ষতি সাধন করা হয় তা অস্বীকার করার উপায় নেই বা এটা দিবা সত্য।
কিন্তু সংবিধান বা আইনে বা রাষ্ট্রে সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা আইন তৈরী বা ব্যবস্থা নিতে পারেন না। কেননা সংবিধান অনুযায়ী সকল মানুষ সমান। সকলেই বাংলাদেশী। এবং সকলের নিরাপত্তার জন্য আইন তৈরী করা আছে। সে হিন্দু হউক আর খ্রিষ্টান হউক কিংবা মুসলমান।

আমাদের দেশে একশ্রেণির অতিউৎসাহী ধর্মকারী মানুষ ভিন্নমতাবলম্বীদের উপসানালয় কিংবা মূর্তির ক্ষতি সাধন করে থাকে যা আমাদের কাম্য নয়।

এটা দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করলে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে এক শ্রেণির আতেলরা একে মানবিক অপরাধবোধ না ভেবে সাম্প্রাদায়িক অপরাধবোধ হিসেবে চালাতে উৎসাহিত করে থাকে। তখন সরকার কে বে-কায়দায় পড়তে হয়, কারণ তারও সংখ্যাগরিষ্ঠের মনোভাব রক্ষা করতে হয়। ফলে বিষয়টি মানবিক না হয়ে হয়ে উঠে সাম্প্রাদায়িক।

এখন যদি সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা আইন করা হয় তাহলে সংখ্যাগরিষ্ঠের দিক থেকে দাবি উঠবে ব্লাসফেমি (ধর্ম অবমাননাকর) আইন প্রণয়নের। তখন সরকারকে মেজরিটির দিকে লক্ষ রেখে সে আইনও তৈরী করতে হবে। ফলে আমাদের দেশে বিজ্ঞান মনস্কা কিংবা মুক্ত চর্চার নামে যারা অপরের বিশ্বাসের আঘাত করেন তখন তাদের কল্লায় ফাঁসির রশ্মি মোবারক জুটতে পারে।

তাই আমাদের উচিত এই ধরণের অপরাধগুলো সাম্প্রাদায়িক অপরাধ না ভেবে রাষ্ট্রীয় অপরাধ ভাবা। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পারছেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: চট্রগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার,
পশ্চিম ভূজপুর গ্রামের সেন বাড়ীর বাসন্তী মন্দিরে, গতকাল রাতে দূর্বৃত্ত নামক সন্ত্রাসীরা তালা ভেঙ্গে প্রতিমা ভাঙ্গচুর করেছে।।।

১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: রোহিঙ্গারা যে পজিশনে আছে তা বাংলাদেশের হিন্দুদের পজিশনের চাইতে ১০০০০০ গুণে নিচে। আমাদের দেশে অতীতে বেশিরভাগ হিন্দু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন নির্বাচনকালীন সময়ের পর। অর্থাৎ নির্বাচনী সহিংসতার শিকার। এই সহিংসতার শিকার , সে সময়ে হিন্দুদের চাইতে মুসলমানরাও বেশী স্বীকার হইছে। তখন কেউ বলেনি মুসলমানরা সাম্প্রাদায়িক সহিংসতার স্বীকার। এই নিয়ে অনেক তর্ক করা যায়।

একটা কথা মনে রাখা দরকার, হিন্দুরা এদেশে সংবিধান স্বীকৃত সমান অধিকার প্রাপ্ত নাগরিক।

আমার মতে,
প্রত্যেক মুসলামন- বাংলাদেশী
প্রত্যেক হিন্দু- বাংলাদেশী।

সুতরাং সবাই বাংলাদেশী। তাই সাম্প্রাদায়িক হওয়ার কোন সুযোগ নেই।

কিন্তু মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গারা নাগরিকত্বহীন সংখ্যালঘু।
এবার ভেবে দেখুন কিসের সাথে কি তুলনা করছেন।

১৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

অেসন বলেছেন: @সত্যের ছায়া (সংস্করণ), সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইনের কোন প্রয়োজন নেই। প্রচলিত আইনই যথেষ্ট যদি রাষ্ট্রের সদিচ্ছা থাকে। কিন্তু
মূর্তি ভাঙ্গা হলে যদি মানসিক রোগী বলে ছাড় দেওয়া হ্য় তাহলে আইনের দোষ কি ?

১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/Asen , আমারও ভাষ্য সংখ্যালঘুদের জন্য কোন আলাদা আইনের প্রয়োজন নেই। তারা রাষ্ট্রের নাগরিক। তাদের অপরাধগুলো রাষ্ট্রীয় অপরাধ হিসেবে দেখা হউক। সাম্প্রাদায়িক নয়।

যদি সেটি করা হয় তাহলে বিচার পাওয়াটা আরো সহজ হবে।
সাম্প্রাদায়িক বললে দু’শ্রেণীর মানুষের চুলকানি উঠে।
এক। সু-চীল সমাজ।
দুই। মৌলবাদীরা।

রাষ্ট্রীয় অপরাধ হিসেবে দেখলে এদেশের আপাময় জনতার চুলকানি উঠবে। এবার ভেবে দেখুন কোনটা গ্রহন করবেন।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: Click This Link

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
চট্রগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার,
পশ্চিম ভূজপুর গ্রামের সেন বাড়ীর বাসন্তী মন্দিরে, গতকাল রাতে দূর্বৃত্ত নামক সন্ত্রাসীরা তালা ভেঙ্গে প্রতিমা ভাঙ্গচুর করেছে।।।

১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার এলাকা ফেনীতে কখনো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ঘটনা ঘটেনি। জেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ আর জেলা বড় মসজিদের মাঝে দূরত্ব ১০ফুট, দুটি পাশাপাশি। তার পরও হিন্দুরা দেশ ত্যাগ করছে।
সমস্যা হল আমাদের দেশের হিন্দুরা এদেশকে কখনো নিজের দেশ মনে করেনা, তারা কামায় এদেশে বাড়ী করে ইন্ডিয়া, বাড়ী না হলেও আমার এলাকার সকল সচ্ছল হিন্দুর ইন্ডিয়ায় এক খন্ড জমি হলেও আছে। তারা এক পা ওদেশে দিয়েই বসে থাকে।
আমার এক স্কুল শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার কেন যাচ্ছেন। বললেন ওখানে বাড়ি, জমি আছে। এক ছেলে সেখানে চাকুরী করে তাই চলে যাচ্ছি ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সবাই আক্রান্ত হয়ে দেশ ত্যাগ করবে এমনটা ভাবলে কেনো বুঝতে পারলাম না । চারিদিকে যা ঘটছে সেটাকে কিভাবে হিন্দুরা ভুলে । তোমার ওখান থেকে যেসব হিন্দু দেশ ত্যাগ করছে তারা ভয়ে করছে আর এই সহজ কথা বুঝার জন্য বিজ্ঞ হতে হয় না । বাংলাদেশে এখন হিন্দু আছে ৭% । ছিল ৩৭% । আর হিন্দুরা বাংলাদেশ কে ভাল না বাসলে ৭১ তারা দেশকে স্বাধীন করতে অস্ত্র তুলে নিতেন না । তারপর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর হিন্দুরা দেশে ফিরত না । তারা দেশকে ভালবাসে জন্যই তারা দেশে ফিরেছিলেন । তোমরা তাদের পাশে দাঁড়াও দেখবে একটা হিন্দুও ভারতে আসবে না । কেও শখ করে দেশ ছারে না । এই কথা ভেবে দেখার প্রয়োদন আছে

১৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বাংলাদেশে একাত্তর পরবর্তী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় কত জন হিন্দু মরেছে ? নাসিরনগর সহ সারা বেশিরভাগ সংখ্যালঘু নির্যাতন কাদের দ্বারা সংঘটিত হচ্ছে? আমার সাথে কয়েক শত হিন্দুর পরিচয় আছে যারা অন্তরে অখন্ড ভারতবর্ষ এন্ড বন্দে মাতরম এর স্বপ্ন দেখে। স্যার, আপনাকে আরেকটি বিষয়ে জ্ঞাত করতে চাই যে, বাংলাদেশের সব লোক কাঙ্গাল না। এখানে সম্ভাষনের ক্ষেত্রে আপনি, তুমি, তুই এর আলাদা আলাদা ব্যবহার আছে। আমার এলাকায় কয়েক'শ হিন্দু আছে যাদের কর্মস্থান বাংলাদেশে এবং বেশ বড় অংকের ব্যালেন্স বাহিরে। আমাদের শহরের বেশীরভাগ হিন্দু অন্যদের তুলনায় ধনী, কই তারা তো যায় না।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এটা সহজ হিসেব বুঝলে না ? হিন্দুরা এক তরফা মার খেয়েছে । দাঙ্গা এক তরফা হয় না । আজকেই হিন্দুরা হাতে লাঠি তুলে নেক প্রতিদিন দাঙ্গা হবে বাংলাদেশে , মরবেও কাতারে কাতারে ।

১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমার একদম ঘনিষ্ট বন্ধু আছে যার বাবার সংগে কাকার জমি সংক্রান্ত সমস্যা দীর্ঘদিনের । তারা আর্থিক ভাবে দুর্বল হওয়ার কারনে কাকার সংগে পেরে উঠে না। আর যাদেরকে ভোট দেয় তারাই সবসময় উঠতে বসতে চাপে রাখে। তার বাবাকে বলতে শুনেছি যে, যদি শেষ পর্যন্ত তার ভাই তাকে চরম বিপদে ফেলে তবে কোন মুসলমানের কাছে জমি বিক্রি করে দিয়ে ইন্ডিয়া চলে যাবে। এক্ষেত্রে আপনি কাকে দোষ দিবেন?

আপনি বলেছেন কেউ স্বপ্ন দেখে না। কথাটা মানতে পারলাম না। কারন আমি তাদের সাথেই দীর্ঘদিন ধরে উঠাবসা করি। একটা কথা বাস্তব যা সবাইকেই মানতে হবে যে, বাংলাদেশ হলো তথাকথিত মধ্যম আয়ের দেশ আর ইন্ডিয়া হলো উঠতি পরাশক্তি। তাদের অনেক কিছুই বাড়তি সুবিধা আছে। কিন্তু যারা বর্তমানে যাচ্ছে তারা বেশিরভাগই কষ্টে আছে। একথাটা ঠিক।

আমি তৃণমূল লেভেল থেকে কথাটা বলছি। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে। কোন কথা মিথ্যা নাই। কোন ত্বাত্তিক বাক্য নেই। আমার লেখা গুলো ব্লগের পাতায় দাপট বাড়ানোর জন্য নয়, একেবারে দীর্ঘদিনের জানা-শোনা থেকে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এই উদাহরণ সত্যটাকে আড়াল করে না । এসব উদাহরণ না দিয়ে নাসির নগর , দিনাজপুর ,গাইবান্ধা ,চট্টগ্রাম এসবের দাও তাতে সত্যটা উড্জ্বল হবে

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: গাইবান্দা জেলার গোবিন্দগন্জে ২৫০০ সাওতালের জামি দখল ও বসতবাড়ী লুটপাট ও পোড়ান। দিনাজপুরের কাহারোল ধানায় ২০ টি হিন্দু পরিবারের বসতবাড়ী পোড়ান, রাজবাড়ী জেলায় তিনটি মন্দির ভাঙ্গা,সহ প্রায় প্রতিদিনই চলছে।
চট্রগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার,
পশ্চিম ভূজপুর গ্রামের সেন বাড়ীর বাসন্তী মন্দিরে, গতকাল রাতে দূর্বৃত্ত নামক সন্ত্রাসীরা তালা ভেঙ্গে প্রতিমা ভাঙ্গচুর করেছে।।
এই সবের কথা বল

২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমাদের লোকাল এলাকায় একটা কথা প্রচলিত আছে।" ঘরে বসে মক্কা ঘরের কুত্তা তাড়ানো" । কয়েক শত হিন্দু পরিবারের সাথে আমার ঘনিষ্ট পরিচয় আছে। তাদের মাইন্ড সেটিং পর্যন্ত জানা আছে। পেপার পত্রিকা পড়ে একটা দেশকে, দেশের আপামর জনসাধারনকে হেয় করার মত লোক আমি নই্। তা ছাড়া কোন দেশে কি হয় তা বাংলাদেশের লোকেরাও জানে।

সরাসরিই বলি, বিগত সময়ে বা বর্তমানে যত প্রকারের সংখ্যলঘু নির্যাতন হয়েছে এবং সংখ্যালঘুদের দ্বারা সংখ্যাগুরা হ্যাস্ত-ন্যস্ত হয়ছে তার সিংহভাগই রাজনৈতিক কারণে। আর রাজনৈতিক কারণে সংখ্যাগুরুরা নিজেরা নিজেরা যে পরিমাণ হানা-হানি করে তা সংখ্যালঘুদের উপর হলে এতদিনে সংখ্যালঘুরা সব নিঃশেষ হয়ে যেত।

২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪১

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: এসব নির্যাতন কারা করছে? ভাল করে খোজ নিয়ে দেখেন স্যার। যাদের পায়ের তলায় উপুড় হয়ে দাদা দাদা করে পড়েন সারা দিন। ভোটের সময় মনে থাকেনা?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কে করছে এই প্রশ্ন না করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করাটাই আসল ।

২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: ভাল করে খোজ নিয়ে দেখ। নাসিরনগরের হিন্দুরের রক্ষায় যথাসাধ্য চেস্টা কারা করেছে। আরেকটা ঘটনা দিচ্ছি, পেপারের না, আমার এলাকার বাস্তব ঘটনা।

এক হিন্দু ছেলে ইউনিভার্সিটিতে পড়াকালীন একছাত্রনেতার প্রধান চামচা হয়ে উঠে। নেতার কথায় সে সকল কাজ করতো। এমনকি পদ্মা সেতুর নামে রাস্তায় গাড়ী থামিয়ে চাদাবাজি পর্যন্ত করেছে। একদিন এ হলে গিয়ে চাদা চায় এক সাধারন শিক্ষার্থীর কাছে। চাদা না পেয়ে তার ঘরে রাখা কোরআন শরীফ নর্দমায় নিক্ষেপ করে। ঘটনা জানা জানি হয়ে গেলে সে গা ঢাকা দেয়।
বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভ বিক্ষোভ হতে থাকে। তার মধ্যে তার নিজের গ্রামেও একটি বিক্ষোভ মিছিল হয়। মিছিলে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে কয়েকজনকে ঢুকিয়ে দিয়েছিল যারা মিছিল থেকে দ্রুত বেরিয়ে গিয়ে ২০০ মিটার দুরের মন্দিরে ২ থেকে ৩ টা ঢিল ছুড়ে।

এলাকার পাতি নেতার এক হিন্দু ছেলেকে নিযুক্ত করেছিল মন্দিরে সন্ধার সময় আগুন দেওয়ার জন্য। সে আগুন দেয় কিন্তু সাধারণ লোকজন ধরে ফেলার আগেই পালিয়ে যায়। মামলা তাদের হয় তাদের নামে যারা কোনভাবেই মিছিল বা মন্দিরে আগুন দেওয়ার সংগে যুক্ত নয়। ৫০ জনের নাম উল্লেখ করে ৫০০জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়। উত্তর দে?

২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদের এই এক সমস্যা। বাংলাদেশের হিন্দুরা যে তাদের পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের চাইতে অনেক বেশী ভালো আছে সেটা তারা মানতে পারে না। খালি উসকানি মূলক কথা বলে। কয়টা হিন্দু কষ্ট করছে বাংলাদেশে? মুসলমানরা নির্যাতিত হয় না বাংলাদেশে? পোস্টে মাইনাস...

২৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪

রাসেদুল হায়দার বলেছেন: কোরান শরীফ অবমাননা, মসজিদে তালা দেয়া, তারাবীর নামাজের সময় হিন্দুদের পুজার কারনে নামাজের সময় নির্ধারন করে দেয়া, মুসলিমদেরকে চুড়ান্ত অপমান করার জন্যে আল্লাহ এবং রাসুল (স) এর নাম নিয়ে বিকৃত কথাবার্তা এবং প্রচার প্রচারনা ইত্যাদি ইত্যাদি এমন কোন কাজ আছে কি, যেটা বাংলাদেশের তথাকথিত সংখ্যালঘুরা করেনি?? এরপরেও এসবের জন্য বারবার হয়রানির শিকার মুসলিম সম্প্রদায়কেই হওয়া লাগছে এবং হচ্ছে। বাংলাদেশে কারা যে সংখ্যালঘু আর কারা সংখ্যাগুরু এটা একটা বিশাল ধাঁধা। হিন্দুদের পূজা- পার্বন মোটামুটি জাতীয়ভাবে স্বীকৃত পেয়ে গেছে, আর মুসলিমরা দাঁড়ি নিয়ে রাস্তায় চলাচল করাও দুষ্কর। প্রতি বছর কুরবানীর ঈদ আসলে নাস্তিকদের পাশাপাশি হিন্দুদের লম্পজম্প যথেষ্ট লক্ষনীয়। এক শ্রেনীর হিন্দুরা অলরেডি বাংলাদেশে কুরবানি বন্ধ করার জন্যেও উঠে পড়ে লেগেছে। হিন্দুদের যে পূজা মুর্তির কারবার চলে, একজন মুসলিম হিসেবে আমি বলতে পারি, তারা আল্লাহর সাথে বিদ্রোহ করছে, এবং এই মূর্তি, পূজা বন্ধ হওয়া উচিত। কিন্তু আমরা সেটা কখনোই বলি না। যথেষ্ট অপছন্দনীয় হওয়া সত্ত্বেও, আমরা এসব সহ্য করি। আর আপনি প্রতিবাদের কথা বলছেন, বাংলাদেশে একমাত্র হিন্দুদের উপর আক্রমন হলেই প্রতিবাদ হয়। এর বাইরে যেটা হয়, এটা খুবই এক্সেশনাল কেস। একজন হিন্দু টিচার অন্যায় করার পর কান ধরায়, আপনাদের মত অনেকেই কান ধরে প্রতিবাদ জানায়। আর কত শিক্ষক প্রায়ই লাঞ্চিত হয়, সেটা নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য হয় না। বুয়েটের টিচার, ঢাকা ইউনিভার্সিটি, কলেজ টিচার অসংখ্য লাঞ্চিত হওয়ার ঘটনা আছে, যেগুলোর মধ্যে অনেকগুলা পেপারের ভেতরের পেজে ছোট হরফে স্থান পেয়েছে আর অসংখ্য মাটিচাপা। ডেইলি বাংলাদেশে কতজনকে হত্যা করা হয়, খুন ঘুম ধর্ষন তার কোন ইয়ত্তা নেই; যার সবই ভুক্তভোগী, তথাকথিত সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়। বাংলাদেশে হিন্দুরাই সেফ। কালে অকালে, ভূলে ভালে একটু পিড়ীত হয় তারা, সেটা নিয়ে আপনারা এমন লাফালাফি করেন, মনে হয় যেন, তারাই একমাত্র অত্যাচারিত। বিশ্বজিত হত্যার বর্ননা দেন প্রায়ই, তাকেও মুসলিম ভেবে মারা হয়েছিল। এবং নিষ্ঠুরভাবে মেরেছিল, মুসলিম ভেবেই। হিন্দু জানলে নিশ্চিত ছেড়ে দিত, আপনিও ভাল বোঝেন ব্যাপারটা। আর বিচারের কথা বলছেন?? কিসের বিচার ভাই!! বাংলাদেশে আবার বিচার!! হাসান কেন আপনারা ভাই!! কালে ভদ্রে দুই একটা যে এক্সিডেন্টলি হয় না, সেটা অস্বীকার করছি না। কিন্তু বাংলাদেশ ই তো একমাত্র দেশ, যেখানে ফাসির আসামীরা ক্ষমা পেয়ে সংসদে যাওয়ার যোগ্যতা রাখে। আপনারা একথা বারবারই সম্ভবত ইচ্ছে করে ভূলে যান। ৬৪ জেলার মধ্যে ৪৮ টি জেলার জেলা প্রশাসক হিন্দু। ৭০ % প্রাইমারী স্কুল শিক্ষক হিন্দু নিয়োগ পায়, সব দেখে শুনে মনে হয়, হিন্দুরাই বাংলাদেশের ফার্স্টক্লাস সিটিজেন। এরপরেও যদি আপনাদের মন না ভরে, তো যান, ইন্ডিয়াই যান। নিজেরই যেখানে নিরাপত্তা নেই, সেখানে আপনার বাড়ি পাহারা কেমনে দিমু ভাই!!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: “৬৪ জেলার মধ্যে ৪৮ টি জেলার জেলা প্রশাসক হিন্দু।”-এটা মিথ্যা কথা লিখেছ । 70% হিন্দু শিক্ষক এটা আরও ঢাহা মিথ্যা কথা ।

২৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: @রাসেদুল হায়দার

আপনাদের ধর্মান্ধদের জন্যই এমন অবস্হা। কে হিন্দু আর কে মুসলিম এই নিয়েই পড়ে আছেন। যে ভাল পড়ালেখা জানে সে শিক্ষক হবে নাকি আপনার মত ধর্মান্ধরা শিক্ষক হবে যারা কচি মনের ছাত্রদের বিজ্ঞান না পড়িয়ে গোলাম আযমের বই পড়াবেন (আউট বই হিসাবে)

৬৪ জেলার ৪৮ জন ডিসি হিন্দু ... বিড়াল কালো না সাদা তার কোন দাম নাই বিড়াল ইদুর মারতে পারে কিনা সেটাই বেশী দেখা দরকার।

নামের তালিকা দেন... মিথ্যা বলতে তো জামাতি/রাজাকারদের জুড়ি নাই

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছ

২৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

সত্যের ছায়া (সংস্করণ) বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে চলে আসার কারণে বিডির হিন্দুরা সংখ্যার দিক থেকে তাঁরা দূর্বল হয়ে পরেছেন ।

এদ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইচ্ছেন? সাম্প্রাদায়িক শক্তি খর্ব হচ্ছে। তাহলে আমি বলব সেটিই ঘটুক। এবং তার দরকার আছে।

বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জন্য ভারতীয়দের এত মায়া কান্না! কই? ভারতের দখলকৃত কাশ্মিরের মুসলমানদের জন্য তাদের এই কৃত্রিম কান্না আসে না কেন?

২৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: মিথ্যুক @রাসেদুল হায়দার বলল যে ৬৪ জেলায় ৪৮ জন হিন্দু ডিসি.......কত বড় মিথ্যুক..এরা নাকি আবার ইসলামের পতাকাধারী...এরা নিজের মা-বোনকে অস্বীকার করতে পারে এন্টি হিন্দু পলিটিক্স এর জন্য
নেন এখানে দেখুন বাংলাদেশের ডিসিদের নামের লিস্ট (আপডেটজাস্ট দুই সপ্তাহ আগে নভেম্বর ২০১৬)
Jamati/rajakar falsely claims 48 DC are Hindus in Bangladesh but the list shows

২৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: হিন্দু ভাইদের জুজূ'র ভয় ছাড়তে হবে ! আমি আমার এলাকা রায়েরবাজার থেকে কম করে হলেও ১০ টি হিন্দু পরিবার কে এ পথ থেকে ফিরি্য়েছি ! এখন তারা সবাই সসম্মানে বাড়ি গাড়ি নিয়ে বেশ আছেন ! যারা চলে গিয়েছিলেন ,কেউ কেউ আবার ফিরে এসেছেন ! তাদের কে আস্থায় আনতে হবে এদেশ কে মাতৃভূমি হিসেবে ! বিশ্বাস করতে হবে সাধারণ মুসলিম ভাইদের কে !

২৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

অেসন বলেছেন: @রাসেদুল হায়দার, মুসলিমদের ধর্মীয় অবমাননা করার যতগুলো ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে তার বেশীরভাগই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের জন্য কতিপয় দুষ্কৃতি কারী(মুসলিম) ঘটিয়েছে। তা তদন্তে বা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।কিন্তু দুখজনক হলেও সত্য, আপনারা তার প্রতিবাদ করেন না, আপনার ধর্ম অপমানিত হলেও দুষ্কৃতি কারী(মুসলিম) দায়ী নয়। ্কা

৩০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

অেসন বলেছেন: @রাসেদুল হায়দার, চাকরিতে হিন্দু নিয়োগ নিয়ে প্রায়ই আপনার মত অনেক হিন্দু বিদ্বেষী লোক প্রশ্ন করেন, অথচ ধর্ম ছাড়াও যোগ্যতা বলে একটা কথা আছে তা বোধ হয় আপনারা ভ্ললে যান। নাকি হিন্দু হওয়াটাই অযোগ্যতা হওয়া উচিত!
আর দুর্ঘটনায় মারা গেলেও মনে হয় আপনারা ভাবেন হিন্দুর চেয়ে মুসলিম বেশি মরে কেন?

৩১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: কবি লেখক রা নাকি অবিদ্বেষ নিয়ে বড় হয়। সবাইকে নিজের ভাবে। কিন্তু ব্লগের সেলিব্রেটি লেখক গিয়াস উদ্দিন লিটন এর এমন 'সাম্প্রদায়িক' প্রতিক্রিয়া দেখে বড়ই 'অপমানিত' বোধ করলাম

৩২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫১

রাসেদুল হায়দার বলেছেন: দেবজ্যোতিকাজল সাহেব। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি ঠিক বলেছেন, আমি দুইটা ডাহা মিথ্যা কথা বলেছি। আপনি স্বীকার করে নিচ্ছেন, বাকি সব আমি ডাহা সত্যি কথা বলেছি। খুব ভাল লাগল আপনি সত্যটা স্বীকার করে নিচ্ছেন। তারপরেও আপনি বলতে চান, হিন্দুদের দেশ নয়। মানুষ হলে লজ্জাবোধ বলতে কিছু একটা থাকে, সেটা আপনাদের নাই। এইজন্যই এইরকম কল্পনাপ্রসূত পোস্ট প্রসব করেন আপনারা।

কলাবাগান সাহেব! আপনারা ভাবেন, মিথ্যাকথা বলার ইজারাও আপনারা একাই নিয়ে নিয়েছেন। হাসি পায় আপনাদের কান্ড দেখে, আপনারা সদা মিথ্যুকের দল আমাদের কাছে সবসময় সত্য আশা করেন। তো এতগুলা সত্য নিয়া আপনারা কোন মাথাব্যথা নেই, এমনকি কল্পনাপ্রসূত পোস্ট প্রসব নিয়েও নয়। ৭০% এবং ৪৮ টা জেলা নিয়েই পড়ে থাকেন আপনি। এন্টি মুসলিম রাজনীতির জন্যে আপনারা কি করতে পারেন সেটা না ই বলি, মা বোন নিয়ে কথা বলা আমরা ব্যক্তিগতভাবে এড়িয়ে চলি। আপনাদের মা বোনদের প্রতি মর্যাদাবোধ না থাকতে পারে, তাই তাদেরকে নিয়ে রাজনীতি করতেও আপনাদের বিবেকে বাঁধার কথা নয়।

অেসন সাহেব! মিথ্যাচার করা আপনাদের স্বভাব আমরা জানি। আপনাদের থেকে কিছুটা আমিও ধার করে নিয়েছি, অস্বীকার করছি না। আপনাদের মত কিছু পাবলিক আছে, যাদের নাম রহিম উল্যা, করিম উল্যা, আবু বরকত, তারা এমনিতেই ইসলামের বিদ্বেষী। নামটা আর চেঞ্জ করে না। যত আকাম করবে, মুসলিমদের উপর চাপিয়ে দিতে সুবিধা হয়। আপনার তথ্য অনুযায়ী দুষ্কৃতিকারী (মুসলিম)। ডাহা মিথ্যা কথা। দুষ্কৃতিকারী নাস্তিক আওয়ামীলীগ, শাহবাগীয়তাবাদী এবং এদের মধ্য অনেক হিন্দুও আছে। আপনিও ভাল করেই জানেন, কিন্তু স্বীকার করবেন না, ভ্রাতাররা ঘোর্ষা হয়ে যাবে বা মিথ্যাচার আর ভন্ডামীই তো আপনাদের মূল ভিত্তি। বাংলাদেশে এসব ঘটনার কারন যতটা না ধর্মীয়, এর চেয়ে বেশি রাজনৈতিক। এর খেসারত মুসলিমদেরকেই সবসময় দেয়া লাগে, ইদানীংকালে হিন্দু সাঁওতালও যোগ হয়েছে। ধর্ম ছাড়া আরো কিছু যে আছে, এটা আমরা নয় আপনারাই ভুলে যান। সবকিছুতেই ধর্মকে টেনে এনে পায়দা লুটতে চান আপনারা। হিন্দুদের কিছু হলেই আপনারা এখানে সংখ্যালঘু নির্যাতন দেখতে পান আর মুসলিম হলে রাজনীতি। দ্বিমুখীতা আপনাদের রক্তে মিশে গেছে। আমরা আপনাদের মত হলে, আপনারা বহুত আগেই লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যেতেন। আমরা কোথাও মুসলিম হত্যা করা হলে, দাবি করিনা, নাস্তিক বা হিন্দুরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। যেটা আপনারা সবসময় করে আসেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.