![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাঁঝবাতি
বরিশাল বিভাগের পিরোজপুর জেলার ৫নং টোনা ইঊনিয়নের টোনা গ্রামের ০২নং ওয়ার্ডে টোনা কুন্ডুপাড়া অবস্থিত।তেজদাসকাঠী গণহত্যার পর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে স্থানীয় সহযোগীরা নিয়ে আসে টোনা কুন্ডুপাড়ায়।লুটপাট শুরু হয়।টোনা কুন্ডুপাড়া,আশেপাশের (নড়) নট্ট,নাপিত,ধোপা( রজক দাস),জেলে( কৈবর্ত্য দাস),কায়েত(কায়েস্থ),শুদ্দুর(শুদ্র) পাড়ার সব ঘর বাড়ির জিনিসপত্র ও গবাদি পশু লুট করে এবং ঘর বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।অনেক নারী ধর্ষিত হয়,কাঊকে কয়েক মাস আটকে রেখে ধর্ষণ করে।মানুষ হত্যা করে।গাছে ঊঠিয়ে কার্তিক কুন্ডুকে গুলি করে হত্যা করে।চার পাঁচটি কুন্ডু পরিবার ধর্মান্তরিত হয়ে থেকে যায়। তাদের পরিবারের কেহ মুক্তিযুদ্ধকালিন মারা গেলে জানাজা পড়িয়ে কবর দেয়া হয়।ঐ চার পাঁচ ঘর বাদে সবাই কয়েক পরিবার করে কাডাম নৌকা করে ভারত চলে যায়।সেখানে রানাঘাট ধুবলিয়া ক্যাম্পসহ নানা ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নেয়।সেখানে নানা রোগ ব্যাধিতে ভুগে অনেকে মারা যায়।মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকে ও স্বাধীন হওয়ার পরে অনেক মুসলমান হিন্দুদের সাহায্য করেন।এক ভাই ধর্মান্তরিত করেছে তার আর ভাই অসহায়দের সাহায্য করেছেন। অনেকে পরিচিত ভালো সম্পর্কের কারণে যে জিনিসগুলো বহন করে নিতে পারেনি সেগুলো রেখে গেছেন মুসলিম বন্ধুদের কাছে অনেকে সেগুলো ফেরৎ দিয়েছেন আবার কেহ কেহ ফেরৎ দেয়নি।তবে অধিকাংশ লোকই লুটপাট,অগ্নিসংযোগে অংশগ্রহণ করেছে।দেশ স্বধীন হলে ট্রেন,জাহাজ(স্টিমার) করে দেশে ফেরেন।এসে প্রথম অবস্থায় টোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওঠেন।সেখানেও অস্ত্র ঠেকিয়ে রাতের বেলা টাকা পয়সা স্বর্নালঙ্কার হাতিয়ে নেয় অমানুষের দল।
৩১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
দেব জ্যোতি কুন্ডু বলেছেন: হ্যাঁ
২| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ভয়ংকর।
৩১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
দেব জ্যোতি কুন্ডু বলেছেন: হ্যাঁ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধের সময় প্রায় সব জেলাতেই এরকম ঘটনা ঘটেছে।