নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেখতাছি

সুখ টাকায় নাইরে পাগল , সুখ অন্যখানে

দেখতাছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হারিয়ে গেলেন সৈয়দ আশরাফ , সোহেল তাজ

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

একজন সরবে , একজন নীরবে ।দুইজনই জাতীয় দুই নেতার সন্তান ।দুইজনই বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ এর রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিলেন । দুইজনই বাংলাদেশের সমসাময়িক রাজনৈতিক দের তুলনায় স্বচ্ছ । দুইজন ই এই সরকারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুইটা মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী , প্রতিমন্ত্রী ছিলেন ।



সোহেল তাজ অনেক ডাক ঢোল পিটিয়ে বিদায় নিয়ে গেছেন সরকার , আওয়ামীলীগ এমনকি কি দেশ থেকে ও । আর আসবেন কিনা সন্দেহ ।



আর সৈয়দ আশরাফ ? অনেকটা নীরবেই চলে গেলেন । চলে গেলেন কিন্তু আসবেন কিনা তা সোহেল তাজের মত পরিস্কার না । তাজ তেজি মানুষ , যা বলার বলে গেছেন । কিন্তু আশরাফ অনেকটাই নিরবে , নিবৃতে চলাফেরা করেন । মাথা অনেক ঠান্ডা । যার কারণে সরকারী দল গত চার বছরে অনেক অপকর্ম করেও পার পেয়ে গেছে , সৈয়দ আশরাফের চিন্তা চেতনা বাস্তবায়ন করে । সৈয়দ আশরাফ কি জন্যে এত দূরে ? কি চেয়েছিলেন তিনি ? কি কারণে তিনি আওয়ামীলীগ এর এত করুন পরাজয়ের পর ও এক মুহর্তের জন্যে জন সন্মুখে আসলেন না ? কি কারণে তিনি গাজীপুর নির্বাচনের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজেও অধরা ?



তিনি চেয়ে ছিলেন , সব দলের ঐক্যমত প্রধানত , প্রধান বিরোধী দলে সাথে সমঝোতা । তিনি প্রায় ই বলতেন আলোচনা চলছে তলে তলে । এমন কি তিনি খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার সাথে মিটিং এর সময় ও স্থান ঠিক করেছিলেন । কিন্তু পারলেন না ।



তিনি চেয়ে ছিলেন , চার সিটি নির্বাচন এই মূহুর্তে হবে না । হলে দলের ক্ষতি হবে । কিন্তু তিনি হেরে গেলেন ,যদু মধু দের কাছে ।



এভাবেই হারিয়ে যায় তাজ , আশরাফ সহ আর ও অনেকে । আর আমরা পিছিয়ে যাই অনেক বছর ।



সজ্জন ও দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক ছাড়া টেকসই উন্নয়ন আমাদের দেশে গতি পাবে না । দেশের উন্নয়নের স্বার্থে ভালো কিছু লোকের হাতে তুলে দিতে হবে এই দেশের রাজনীতি ।





মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: :( :( :(

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫২

দেখতাছি বলেছেন: আপনি ও হারিয়ে যাবেন না তো ?

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

মদন বলেছেন: ইনু উদয়ের সাথে আশরাফ অস্ত গেছে ;)

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

দেখতাছি বলেছেন: ইনু সাহেবের কথা আর কি বলব ? ইনু সাহেব বলেন তিনি নাকি সব সময় সামনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসেন । লুল আর করে কয় ? জীবনে একবার তাও কাক হয়ে ময়ূরের পেখম লাগিয়ে ।

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

নষ্ট ছেলে বলেছেন: একজন গেছে বিবেক বাঁচাইতে আরেকজন গেছে পিঠ বাঁচাইতে ;)

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১

দেখতাছি বলেছেন: রাজনীতি হলো সমঝোতা - এটাই আশরাফ সাহেবের কাল ।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৬

আবিদা০৬ বলেছেন: সৈয়দ আশরাফের হারিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের কিছু আসে যায়না। কারণ ,উনি বলেছন,ঐতিহ্যগত ভাবে ভারত বাংলাদেশ এক।ভারত বাংলাদেশের ধর্ম,সংস্কৃতি,ভাষা এক। এইসব নগ্ন ভারতপ্রেমীরা হারিয়ে যাওয়ায় ভাল।

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১০

দেখতাছি বলেছেন: দেশের দরকার না হলেও অন্তত সরকারে দরকার ছিল

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৯

মদন বলেছেন: আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবর্তন আসছে

নির্বাচনী রাজনীতিতে একের পর এক পরাজয়। চারদিকে নানা প্রশ্ন। দলের সাধারণ সম্পাদক কোথায়? তিনি কি রাজনৈতিক ছুটিতে আছেন? নানা গুঞ্জনের মধ্যে নেতৃত্বে পরিবর্তনের চিন্তা চলছে আওয়ামী লীগে। রমজানের পরই হতে পারে বিশেষ কাউন্সিল। সে কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে বিদায় নিতে হতে পারে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে। নির্বাচনকে সামনে রেখে মহাগুরুত্বপূর্ণ সাধারণ সম্পাদকের পদে আলোচিত হচ্ছে দু’টি নাম- মোহাম্মদ নাসিম ও ওবায়দুল কাদের। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাদের দু’জনই এখন পুরোদমে সক্রিয় আওয়ামী লীগে।
একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। জরুরি জমানায় আবদুল জলিলের গ্রেপ্তারের পর এ দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। একটি জবানবন্দি ভাগ্য বিপর্যয় ডেকে নিয়ে এসেছিল আবদুল জলিলের জন্য। শেষ পর্যন্ত তিনি আর সাধারণ সম্পাদকের পদে ফিরতে পারেননি। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে ভারমুক্ত হন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। গত বছর ডিসেম্বরে সর্বশেষ কাউন্সিলেও সাধারণ সম্পাদক পদে বহাল থাকেন তিনি। যদিও শুরুর দিন থেকেই তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের এন্তার অভিযোগ। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা দেখা পাচ্ছিলেন না তার। এমনকি আওয়ামী লীগের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতাও অনেক ক্ষেত্রে তার দেখা পেতে ব্যর্থ হয়েছেন। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালন করা সত্ত্বেও সচিবলায়ে তাকে দেখা গেছে খুব কম সময়েই। তবে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের দূরত্ব সৃষ্টি হয় বিরোধীদলের সঙ্গে সংলাপকে কেন্দ্র করে। সংলাপের মাধ্যমেই সঙ্কটের সমাধানের পক্ষে ছিলেন তিনি। বিরোধী দলকে চিঠি দেয়ার কথাও বলেছিলেন তিনি। কিন্তু শীর্ষ নেতৃত্বের সাড়া না পাওয়ায় সে চিঠি আর দেয়া হয়নি। চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তার মতভেদ আরও বেড়ে যায়। রাজশাহী, বরিশাল, সিলেট আর খুলনাতে এখনই নির্বাচনের পক্ষে ছিলেন না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তবে শীর্ষ নেতৃত্বের ইচ্ছাতেই এসব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে শোচনীয় পরাজয়ের পর নিজেকে দলীয় কার্যক্রম থেকে একেবারেই গুটিয়ে নেন সৈয়দ আশরাফ। সর্বশেষ গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও কোন ভূমিকায় দেখা যায়নি তাকে। অথচ সেখানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশির ভাগেরই অস্থায়ী ঠিকানা হয়ে উঠেছিল গাজীপুর। এই যখন অবস্থা তখন নির্বাচনকে সামনে রেখে সাধারণ সম্পাদক পদে পরিবতর্নের চিন্তা জোরেশোরেই চলছে আওয়ামী লীগে।
ওদিকে আমাদের স্টাফ রিপোর্টার জানান, পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কোনই ভূমিকা ছিল না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের। তারপরও তিনি ক্লান্ত। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। শোচনীয় পরাজয়ে দলের কেন্দ্র থেকে নিয়ে তৃণমূল পর্যন্ত নেতাকর্মীদের হতাশা গ্রাস করেছে। তাদের পাশে না দাঁড়িয়ে দলটির দ্বিতীয় শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি সৈয়দ আশরাফ দেশের বাইরে যাচ্ছেন। ১৬ই জুলাই তিনি যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন। স্ত্রী, সন্তানদের সঙ্গে কাটাবেন অন্তত দু’ সপ্তাহ।
খুলনা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে থেকেই সৈয়দ আশরাফ নির্বিকার। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী হিসেবে তার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিন্তু দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দলীয় কার্যালয়ে, সরকারি বাসভবনে বসেও নগরগুলোর নেতাকর্মীদের রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা দিতে আপত্তির কিছু ছিল না। চার সিটি করপোরেশনে ভরাডুবির পরও তার টনক নড়েনি। দল সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লাহর সঙ্গে একদিন টেলিফোনেও কথা বলেননি দলের সাধারণ সম্পাদক। তারপরও দলের শোচনীয় পরাজয়ে তিনি ব্যথিত। মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে এখন লন্ডন যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের কয়েকজন প্রবীণ কর্মী বলেন, সৈয়দ আশরাফই প্রথম এবং একমাত্র সাধারণ সম্পাদক তিনি পার্টি কার্যালয়ে সবচেয়ে বেশি অনিয়মিত। কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। সরকারি দপ্তরে তাকে দুই তিন মাসেও একদিন পাওয়া যায় না।

Click This Link

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১২

দেখতাছি বলেছেন: স্বাগতম আসবেন ওবায়দুল কাদের অথবা নানক ।

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৩

আবিদা০৬ বলেছেন: দেশের দরকার না হলেও অন্তত সরকারে দরকার ছিল


শেখানো বুলি এবং রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া ছাড়া কখনো দলের গঠনমূলক সমালোচনা করতে সৈয়দ আশরাফুলকে দেখেছেন?

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৭

দেখতাছি বলেছেন: যে কারণে চলে গেলেন তার অন্যতম কারণ হলো খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার সাথে আলোচনার মাঝপথ থেকে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৪

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: হুম,এইসব ভারত প্রেমীদের বাংলাদেশে হারিয়ে যাওয়া অনেক ভাল।সৈয়দ আশরাফের মত ভারতীয় দালাল দের দিন শেষ হয়ে আসছে তাই তিনি ও আখের গোছাচ্ছেন ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৮

দেখতাছি বলেছেন: আখেরে আখের ঘুচানোটাই কামে দিব

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৫

গেস্টাপো বলেছেন: এ সমস্ত ভারতীয় দালালেরা দেশ থেকে ভাগলেই বাঁচি।এরা পালানো ছাড়া দেশের জন্য আর কিছু করে নাই।যত্তসব গাদ্দারের দল X(( X((

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩২

দেখতাছি বলেছেন: কেউ পাকিস্তান , কেউ ভারত । আমজনতা কষ্টে আছে আছে ।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৮

নাম বলবো না বলেছেন: যারা হারিয়ে গেলে খুশী হতাম, তারা কোনদিনও হারাবেন না, দুঃখজনক হলেও সত্য।

১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪১

বাংগাল গাজী বলেছেন: আহা ! সেই ভাবে যদি ওড়া সবাই একদিন হেমিলনের বাঁশি শুনতে শুনতে হারিয়ে যেত। মানুষ গুলো একটু স্বস্তি পেত। দুঃখ !!! তা হয়তো হবে না !!! X( X( X( X( X( X( X( X( X(

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৫

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আপনি লিখেছেন -

Quote

তিনি চেয়ে ছিলেন , চার সিটি নির্বাচন এই মূহুর্তে হবে না । হলে দলের ক্ষতি হবে । কিন্তু তিনি হেরে গেলেন ,যদু মধু দের কাছে ।

এভাবেই হারিয়ে যায় তাজ , আশরাফ সহ আর ও অনেকে । আর আমরা পিছিয়ে যাই অনেক বছর ।

Unquote

ঐ কথাগুলোর ব্যাখ্যা কী?

এখানে "আমরা" বলতে কারা? আওয়ামী লীগ?

তবে আপনি কি আওয়ামী ষ্ট্যান্ড পয়েন্ট থেকে লিখছেন? দলবাজ সমর্থক? বিবেকবান নাগরিক নন?

সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ পিছিয়ে গেছে?

কীভাবে?

স্থানীয় সরকার নির্বাচন কি সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা নয়?

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর চায় না, এ ব্যাপারটি ষ্পষ্ট হয়ে গেছে বলে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হওয়া উচিৎ ছিল না বলে মনে করছেন আপনি?

এবং এই ব্যাপারটি আশরাফ সাহেব বুঝতে পেরেছিলেন বলে তিনি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন চান নি। তাহলে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কী হবে? সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে চললে "পিছিয়ে যাওয়া" হয় কী করে?

আসলে ব্যাপারটা আওয়ামী লীগ তাদের দুঃশাসনের জন্যই পিছিয়ে গেছে, - ব্যাপারটা এরকম নয় কি?


কেমন যেন অদ্ভূত লাগছে আপনার কথাগুলো!!!

ক্লিয়ার করলে খুশী হবো।

ধন্যবাদ।

১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১১

উৎস১৯৮৯ বলেছেন: ভাই ওবায়দুল কাদের হচ্ছে আওয়ামীলীগের টেক্কা। এই লোক সবচেয়ে পাবলিক পালস বুঝে। আমার মতে আওয়ামীলীগের প্রধান যদি ওবায়দুল কাদের হত তাহলে আওয়ামীলীগ সবসময় জনগনের ভোটের মাধ্যমেই ক্ষমতায় থাকত।

১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮

তোমোদাচি বলেছেন: উনি হোয়াইট ওয়াইন আর চীজ স্যান্ডুইস খেতে গেছেন, নোবেল নিয়ে তবেই ফিরবেন!!! ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.