![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জনকন্ঠ পত্রিকা কিভাবে বাংলানিউজ'র খবর ভিতরে ভরে দিছে দেখেন :
২৭ ডিসেম্বর dailyjanakantha Click This Link
২৪ ডিসেম্বর banglanews24
Click This Link
মহাজোট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে বাধা দিতে পারে এই শঙ্কায় কিছুটা কৌশলেই পরিকল্পনা করেছে জামায়াত-শিবির। এখন জামায়াত-শিবিরই বিএনপির ভরসা। জোটের বাকিরা নামে থাকলেও কাজে নেই। নাম সর্বস্ব এসব দলের অধিকাংশেরই সারাদেশ তো দূরের কথা, অফিস নেই খোদ রাজধানীতেই। আবার অনেক দলেরই অফিস চলছে সাবলেট নেয়া জরাজীর্ণ ঘরে। এ ছাড়া ১৮ দলীয় জোটভুক্ত অধিকাংশ দলেরই নিবন্ধন নেই নির্বাচন কমিশনে। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ১৮ দলীয় জোট গঠিত হওয়ার পর থেকে শুধু জামায়াত, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), ইসলামী ঐক্যজোট ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) প্রতিনিধি দিতে পেরেছে। এমনকি রাজনৈতিক কর্মসূচী ও সফরের খরচের অংশীদার হতেও ব্যর্থ এসব নাম সর্বস্ব রাজনৈতিক দল। বিএনপি ও জোটের শরিক জামায়াতের ঘাড়েই পুরো জোটকে ভর করতে হচ্ছে। জোটের এসব দল কর্মীহীন নেতাদের বড় বড় বক্তব্যে অনেক সময় জোট নেতাদের বিব্রত হতেও দেখা গেছে। তাদের কথা বলার সুযোগ দিতে গিয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতাদেরও বিভিন্ন কর্মসূচীতে সাইডলাইনে বসে থাকতে দেখা যায়। এ নিয়ে কয়েক দফা ক্রমশই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে বক্তৃতাবঞ্চিত বিএনপি নেতারা। গত বছরের ১২ মার্চ নয়াপল্টনে জোটের মহাসমাবেশে খালেদার উপস্থিতিতে ভুল করে খালেদা জিয়াকে ‘মুখ্যমন্ত্রী’ অভিহিত করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান শফিউল আলম প্রধান। তাঁর এ বক্তব্যে জোট নেতারা বিব্রত হয়েছেন। শফিউল আলম প্রধান বক্তব্য রাখতে গিয়ে এক পর্যায়ে জোরালো কণ্ঠে বলেন, এ স্বাধীনতার মাসে তিলকওয়ালি মুখ্যমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে আমরা আর এক মুহূর্তও ক্ষমতায় দেখতে চাই না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে গত আড়াই বছর ধরে বিভিন্ন ধাপে হরতাল-অবরোধের মতো কঠিন আন্দোলনের ডাক দেয়া সত্ত্বেও মাঠে-ময়দানে বিএনপি ও জামায়াত ছাড়া বাকি দলগুলোর কাউকে মিছিল বা কোন ধরনের সভাসমাবেশে দেখা যায়নি। তফিসল ঘোষণার আগে থেকে শুরু হওয়া অবরোধে রাজধানীসহ সারাদেশে সহিংস আন্দোলন করে যাচ্ছে বিএনপি-জামায়াত। এসব সহিংসতার ঘটনার খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, যে কয়টি জেলায় সবচেয়ে বেশি সহিংসতা হয়েছে এর সবতে জামায়াতের আধিপত্য রয়েছে। রেললাইন উপড়ে ফেলা ছাড়াও যে সব সহিংসতা হয়েছে তাতে নেতৃত্ব দিয়েছে জামায়াত-শিবির।
©somewhere in net ltd.