![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানের যেকোন লেখা নিজের শ্বশুর বাড়ির সম্পদ মনে করে যেখানে খুশি কপিপেস্ট করতে পারেন ।@ প্রতিটি লেখার স্বত্ব পাঠকের
বহুত যন্তনায় আছি ! আস্তিক নাস্তিক এই দুইটা মোটা দাগ দিয়ে আলাদা করা যায়। যদিও অনেকেই জানেনা এমনকি আমার কাছেও ব্যাপারটা পরিস্কার না । আমার কাছে মনে হয় সৃস্টি কর্তা আছেন যারা বিস্বাস করে তারা আস্তিক নাই মনে করলে নাস্তিক । আমাদের দেশে কি হচ্ছে ?
যারা মুসলিম হয়ে রাজাকারের বিচার চায় তারা নাস্তিক!
নিজেকে বাঙ্গালি মনে করে তারা নাস্তিক!
যারা সকল ধর্মের সহ বস্হান চায় তারা নাস্তিক !
যারা পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে জিন্দাবাদ না বলে তারা নাস্তিক!
২.
। ধর্ম যার যার রাস্ট্র সবার এটা আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি । কথা হচ্ছে একজন মুসলমান হয়ে আমি বাংলাদেশে ইসলামি আইন প্রনয়ন চাই কিনা যে দেশে সংখ্যাগুরু মানুষ মুসলমান ! কিন্তু ভেবে দেখুন তো !
পারসেন্ট হিসাব না করে, কজন মানুষ ইসলিম জানে?
তাদের মধ্যে ক জন ইসলামী বিধি বিধান শত ভাগ জানে ?
বর্তমান পরিবর্তিত জীবন সভ্যতায় সেটা কতটাইবা বাস্ত সম্মত ?
শুধু ধর্মের দোহাই দিয়ে একটি সফল রাস্ট্রের গঠন হতে পারেনা পৃথিবীর কোথাও এমনটা নেই ! এমন কি হওয়া উচিত নয়। কারন আপনি মানুন আর না-মানুন মানুষ তার ধর্মের ভিতরে জন্ম নেয় না জন্মের পর ধর্ম পায় ।আর আমাদের দেশে এমনটা এই মুহুর্তে আশা করা বোকার স্বর্গে বিচি কলা খাওয়ার চাইতে বেশি কিছু নয় !
আমাদের দেশে কিছু কিছু ধান্দাবাজ আছে যারা নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ধর্মকে ঠাল হিসাবে ব্যাবহার করছে । তারা বলছে তাদেরকে ভোট না দিলো মুসলমানের খাতা থেকে নাম কাটা যাবে তাদের সর্মর্থকরাই কেবল বেহেস্তে বুকিং পাবে বাকিরা সব মুরতাদ, নাস্তিক । কিন্তু দেশের সাধারন মানুষ যেহেতু অসাধারন বোকা নয় সেহেতু তাদের অবস্হান কিন্তু খুব দুর্বল ... তবে ব্যাপারটা যেহেতু ধর্ম নিয়ে ব্যাপরটা যেহেতু মানুষের সবচাইতে ভার্চুয়াল ভিত্তি নিয়ে আবার এদিকে দেশের জনগোস্ঠির বড়একটা অংশ কু-শিক্ষিতো তাই সহজেই মানুসকে প্রভাবিতো করা যায় । এটাই এই ধর্ম ব্যাবসায়ী রা করছে।
এখন কথা হলো আমরা আর কতদিন বেহেস্তের আশায় এই ভন্ডদের পিছনে হেটে অন্যের জীবনকে নরক বানাবো যে বেহেস্তের নিশ্চয়তা তারা নিজেদের ব্যাপারেই দিতে পারেনা ।
যারা প্রবল ভাবে অসুস্হ তাদের এখানে মন্তব্য অনাবশ্যক, তাদের বিশ্রাম দরকার।
ধন্যবাদ ।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩০
গরম কফি বলেছেন:
এভাবে সোজা সাপটা সরলী করন আমার উদ্দেশ্যনয় তবে আপনি যাদেরকে নির্দেশ করছেন তারাই আজ আলোতে অন্ধকারের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ?
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
গরম কফি বলেছেন: এখন কথা হলো আমরা আর কতদিন বেহেস্তের আশায় এই ভন্ডদের পিছনে হেটে অন্যের জীবনকে নরক বানাবো যে বেহেস্তের নিশ্চয়তা তারা নিজেদের ব্যাপারেই দিতে পারেনা ।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৯
অরূপ দা বলেছেন: এই সহজ কথাটা অনেকেই বুঝতে চাইবে না।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
গরম কফি বলেছেন:
কে যেনো বলেছেন সহজ কথা যায়না বলা সহজে .... আসলে সহজে বুঝাও যায় না ... বুঝতে গেলে যে ঝামেলা ...
পথহারা বিপথগামী অন্ধরা আজ পথ দেখাচ্ছে
অন্ধকারের প্রেতাত্বা রা নাকি আলো দেখাবে
আমি ঠুলিপরা, ঠুটো জগন্নাথ
নাকের সামনে মূলোর লোভ
সে তো এড়াবার নয় !
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
tushar0003 বলেছেন: চমৎক।র post
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪১
গরম কফি বলেছেন:
কিন্তু অবস্হা অতটা চমৎকার নয় !
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৯
নিষ্কর্মা বলেছেন: জানেন কি যে জামাতের হরতাল একদিন পেছানোর পেছনের কারন হচ্ছে ১২ আগস্ট জামাতের জংগী শাখার আমীরের মেয়ের বিয়ে!
শিবিরের গুণধরদের কাছে জিগগাশা:
জামায়াত-শিবিরের যে সকল পথভ্রষ্ট কর্মীরা উদয়াস্ত তাদের দলের নেতাদের মিষ্টি কথায় শাহাদাতের স্বপ্ন নিয়ে নিজ জাতির বিরুদ্ধে বার বার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে তারা কি কখনও ভেবে দেখেছে রাজপথে লড়তে গিয়ে তাদের ক'জন কেন্দ্রীয় নেতার সন্তানের মৃত্যু ঘটেছে ?
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
গরম কফি বলেছেন:
তারা তো মাদ্রাসাতেই পড়েনা ! তারা অন্ততো নিজেদের সন্তান কে বলদ বানাতে চায় না !
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২২
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ গরম কফি
আপনি ধর্মকে রাজনীতির মধ্যে ধুকিয়ে ফেলেছেন, এটা ঠিক না।
আমার মনে হয়, আমাদের দেশে, যে কোন ধর্মের বেশীরভাগ লোকই নিজ নিজ ধর্ম এবং এর বিধি বিধান সম্পর্কে শত ভাগ জানে না।
এর কারণ হতে পারে আমাদের বেশীর ভাগ লোক বৃত্তি মুলক জ্ঞান অর্জনে যত বেশী অর্থ, সময়, শ্রম ব্যায় করে, তার সামান্য অংশও ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনে ব্যায় করে না।
আমাদের যে সব রাজনীতিবিদরা, ধর্মের বিরোধিতা কোরেই হোক অথবা ধর্মের নামেই হোক, অন্যের জীবনকে নরক বানায়, তাদের দোষ আস্তিকদের দেয়া ঠিক না। তাদের দোষ তাদেরই দেয়া উচিত।
' যদি বলেন, ইসলামী বিধি বিধান বর্তমান পরিবর্তিত জীবন সভ্যতায় সেটা কতটাইবা বাস্ত সম্মত ?'
তবে বলব,
মানব সভ্যতা যুগের সাথে সাথে পরিবর্তনশীল কিন্তু কোরান এবং হাদিস অপরিবর্তনীয়।
কাজেই আগের যুগে মানুষ তাদের সভ্যতা অনুযায়ী কোরান এবং হাদিস অনুসারে আইন বানিয়েছিল।
বর্তমান যুগে আমরাও কোরান এবং হাদিসের কোন পরিবর্তন না ঘটিয়ে আমাদের সভ্যতা অনুযায়ী আইন বানাতে পারি।
এই কথা আমাদের বুঝতে হবে আগের যে, আগের এবং বর্তমার যুগের আইনগুলোর মধ্যে কিছু পার্থক্য আসতেও পার আবার নাও পারে। তবে যুগের পরিবর্তনে উপস্থাপনাগত পার্থক্য থাকতেই পারে।
অতএব, ইসলামী বিধি বিধান বর্তমান পরিবর্তিত জীবন সভ্যতায় পুরোপুরি বাস্ত সম্মত।
শুধু কোরান এবং হাদিস বর্তমান সভ্যতার সাথে কি ভাবে সম্পর্ক স্থাপন করে সেটা বুঝতে হবে।
যদি কেও কোরান, হাদিস ও বর্তমান সভ্যতার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে না পারে তবে সেটা তার দোষ, ইসলামের দোয় নয়।
এখন পৃথীবিতে আপনার ক্ষমতা আছে তাই আপনি মনে প্রানে বিশ্বাস করতে পারেন ''ধর্ম যার যার রাস্ট্র সবার''।
কিন্তু কেয়ামতের দিন আল্লাহর দিন।
সেই সময়ে আল্লাহ দেখবে, তার পাঠানো আদম ( আঃ ) থেকে মহানবী ( সাঃ ) পর্যন্ত সমস্ত নবীদের কথা কারা শুনেছিল এবং কারা অবাধ্য হয়েছিল।
কাজেই আল্লাহ কাকে জান্নাত দিবে আর কাকে দোজখ দিবে সেটা পারিস্কার।
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০০
গরম কফি বলেছেন: না পরিস্কার না!
ধর্মকে রাজনীতীর মধ্যে নয় রাজনীতীর মধ্যে ধর্মকে ঢুকানো হয়োছো এবঙসেটা করেছে কথিতো ধর্মব্যাবসায়ী অলেম নামী জালেম সমাজ।
@ আমাদের দেশে, যে কোন ধর্মের বেশীরভাগ লোকই নিজ নিজ ধর্ম এবং এর বিধি বিধান সম্পর্কে শত ভাগ জানে না।@
ধন্যবাদ স্বীকার করার করার জন্য ! সেজন্য আগে ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার করা দরকার মাদ্রাসা গুলোতে বোমা প্রশিক্ষনের প্রসার করে সেটা সম্ভন নয় বরং তাদের শিক্ষাকে আরও বাস্তব সম্মত করা দরকার ।
আপনি ইসলামী আইনের যুগ উপযোগি করার কথা বলেছেন ....সেটা কে, কি ভাবে, কখন করবে !..তার আগেই প্রয়োগ নিয়ে রক্তপাত বুদ্ধিমানের কাজ হবে কি ?
@আল্লাহ কাকে জান্নাত দিবে আর কাকে দোজখ দিবে সেটা পারিস্কার।@
তার পরেও কেন আমাদের জানানাতের ফয়সালা এই সব তেতুল মোল্লাদের কাছ থেকে নিতে হবে ? বলবেন কি ?
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: @ গরম কফি :
"ধর্মকে রাজনীতীর মধ্যে নয় রাজনীতীর মধ্যে ধর্মকে ঢুকানো হয়োছো।"
কথা সত্য।
"সেজন্য আগে ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার করা দরকার মাদ্রাসা গুলোতে বোমা প্রশিক্ষনের প্রসার করে সেটা সম্ভন নয় বরং তাদের শিক্ষাকে আরও বাস্তব সম্মত করা দরকার ।"
আপনার সাথে সহমত।
তবে আমি আমরা যারা সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত, তাদের বেশীর ভাগই সাধারণত ক্লাস 10- এর পর আর কোন ধর্মীয় বই পড়ে না। তাই আমার মনে হয়, এর পরে সব গুলো ধর্ম নিয়ে একটা সাধারণ সহজ পাঠ্য করা উচিত। তাতে সবাই নিজ ধর্মের পাশাপাশি অন্য ধর্মও জানাতে পারবে।
আমি শান্তিকামী মানুষ। কাজেই আগেই অশান্তিতে আমিও বিশ্বাস করি না।
"ধর্ম যার যার রাস্ট্র সবার এটা আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি ।"
এই কথাটাও তখনই ভাল, যদি কোন রাস্ট্রের সব ধর্মের লোক্ই তাদের ধর্মীয় সমস্ত অধিকার পায় এবং পাশাপাশি অন্য ধর্মের লোকেরা ক্ষতিগ্রস্থ না হয়।
কিন্তু যদি সব ধর্মের লোকই বলে, রাস্ট্র আমাদের অমুক অমুক ধর্মীয় অধিকার দেয়নি, তখন কথাটার মানে হলো রাস্ট্র মানুষের ধর্মীয় অধিকার নষ্ট করছে। তখন কিন্তু কথাটার মানে মোটেও ভাল না।
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
গরম কফি বলেছেন:
ধন্যবাদ ! মন্তব্য ব্যাক করার জন্য ।
আসলে আমাদের সত্যকারের ধর্ম শিক্ষা জন্মের পর যখন আমাদের পিতা আমাদের কানে আজানের শব্দ শুনায় তখন থেকেই শুরু হয় । তার পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি প্রতিদিন মসজিদে পাচবার নামাজ পড়ার মধ্যদিয়ে ওয়াজ নসিহত এর মধ্যমে আরও বিস্তৃত হয় । আমারতো তো মনো হয় আমরা যতটা ফ্রি বাবে ধর্ম শিক্ষা সুলভ করতে পেরেছি আন্য কোন শিক্ষা তার ধারে কাচেনাই !
বরং নৈতিক এবং দেশপ্রেমিক হওযার শিক্ষাটা- আমরা কম পাই । মাদরাসার ছেলেরা দেশপ্রেম শব্দটা তাদের শিক্ষাজীবনে আদৌ শুনে কিনা আমার সন্দেহ ( স্হানীয় একটি ক্যাডেট মাদ্রাসায় ইংরেজীওকম্পিউটার এর পারটাইম শিক্ষক ছিলাম ) এমনকি আমাদের জাতীয় সংগীত গাওয়াতো দুরে থাক মালাউনের লেখা বলে ঘৃনা করা হয় .. পাকিস্তানের খেলার দিনে ক্লাস বন্ধ রাখা হয় । পাকিস্তানের পতাকা টাঙাগিয়ে পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দেযা হয় । আরও কিচু বলতে হবে !!!! আশা করি বাস্তবতার কিছুটা হলেও উপলব্ধি করতে পারবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৯
ইমরান হক সজীব বলেছেন: ভালো বলেছেন ।
ধর্মকে সুবিধাবাদীদের সুবিধা আদায়ের পদ্ধতি আর কিছু কুসংস্কারবাদির উন্মাদনা ছাড়া কিছু মনে হয় না আমার কাছে ।