![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানের যেকোন লেখা নিজের শ্বশুর বাড়ির সম্পদ মনে করে যেখানে খুশি কপিপেস্ট করতে পারেন ।@ প্রতিটি লেখার স্বত্ব পাঠকের
মানুষ ভুলের উর্ধ্বে নয়। যেকোনো মানুষই ভুল করতে পারে; শুধুমাত্র আল্লাহই ভুলের উর্ধ্বে। তাই মানুষকে হ্মমা করার এখতিয়ার শুধুমাত্র আল্লাহই রয়েছে। ইসলামে মানুষের অন্যের অনুশোচনা শোনার ও তার হ্মমা ঘোষনা দেয়ার বিষয়টি নিষিদ্ধ। অনুরুপ, আল্লাহ ব্যতীত অন্য করো নিকট তওবা চাওয়া নিষিদ্ধ। কোরআনে আল্লাহ বলেন:
আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাদেরকে ডাক, তারা তোমাদের মতই বান্দা
—সূরা আরাফ (০৭), আয়াত ১৯৪।
ইসলামী শরীয়ত মতে, বান্দা তওবা করলে আল্লাহ তা গ্রহন করেন। অবশ্য সেটা হতে হবে আন্তরিক। আলেমগণ এবিষয়ে একমত যে যদি কোনো ব্যাক্তি তার কৃত পাপের জন্য অনুতপ্ত না হয় বা তা পরিত্যাগের ইচ্ছা না করে, তহলে তার মৌখিক তওবা উপহাস ছাড়া আর কিছু নয়। মৌখিক তওবা প্রকৃত তওবা নয়। আন্তরিক তওবার কিছু শর্ত রয়েছে। হযরত আলী (রা.) কে তওবা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন তওবা হল ছয়টি বিষয়ের সমষ্টি:
নিজের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হওয়া
অনাদায়ী ফরয/ওয়াজিব ইবাদতসমূহ আদায় করা
অন্যের সম্পত্তি/অধিকার নষ্ট করে থাকলে তা ফেরত দেয়া
শারীরিক বা মৌখিকভাবে কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে হ্মমা চওয়া
ভবিষ্যতে পাপকাজ পরিত্যাগের দৃঢ় সংকলপ করা
আল্লাহর আনুগত্যে নিজেকে সমার্পন করা
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
গরম কফি বলেছেন: তওবা আরিব শব্দ যার অর্থ ফিরে আসা । আল্লাহর নিষেধকৃত বিষয়সমূহ ত্যাগ করা ও তার আদেশকৃত বিষয়সমূহর দিকে ফিরে আসা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
আলী (রাঃ) সাহাবাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় নবীর কাছা কাছী ছিলেন । ইসলামের দলীল ব্যাখ্যায় তার মতমত কে হেলায় নেয়াটা আমার জন্য কঠিন । যার যার ধর্ম তার তার এর মত আজ কাল যার যার ইসলাম তার তার বলার সময় কি এসে গেলো ?
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৫
রফিকুল ইসলাম ইউসেপ বলেছেন: আপনি তওবার অর্থ লিখেন নাই। আলী(রা
এর কথা ইসলামের কোন দলিল নয়। দলিল হল কুরআন-হাদিছ।