![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকাসহ বড় শহরগুলোর কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের একটা বড় অংশ একা বসবাস করে। হয়তো বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে মেসবাড়ি, সেটা তো প্রত্যেকের কাছে একা একাই। মফস্বল থেকে সাধারণত পড়াশুনা বা পড়াশুনা পরবর্তী চাকরী জীবনের জন্য একপ্রকার বাধ্য হয়েই এই একলা জীবনযাপন করতে হয়। একলা জীবনযাপনকারীদের কিছু অংশ আবার চিরকুমার অথবা বিপত্নীক।
যারা একলা বসবাস করেন তাদের অধিকাংশের একটা বড় ঝামেলা হলো রান্নাবান্না এবং খাওয়া-দাওয়া। নিয়মিত হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাওয়া যেমন ভীষণ অস্বাস্থকর, তেমনি অনেকে আবার কাজের লোক বা তথাকথিত বুয়াদের হাতের রান্না খেতে চাননা রুচীর কারণে। তাই খাদ্যখাবার নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় একলা বসবাসকারীদের। আপনি যদি তেমন একজন হন, তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এ বিষয়টা সামাল দিতে পারবেন সহজেই।
বাজার: রান্নাবান্নার পূর্ববর্তী ধাপ হলো বাজার করা। দেখেশুনে বাজার করা যেমন দরকারী তেমনি বাজার করা যেন আপনার নিত্যদিনের টেনশন না হয়ে যায় সে খেয়ালও রাখা দরকার। তাই মাছ, মাংস এবং কাঁচাবাজার ছাড়া অন্য সবকিছু পুরো মাসেরটা মাসের প্রথমেই করে রাখুন। এসব বাজার আরো সহজে করতে সুপার শপে বাজার করতে পারেন। তবে মাছ, মাংস এবং কাঁচাবাজার সুপার শপে না করাই ভাল। বাসায় ফ্রিজ থাকলে এসব পণ্য সাপ্তাহিকভাবে করে ফ্রিজে রাখতে পারেন।
রান্না: ব্যস্ত জীবনে সাধারণত দুপুরের খাবার ক্যান্টিন, ক্যাফেটেরিয়া বা অফিসে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে রান্না বলতে শুধু রাতের বেলা। সারাদিনের পরিশ্রমের পর যথাসম্ভব সংক্ষেপে রান্না করুন। রান্না বিষয়ক কয়েকটি বিশেষ টিপস্ –
• রান্নার সমস্ত প্রকৃয়া একবারে করতে যাবেন না, তাতে জট পাকিয়ে ঝামেলা তৈরী হবে।
• যা কিছু কাটা, বাটা অথবা ব্লেন্ড করা লাগবে সেগুলো প্রথমে করে নিন।
• দ্বিতীয় ধাপে একেক করে চুলায় চড়ান।
• রান্না হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে পাত্রে ঢেলে ডাইনিং টেবিলে সাজিয়ে রাখুন।
• রান্না শেষে যা কিছু ধোয়ার ধুয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখুন যাতে পরবর্তীবার রান্নার সময় ধোয়ার ঝামেলা করতে না হয়।
আপনি ছেলে হোন বা মেয়ে হোন, রান্নাবান্নাকে অযথা ভয় না পেয়ে একটু গুছিয়ে করতে চেষ্টা করুন। দেখবেন আপনার একাকী জীবনও শৃংখলার মধ্যে চলে আসবে।
২| ১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২১
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
আমার কাছে সবচেয়ে বিরক্তিকর কাজ হলো দাড়ি সেভ করা আর রান্নাবান্না করা (ব্যস্ততার কারণে)।
৩| ১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: দেশে থাকতে ডিম ভেজে খাওয়া হয়েছে এর বেশি কিছু করা হয়নি কিন্তু এখানে এসে এখন পুরোধমে রাধুনী হয়ে গেছি,প্রতিদিন রাতে বাসায় এসে রাননা করে খাই, সয়ে গেছে এই কাজটা বরং ভালোই লাগে নিজের ইচ্ছে মত রাননা করে খাওয়া।
বাসায় এসেই গান ছেড়ে রাননা ঘরে ঢুকে সব কাটা কুটো করি এরপর এক পাতিলে বসিয়ে ফ্রেশ হই,এর মধ্যেই সব হয়ে যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আপনার টিপস কাজে লাগানোর চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ নিজ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।