![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুগান্তরের এক খবরে প্রকাশ ভারতে পালিয়ে থাকা আওয়ামী চক্র ভারতীয় সহায়তায় ২ লক্ষ কোটি টাকা মূল্যের জাল বাংলাদেশী টাকা ছাপিয়ে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়ে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করতে সচেষ্ট ! এর সত্যতা কতটুকু জানিনা, তবে ইতিমধ্যে জাল নোট কেনা বেচার দর দামও করা হচ্ছে বলে খবরটিতে উল্লেখ করা হয়েছে !
এ লিংকে দেখুন ,
https://www.jugantor.com/national/1010554
খুব সহজেই বুঝা যাবে জাল নোটের তেমন কয়েকটি নেতিবাচক প্রভাব,
১. মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যবৃদ্ধি,
২. ব্যাংকিং ও আর্থিক স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত ,
৩. কর-রাজস্ব ও সরকারি লেনদেনে জাল নোট ব্যবহার হলে রাজস্ব অপচয় এবং বাজেট পরিকল্পনা ব্যাহত হবে,
৪. গ্রামীণ ও নগর-ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা জাল নোট পেয়েও বুঝতে না পেলে আয়ের ক্ষতি ও বিশ্বাসহানি হবে,
৫. দেশের অর্থনৈতিক সুনাম খারাপ হলে বিদেশী বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
জাল নোট রাজনৈতিক বা অপরাধমূলক প্রয়োজনে ব্যবহারের এ ভয়ানক ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করতে দরকার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, সীমান্ত ও ব্যাংকিং নজরদারি, শক্তিশালী আইন ও জনসচেতনতা। রাষ্ট্র, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণের সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়।
এ মুহূর্তে যা করা দরকার,
১) সীমান্ত সমস্যা শনাক্ত করতে কাস্টম, সীমানা ও পুলিশি তল্লাশি এবং নজরদারি বাড়ানো।
২) জালনোট তৈরী, বিতরণ ও ব্যবহারকারীকে কঠোর দন্ড ও দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা।
৩) সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী ও ব্যাংক কর্মীদের জাল নোট চিনতে সচেতনতা প্রচার।
৪) নগদের ওপর নির্ভরতা কমাতে ডিজিটাল লেনদেন, ই-ব্যাঙ্কিং ও মোবাইল পেমেন্ট বাড়ানো।
৫) নগদ লেনদেনে কঠোর রিপোর্টিং, উচ্চমূল্য নোট জমা হলে যাচাই, সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং (STR) বাধ্যতামূলক করা।
৬) জাল নোট শনাক্ত করার জন্য কেন্দ্রীয় ফরেনসিক ল্যাব ও অঞ্চলিক পরীক্ষা কেন্দ্র গঠন; ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের জন্য দ্রুত চেকিং কিট।
৭) অভিযোগের প্রমাণ থাকলে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক চ্যানেলে, প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিক সংস্থার মাধ্যমে সমাধান।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১৬
ঢাকার লোক বলেছেন: গুজব হলে তো রক্ষা ! কিন্তু সত্য হলে কি ভয়ানক ব্যাপার ! সাবধান থাকা ভালো।
প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
করুণাধারা বলেছেন:
ব্যাঙ্ক থেকে আনা বান্ডিল থেকে পেয়েছি। ভালো করে দেখলেই বোঝা যায়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১৬
ঢাকার লোক বলেছেন: ছবিতে বুঝা কঠিন, নিচের ছবিটা বেশ ঝকমকে, উপরেরটা অনেকটা ঝাপসা, উপরেরটা কি জাল? সাধারণের জন্য ধরা কঠিন ! আপনি কি ব্যাঙ্ক থেকে জাল নোট পেয়েছেন? সে হলে, তা সত্যি দুর্ভাগ্যজনক !
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৮
নতুন বলেছেন: দেশে অনেক জাল নোট আছে। আমাদের পরিবহনের ব্যবসা ছিলো। তারা প্রচুর জাল নোট পেতো। এবং সেটা আবার অন্যদের দিয়ে দিতো। ট্রাকের ভাড়া দেবার সময় অনেকেই ১০-২০ হাজার টাকার ভাড়ায় জাল নোট দিয়ে দিতো। সেটা টের পেলে ড্রাইভার, হেলপারেরা পথের রেস্টুরেন্টে চালিয়ে দিতো। বা চান্দার টাকায় দিয়ে দিতো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:২৩
ঢাকার লোক বলেছেন: ৫০০ টাকার নোট জাল পাওয়া যায় সে অনেক দিন ধরেই শুনেছি. জাল টাকা যে ভাবেই চালিয়ে দেন তা দেশের অর্থনীতির জন্য নিশ্চয় ক্ষতিকারক . যার কাছে গিয়ে ধরা পড়বে সে অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্থ হবে !
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
"ভারতীয় স হায়তায়" বলতে আপনি ভারত সরকারকে বুঝাচ্ছেন, নাকি ভারতীয় ঠগ ইত্যাদিকে বুঝাচ্ছেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩০
ঢাকার লোক বলেছেন: সে দুইই হতে পারে । উল্লেখিত সংবাদটিতে বলা হয়েছে "এই অপকর্মে মদদ দিচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশের একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা"। আমি যেহেতু নিজে দেখিনি তাই এতটা নির্দিষ্ট করতে চাইনি ।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ঠিক আছে, আপনি জানেন না, জাল টাকা কি ছাপানো হয়েছে, আসল পরিমাণ কত, কাহারা ছাপিয়েছেছে, উহা বাংলাদেশের বাজারে কি প্রবেশ করেছে!
তা'হলে এই ধরনে ভংকর বিষয়ে কেন পোষ্ট দিচ্ছেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩৬
ঢাকার লোক বলেছেন: আমি দেশের একটা প্রতিষ্ঠিত সংবাদ পত্রে প্রকাশিত একটা উদ্বেগজনক খবর শেয়ার করেছি মাত্র , যাতে সবাই সাবধান হতে পারে। এই ধরনে ভংকর বিষয় মিথ্যা- গুজব হলে খুবই ভালো, তবে বিরাজমান পরিস্থিতিতে সাবধান হওয়ায়ই মঙল !
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৮
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমেরিকা বলেছে যে, সরকারী লেভেলে ২টি দেশ বিশ্ব টাকা ছাপায়েছে: (১) ইরান (২) ভেনেসুয়েলা। আমেরিকা কখনো ভারতের নাম আনেনি।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
বেসরকারীভাবে জাল টাকা প্রস্তুত করে পাকিস্তানের আইএসআই ও নাইজেরিয়ার বোকা হারাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:১০
ঢাকার লোক বলেছেন: জাল টাকা ওরা ছাপায় কিনা আমার জানা নেই, তবে আশির দশকের শুরুতে নাইজেরিয়ান এক নায়রা প্রায় ২ মার্কিন ডলারের সমান ছিল, ১৯৮৮ সালে ১ ডলার সমান 5 নায়রা হয়ে, বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার নায়রায় ১ ডলার !
নায়রার এহেন মূল্যহানির প্রধান কারণ আমার জানা নেই , তবে দেশটিতে প্রচন্ড রকম দুর্নীতি বিরাজমান সে সবাই জানে। আমাদের দেশে এমনটা যেন না হয় সেই কাম্য।
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ক্যাশ টাকার ব্যবহার কমালেই সমাধান।
ক্যাশ ব্যবহার করি না প্রায় ১ বছর হয়ে গেল।
কোন অসুবিধা হচ্ছে না।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৬
ঢাকার লোক বলেছেন: ঠিক বলেছেন, নগদ লেনদেন কমিয়ে credit বা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে পারলে জাল টাকার উপদ্রব কমানো সম্ভব। কার্ডের ব্যবহার উন্নত দেশগুলোতে খুবই কমন, আমাদের দেশে এখনো খুবই সীমিত। এ ছাড়া গ্রামে গঞ্জে ছোট খাটো ব্যবসা ও সাধারণ লোকদের মাঝে এর ব্যবহার বাড়ানো আরো সময় লাগবে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি বরং সরকারকে বলুন- সবাই যেন কার্ড ব্যবহার করে।
তবে “ বিকাশ’ ধরনের কোন ঠক বাটপার যেন না থাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১১
নতুন বলেছেন: এটা গুজব হবার সম্ভবনা বেশি।

তবে ভারত এই কাজে আয়ামীলীগকে সাহাজ্য করতেই পারে।
আর এটা তে যদি ১০% বাটা থাকে তবে দেশের বিরাট জনসংখ্যা তো এই ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে শুরু করবে।