নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসীম এই মহা- জগতের ক্ষুদ্র পৃথিবীতে আমি আমার অস্তিত্তের কারন খুজে পেয়েছি!!!!

খাইয়া কামনাই

ভালা মানুশ খুজতাসি

খাইয়া কামনাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

!!! প্রথম উযুপসাগরীয় যুদ্ধ ঃ ও বাংলাদেশের অংশ গ্রহনX(X(X(X(

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

আগস্ট ২, ১৯৯০ সকাল বেলা। ইরাক- কুয়েত সীমান্ত উত্তপ্ত।সেই সাথে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়( বিশেষ করে আম্রেকা)। ইরাকি এক নায়ক সাদ্দাম হুসেইন এর দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন যে কুয়েত একদিন তার দেশের নবম প্রদেশ হবে।এছারাও তার ইচ্ছা ছিল উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশ গুল মিলে পশ্চিমাদের উপর তেলের অবরোধ দেয়া এবং তেলের দাম বৃদ্ধি করা। কিন্তু কুয়েত তার এই প্রস্তাবে সারা দেয় নি।ব্যস যেই কথা সেই কাজ!!!





শুরু হল ইরাকী অভিযান।mechanized infantry, armor, আর tank unit নিয়ে ক্ষণিকের মদ্ধেই কুয়েত দখল করে সাদ্দাম হুসেইন। তার স্বপ্নের প্রথম ধাপ সম্পন্ন। এখন এই অভিযানকে রাজনৈতিক বৈধতা দেয়া বাকি। কিন্তু না। সাদ্দাম হুসেইন বুজতে পারে নি কি পরিনতি অপেক্ষা করছে।







সাদ্দামের এই কর্মকাণ্ডে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট এর তলদেশ উত্তপ্ত হতে লাগলো।প্রেসিডেন্ট বুশ স্বাক্ষর করলেন - National Security Directive 45, “U.S. Policy in Response to the Iraqi Invasion of Kuwait,” which included the “immediate, complete, and unconditional withdrawal of all Iraqi forces from Kuwait,”





এর মাধ্যমে এই ক্রুসেদার রাষ্ট্রটি সুজুগ পেয়ে যায় সউদি আরবে

তাদের প্রথম ঘাটি করার সুযোগ।"operation desert sheild" নামের এই অভিযান প্রথম পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্র। সাদ্দাম হুসসেইন যাতে তেল সমৃদ্ধ সউদি দখল করতে না পারে সে জন্মে

যুক্তরাষ্ট্র এই অভিযানে নামে।কিং ফাহাদ এর অনুমুতি ক্রমে যুক্তরাষ্ট্র একটি ঘাটি সউদিতে স্তাপন করে। এবং আন্তর্জাতিক যৌথ বাহিনী গঠনের প্রস্তুতি নেয়।





"OPERATION DESERT SHEILD" পরিণত হয় "OPERATION DESERT STORM " এ।সম্মিলিত আন্তর্জাতিক বাহিনী এই অভিযানে অংশ নেয়। বাংলাদেশ এর মধ্যে অন্যতম। শুরু হল মরুভুমিতে তুমুল লরাই। সাদ্দাম তার সু বিখ্যাত SCUD MISSILE গুল ছুরতে থাকে আমেরিকার ঘাটির দিকে। কিছু মিসাইল সউদিতে আঘাত হানে।যুক্তরাষ্ট্র এর জবাব দেয় "TOMAHAWK " cruse missile এর মাধ্যমে। " apache attack"

হেলিকপ্টার গুল সাদ্দামের ট্যাঙ্ক ইউনিট কে গুরিয়ে দিতে থাকে।







সে সময় উপসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্য সংখ্যা ৫০০০০০

ছারিয়ে যায়।সম্মিলিত বাহিনীর আক্রমনের কাছে সাদ্দাম হার মানতে বাধ্য হয়। ব্যপক পরিমান ইরাকী হতাহতের পর সাদ্দাম, কুয়েত থেকে তার বাহিনী withdraw করে।





এই উপসাগরীয় যুদ্ধের মাধ্যমে কয়েকটা বেপার আমরা লক্ষকরি।



১; এর মাধ্যমে মদ্ধপ্রাচ্চে আমেরিকার স্তায়ি ঘাটি গারে। বিশেষ করে সউদি আরব।



২; মদ্ধপ্রাচ্চের তেলের উপর যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রন আরোপ করে।



৩; যুক্তরাষ্ট্রের এই অবৈধ অভিযানের বৈধতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কিছু মুসলিম দেশের সৈন্যকে ব্যাবহার করে।





সাগল মুসলিম জাতী। আমেরিকাকে মদ্ধপ্রাচ্চে গেরে বশার সুযোগ করে দিলি। সাদ্দামের বিষয় তা নিজেরা সমাধান করতে পারতি। এখন আম্রেকার ক্রীড়নক হয়ে দিন জাপন করছে এই সাগল মধ্য প্রাচ্চিও পুতুল শেইখগন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০

মোহাম্মেদ তারেক হোসাইন বলেছেন: সাদ্দাইম্মারে গদাম।। এ নিজেও মস্ত বড় মা*র *দ ছিল।। প্রচুর নীরিহ মানুষ মারছে।। এর কারণেই আজকে মধ্যপ্রাচ্যে এত অশান্তি।।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

খাইয়া কামনাই বলেছেন: সাদ্দাইম্মারে গদাম ঠিক আছে সমস্যা নাই। কিন্তু আপনি হয়তো জেনে থাকবেন মদ্ধপ্রাচ্চে সবচে বেশি মানুষ হত্তা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগীরা।

আর অকে যদি তেলের ক্ষমতা টা না দিত তাহলে ও নিজেও গদাম খাইত।

সাদ্দামের বিষয়টা নিজেদের মধ্যে সমাধা করা উচিত ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.