নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসীম এই মহা- জগতের ক্ষুদ্র পৃথিবীতে আমি আমার অস্তিত্তের কারন খুজে পেয়েছি!!!!

খাইয়া কামনাই

ভালা মানুশ খুজতাসি

খাইয়া কামনাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

!!! জগন্নাথ, জাহাঙ্গীর নগর আর ঢাকা বিশ্ব- বিদ্যালয় দেহ প্রসারিণীদের অভয়ারণ্য!!!!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

শুধু তিনটার নাম বললাম কারন এগুলা আমাদের কাছাকাছি। দেখা আর ঘুরার সুযোগ আছে!! আর প্রাচ্চের অক্সফোর্ড এর ছাত্র হিসেবে বিশ্ব- বিদ্যালয়ের অন্দর মহলের খবর খুব ভাল জানা আছে।আর

বেসরকারিগুলার কথা বাদ দিলাম। অগুলা জন্ম থেকেই নষ্ট। কিন্তু আমাদের খেটে খাওয়া মানুষের মহা বিদ্যালয়ের এই করুন অবস্থা ভাবতে খুব খারাপ লাগছে। এরা তো এরকম ছিলনা.।



আগে আসি ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে। প্রাচ্চের অক্সফোর্ড। অপরাজয় বাংলার অবস্থান এখানে। কিন্তু আজকে এই মহা বিদ্যালয়ের শিক্ষারতি রা তাদের নিজেদের কাছে পরাজিত।



আমার নিজের অভিজ্ঞতাঃ=

টি এস সিতে সেদিন একটা নতুন বিভাগের উদ্ভধনি অনুষ্ঠান চলছিল। আইন মন্ত্রী, আমাদের ভি সি, সাবেক পুলিশ কমিশনার নাইম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। যারা টি এস সিতে গিয়েছেন তারা জানেন এর মিলনায়তনের দক্ষিন পাশে বাইরে ছেলে - মেয়ে জুগল কি ভাবে বসে থাকে। সেদিন যথারীতি তারা একি ভঙ্গিতে সমাসীন ছিলেন। তারা তাদের মন বাসনা পুরন করছিল।



তাদের এই কর্মকাণ্ড দেখে আমার ইচ্ছা করছিল ঐ সয়তান গুলাকে ইচ্ছামত পিটাই। কিছুখন পর যখন অনুষ্ঠান শেষ হল, নাইম আহমেদ ঐ পাশ দিয়ে বের হয়ে আসলেন। লোকটা মনেয় হয় ঐ দৃশ দেখে হোতো বাক হয়ে গিয়েছিল। আমি শুধু অনার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। অবাক বিস্ময়!!!!! ছেলে মেয়ে দুটো চুম্বন রত আর ছেলেটির হাত মেয়েতির জামার ভিতর।







তথাকথিত শিক্ষিত মানুষের??? জন্য ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ক্যাম্পাস যৌন লিপ্সা পুরনের এক নিরাপদ জায়গা। জাহাঙ্গীর নগরত স্বর্গ রাজ্য। সন্ধ্যা হলেই আমাদের হলের মেয়ে গুল বের হয় তাদের স্বামী স্ত্রীর দায়িত্ব পুরন করতে । রাত ৯ঃ৩০ পর্যন্ত

কারন হলে মেয়েদের প্রবেশের শেষ সময় ৯ঃ৩০।



বাহ কি সুন্দর মানব সমাজ!!!! কি নিদারুন সভ্যতা।



আমার জানামতে জাহাঙ্গীর নগরে মেয়েদের হলে প্রবেশের কোন সময় বাধা নেই। সারা রাত বনে জঙ্গলে প্রেম কেলি। আর কনডমের ছরা ছরি।



এরাই নাকি আমাদের জাতীকে সামনে নিয়ে যাবে? এরাই নাকি ধর্ষণ প্রতিরধ করবে? এরাই নাকি মানুষের অধিকার প্রথিশ্তা করবে?





মানবতা কি পাগল????

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

কালানুক্রম বলেছেন: বললেন ঢাবির কথা, দিলেন সোহরাউয়ার্দি উদ্দান এর ছবি?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১

খাইয়া কামনাই বলেছেন: সহরাওারদির ছবি প্রতিকি। বাস্তবে ক্যাম্পাসে এগুলা তোলা সম্ভব না। তবে আমি আপনাদের এই প্রমান ছবি আকারেই দেব আপেক্ষা করেন।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: খাইয়া কাম নাই !


সারাদিন ক্যাম্পাসে থাইকাও এইরকম দৃশ্য চোখে পড়েনা, সোহায়ার্দি উদ্যানে এরকম দেখা যায়, সেইখানের কয়জন ক্যাম্পাসের? অধিকাংশই তো বহিরাগত ।

চুলকানী পোস্ট রিপোর্টেড।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

খাইয়া কামনাই বলেছেন: সারা দিন ক্যাম্পাসে থাকেন? মনে হয় না।

সন্ধার পর হলগুলার সামনে যাইয়েন। চোখ অবশ্যই খোলা রেখে। কলা ভবনের সামনে আম তলায়। যদিও এখন সেখানে আলর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

কলা ভবনের ঢুকার গেট এর দু পাশে সন্ধার পর দেখবেন। ফজিলাতুন্নেসা হলের সামনে দেখবেন। টি এস সিতে দেখবেন খেলা ঘরের পাশে, গেস্ট হাউসের ঐ পাশে।

অনুশন্ধান করেন।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

সবুজ মহান বলেছেন: আপনে ঢাবির স্টুডেন্ট কিনা আমার সন্দেহ আছে !

সোহায়ার্দি উদ্যানে এইরকমটা হয় , ঢাবি ক্যাম্পাসে গত ৩ বছরেও দেখার দুর্ভাগ্য হয় নাই । যদি ক্যাম্পাসের ভিতরে এইরকম কেউ করে সেটা নিচ্চিত ভাবেই ঢাবির বাইরের কেউ ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

খাইয়া কামনাই বলেছেন: আমার পরিচিত কিছু মানুষ এই কাজে জড়িত। কিছু বলতে পারছি না।

টি এস সিতে মামা দের জিজ্ঞেশ করেন যদি নিজের চোখ না থাকে

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

জানতে চায় বলেছেন: সবুজ মহান বলেছেন: আপনে ঢাবির স্টুডেন্ট কিনা আমার সন্দেহ আছে !

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১

শিনজন বলেছেন: ঢাবির আলোকিত দিক তুলে ধরুন। শিরোনামের শব্দ প্রয়োগ শালীন হওয়া দরকার।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

খাইয়া কামনাই বলেছেন: আলো দিয়ে তখনি অন্ধকার দূর হয় যখন আপনি অন্ধকার চিনতে পারবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.