![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এজগতে যা কিছু আছে চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।
ব্লাসফেমির উদ্ভব হয় প্রাচীন ও মধ্যযুগে।এখন থেকে প্রায় একহাজার ৪৫০ বছর আগে রোমে ব্লাসফেমি আইনের প্রচলন হয়।সেটি হয়েছিল মৌলবাদী খৃষ্টান ক্যথলিক চার্চের সহায়তায় জনগণের নামে ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে।
আধুনিক যুগে এসে যখন চার্চ আর রাষ্ট্রকে আলাদা করা হয় তখন আইনের মাধ্যমে এর বিবর্তন ঘটে।বিভিন্ন দেশের আইনে ধর্মের বিরুদ্ধে কটুক্তিও আচরণের জন্য আইন থাকলেও তার আর প্রয়োগ সেভাবে নেই।
তবে ইসলামে র ১৪০০ বছরে ইতিহাসে ব্লাসফেমি আইনের দেখা পাওয়া যায় না।কোরআন বা হাদিসে ব্লাসফেমি সম্পর্কে কিছু নেই।তবে মুসলিম আইনবিদেরা একে শরিয়ার অংশ হিসেবে দেখিয়েছেন।
বাংলাদেশে ব্লাসফেমী ধারণা এসেছে পাকিস্তান থেকে।পাকিস্তানের স্বৈরশাসক ধর্মের ছায়ায় তার স্বৈরশাসন টিকিয়ে রাখেতে পাকিস্তানের দন্ডবিধিতে ১৯৮২ সালে ২৯৫ খ এবং ১৯৮৬ সালে ২৯৫গ ধারা সংযুক্ত করেন।
জামাতে ইসলামী এ ধারাটি বাংলাদেশে আমদানী করে।পাকিস্তানে খ্রিস্টানদের নিপীড়ন ,পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু মুসলিম সমপ্রদায়ও এ থেকে রেহায় পাইনি।
যে হেফাজতে ইসলাম জামায়াতের সমর্থনে তা উথ্থাপন করেছে তারাও জামাতের মওদুদী মতবাদকে বাতেল বলে অভিহিত করেন।পরস্পারবিরুধী মতের অনুসারীরা নিজেদের স্বার্থে একে অপরের বিরুদ্ধে এটি ব্যবহার করবেন না তার নিশ্চয়তা কি?
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
ধূর্ত উঁই বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ব্লাসফেমি নিয়ে কিছু বলছিনা ,
যে কথাটা মনে এলো তা হচ্ছে অনেকেই বলেন রাজনীতি তে ধর্ম নিয়ে আসবেন না বা ধর্মের দোহাই দিয়ে রাজনীতি চলে না , কথাটা ভুল সব ধর্মেই রাজনীতির অবস্থান ছিলো আছে ,যেটা নেই তা হচ্ছে ক্ষমতালোভী দখলনীতি স্বার্থনীতি , যা এখন চলছে
সহজ সুন্দর হোক পথচলা