![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাচ্চা কাঁদলে মা, অথবা তার আপন জন খুব অস্থির হয়ে যায়, কান্না থামাবার জন্য খাবার দিয়ে, খেলনা দিয়ে, কোলে নিয়ে, বাহিরে নিয়ে যে ভাবেই হোক কান্না থামায়ে থাকেন মায়েরা চাই কোনভাবেই যেন বাচ্চা না কাঁদে সদ্য জম্ম হওয়া বাচ্চা যদি রাতে বা দিনে কান্না-কাটি একেবারেই না করে অথবা কান্না কম করে তাহলে বাচ্চার বাবা-মা, বিশেষ করে দাদী নানীরা খুব আহলাদে গদ গদ হয়ে বলতে থাকে- এ ঘরে যে একটা বাচ্চা আছে, বোঝাই যায় না কী শান্ত !!! না বিশেষজ্ঞরা বলেন বাচ্চাদের কাঁদতে দেওয়া উচিত বাচ্চা কাঁদলে তৎক্ষনাত না থামিয়ে কিছুক্ষন কাঁদুক না তাতে বাচ্চার ঘুম ভাল হবে বাচ্চা আত্ম বিম্বাষী হবে, প্রতিকুল আবস্থায় নিজেকে খাপখাওয়াতে শিখবে
বড়দেরও মাঝে মাঝে অসুস্থ্য হওয়া উচিত তা যদি একটু সর্দি জ্বরও হয় মাঝে মাঝে একটু আধটুকু প্রতিকুল অবস্থায়ও পড়তে হয় কখনও কখনও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থও হতে হয় এতে সর্তকতা বেড়ে যায় এর থেকে পরিত্রানের জন্য সবসময় কিছু দান খয়রাত দিতে হয়
এবার আসি মূল কথায় গত ২৪ তারিখ অথাৎ ঈদের আগের দিন কিছু কেনা কাটার জন্য বাহিরে গিয়েছিলাম বাসার ফিরে গেটের কাছে নতুন নতুন জুতা, এর মধ্যে বাচ্চা ও মহিলাদের জুতা ঘরে ঢুকে মহিলা দুজনকে চিনতে পারছিলাম না আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে বকা দিলাম তুমি কেন দরজা খূললে?? ও বলল ‘আমি খূলতে চাই নি, ওনারা অনেক ক্ষন দাঁড়িয়ে ছিল’’ পরে বাবার কথা বলছিল যে সে আমার (মহিলার) কাকা হয় পরে ওনাদের পরিচয় নিয়ে জানতে পারলাম আমার শশুর বাড়ির কাছের লোক সে আমার কাছে আসছে কিছু টাকা সাহায্য নিতে আমি একটু বিরক্ত হলাম একে তো বাহির থেকে আসছি, আবার চিনিও না, আমরা বাসায় নেই জেনেও তাদের বাসায় প্রবেশ করা এবং দীর্ঘক্ষন অপেক্ষা করা সব মিলিয়ে বেশ বিরক্ত ছিলাম মহিলা দুজন টাকা চাইলে আমি বিরক্ত হয়ে বললাম আমার কাছে এখন টাকা নেই মহিলার বাচ্চাকে একশত টাকা দিয়ে দিলাম ওনারা চলে গেলেন পরের দিন অথাৎ ঈদের দিন, রিক্শায় চড়ে আগাঁর গাও যাচ্ছিলাম আমার বাসা থেকে মাত্র ২০০ গজ দূরে যেতেই পিছন থেকে (রং সাইড থেকে) হুন্ডায় সো স্টমার্ট দুই যুবক চাওয়া নেই কওয়া নেই কিছু বুঝে ওঠার আগেই মানি পার্সটা সোওওওওওওওওওওওওও মেরে নিয়ে গেল আমি চেয়ে চেয়ে দেখলাম ওরা উল্লাস করতে করতে উড়ে গেল সেই যে গেল আর ফিরে তাকাল না আমি বোকার মত বসে রইলাম পার্সের মধ্যে আমার ১০০% হালাল ৫০০০ টাকা ছিল দুটো মোবাইল ছিল এর মধ্যে একটি মোবাইল ছিল সদ্য আমার অধিকারভুক্ত হওয়া যাকে আমি সব মিলিয়ে একমাসও কাছে পাইনি আরো ছিল প্রয়োজনীয় কিছু কাগজ পত্র
এখন উপলব্ধি হল -
১ ’আল্লাহর মার দুনিয়ার........!!
২ চলার পথে একটু সর্তক হতে হবে
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭
সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর, পোস্ট দিলেন। কেমন আছেন?
পোস্টের মাঝখানে চিহ্ন দেখা যাচ্ছে !!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
ইলা বলেছেন: হ্যাঁ, ভাল আছি। আমার সমসাময়িক কাউকে পাচ্ছি না। যেমন- কৌশিক, মিলটন, উদাসী স্বপন্ন, জোনকী, রাজামশাই, চিকন মিয়া আরো অনেকে। ব্লগে খুব মিস করি তোমাদের।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬
বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
ইলা বলেছেন: সম্পূর্ণ অপরিচিত!
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ফিআসমিন ইমেইলটা কি আর ব্যাবহার করো না?
১৭ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
ইলা বলেছেন: আছে তো।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো মেইলের উত্তর কেন নাই?
৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: কখনও কখনও আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থও হতে হয় এতে সর্তকতা বেড়ে যায় এর থেকে পরিত্রানের জন্য সবসময় কিছু দান খয়রাত দিতে হয় -- যাক, তবু এ শিক্ষাটুকু তো হলো! তাই আল্লাহ'র বিচার তো ভালোই, এর চেয়ে বড় ক্ষয়ক্ষতি সাবধানতার দ্বারা এড়ানো যাবে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪০
ইলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৭
প্রীতম বলেছেন: সত্যি বলতে কি যারা আজ নতুন কিংবা অপরিচিত আগামীকাল তারাই পরিচিত এবং আপন হয়ে উঠে। আমরা যারা নতুন তারা আপনার লেখা পড়িনি। কিন্তু হলফ করে বলতে পারি আমরা নতুন হলেও যারা ভালো লেখে তাদের লেখা সব সময় পড়ার এবং মন্তব্য করার চেষ্টা করি।
আর, আপনার লেখা খুব ভালো, শিক্ষামুলক। ঠেকে শিক্ষাটা আমাদের সবার মধ্যেই কম বেশী আছে।
আপনার নতুন নতুন লিখা আশা করছি।
ধন্যবাদ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
ইলা বলেছেন: স্বাগতম!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
সিপন মিয়া বলেছেন: হুম।