নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিশ্বাসে কিছুই মেলে না

এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে তবু দেখা যায় দুরে বহু দুরে হেরার রাজতোরণ

ডিজিটালভূত

জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]

ডিজিটালভূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

যার মা নেই সে এতিম হলে সুবিধা তো পুরুষেরই

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪

যে সকল শিশু-কিশোরদের পিতা বা মাতা নেই তাদের আমরা তিনভাগে ভাগ করতে পারি।

প্রথমত: যার মা বাপ কেউ বেঁচে নেই।

দ্বীতিয়ত : যার পিতা বেঁচে নেই।

তৃতীয়ত : যার মা বেঁচে নেই।

প্রথম ও দ্বীতিয় দল-কে এতিম বলা হয়।

এতিম ইসলামি পরিভাষা। কুরআন ও হাদীসে এ শব্দটি শত শত বার এসেছে। এতিমদের সম্পর্কে ইসলামের স্কুলে একটি বিশাল অধ্যায় রয়েছে।



যে সকল অপ্রাপ্ত ছেলে-মেয়েদের পিতা বেঁচে নেই তাদের ইসলামি পরিভাষায় এতিম বলা হয়। অনেকে বাংলাতে অনাথ বলে থাকেন। কিন্তু অনাথ ও এতিম এক নয়।

গত ০৪-১৬-২০১০ তারিখের বিভিন্ন সংবাদপত্রে একটি খবর দেখলাম, যাদের মা নেই তাদেরকেও এতিম বলা হবে, মর্মে সুপারিশ বা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হচ্ছে।

(আমি খবরের লিংকটা ধরে রাখতে পারিনি, কারো কাছে থাকলে যোগ করে দেবেন)

ইসলাম সন্তান লালন পালনের দায়ীত্বটা দিয়েছে পুরুষকে। যখন মায়ের অকাল মৃত্যু হবে তখন তার বাবা তার পূর্ণ দায়ীত্ব নেবেন। বাবার অবর্তমানে দাদা। দাদার অবর্তমানে চাচা . . . . .।



এখানে যে বিষয়টি আমরা দেখতে পাই, তাহল, নারীকে একটা সুবিধা দেয়ার জন্যই এ ব্যবস্থা করেছে ইসলাম। স্বামী মরে যাওয়া পর সন্তানের জন্য তার ভবিষ্যতটা যেন অন্ধকার হয়ে না যায়, সে যেন অন্যত্র বিয়ে করে আবার সংসার গড়তে পারে, সে জন্য তাকে সন্তান লালন পালনের দায়ীত্ব থেকে মুক্ত করে, সন্তানদের এতিম বলে গণ্য করে তাদের দায়ীত্বটা সরকার বা সমাজের কাধে ছেড়ে দিয়েছে।



তাই যার মা নেই, তাকে এতিম বলার প্রস্তাবটা আমরা যে সকল কারণে মেনে নিতে পারি না :



এক. এতিম ইসলামি পরিভাষা। এটার পরিবর্তন কাম্য নয়। যাদের মা নেই তাদের কিছু করতে হলে, তাদের ভিন্নভাবে পরিচিত করার প্রয়োজন হলে অন্য শব্দ প্রচলন করা যেতে পারে। এতিম শব্দটি নয়।



দুই. যার মা নেই তাকে এতিম করা হলে সমাজে দু রকম এতিম সৃষ্টি হবে। ইসলামি এতিম আর সরকারী এতিম।



তিন. এটা পুরুষকে তার সন্তান লালন-পালনের দায়ীত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাদের স্বার্থে একটি সুবিধার প্রচলন বলে আমাদের কাছে মনে হয়। নারীদের এতে কোন সুবিধা নেই। বরং মানসিকভাবে তারা এটা পছন্দ করবে না। তারা পছন্দ করে, তার অকাল মৃত্যু হলে সন্তানেরা যেন বাবার কাছেই থাকে। তার হাতেই মানুষ হয়। তাদের অনাথ আশ্রমে যেতে যেন না হয়। মায়ের মৃত্যুর পর তার সন্তানকে এতিম করা হলে মায়ের মর্যাদা বৃদ্ধি হয় না। মা কোন সুবিধাও পায় না।



চার. আমরা যখন বলি, মেয়েটি এতিম বা ছেলেটি এতিম, তখন এ কথাটি সামাজিকভাবে মেয়েটির বা ছেলেটির মর্যাদা বৃদ্ধি করে না। বরং কমায়। কাজেই কতগুলো শিশুকে -যারা এতিম নয় তাদের- এতিম বলে খাটো করাটা মানবিক মুল্যবোধের পরিপন্থী বলে মনে হয়।



পাঁচ. আমাদের দেশে বহু এতিম আছে। কাজেই এতিমের সংখ্যা বাড়ানোর দরকার কী?

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯

হতাশার স্বপ্ন বলেছেন: চার. আমরা যখন বলি, মেয়েটি এতিম বা ছেলেটি এতিম, তখন এ কথাটি সামাজিকভাবে মেয়েটির বা ছেলেটির মর্যাদা বৃদ্ধি করে না। বরং কমায়। কাজেই কতগুলো শিশুকে -যারা এতিম নয় তাদের- এতিম বলে খাটো করাটা মানবিক মুল্যবোধের পরিপন্থী বলে মনে হয়।



এই কথা গুলো ভাল লাগল +

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। প্রথম ভালো লাগার জন্য।

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

মো : সোহেল রানা বলেছেন: এভাবেতো কখনো ভাবিনি? ভাববার বিষয়। আপনার কথায় যুক্তি আছে। ভাল লাগলো +

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫১

ডিজিটালভূত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাবার জন্য আরেক বার।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

লালসালু বলেছেন: চার নম্বর পয়েন্টটা খুবই মনে ধরেছে

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫২

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ইদানীং লাল শালুকে খুব মিস করছি।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫

সামি আদনান বলেছেন: আমি চাই আপনার মত মানুষ গুলোই সমাজের এই বিষয় গুলো নিয়ে ভাবুক । যারা সাদা চোখে দেখতে পছন্দ করে । আপনার প্রোফাইল পড়ে আনন্দিত হলাম ।

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১২

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম। আপনার জন্য শুভ কামনা।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০২

পরপুরুষ বলেছেন: ধন্যবাদ এতিম‘র সঠিক সংঘা তুলে ধরার জন্য । যাযাক আল্লাহ

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: জাযাকুমুল্লাহ খাইরা

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৭

ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: ইসলামি পোস্ট দিসেন একটা কুরান-হাদিসের কোন রেফারেন্স ছাড়া!!!

শুধু পিতৃহীনকেই এতিম বলা যাবে, এই কথা কি সুস্পষ্টভাবে লেখা আছে?

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: খোজ করলেই পাবেন।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৫

খালেদ মো: সাইফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন ...+

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: পড়ার জন্য শোকরিয়া।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২০

হুপফূলফরইভার বলেছেন: এইটা আবার কোন "এটিম"?

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমার বাপ নেই। কিন্তু আমি এটিম না।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২১

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: যৌক্তিক বক্তব্য তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ। +++

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক শোকরিয়া।

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৩১

বৈকুন্ঠ বলেছেন: কতগুলা হাস্যকর পয়েন্ট লেখসেন। ৫ নম্বরটা তার মইধ্যে অন্যতম হাস্যকর।
ইসলামে আসলে মেয়েদের কোনো মর্যাদাই নাই। যেই মহিলার পেটে সন্তান ভ্রূন হিসাবে জন্ম নেয়, মহিলার শরীর থেকে খাদ্য শোষন করে বড় হয় সেই ভ্রূন, ধীরে ধীরে রূপ নেয় মানুষের এবং সবশেষে অসহ্য যন্ত্রনা সয্য করে সেই সন্তানের জন্ম দেয়, সেই মহিলাই ইসলাম ধর্ম মতে সন্তানের প্রধান অভিবাবক না। এইটা প্রমান করে যে ইসলাম একটা মানবপ্রনীত ধর্ম, সেই মানুষটা একজন পুরুষ এবং তার নাম মোহাম্মদ

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: অভিভাবক হওয়া একটি দায়িত্ব। এটা কোন সুবিধার মধ্যে পড়ে না।
মা যখন সন্তানের জন্য এতো কষ্ট করেছে তখন তাকে কিছুটা আরাম দেয়া, বিশ্রাম দেয়া শুধু ইসলামের দর্শন নয়, মানবতারও দাবী। আমরা এ রকমই করি। যখন দেখি কেহ বেশী কষ্ট করছে তখন তার দায়ীত্ব কমিয়ে দিই।
আর পুরুষটা যেহেতু ও রকম কষ্টের কিছুই করে নাই, তখন বাকী কষ্টটা তার কাধে চাপিয়ে একটি ভারসাম্য ও ইনসাফের ব্যবস্থা করা হল।
আপনি বলতে চান, ব্যাপারটা এ রকম হওয়া উচিত, বেটি তুই যখন পেটে রাখলি তখন এর দায়ীত্ব সারা জীবন তোকেই বহন করতে হবে। তুই এর জননী আর তুই-ই এর অভিভাবক। আর আমি ফুলে-ফলে মধু আহরণ করিব। যেখানে বসন্ত আছে ওখানে গান গাহিব।

দায়ীত্বতো একজনকে দিতেই হবে। যার সামর্থ আছে, ইতিপূর্বে বড় দায়ীত্ব পালন করে নাই, সে দায়ীত্ব পাবে। আর যার জন্য এটা কষ্টকর হবে তাকে দেয়া হয় না।
তা ছাড়া সন্তানকে তো বলা হয়েছে বাপের চেয়ে মা-কে বেশী গুরুত্ব দিতে।
মা সন্তানের জন্য যে কষ্ট করেছে তার স্বীকৃতি আল কুরআনে কিভাবে দেয়া হয়েছে একটু পড়ে আসুন। জীবনে অনেক কিছু তো পড়লেন।

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৪২

বৈকুন্ঠ বলেছেন: আপনে কোরান পড়েন জানি, মাদ্রাসায় পড়ছেন যেহেতু। পড়লে কি মনে হয়না যে প্রত্যেকটা বাক্য পুরুষরে উদ্দেশ্য কৈরা বলা হৈসে? এমনকি যেইখানে মেয়েদের কথা বলা আছে সেইখানেও পুরুষদের উদ্দেশ্য বলা হৈসে " তোমরা তোমাদের নারীদের এইটা বলে দাও সেইটা বলে দাও, এইটা করো এইভাবে কর..... ইত্যাদি ইত্যাদি"। সরাসরি মেয়েদের এড্রেস কৈরা তেমন কোনো কথা বলা হয়নাই। কারন মোহাম্মদ মেয়েদেরকে শুধু কাম রিপূ দমনের উদ্দেশ্যে ব্যাবহার্য বস্তু মনে করতো। সুরা নিসা মোহাম্মদের পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের একটা নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ। আর কথায় কথায় মোহাম্মদের নামের লগে দঃ পড়া একটা বলদামি ছারা আর কিসুই না। কারন আপনে যে কোনো আরবী দেশে যান, গিয়া দেখবেন অর্ধেম লোকের নামই মোহাম্মদ। আমগো মতন মোঃ অমুক বা মোঃ তমুক না। ডাক নামই মোহাম্মদ।

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমি আরবী ভাষা শিখে কুরআন পড়েছি ও বুঝেছি। অনুবাদ পড়ে বুঝার চেষ্টা করিনি। পুরুষকে এডরেস করা আরবী ভাষার একটি রীতি। যেখানে শুধু মেয়েরা আছে সেখানে শুধু মেয়েলী শব্দ ব্যবহার করে এডরেস করা হয়। আর যেখানে পুরুষ ও মেয়ে দুটোই থাকে সেখানে শুধু পুরুষ বাচক শব্দ। এটা দোষ হলে, ভাষার দোষ, ইসলামের নয়।
সরাসরি মেয়েদের এডরেস করা হয় নাই, আপনার এ কথা একটি অজ্ঞতা। আপনি না বুঝে শুনে বলেছেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫১

ডিজিটালভূত বলেছেন: আর মুহাম্মাদ ও নাম সম্পের্ক যা বলেছেন, এটা আপনার মনের হিংসা, সংকীর্ণতা ও নোংড়ামীর প্রকাশ ছাড়া আমরা কিছু পাইনি। আপনাকে কুরআনের সেই কথাই বলছি - বলে দাও! তোমাদের তোমাদের হিংসায় মরে যাও!
আপনারা মুহাম্মাদ-দের কিছু ছিড়তে পারবেন না। বিশ্ব যতদিন আছে কোটি কোটি মুহাম্মাদ ততদিন থাকবে।
আর দরুদ পড়া, এটাতো বিশ্বাসের বিষয়। যার বিশ্বাস আছে সে পড়বে। যার নেই সে পড়বে না।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৫

অলস ছেলে বলেছেন: এতিম ইসলামী পরিভাষা, কিন্তু এইটা বলে উনাদেরকে ঠেকানো যাবে না। যেইটা দরকার সেইটা নিবে, যেইটা দরকার সেইটা বাদ দিবে, এরা হচ্ছে সেই মানসিকতার। কোন ষ্ট্যান্ডার্ড থাকলে তো আর কথা ছিলো না।

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। বরং ইসলামের কথা শুনলে তো আরো বেশী বিকৃত করার পথে যাবে।

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

বৈকুন্ঠ বলেছেন: মনে করেন আপনেরে জোরে একটা থাপ্পর দিয়া কৈলাম যে আপনের গালে বসা মশাটা মারতে চাইছিলাম। এইটা যেমন থাপ্পর জায়েজ করার ল্যাংড়া যুক্তি তেমনি ল্যাংড়া যুক্তি হৈল মা মরা সন্তানদের এতিম না বলার পক্ষে আপনে যে যুক্তি দেখাইসেন সেইগুলা। অস্বীকার করতে পারবেন যে ইসলামে মেয়েদের দায়িত্ব লাঘবের নাম নিয়া তাদেরকে সন্তানের অধিকার থেইকা বন্চিত করা হয় নাই? মা এমনি একটা অর্থহীন ব্যাক্তি যে সে মারা গেলে সন্তানদের স্ট্যাটাস পরিবর্তন হয় না - এইটাইতো কৈতে চান আপনে? মানে, মা দিয়া কি হৈব? বাপই হৈল আসল, তাইনা? মা'তো মাইয়া মানুষ। মাইয়া মানুষ আবার মানুষ হৈল কবে? তাইনা? হায়রে ইসলাম, হায়রে ব্রেনওয়াশড পাবলিক

০৬ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি বলেছেন, অস্বীকার করেত পারবেন ইসলামে মেয়েদের দায়িত্ব লাঘবের নাম নিয়া তাদেরকে সন্তানের অধিকার থেইকা বন্চিত করা হয় নাই?
হ্যা, অবশ্যই আমি অস্বীকার করি। আপনি ইসলাম সম্পের্ক কোন পড়াশুনা করেন নাই। ইসলাম সম্পের্ক যা কিছু জেনেছেন, তা আপনার প্রভূ ইহুদী, খৃষ্টানদের থেকে। অখবা কোন নাস্তিকের থেকে।
ইসলাম সম্পের্ক পড়াশুনা করে তারপর কথা বলা উচিত।

যারা লম্পট তারা দেখল, মেয়েদেরকে যেমন ইচ্ছা তেমন ভোগ করার পথে বড় বাধা হল ইসলাম। তাই তারা ভাবল, ইসলাম সম্পের্ক মেয়েদের মনে ঘৃণা সৃষ্টি করেত হবে। মেয়েরা যখন ইসলাম থেকে দূরে সরে যাবে তখন তারা আমাদের সহজেই যখন তখন কাপড় খুলে দেবে।
কেননা ইসলাম ছাড়া আর কেহ মেয়েদেরকে অন্যায়ভাবে ভোগ করেত বাধা দেয় না। এ কারণে দুনিয়ার লম্পটরা ইসলাম-কে, ইসলামের নবীকে, ইসলামের কুরআন-কে দুচোখে দেখতে পারে না। তাতে ইসলামের কিছু যায় আসে না। ঐ সব লম্পটেরা হারিয়ে যায়। থেকে যায় ইসলাম।
আর বেচে থাকি চিরকাল আমরা যারা ইসলামের পক্ষে কথা বলি।

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

বৈকুন্ঠ বলেছেন: ইসলাম ধর্মমতে মানুষ হৈল আল্লাহর গোলাম। আল্লাহর ইবাদতের জন্য মানুষ বানাইসে আল্লাহ। এই মানুষই থাকতোনা দুনিয়ায় যদিনা মেয়েমানুষের গর্ভে সন্তান না জন্মাইতো। অর্থাৎ আল্লায়ও তার গোলামের সাপ্লাই ঠিক রাখনের লাইগা মাইয়া মানুষরে ব্যাবহার করে। আপনে হয়তো বলবেন পুরুষের বীর্য্যের কথা। কিন্তু নারীর অবদানটা যে আরো বেশি সেইটা অস্বীকার হয়তো আপনেও করতে পারবেন্না। অতএব নারী হৈল আল্লার সহায়ীকা। নারী ছারা আল্লায়ও অচল। আর সেই নারিরেই ৫ পয়সার মর্যাদা দেয়না ইসলাম।
আর মোহাম্মদের কথা বলেন? এইটা মোহাম্মদ না হয়া অইন্য যে কেউ হৈলেই আপনেও কৈতেন যে খাদিজার টেকার লোভে সে ১৫ বছরের ছোটো হৈয়াও বিয়া করসে... আরো অনেক্কিসুই আছে। কিন্তু আপনেরে এইসব কইয়া লাভ হৈবোনা।
আর হিংসাতো কিছুডা আছেই। ৬০ বছর বয়সেও কচি মাইয়া বিয়া করে যেই বেডা তারেতো কিছুডা হিংসা করন যায়ই

০৬ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১

ডিজিটালভূত বলেছেন: শুধু ইসলাম কেন? ইহুদী, খৃষ্টানসহ সকল ঐশী ধর্মের কথা হল, মানুষ আল্লাহর দাস।
আমি আগেই বলেছি, ইসলামে নারী-কে কতটা মর্যাদা দিয়েছে তার খবর আপনার নেই।
ইসলাম নারীকে সন্তানের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে? তাহলে কে বলল, পিতার চেয়ে মায়ের মর্যাদা তিনগুণ বেশী?
কে বলল, তোমরা পিতা-মাতার সাথে সদাচরণ করবে। তাদের একজন বা উভয়ে যদি তোমান নিকট বার্ধক্যে উপনীত হয়. তবে তাদেরকে উফ বলো না। তাদেরেক ধমক দিও না। আর তাদের সাথে সম্মান জনক কথা বলো। . .. আর বল, হে আমার প্রভূ তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাব শৈশবে তারা উভয়ে আমাদের লালন পালন করেছেন। (১৭: ২৩.২৪)
এখানে কি শুধু পুরুষের কথা বলা হয়েছে? না পিতাকে বেশী মর্যাদা দেয়া হয়েছে?
দু চোখ খোলা রেখে ইসলাম-কে জানতে চেষ্টা করুন।

ঠিকই বলেছেন। পুরুষেরা যখন দেখে এক বুড়ো লোক একটা সুন্দরী যুবতী বিয়ে করেছে, তখন অন্য লম্পটদের লোভ হয়, হিংসা যাগে।
তবুও নিজের অযোগ্যতা ও ব্যর্থতা স্বীকার করতে চায় না।
এটা তো মানুষের স্বভাব।
আমাদের নবী যা করেছেন, সে জন্য আমরা গর্ববোধ করি। শত কোটি মানুষ তার সীরাত বা জীবন চরিত পাঠ করে পরম শ্রদ্ধাভরে। আর সালাত ও সালাম পেশ করে তার শানে।
কিন্তু হিংসুকরা কিছুই করে না। যদিও কিছু করে সব ব্যর্থতার ফোল্ডারে চলে যায়।
হতাশা আর হতাশা। জমা খাতায় নেই কিছু নেই।
করুণা হয় তাদের জন্য।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:০০

রোদেলা বলেছেন: এতিম শব্দটা শুধু কাগজে ব্যবহার হলেই ভালো ।

০৬ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: হ্যা, সেটাই ভাল।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: ৪ নং পয়েন্টার জন্যে ++

০৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১১

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:১৯

বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:


আপনার লিখা পড়ে অলরেডি ভক্ত হয়ে গেছি।


খুব সুন্দর উপস্থাপনার জন্য অসংখ্য + + + + +



০৭ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাদের প্রেরণা আর উৎসাহে লিখে যাই।
ধন্যবাদ

১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:১৯

কি নাম দিব বলেছেন: ++

০৭ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব বলেছেন: এখানে অনেকেই ইসলামের ৪ বিয়ের জন্য খারাপ কথা বলে। অনেকে আবার নবীর বিয়ে নিয়ে কথা বলে।

আমি তাদেরকে বিনীত ভাবে বলতে চাই বিয়ে মানে ভোগ নয়।

এখানে অনেক কিছু বলা ব্লগারগন আপনারা নিজে কি গ্রামের সহজ-সরল, অশিক্ষিত, দরিদ্র সুন্দরী একটি মেয়েকে বিয়ে করে স্ত্রীর মর্যাদা দিতে পারবেন??????


পারবেন না, পারবেন শুধু বন্ধুত্বের নামে মেয়েদেরকে ভোগ করতে।

১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:২৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: যে কোন কিছুতে ইসলাম-কে দোষারোপ করা আজ একটা ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে।

লম্পটেরা নিজেদের চাহিদামত যখন মেয়েদের অবাধে ভোগ করতে পারে না, তখন তারা এর জন্য ইসলাম-কে অভিযুক্ত করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.