![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]
রবিউল আর নাদিরা দু জনে স্বামী স্ত্রী। দু জনেই চাকুরী করে একটি পোশাক কারখানায়।
স্বামীটার নাম রবিউল ইসলাম। সুন্দর নাম। মানে ইসলামের বসন্ত কাল। আরবীতে রবি মানে বসন্ত। যেমন আরবী মাসের দুটো নাম আছে, রবীউল আউয়াল আর রবীউল আখের। মানে, প্রথম বসন্ত আর শেষ বসন্ত।
কিন্তু মানুষ এ ধরনের নাম বিকৃত করে আদায় করে। ডাকে, রবিউল। যেমন ডাকে সামীউল, আশ্রাফুল, শহীদুল। আসলে এ ধরনের নামগুলো সংক্ষেপে ডাকতে হলে, বলা উচিত, রবি, সামী, আশ্রাফ, শহীদ।
কিন্তু এ বিকৃতি যেন আমাদের সংস্কৃতি বনে গেছে।
আমার কাছে আসল দু জনই। বলল, আমাদের মধ্যে একটি সমস্যা হয়েছে। এর সমাধানের জন্য আপনার কাছে এসেছি। গিয়েছিলাম মসজিদের ইমাম সাবের কাছে। ইমাম সাহেব কোন সমাধান না দিয়ে আপনার কাছে পাঠিয়েছেন।
না পাঠিয়ে উপায় কী? মানুষ এক সময় তাদের ছোট-খাট সমস্যার সমাধানের জন্য ইমাম সাহেবদের কাছে যেতেন। তাদের দু:খ-বেদনা, স্বপ্ন-আশা, সংকট-সমস্যার কথাগুলো তাদের কাছে বলতেন। তাদের সব সময় হাতের কাছে পাওয়া যায় বলেই। আর বিনা পয়সায় আনলিমিটেড সার্ভিস পাওয়া যায় তাদের থেকেই।
তারা তাদের বিদ্যা-বুদ্ধি অনুযায়ী ইসলাম সম্মত সমাধান দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভয় পান। দুষ্টলোকেরা কিনা বলবে, হুজুর ফতোয়া দিয়েছে। সাথে সাথে পুলিশ আসবে। সাংবাদিক আসবে। মিসকীন হুজুরকে ধরে নিয়ে যাবে থানায়, হাজতে, জেলে।
এ কারণে অনেক আলেম মানুষের প্রশ্নের উত্তর দেয়া ছেড়ে দিয়েছেন। অনেকে আবার এড়িয়ে যান।
আমি তাদের বলেছি, আপনারা প্রশ্নের উত্তর দেবেন অবশ্যই। আর বলবেন, আমি এটা কোন ফতোয়া দেয়নি। কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি মাত্র।
প্রশ্নের উত্তর তো হুজুরদের দিতেই হবে। কারণ, ইসলামের রাসূল বলে গেছেন, যদি প্রশ্ন করা, আর জানা থাকা সত্বেও উত্তর না দেয়, তাহলে কেয়ামতের দিন মুখে আগুনের লেগাম পরানো হবে।
হয়ত প্রশ্ন শুনে ইমাম সাহেব উত্তর দিতে ভয় করেছেন। আর ফিরিয়েও দিতে পারছেন না। তাই আমার কাছে পাঠিয়েছেন।
নাদিরা বলল, আমরা দুজনে চাকুরী করি। দু জনের বেতন এক রকমই।
আমার স্বামীর দাবী হল, ঘর ভাড়া আর সংসারের খাওয়া-দাওয়ার যত খরচ আছে তা আমরা দুজনে সমান ভাগে বহন করব।
কিন্তু আমি বলেছি, না, তা হবে না। আমি যেহেতু মেয়ে মানুষ, তাই তিন ভাগের এক ভাগ খরচ বহন করব। আর বাকী দু ভাগ তুমি বহন করবে। কিন্তু সে এতে রাজী নয়। তাই আমি বললাম, বিষয়টির ফয়সালার জন্য হুজুরের কাছে যাবো। এখন আপনি আমাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন।
আমি বললাম, সংসার, ঘর ভাড়া ও আপনাদের দুজনের যাবতীয় খরচ আপনার এ স্বামীই বহন করবে। সংসারের কোন খরচের দায়িত্ব আপনার নয়। সংসারের খরচ ছাড়াও আপনার যা কিছু প্রয়োজন, তা-ও সে বহন করতে বাধ্য। আপনি আপনার উপার্জনের টাকা পয়সা আপনি নিজের ইচ্ছা মত খরচ করবেন। যেভাবে যেখানে মনে চায়, সেভাবে। আমার মতে, এটাই হল ইসলামের ফয়সালা।
এ কথা শুনে রবিউল বলল, তাহলে সে টাকা পয়সা কী করবে, যদি সংসারে কোর খরচ না করে?
আমি বললাম, তার বাপকে দেবে, মাকে দেবে, ভাই-বোনকে দেবে, আলতা, কাজল, লিপিষ্টিক, স্নো, পাউডার কেনবে। আর যদি আপনাকে কোন দান-ছদকা করে, সন্তুষ্ট হয়ে কিছু দেয়, তাহলে আপনি তা খেতে পারবেন। সে তার টাকা কোথায় খরচ করবে, সে ব্যাপারে আপনার কোন মাধা ব্যথা থাকা উচিত নয়।
রবিউল বলল, তাহলে সে চাকুরী করবে ক্যান?
আমি বললাম, কেন সে করবে না? ইসলাম নারী পুরুষ উভয়কে উপার্জন করার অধিকার দিয়েছে। তাই তার অধিকার থেকে তাকে বঞ্চিত করা যাবে না।
নাদিরা বলল, আমি তো ওকে বলেছি, আমার কামাই সংসারেই খরচ করবো। তোমাকে আমি হেল্প করবো। আমি তো জানি, তোমার মা-বাবা আছে তাদের খরচ দিতে হয়। তোমার ছোট ভাই বোন আছে, তাদের পড়াশোনা চালাতে হয়।
কিন্তু তুমি আমারটা চাপাচাপি কইরা খাইতে চাও ক্যান? হালাল কইরা খাইতে পারো না?
১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: খবরটি পড়লাম। বুঝলাম, মেয়েরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হলে একা থাকতে চায়। আমার মনে হয়, এটা আমাদের মুসলিম সমাজের সমস্যা নয়। অন্যদের সমস্যা। ইসলামে বিশ্বাসী একজন নারী যতই ধনী হোক, সে পরিবার নিয়েই থাকবে। এটা যেমন ইতিহাসের বাস্তবতা, তেমনি আজও বর্তমান। অমুসলিম সমাজে নারীদের অধিকার দেয়া হয় না বলে, তারা পুরুষের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে উঠে।
২| ১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪১
দূর্যোধনের হাত বলেছেন: স্নো পাউডার কেন ???? সাইজা গুইজা পরপুরুষের সাম্নে যাওন না ইসলামে হারাম ???
১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: না, নিজ পুরুষের কাছে যাওয়ার জন্য এগুলো দরকার পড়ে।
৩| ১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++
বড় কথা হল স্বামী তার স্ত্রীর ভরণ পোষন বহন করবে ।
এটা হল প্রথম কথা আর স্ত্রীর যা ইনকাম করবে তাতে স্বামীর কোন হকই নাই । স্ত্রী তার ইনকাম সত কর্মে ও ভাল কাজে ব্যয় করবে কিংবা নিজের প্রয়োজনে খরচ করবে ।
সুতরাং এক তৃতীয়াংশের কথা কোথাও লেখা নাই । যদি স্ত্রী স্বামীকে ভালবেসে সহায়তা করে তাহলে তো সমস্যা নাই ।
১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: এক তৃতীয়াংশের কথা কোথাও নেই। এটা নাদিরার বক্তব্য। তারই ইজতিহাদ।
৪| ১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭
সিউল রায়হান বলেছেন: চমৎকার করে মাদ্রাসা'র শিক্ষা চাপানোর চেষ্টায় জুতা সহকারে মাইনাস
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
ডিজিটালভূত বলেছেন: হতাশ হয়ে পড়লেন? আপনি কি স্ত্রীর কামাই খেতে চান?
স্ত্রীর উপার্জনে আপনার কোন অধিকার নেই। আপনার উপার্জনে স্ত্রীর অধিকার আছে। কারণ, তাদের অধিকার পুরুষের চেয়ে বেশী।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: হে হে হে ... সাধে কি কয় পুরুষ মানুষ দুই প্রকার- জীবিত ও বিবাহিত
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: সুন্দর কথা তো। পুরুষ দু প্রকার জীবিত ও বিবাহিত।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
ভালবাসা চাই বলেছেন:
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১০
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
কাব্য বলেছেন: ভালোই !!
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
ওবায়েদ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটা পড়ে
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: সিউল রায়হান বলেছেন: চমৎকার করে মাদ্রাসা'র শিক্ষা চাপানোর চেষ্টায় জুতা সহকারে মাইনাস
সিউল সাহেব আপনি যদি ভিন্ন ধর্মালম্বী কিংবা নাস্তিক হন তবুও এই সাধারণ ব্যাপার নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করবেন না ।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩
রহস্য বলেছেন: ভালো পোস্ট।প্লাস।
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭
রাজীব বলেছেন: স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: হে হে হে ... সাধে কি কয় পুরুষ মানুষ দুই প্রকার- জীবিত ও বিবাহিত ;
ভাই ব্যাপারটি নিয়ে কয়েকদিন ধরে আমিও ভাবছি। একজন আপনাকে জুতা সহকারে মাইনাস দিয়েছেন। তাকে বিনিত ভাবে বলতে চাই, আমাদের দেশের আইনও কিন্তু একই কথা বলে। স্ত্রীর ও সন্তানদের ভরন-পোষনের দায়িত্ব স্বামীর।
বড়ই চিন্তায় আছি। আমি কি জীবিত না বিবাহিত?????
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০
ডিজিটালভূত বলেছেন: যিনি জুতা সহকারে মাইনাস দিয়েছেন তিনি মনে করেছেন, একাধিক জোড়া জুতো শুধু উনার আছে। অন্যদের নেই। কিন্তু আমার সচল জুতার সংখ্যাই হল চৌদ্দ।
তিনি মনে করেছেন, এটি এককভাবে মাদরাসার আইন। আপনি তার ভুল ভেংগে দিয়েছেন। আরেক বার ধন্যবাদ।
১২| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: আমি বললাম, সংসার, ঘর ভাড়া ও আপনাদের দুজনের যাবতীয় খরচ আপনার এ স্বামীই বহন করবে। সংসারের কোন খরচের দায়িত্ব আপনার নয়। সংসারের খরচ ছাড়াও আপনার যা কিছু প্রয়োজন, তা-ও সে বহন করতে বাধ্য। আপনি আপনার উপার্জনের টাকা পয়সা আপনি নিজের ইচ্ছা মত খরচ করবেন। যেভাবে যেখানে মনে চায়, সেভাবে। আমার মতে, এটাই হল ইসলামের ফয়সালা।
সেটা নয় হয় বুঝলাম, কিন্তু এতে করে অর্থাৎ স্ত্রীর আয় যদি পরিবারের কোন কাজে না লাগে তাহলে পরিবার তথা সমাজের কি উপকার হয়? এরকম ক্ষেত্রে স্ত্রীর আয় হতে সামাজিক অম্থিরতা, বেকারত্ব নিরসনে সমাজ কি উপেযাগ পায়?
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: স্ত্রীর আয় পরিবারের কাজে লাগবে না কেন? তবে সেটা তার ইচ্ছানুযায়ী হবে। তার খরচ করার স্বাধীনতা থাকবে। এ ক্ষেত্রে সে স্বামীর কাছে কোন জওয়াব দিতে বাধ্য নয়।
তবে নারীদের চাকুরীতে যোগদান দেশের বেকারত্ব সমস্যার সমাধানে কতটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
আর সামাজিক অস্থিরতা যে কমছে, তা কেহ বলতে পারবে না। বরং বাড়ছে বলেই মনে হয়।
১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
জাতি জানতে চায় বলেছেন: মনে হয় আরো কিছু বিষয় হিসেবে নেওন দরকার আছিলো! যেমন স্ত্রী স্বামীর অনুমতিতে চাকরী করছে কি না! অনুমতি ছাড়া করলে দুজনেরই সমান খরচ দেয়া উচিত! আর অনুমতি নিয়ে করলে, খরচের ভার স্বামীর উপরই বর্তাবে!
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: সব স্ত্রীরাই স্বামীর সম্মতি নিয়ে চাকুরী করে। যেমন স্ত্রীদের সম্মতিতে চাকুরী করে স্বামীরা। আমি এটা মেনে নিয়েই কথাগুলো বলেছি। যদি স্ত্রী জোর করে চাকুরী করে, তাহলে সেখানে ভিন্ন ফতোয়া।
১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: একটা মেয়ের বিয়ে হওয়া মানে ও পূর্ণাংগ ভাবে একটি সংসার ছেড়ে অন্য সংসারে প্রবেশ করা। তো ওর আয়ের টাকা ওর বাবা মাকে দিবে কেন ? ও এখন যে সংসারে আছে সে সংসারে ব্যয় করবে। এটাই নিয়ম।
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: ওর যেমন উপার্জন করার স্বাধীনতা আছে, তেমনি তার খরচ করার স্বাধীনতাও আছে। আর আছে বলেই সে মা-বাবা, ভাই-বোন ও অন্যান্য আত্নীয়-স্বজনকে দিতে পারে।
আপনি বলেছেন : একটা মেয়ের বিয়ে হওয়া মানে ও পূর্ণাংগভাবে একটি সংসার ছেড়ে অন্য সংসারে প্রবেশ করা।
কথার সাথে একমত হতে পারলাম না। যদি তাই হত, তাহলে সে পিতা, মাতা, ভাই, বোনদের থেকে উত্তরাধিকার পেত না।
১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
স্টাডি-ইটিই বলেছেন: দলিল ছাড়া নিজের মতামত ইসলামের নামে চালিয়ে দেয়ার জন্যে মাইনাস।
১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: বলতে পারতেন, দলীল ছাড়া ইসলামের মতামত তুলে ধরার জন্য মাইনাস। আমার নিজের মতামত দেইনি।
তাহলে আমাকে বলতে হবে, না, স্ত্রীও উপার্জন করবে ও সংসারে খরচ করতে বাধ্য।
১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন:
১. নাদিরা চাকুরি করছে কি রবিউলের অনুমতি নিয়ে? (জানবার জন্যে কৌতুহল হলো)
২. নাদিরা কি পর্দা করে?
৩. যে পরিবেশে নাদিরা চাকরী করে সেইখানে কি পর্দা ঠিক মতো রক্ষা করা হয়?
৪. রবিউলের দায় সংসার আর নাদিরার সব চাহিদা মেটানো, ঠিক আছে, তাইলে নাদিরার চাকরি করাটা কি আসলে দরকার আছে?
৫. তার শখ করে চাকরি করার চাইতে ঐ চাকরীটা বেঁচে থাকার এবং সংসার চালাবার জন্যে জন্যে দরকার এমন কাউকে দেওয়াই কি ইসলামি মতে যুক্তুযুক্ত না?
৬.যেখানে দেশে বেকার সমস্যা এত বেশি, সেখানে নাদিরার শখের চাকরির গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু।
৭. আপনি যে মত দিয়েছেন, সেটা কুরআন আর হাদিসের কোন কোন আয়াতের/ছত্রের আলোকে? একটু উল্লেখ করেন দয়া করে।
১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: ১. হ্যা, অনুমতি নিয়ে।
২. আমার মনে হয়েছে, করে।
৩. জানি না। আর সিদ্ধান্ত দেয়ার জন্য ওটা জানার দরকার ছিল না।
৪. জিজ্ঞেস করিনি।
৫. হ্যা, যুক্তিযুক্ত। তবে এটা প্রশ্নের বিষয় ছিল না।
৬. এটা আমি জানতে চাইনি।
৭. ৪:৩২, ৪: ৩৪ আরো অনেক আয়াত ও অসংখ হাদীস আছে।
১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
আশীষ কুমার বলেছেন: লেখাটা ভালো।
১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:১০
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: তারমানে আপনি কিছু না হিসেব কৈরাই ফাল দিয়া একটা মত দিছেন।
১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:২৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: মতামত ভুল হলে, বলে দিন, সঠিক মতটা কি হতে পারে?
১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৩১
শেলী বলেছেন: এবং তাদের(স্ত্রী দের ) অধিকার আছে যেমন আছে তাদের স্বামীদের অধিকার তাদের উপর যথার্থ কারনে আর পুরুষের এক ডিগ্রী বেশী ( দায়িত্ব) রয়েছে।Al-Baqarah 2:228
১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: সঠিক কথা। ধন্যবাদ
২০| ১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৫
স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: আপনার সমাধানটা আংশিক সত্য। কিছু লোক বিশেষত জামাতিরা ইসলামকে অতি উদার দেখানোর জন্য এমন আংশিক সত্য উত্তর দিয়ে থাকে। আপনি যে উত্তরটা দিয়েছেন তা সমাজের যাকে আমরা প্রগতিশীল(!) বলে থাকি তাদের সন্তুষ্ট করবে। ইমাম সাহেব উত্তরটা দিতে পারেননি কারন এটা অনেককে খুশী করবে না।
এধরনের প্রশ্নে কিছুটা আকল ব্যবহার করে, প্রশ্নে যেটুকু জানতে চাওয়া হয়েছে তার চেয়ে বেশি কিছু বলতে হয়। একজন বিখ্যাত ইমামের ঘটনা আপনি জানেন নিশ্চয়। ঘটনাটা মোটামুটি এরকম। খলীফা তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন পুরুষ মানুষ কয়টা বিয়ে করতে পারে। উনি জবাব দিলেন চারটা। খলীফা তখন তার স্ত্রীকে বললেন শুনলেতো। ইমাম বুঝতে পারলেন আসল ঘটনা কী। তখন তিনি খলীফাকে জানালেন একের অধিক স্ত্রী রাখার ক্ষেত্রে বিধানের কঠোরতা গুলো। এরপর খলীফা নতুন বিয়ের পরিকল্পনা বাদ দেন।
নাদিরার আয়ে রবিউলের অধিকার নাই সত্য। নাদিরা যেভাবে খুশী খরচ করতে পারে সেটাও সত্যি। এটুকু আপনি ঠিকই বলেছেন। পরের যেটুকু চেপে গিয়েছেন তা হলো, ইসলামে পরিপূর্ণ দায়িত্ব স্বামীর উপর কেন দিয়েছে? দায়িত্বের সাথে কিছু অধিকারও ইসলাম দেয়। যেমন, রবিউলকে অসন্তুষ্ট করে নাদিরা কাজ করতে পারে কি না? যদি রবিউল বলে নাদিরা খুশী মনে চাকরি ছেড়ে দিতে রাজি আছে কি না? ইসলাম রবিউলকে নাদিরার উপার্জনে ভাগ বসাবার অধিকার দেয়নি, কিন্তু এসব অধিকার ঠিকই দিয়েছে। তাই সমাধানটা করতে হবে তাদেরকেই। কিভাবে সমাধান করলে দুজনেই সন্তুষ্ট থাকবে সেটাই খোজার বিষয়।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৫৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: যে বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়, শুধু সে টুকুর উত্তর দেয়া আমি পছন্দ করি। অন্য বিষয় খোচাখুচি করা ঠিক নয়। এটাও ইসলামের একটি আদর্শ।
আপনি নিজের সুবিধার জন্য স্ত্রী দিয়ে চাকুরী করাবেন। আর চাকুরীর টাকাটা নিজের কাজে নেবেন. এ তো এক দাস প্রথা।
রবিউল তাকে চাকুরী করতে সম্মত দিয়েছে, এটা স্পষ্ট। এখন সে প্রত্যাশিত সুবিধা না পাওয়ার কারণে বলেছে, তা হলে নাদিরা চাকুরী করবে ক্যান?
এ সকল সুবিধাবাদী পুরুষের সুবিধার জন্যই কি ইসলামের আগমন?
২১| ১২ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৪
স্টাডি-ইটিই বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দেবার জন্যে প্লাস। যেখানে আমার ভিন্নমত ছিল
রবিউল বলল, তাহলে সে চাকুরী করবে ক্যান?
আমি বললাম, কেন সে করবে না? ইসলাম নারী পুরুষ উভয়কে উপার্জন করার অধিকার দিয়েছে। তাই তার অধিকার থেকে তাকে বঞ্চিত করা যাবে না।
Both spouses must refer to the sharee’ah concerning all matters in their lives. Whatever is the ruling of sharee’ah is what they must apply and follow. This is the way that leads to happiness and ease in this world and in the Hereafter, as Allaah says (interpretation of the meaning):
“(And) if you differ in anything amongst yourselves, refer it to Allaah and His Messenger, if you believe in Allaah and in the Last Day. That is better and more suitable for final determination”
[al-Nisa’ 4:59]
With regard to women working and going out of the home, we say:
1 – The basic principle is that women should stay in their houses. This is indicated by the verse in which Allaah says (interpretation of the meaning):
“And stay in your houses, and do not display yourselves like that of the times of ignorance”
[al-Ahzaab 33:33]
Although this was addressed to the wives of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), all believing women should follow them in that. It was addressed to the wives of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) because of their honoured status and because they are the example for the believing women.
This is also indicated by the words of the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him): “Woman is ‘awrah, and when she goes out the Shaytaan gets his hopes up. She is never closer to Allaah than when she is in the innermost part of her house.” (Narrated by Ibn Hibbaan and Ibn Khuzaymah; classed as saheeh by al-Albaani in al-Silsilah al-Saheehah, no. 2688.
And the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said concerning women praying in the mosques: “Their houses are better for them.” (Narrated by Abu Dawood, 567’ classed as saheeh by al-Albaani in Saheeh Abi Dawood).
2 – It is permissible for a woman to work or study so long as a number of conditions are met:
- That this work is suited to the nature and aptitude of women, such as medicine, nursing, teaching, tailoring and so on.
- The work should be in a place that is for women only, with no mixing between the sexes. It is not permissible for a woman to study or work in a mixed school.
- The woman should wear proper Islamic hijaab at work.
- Her work should not lead to her travelling without a mahram.
- Her going out to work should not involve her committing any sin, such as being alone with the driver, or wearing perfume where non-mahram men will be able to smell it.
- That should not lead to her neglecting her duties of looking after the house or taking care of her husband and children.
3 – What you have mentioned about your being able and willing to work, teach or study is something good. Perhaps that will help you to serve Allaah, such as teaching Muslim girls in your house or in the Islamic center – subject to the conditions mentioned above – or doing something that will benefit you and your family, such as sewing and the like, which will be a means of stopping boredom.
Ask Allaah to bless you with righteous offspring, because in raising these children a woman will fill her time and will not feel bored, and she will be rewarded for all of that, praise be to Allaah.
Remember that it is obligatory to obey your husband unless he tells you to do something sinful. So if a husband tells his wife not to go out to work or to study, she has to obey him, and this will lead to her happiness and salvation. According to a hadeeth narrated by Ibn Hibbaan in his Saheeh, “If a woman prays her five daily prayers, fasts her month (of Ramadaan), guards her chastity and obeys her husband, it will be said to her: ‘Enter Paradise from whichever of its gates you wish.’” (Classed as saheeh by al-Albaani in Saheeh al-Jaami’, no. 661).
But the husband should not exploit this right to hurt his wife’s feelings or ignore her opinion or go against her wishes. Rather he has to fear Allaah and try to consult with his wife and discuss with her, and explain the shar’i ruling to her, and give her permissible alternatives that will make her happy, develop her potential and achieve some of what she wants.
http://www.islam-qa.com/en/ref/22397/she want to work
আন্ডারলাইন যে ব্যাপারগুল আপনি খেয়াল করেননি যে রবি বলেছে যদি সংসারে সে খরচই না করে তাহলে তার চাকুরির দরকার নেই। অর্থাৎ সংসারে ভাল থাকার লক্ষ্যে রবির তার স্ত্রীর চাকুরিতে আপত্তি নেই। এ খরচটি না করে স্ত্রী রবির অনুভুতিকে আঘাত করেছে। স্ত্রীর যেমন অধীকার আছে তার "সম্পদ" (বেতন নয়) নিজের ইচ্ছেমত ব্যয় করা। তেমনি রবির অধীকার আছে স্ত্রীকে চাকুরিতে যেতে না দেয়া। রবি তার অধীকার ব্যাবহার করে স্ত্রীর অনুভুতিকে আঘাত করা যেমন উচিত নয়। তেমনি স্ত্রীরও সমমনা হোয়া উচিত। অন্যথায় ইসলামী শরিয়া মোতাবেক রবি তার স্ত্রীকে চাকুরি করতে না দেবার অধীকার রাখেন।
৪ঃ৩২ এর দলিল ভুলভাবে উপস্থাপন করলেন। ৩৪ এ দেখেন এখানে সম্পদ বলতে যে শব্দ ব্যাবহার করা হয়েছে সেটি ৩২ এ করা হয়েছে কিনা। আয়াতগুল আরেকটু পর্যবেক্ষন করুন। পার্থক্য পেয়ে যাবেন আশা করি। না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ হলে তাতে স্ত্রীর অধীকার থাকে কি করে। অর্জন বলতে তাহলে কি অন্য কিছু?
যে কোন মতামত দেবার আগে ইসলামের স্পিরিট এবং দলিল ও শাখা দলিল সমুহের প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত।
আরো পড়ুন
Click This Link target='_blank' >Man and His Career Wife’s Salary?
লাস্ট লাইন উপরের লিঙ্ক থেকে
it’s the husband’s right to take part of the salary of his working wife, and spend it on the family. This will be a compensation for his rights, which the wife will be unable to fulfil because of work.”
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:১১
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন তা আমি পরিস্কার বুঝতে পারছি না। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন, স্বামীর অনুমতি ব্যতীত স্ত্রী উপার্জন করতে পারবে না, করলে স্বামীকে দিয়ে দিতে হবে?
আমি বলব, এটা একটি মত। হয়ত একজন বা একাধিক বিশেষজ্ঞের মত। আমি এ মত-কে সমর্থন করি না। কারণ, এর স্বপক্ষে কুরআন ও সুন্নাহর দলীল নেই।
কুরআনে স্পষ্ট যে কথা বলা আছে, তাহল : পুরুষ যা উপার্জন করবে তা পুরুষের। নারী যা উপার্জন করবে তা নারীর। ওখানেই বলা হয়েছে, পুরুষকে আলাদা মর্যাদা দেয়া হয়েছে, কারণ সে সম্পদ থেকে (স্ত্রী সন্তানদের জন্য) খরচ করে।
এখানে পুরুষের দায়িত্বে বিষয়টি স্পষ্টভাবে এসে গেছে।
অন্য আয়াত ও হাদীসে বলা হয়েছে, পুরুষের সম্পদে স্ত্রীর অধিকার আছে। আছে বলেই তো সে স্বামীর অনুমতি ব্যতীত তার সম্পদ খরচ করতে পারে। যা স্ত্রীর সম্পদে স্বামী পারে না।
আপনি ইসলামকা সাইটে লিংক দিয়েছেন। ভাল কথা। ওটা আমার একটি প্রিয় সাইট। ওখানের মতামতগুলো আমার পছন্দ। কিন্তু আমি অন্ধের মত তা গ্রহণ করি না। যদি দেখি কুরআন বা সহীহ হাদীসের সাথে স্পষ্টভাবে মিলে না, ত্যাগ করি।
স্ত্রী-কে চাকুরী করা থেকে বিরত রাখার অধিকার স্বামী হয়ত রাখে। কিন্তু এটা যদি পরিবারের কল্যাণের জন্য হয়, ভাল কথা। আর যদি এ কারণে হয়, স্ত্রী স্বামীকে তার বেতন দেবে না, তাহলে কেমন হয়? এটা কি একটা সুবিধাবাদি মানসিকতা নয়? স্ত্রী আপনাকে টাকা দিলে তার চাকুরী করাতে সংসারে কোন অসুবিধা হয় না। আর টাকা না দিলে অনেক অসুবিধা।
আসলে পুরুষরা শুরু থেকেই ইসলাম-কে নিজের সুবিধায় ব্যবহারের চেষ্টা করেছে।
২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৫৭
অগ্নিলা বলেছেন: স্বামী কি আসলেও স্ত্রী'র চাকুরি করার অনুমতি দেবার অধিকার রাখে?
ঝগড়া করার জন্য বলি নি, জানার জন্য বলছি।
আমি এই পর্যন্ত যতটুকু পড়াশোনা করছি তা আমার বাবা-মা করিয়েছেন। আমাকে যদি তারা এতখানি যোগ্য করে থাকেন তাহলে আমার রোজগার করা না করার সিদ্ধন্ত কেন আমার স্বামী নিবেন?
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:১৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: স্বামীর অনুমতির বিষয়টা আমার জানা নেই। আপনার আগের কমেন্টের উত্তরটা পড়ে দেখবেন। তবে স্বামী স্ত্রীর যে কোন সিদ্ধান্ত পারস্পারিক বোঝা-পড়া ও সম্মতিতে হওয়া উচিত। যদি কোন বিষয় তাদের মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করে তবে তা পরিহার করা কর্তব্য।
স্বামীর চেয়ে পিতা-মাতার অধিকার ও কর্তৃত্ব অনেক বেশী।
২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:০০
অগ্নিলা বলেছেন: আরেকটা কথা, আমার যাবতীয় খরচ না হয় তিনি বহন করলেন, কিন্তু আমার পিতা মাতা'র খরচ বহন করা কি আমার দায়িত্বের মধ্যে পরে না? সেটা যদি স্বামী আটকে দেয় তবে সেটা কোন হিসাব হল?
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৩
ডিজিটালভূত বলেছেন: সন্তান হিসাবে মাতা-পিতার প্রতি আপনার দায়িত্ব পালনে স্বামী কোন বাধা দিতে পারে না।
আপনার নিজের সম্পদ আপনার মাতা-পিতার জন্য খরচ করবেন। এটা আপনার দায়িত্বও। স্বামী এটাকে আটকে দিতে পারে না।
২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:১৭
বিডি আইডল বলেছেন: এইজন্যই আমি আমার বৌয়ের একাউন্টের নাম্বার ও পাসওয়ার্ড কিছুই জানি না
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: আমার মতে আপনি একজন সুপুরুষ। এ জন্য ভাবী নিশ্চয় আপনাকে অনেক পছন্দ করে।
২৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৩৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: আপনার লেখাটা ভাল লেগেছে। কেউ কেউ ভিন্ন কিছু যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করছে। প্রসংগত আমি যা জানি..
১. চাকরি করবে কি করবে না সেটা মেয়ের ইচ্ছাধীন, তবে অবশ্যই স্বামীর অনুমতি নিতে হবে। স্বামী চাকরীর জন্য জোরাজুরি করতে পারবে না। আবার সামগ্রীক বিবেচনায় স্বামী অনুমতি না দিলে মেয়ে চাকরী করতে পারবে না। (এসব বিষয় বিয়ের আগেই ঠিক করে নেয়া উচিত)
২. স্ত্রী চাকরি করলে স্বামী মোটেই সেই অর্থের উপর কোন হস্তক্ষেপ করতে পারে না। স্ত্রী স্বেচ্ছায় যতটুকু দেয় তবেই তা নিতে পারবে গিফ্ট হিসাবে।
আপনার মতামত সঠিক ছিল বলেই মনে করি।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪৬
বিডি আইডল বলেছেন: বুয়েটের এক জনপ্রিয় শিক্ষক একবার এক ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় বলছিলেন একজন পুরুষ যদি ১ টি রুটি কেনার মত উপার্জন করে তবে সে রুটির ড্রিস্টিবিউশন হবে: সন্তান, স্ত্রী এবং এরপর সে
অন্যদিকে একজন মহিলা যদি ১ টি রুটি উপার্জন করে এটা সে নিজে খাবে বা অন্য বাসার কাউকে খাওয়াবে না স্বামী-সন্তান কাউকে খাওয়াবে...ইটস হার চয়েজ...
আপনার মতামতে বোধকরি সে বিষয়টিই উঠে এসেছে
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৫
মাহমুদ রহমান বলেছেন: বিডি আইডল বলেছেন: বুয়েটের এক জনপ্রিয় শিক্ষক একবার এক ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় বলছিলেন একজন পুরুষ যদি ১ টি রুটি কেনার মত উপার্জন করে তবে সে রুটির ড্রিস্টিবিউশন হবে: সন্তান, স্ত্রী এবং এরপর সে
অন্যদিকে একজন মহিলা যদি ১ টি রুটি উপার্জন করে এটা সে নিজে খাবে বা অন্য বাসার কাউকে খাওয়াবে না স্বামী-সন্তান কাউকে খাওয়াবে...ইটস হার চয়েজ...
আপনার মতামতে বোধকরি সে বিষয়টিই উঠে এসেছে।
ভাল আলাপচারিতা..
এইজন্যই, পুরুষদের দায়িত্ব বেশি আর মেয়েদের স্বাধীনতা বেশি।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: এইজন্যই, পুরুষদের দায়িত্ব বেশি আর মেয়েদের স্বাধীনতা বেশি।
খুব ভাল লাগল।
২৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:০৮
পানকৌড়ি বলেছেন: আহারে ভাবছিলাম চাকরীজীবি বিয়া কইরা বৌয়ের কামাই খামু...................তা আর হইলো না । আন্নেরে মাইনাচ ।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১২
ডিজিটালভূত বলেছেন: সুবিধা হারাইলেন, তাই মাইনাস?
ধন্যবাদ।
২৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৯
স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: আপনে আমার কথা সচেতনভাবে এড়িয়েছেন।
"আপনি নিজের সুবিধার জন্য স্ত্রী দিয়ে চাকুরী করাবেন। আর চাকুরীর টাকাটা নিজের কাজে নেবেন. এ তো এক দাস প্রথা।"
আমার কথার অর্থ এটা নয়। আমি কখনোই আমার স্ত্রীকে উপার্জন বা চাকরি করতে বাধ্য করতে পারি না। তার সব খরচ আমাকে বহন করতে হবে সেটাই ইসলামের নিয়ম। কিন্তু আমি আমার স্ত্রীকে চাকরি করতে না করতে পারি (যে কোন সময়) এবং আমি না করলে সেটা তাকে মানতে হবে। এইটাও ইসলামের নিয়ম।
দুইটার কোনটাকেই এক্সট্রিমে চিন্তা করার কিছু নাই। এভাবেই চেক এন্ড ব্যালেন্স হয়। এইটা শুধু আল্লাহর নিয়ম না, দুনিয়ারও নিয়ম। ইসলামে কাউকেই ব্ল্যান্ক চেক দেয় নাই, ইসলাম প্রচন্ড ফেয়ার একটা ধর্ম।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি আপনার স্ত্রীকে চাকুরী করতে নিষেধ করতে পারেন। চাকুরী ছাড়তে বাধ্য করতে পারেন। তবে সেটা ইসলামি কি না, আমি জোর দিয়ে বলতে পারব না।
আমি বলতে চেয়েছি, স্ত্রী সংসারে তার উপার্জন ব্যয় করলে তাকে চাকুরী করতে দেয়া যাবে, কিন্তু তার ইচ্ছামত অন্য খাতে ব্যয় করলে তাকে চাকুরী করতে বারণ করা হবে, এ মানসিকতা ইসলামী নয়।
৩০| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২৫
স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: রবিউল যদি নাদিরাকে বলে তুমি চাকরি করে সংসারে টাকা না দিলে তোমার প্রয়োজনীয় খরচ আমি দেব না অথবা তাকে জোর করে চাকরি করায় অথবা এ কারনে দূর্ব্যাবহার করে, সেটার অধিকার ইসলাম মতে রবিউলের নাই। কিন্তু রবিউল যদি বলে তুমি আর চাকরি করতে পারবে না, সেইটা না মানার অধিকারও নাদিরার নাই। অতএব দুজনকে মাঝামাঝি কোথাও সমাধানে আসতে হবে।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: সহমত।
তবে রবিউল আগে চাকুরী করায় সম্মতি দিল, পরে সে কি কারণে সম্মতি প্রত্যাহার করে নিল, বিষয়টি বিবেচনায় আনা সঠিক হবে।
৩১| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৪৮
ঊষালগ্ন হুতাশন বলেছেন: সিউল রায়হান বলেছেন: চমৎকার করে মাদ্রাসা'র শিক্ষা চাপানোর চেষ্টায় জুতা সহকারে মাইনাস /
১৩ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
ডিজিটালভূত বলেছেন: নিজের তহবীল থেকে কিছু বলুন!
৩২| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
স্বল্পজ্ঞানী বলেছেন: এটা কেমন কথা!! অধিকার যদি সমান হয় তাহলে তো বউ এরও খরচের অর্ধেক বহন করতে হবে। ইসলাম কি এখানে নারীকে বেশি অধিকার দিয়ে ফেলল না!!
১৩ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: ইসলাম দিলে আমাদের কী করার থাকে?
তারপরও তো কত বদনাম ইসলামের।
৩৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নাজনীন১ বলেছেন: সিউল রায়হানকে তো বিভিন্ন সময়ে বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য করতে দেখেছি, আজকে এখানে সে কি কমেন্ট করলো??
@ স্বল্পজ্ঞানী, নারীদের পরিবারে আর্থিক দায়িত্ব থেকে মুক্তি দেবার বিনিময়ে সম্পত্তির উত্ত্রাধিকারের ক্ষেত্রে মোটাদাগে পুরুষের তুলনায় অর্ধেক মালিকানা দেয়া হয়েছে। অতএব, ব্যাপারটা ব্যালেন্সড্।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: নারীদের পরিবারে আর্থিক দায়িত্ব থেকে মুক্তি দেবার বিনিময়ে সম্পত্তির উত্ত্রাধিকারের ক্ষেত্রে মোটাদাগে পুরুষের তুলনায় অর্ধেক মালিকানা দেয়া হয়েছে। অতএব, ব্যাপারটা ব্যালেন্সড্।
হ্যা, ব্যাপারটা ঠিক তাই।
৩৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
স্টাডি-ইটিই বলেছেন: ভুত ভাই।
**মুসলমানদের মাঝে কোন বিষয় নিয়ে মতভেদ দাড়ালে উলিল আমর এর আনুগত্য করা ফরয। কারন তারা আইনজ্ঞ। আর বিচারকের অনুপস্থিতিতে আইনজ্ঞের মতামত সাধারন মানুষের মতামতের থেকে অগ্রাধিকার ইসলাম দাবী করে। ইসলামী শরিয়াতের অনুপস্থিতিতে আমি যেসব সাইট আপনাকে দিলাম। তাদের মতামত উলিল আমরের পর্যায়ে পড়ে। মতভেদ তৈরী হলে এদের বক্তব্যই আমরা রেফার করব। নাহলে এসব সাইট থাকার কোন মানে হয়না।
** ইজতিহাদ করব বললেই ইজতিহাদ করা হয়ে যায় না। ইজতিহাদ করার কিছু মুলনিতী আছে। ইজতিহাদকারী ব্যক্তির গুনাবলী ও কিছু বৈশিষ্ট আছে। যে গুনাবলীর কারনে আবু হুরায়রা মুজতাহিদ নন কিন্তু আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ মুজতাহিদ।
**আপনি মাদ্রাসায় পড়েছেন। আপনি উসুলে ফিকহের মুলনীতি গুল জানেন। কুরানে সব কিছুই সুস্পষ্ট নয়। সেখান থেকে আহকাম বের করতে হলে আরবী ভাষার ব্যকরনের অনেক নিয়ম জানা থাকা লাগে। তাই কোন কিছু কুরানে স্পষ্ট নাই বলে আপনি দুটি সাইটের ইজতিহাদ না বুঝার জ্ঞান আপনার নাই। সেটি আমি মনে করি না।
**আপনি যে স্পষ্ট আয়াতের কথা বলছেন। সে আয়াত দুটির আলোকে আপনার ইজতিহাদ তাদের থেকে কম গ্রহনযোগ্য বলে মনে করি। কারন আপনার ইজতিহাদে মুলনিতীর প্রথম সুত্রের সাথে সাংঘর্ষিক। আপনি সংঘর্ষটা বের করবেন। হিন্ট হল। টিভিতে নাচ গান দেখা হারাম। টিভির কথা স্পষ্টভাবে কুরানে নেই। তাহলে টিভিতে নাচ গান দেখা কেন হারাম। কারন এটি বিনোদন সংক্রান্ত ইসলামী দিক নির্দেশনার শাখায় একটা ইজতিহাদ।
**আপনি উলিল আমরের ইজতিহাদ না মেনে নিলে আল্লাহ ও তার রাসুলের জামানায় যান। সেখানে কোন স্ত্রীকে চাকুরি করার ইতিহাস দেখতে পারেন কিনা জানাবেন। আর যারা ব্যবসা করতেন ইস্লামী যুগে। তাদের সামীদের শারিরীক অবস্থার কথা জানার চেষ্টা করুন। কিছু হাদিস আছে এ সংক্রান্ত। আমার মনে পড়ছে না আপাতত। আরেকবার বলি। সম্পদ আর বেতন এক জিনিষ না।
**আপনি ইসলামের লোক। মানুষের আইনের ফোকর ব্যাবহার করে মানুষ সুযোগ সুবিধা পায়। আর তাই মানুষের আইন ত্রুটিপূর্ণ। পুরুষরা শুরু থেকেই ইসলামকে নিজের সুবিধা মত ব্যবহার করছে বলে আপনি কি বলতে চান ইসলামের আইনই মানব আইনের মতই? এ কথায় কি আপনার মনে হয় না ইসলাম অবমাননার শামিল?
**আপনার দুই আয়াতের আলোকেই এ ইজতিহাদ যে, স্ত্রী যদি বেতনের টাকা দিতে না চায়। তাহলে সামী এক তৃতীয় অংশ নেবার অধীকার রাখে।
**ডিস্কো ঘোরার প্রশ্ন ছিল। নাদিরা কি পর্দা করে। আপনি কি নাদিরার সাথে পর্দার আড়ালে কথা বলেছেন? কিছু মনে করবেন না। আপনার উত্তর ছিল "মনে হয় করে"। তাই জিজ্ঞাসা করলাম।
অনেক কথা বলে ফেললাম। আশা করি বিরক্ত হবেন না। এ বিষয়ে এটাই আমার শেষ মত। ভাল থাকবেন।
১৩ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪১
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার দেয়া সাইটগুলোকে আমি উলিল আমর হিসাবে স্বীকার করি না। এতে আমার ঈমানের কোন সমস্যা আছে কি?
আমি ইজতেহাদ করতে চাই না। তবে কুরআন ও হাদীস থেকে আমি যা বুঝি সেটা মানতে ও বলতে আমি বাধ্য। এটা করতে যেয়ে আমি যদি চার ইমামের কারো মতামত না মানি, কোন প্রাজ্ঞ স্কলারের ফতোয়া বাতিল করে দিই, তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। এটা আমার আকীদা-বিশ্বাস।
এক ইমাম সাহেব-কে এক ব্যক্তি প্রশ্ন করেছিল, হুজুর! মীলাদ পড়া সুন্নত না ফরজ? সে উত্তরে বলেছিল, আপনি দাড়ি কামান কেন?
আমি ও রকম উত্তর দিতে অভ্যস্ত নই। যতটুকু প্রশ্ন, ততটুকু উত্তর। নাদিরা আমার কাছে প্রশ্ন করেছে সংসারের দায়িত্ব-কর্তব্য বিষয়ে, এখন আমি কি বলব, ভাবী! আপনি কি পর্দা করেন? নামাজ পড়েন? রোযা রাখেন........?
আপনি আমার এ পোষ্টে অনেকগুলো সুচিন্তিত মন্তব্য করেছেন। এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ অনেক।
আমি মনে করি আমি এ ক্ষেত্রে ভুল করলে প্রতিদান পাব। যেমন আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত দিলে, দ্বিগুণ প্রতিদান পাবেন।
৩৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০
স্টাডি-ইটিই বলেছেন: @স্বল্পজ্ঞানী
অধীকার আর সাধীনতাতো ভাই এক জিনিষ না। দেখেন। প্রধান মন্ত্রীর দায়িত্ত বেশী। আর্মির দায়িত্ত বেশী। আর তাই এদের ক্ষমতা ও অধীকারও বেশী। আর আমরা আম পাবলিকের সাধীনতা তাদের থেকে বেশী। (বাহ্যিক দৃষ্টিতে) তাই অধীকারও কম
৩৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৪৪
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:
+++
ব্লগে কিছু নাস্তিক ও কুচরিত্রবান বিধর্মী মানুষ থেকে বেচে থাকবেন। এসব ব্লগাররা রাস্তা ঘাটে ভালো মানুষ হিসেবে চলাফেরা করে, সালাম দেয়, মাহফিলে গিয়ে ফ্রি তাবারুক খায়, ঈদের দিন কোলাকুলি করে কিন্তু ব্লগে ঢুকলে নিজেকে শিয়াল মনে করে, আর আসল চেহারা প্রকাশ পায়। এরা মানুষ হওয়ার যোগ্যতা রাখেনা আর মুসলিম কিভাবে হবে!!!
কথায় আছে না, ''আপনি গলি ম্যায় কুত্তা ভি শের হো্তা হ্যায়''
আপনার জন্য শুভকামনা রইল, সামনে শব এ বরাত এর ভুল রেওয়াজ ও বিভ্রান্তি নিয়ে একটি পোষ্ট দেয়ার অনুরোধ রইল।
আমার এক পরিচিত ছেলের নাম ' ফজলে রাব্বি' কিন্তু সবাই 'রাব্বি' বলে ডাকে। এটা কি ঠিক নাকি ফজলে রাব্বি' পুরাটাই ডাকতে হবে?
১৪ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:৫৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি যে সকল নাস্তিকদের কথা বলেছেন, ওরা অবুঝ ও মূর্খ। ওদের প্রতি করুণা দেখানো উচিত।
আমি যতদূর জানি ফজলে রাব্বি-কে শুধু রাব্বি বলে ডাকা মোটেই ঠিক নয়।
আপনার জন্য কল্যাণ কামনা।
৩৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০২
জনৈক আরাফাত বলেছেন: আপনার ব্যাখ্যা মোটামুটি গ্রহণযোগ্য বলেই মনে হয়েছে।
এ ব্যাপারে পড়াশুনার ইচ্ছে জাগে, কিন্তু, অনিবার্য কারণেই থেমে যাই।
যুক্তি দিয়ে যদি সব সুরাহা করা যেতো!
কিন্তু যায়না।
১৪ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে পড়াশুনা করার তাওফীক দিন।
শুভ কামনা
৩৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অলস ছেলে বলেছেন: জ্বি। ঠিক বলেছেন বলেই মালুম হলো।
১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪১
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: একজন নারী সে যতো সম্পদশালীই হোক না কেন স্বামীর সংসারে খরচ করতে সে বাধ্য নয়- এটাই ইসলামের নীতি- আর এটাই পুরুষদের উপর নারীদের বড় জয়।
তবে স্বেচ্ছায় যদি কিছু খরচ করতে চায়- তাহলে স্বামী সেটুকু সাদরে গ্রহণ করতে পারে কিন্তু তাকে খরচে বাধ্য করতে পারেনা।
তাহলে বলুন- নারী পুরুষের সমানাধিকার দাবীদাররা কি বলবেন?
১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪১
ডিজিটালভূত বলেছেন: আমারও প্রশ্ন থাকলো। তারা কি বলবেন?
৪০| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৮
সাগরের বুকে ঢেউ........ বলেছেন: +++++++্
১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪২
ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪১| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫১
শেলী বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন, কোনো নারী যদি বাইরে কাজ করতে না চায়,সন্তানের জন্য বাসায় থাকতে চায়, আর স্বামী যদি জোর করে বাইরে কাজ করার জন্য, তাহলে ইসলামের কি কোনো বিধান আছে এ ব্যাপারে? আমার একজন ফ্রেন্ড আছে এইরকম সমস্যায় থাকে।
১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: কোন স্বামী তার স্ত্রীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে চাকুরী করতে বলতে পারে না। তাকে কাজ করতে জোর করতে পারে না।
৪২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২১
রূপকথার পরী মাজহুল বলেছেন: বহুদিন পরে একটি মনের মত সুন্দর পোস্ট পড়লাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ইসলামী-ভিত্তিক পোস্ট লেখার জন্য। শুভ কামনা রইল।
৪৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
নুরুল আফসার বলেছেন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে লেখক স্পষ্টতঃ মনগড়া কথা বলেছেন। স্টাডি ইটিঈ ভাই কে ধন্যবাদ লেখকের একতরফা মনগড়া কথা গুলো ধরার জন্য। আমি মনে করি--- লেখকের উত্তর সব বিষয়ে ঠিক ছিল না।
ইসলাম পুরুষকে উপার্জনের অধিকার দিয়েছে, নারীকে ও উপার্জনের অধিকার দিয়েছে---এই কথাটা লেখক কোথায় পেলেন? আর স্বামীর অনুমতি ব্যাতীত কিভাবে স্ত্রী উপার্জন করতে পারেন?
অগ্নিলার প্রশ্ন ছিল- আমি এই পর্যন্ত যতটুকু পড়াশোনা করছি তা আমার বাবা-মা করিয়েছেন। আমাকে যদি তারা এতখানি যোগ্য করে থাকেন তাহলে আমার রোজগার করা না করার সিদ্ধন্ত কেন আমার স্বামী নিবেন?
তাহলে আপনি অবিবাহিতই থাকতেন, বিয়ে করে স্বামীর অধীন হতে গেলেন কেন??? আর উত্তরে লেখক সম্পূর্ণ ভুল কথা বলেছেন। মা বাবার হক আদায় করার ব্যাপারে তিনি তাহকীক না করেই অগ্নিলা কে উত্তর দিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
আলোর দিশারী বলেছেন: মেয়েরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হোক, এটা সকলেই চায়। ইসলামতো বটেই। কিন্তু এর একটি মারাত্নক নেতিবাচক দিক আছে। তাহল, মেয়েরা স্বাবলম্বী হয়ে একা থাকেত চায়। স্বামী সংসার নিয়ে থাকতে চায় না। এ রকম উদাহরণ অনেক আছে। এ খবরটি দেখা যেতে পারে :
Click This Link