নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বল বীর - বল উন্নত মম শির!

আমি চিরদুর্দ্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা- প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস, আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বীর! আমি দুর্ব্বার, আমি ভেঙে করি সব চুরমার! আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল, আমি দ'লে যাই যত বন্ধন, যত নিয়ম কানুন শৃংখল! আমি মানি নাকো কোনো আইন, আমি ভরা-তরী

ডিজিঢাল প্রাণী

ডিজিঢাল প্রাণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭

হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী -১





হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-2

ভূমিকাঃ




ভূমিকাঃ



আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে কথিত আল্লামা শফি’র নেতৃত্বে একটি লং মার্চ ঢাকা অভিমুখে আসছে এই শনিবার ৬-ই এপ্রিল ২০১৩, প্রিয় পাঠকেরা আজকে আপনাদের বলব এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের কাহিনী। যা শুনলে আপনারা শিউরে উঠবেন। আপনারা বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে যাবেন।

এই আন্দোলন আসলে হেফাজতী ইসলাম যে করবে তার কথা ছিলো না শুরুতে। জামাতের ইমেজ সারা বাংলাদেশে খারাপ থাকায় জামাত হন্য হয়ে একটা চ্যানেল খুজঁছিলো যে অন্য কোনোভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো যায় কিনা দেশের পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে। এইসময় জামাতের ভাগ্য ভালোই বলতে হয়। কেননা শাহবাগ আন্দলোনের সময়। শাহবাগে ২২ শে ফেব্রুয়ারী শেখ নূরে আলম হামিদী নামক একজন যিনি বৃটিশ নাগরিক তিনি শাহবাগে এসেছিলেন তার হ্যান্ডি ক্যামেরা নিয়ে শাহবাগের আন্দোলন ভিডিও করতে। সে সময় হামিদী খুঁযে খুঁজে সেখানকার তরুনদের সিগেরেট খাওয়া, পথে বসে জাগ্রত নারীদের গান গাওয়া ইত্যাদি রেকর্ড করছিলেন। ঠিক সে সময় সেখানে অবস্থানরত তরুনদের সন্দেহ হয় এবং তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় সে এখানে কি করছে তখন হামিদী ঠিক ঠাক কিছু বলতে পারেনি। পরে তার সাথে থাকা ক্যামেরা, ভিডিও ডিভাইস ইত্যাদি ঘেটে দেখা যায় যে হামিদী সেখানে মেয়েদের শরীরের নানা স্থান দূর থেকে ভিডিও করেছেন এবং ক্যামেরাতেও নানান ছবি তুলেছেন যেমন একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে একটি ছেলে সিগেরেট খাচ্ছে, একটি মেয়ে স্লোগান দিতে গিয়ে তার ওড়না পড়ে গেছে কিংবা একটি মেয়ে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে তার বান্ধবীর কাঁধে। ঠিক সে সময়ে ক্লান্ত ঐ বোনের অসতর্ক মুহুর্তের নানান স্থানের ছবি তুলে হামিদী এগুলো দিয়ে প্রচার চালাতে চেয়েছিলো।



হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-3

কে এই শেখ নূরে আলম হামিদীঃ




এই হামিদী একজন ব্রিটিশ নাগরিক। ১৯৯৮ সালের দিকে আওয়ামীলীগ আমলে এই হামিদীর নামে জঙ্গি তৎপরতা বিষয়ে এলার্ট জারি হয় এবং পুলিশ হন্য হয়ে তাকে খুঁজতে থাকে। ১৯৯৯ সালে এই ব্যাক্তি পালিয়ে প্রথমে ভারত তারপর সেখান থেকে তার আরেক ভাইয়ের সাহায্যে যুক্তরাজ্যে যায়। হামদীর গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল। তার বাবা শেখ খলিলুর রহমান হামিদী বরুনার পীর। হামিদী বরুনা মাদ্রাসায় একসময় শিক্ষকতা করত। হামিদী লন্ডনে মূলত হেফাজতে ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবেই কাজ করে যাচ্ছিলো। তাদের এই মাদ্রাসা পূর্ব লন্ডনের প্লাস্টোতে অবস্থিত। লন্ডনে এই হেফাজতী ইসলাম তাদের নাম ধারন করে আঞ্জুমানে হেফাজতী ইসলাম। প্রতি বছর লন্ডনে পহেলা এপ্রিলের মেলাতে এই হেফাজতী ইস্লামের কর্মীরা লন্ডনের বিভিন্ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে লিফ্লেট দিত যাতে মানুষ মেলায় না যায়। এটা নাকি ইসলাম বিরোধী কাজ। হেফাজতে ইসলামের অধীনে যত মাদ্রাসা আছে সেগুলোর জন্য এই হামিদী প্রতি বছর রমজানে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের বা উৎসবের আগে টিভিতে, রেডিওতে এবং লন্ডনের বিভিন্ন সোর্স থেকে পাউন্ড সংগ্রহ করত।



শাহবাগের তরুনেরা হামিদীকে তার এইসব ঘৃণ্য কর্মকান্ড সহ হাতে নাতে ধরে গণপিটুনী দেবার চেষ্টা করলে সেখানকার কিছু তরুন তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে এবং হামিদীর কাছ থেকে উদ্ধার করে মহামূল্যবান কিছু ডকুমেন্টস। এইদিকে হামিদীও স্বীকার করে অনেক কিছু। আর এইসব কারনেই হেফাজতী ইসলাম নামে জঙ্গী দলটি ধীরে ধীরে মাথা চাড়া দিয়ে উঠে প্রতিশোধের নেশায়।



হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-4

ডেটলাইন ২৮ শে ফেব্রুয়ারীঃ


সাঈদীর রায় শুনবার পর থেকেই সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার বার বার চেষ্টা চালাতে থাকে বি এন পি’র হাই কমান্ডের এম এক আনোয়ার, আলতাফ হোসেন চৌধুরীর সাথে। বি এন পি’র হাই কমান্ড অনেক আগের থেকেই সাকার উপর নাখোশ, এইদিকে সাদেক হোসেন খোকার একটা গ্রুপ সাকার ব্যাপার বি এন পি’তে পুরোপুরি অফ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারেক রহমান সাফ জানিয়ে দিয়েছে সাকার ব্যাপারে কোনো কথা না বলতে। সব কিছু মিলিয়ে সাকার ছেলে ফাইয়াজ এবং হুম্মাম প্রাণপণে বি এন পি’র হাই কমান্ডে চেষ্টা করে যাচ্ছিলো খালেদা যাদে একটাবারের জন্য হলেও সাকার নাম উল্লেখ করে স্টেটমেন্ট দেয়। হুম্মাম শুধু তদবির করার জন্য এম কে আনোয়ারকে ৪৫ লাখ টাকা দেয় তবে আলতাফ হোসেন এইজন্য কোনো টাকা নেয় নি। এরা দুইজন মিলে যখন খালেদার সাথে দেখা করতে যান তখন এই বিষয়ে খালেদা শুধু শুনে গিয়েছিলেন, নেতা দুইজন উঠে আসবার সময় খালেদা আলতাফের দিকে তাকিয়ে বলেছিলো, সালাউদ্দিনকে একটু ঠাট কমাতে বলেন। এইভাবে বি এন পিতে তার জায়গা হবে না। সাকার পরিবার এই খবর শুনে বুঝতে পারে যে বিপদের সময় বি এন পি মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে। হাসিনার সাথে সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের দেখা করতে চাইলেও হাসিনা সরাসরি বলে দেন সাকার পরিবারের কেউ যেন তার আশে পাশে না আসে কোনোভাবেই।



হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-5



মার্চের প্রথম সপ্তাহঃ



এমন একটা অবস্থায় সাকার অত্যন্ত কাছের লোক মাওলানা আবদুর রহমান চৌধুরী সাকার বড় ছেলে ফাইয়াজ কাদেরের কাছে একটা প্রস্তাব আনে যে হেফাজতী ইসলামের এক নেতাকে সরকার আর শাহবাগের জনতারা খুব অপদস্থ করেছে, এখন সে জেলে এই ব্যাপারে সাকা যদি হেল্প করতে পারে তাহলে তারা বসতে পারে। সেই সাথে আব্দুর রহমান আরো জানায় যে হেফাজতী ইসলামী একটা বড় সড় আন্দোলনে যেতে চায়। এই পুরা আন্দোলোনের জন্য অনেক টাকার দরকার। সাকার ছেলে ফাইয়াজ আবদুর রহমান চৌধুরীকে সরাসরি কথা দেয় না। সে বলে তারা বাবার সাথে কথা বলে তাকে জানাবে। হেফাজতী ইসলামের প্রধান আল্লামা শফি অনেক আগের থেকেই সাকার কৃপায় চট্রগ্রামে টিকে থাকা লোক। এখন সাকাকে এইভাবে প্রস্তাব করায় তেলে বেগুনে তেঁতে উঠে সাকার স্ত্রী ফারহাত। তারপরেও পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রনে নেই দেখে পিপড়াও লাথি দেয়, এই হিসেব কষে চুপ থাকেন তিনি। সাকাকে এই প্রস্তাব দিলে সাকা তার ছোট ছেলে হুম্মামকে এই ব্যাপারে ইনভলভড হতে বলে এবং জামায়াতে ইসলামীর একটা স্ট্রং লিঙ্ক এখানে কাযে লাগাতে বলে। কারাগারে এই প্রস্তাব শুনে সাকার প্রথম কথা ছিলো “সোদানির পুতেরা তাইলে এখন প্রস্তাব নিয়া আসছে?”ফাইয়াজ আর হুম্মাম জামাতের সেলিম, রফিকুল,শিবিরের নেতা দেলোয়ার, হেফাজতের মাওলানা রুহী, জুনায়েদ আল হাবিবি এবং আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে একটা গোপন বৈঠকে বসে রাঙ্গুনিয়ার পেনিনসুলা হোটেলে। এই সময় হুম্মাম জামাত শিবিরের তিন নেতা এবং হেফাজতের মাওলানা রুহীকে ও জুনায়েদকে আই ফোন ৫ গিফট করে। এই বৈঠকে আসার আগে ফাইয়াজ তারা চাচা গিয়াসুদ্দিন কাদের চৌধুরী, মীর নাছির ও তার ছেলে শেখ হেলালের সাথে বৈঠক করে নেয়। যদিও গিকার সাথে সাকার পরিবারের অত্যন্ত খারাপ সম্পর্ক, তথাপিও গিকা এই ব্যাপারে আগের সব কথা ভুলে থাকে। কেননা গিকার নামেও এখন তদন্ত চলছে। এইদিকে মীর কাশিমের ছেলে আরমানের সাথেও হুম্মামের একটা ফোন কনফারেন্স হয় এবং আরমান পুরো নিশ্চিত করে যে, সে সাকার পরিবারের যে কোনো সিদ্ধান্তের সাথে আছে। সাকার স্ত্রী যোগাযোগ করে চট্রগ্রামের সাবেক মেয়র মহিউদ্দিনের সাথে এবং মহিউদ্দিন সরাসরি কিছু না বল্লেও তাদের পুরা পরিবারের সাথে আছে বলে জানায় এবং চিন্তা করতে মানা করে। সব কিছু নিশ্চিত করার পর হুম্মাম এবং ফাইয়াজের সাথে জামাত-শিবিরের ওই তিন নেতা, হেফাজত ইসলামীর মাওলানা রুহী এবং সাকার নিকট আত্নীয় মাওলানা আব্দুর রহমান চৌধুরীর সাথে মিটং হয়। মিটিং চলে প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টার মত এবং সেখানেই মূলত প্ল্যান করা হয় যে এখন সামনে সবকিছু করবে হেফাজতী ইসলামী। পেছনে সাপোর্ট দিবে সাকা-গিকার পরিবার, মীর কাশিমের পরিবার এবং জামাত। বি এন পি’কে বুঝানোর দায়িত্ব থাকে আলতাফ হোসেন চৌধুরী আর মীর নাছিরের উপর। মজার ব্যাপার হোলো এই বৈঠকের শেষে আলাদা ভাবে মাওলানা রুহী হুম্মামের কাছে আর্জেন্ট ভিত্তিতে ৭ লাখ টাকা ধার চায়। হুম্মাম পরের দিন মাওলানা রুহীকে সাত লাখ টাকা দেয় এবং এই টাকা দিতে যায় নুরুল আমীন নামে হুম্মামের এক কাছের লোক।



হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-6

কি করতে চায় সাকা এবং আল্লামা শফি?




এই লং মার্চের একটা বড় প্ল্যান ছিলো যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বি এন পি’র সাবেক এম্পি আব্দুল আলীমকে খুন করা। এতে করে দেশে একটা ভয়াবহ বিশৃংখলা তৈরী হবে। নাজিমুদ্দিন রোডের জেলখানায় পাগলা ঘন্টি বাজানোর পরিকল্পনাও আছে সেখানকার দুইজন কয়েদীকে খুন করে। এখানে পরিকল্পনা করা হয় কওমী মাদ্রাসার প্রায় ৫০ জনকে ফেলে দেয়া হবে আওয়ামীলীগ আর বাম দলের নাম করে। ঢাকাতে তারা অতর্কিতে হামলা করবে গণ জাগরণ মঞ্চে এবং সেইখানেও তারা হামলা করে কমের পক্ষে ৫ জনকে ফেলে দিবে। এই দায়িত্ব টা নেয় জামাতের শিবিরের দেলোয়ার। এই একই সাথে হিজবুত তাহরীর একটা বড় অংশকেও সাকার পক্ষ থেকে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে তাদের কার্যক্রম চালাবার জন্য। এই টাকার লেনদেন হয়েছে ঢাকার মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের এক বাড়িতে। হিজবুত তাহরীর প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি আত্নঘাতী বোমা হামলায় খুন করবার জন্য এক পায়ে দাঁড়ানো। এই লং মার্চেও এরকম প্রস্তাব আসলেও সাকার পরিবার এবং বি এন পি’র থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এখনো সময় হয়নি বলে এই প্রস্তাবে সায় দেয়নি। উলটা তারা ভয় পেয়েছে যে হিজবুত তাহরীর এই লং মার্চে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে আর পুরো লং মার্চের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। হিজবুতীরা যাতে এই ধরনের সহিংস কিছু না করে এই জন্য দফায় দফায় বৈঠক হয় তাজমহল রোডের ওই বাড়িতে। এদের একটা বৈঠক হয় সাকার মেয়ে ফারজিনের গুলশানের ক্যাফে বিটার সুইটে।



হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী-7



আমার দেশ কার্যালয়ে বৈঠকঃ



আমার দেশ কার্যালয় সব সময় পুলিশের নজরদারী থাকলেও সেখানে গোপনে একটি বৈঠক হয় গত ১১ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টায়। এই বৈঠকটাতেই মূলত হেফাজতের অন্যতম নীতি নির্ধারক বৈঠক। এই মিটিঙ্গে ফরহাদ মজাহার, শওকত মাহমুদ, শিবিরের দেলোয়ার, সাকার ছেলে হুম্মাম, মাওলানা রুহী,আল্লামা সুলতান যওক নদভী,ইনামুল হক কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী, মীর কাশেমের ছেলে আরমান এবং আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। এই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় অনেক কিছুর। এখানে টাকা পয়সা থেকে শুরু করে কিভাবে কিভাবে লং মার্চ হবে, কিভাবে নৈরাজ্য চালানো হবে সব ধরনের সিদ্ধান্ত হয়। মীর কাশেম, জামাত এবং সাকার পরিবার মিলে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি তাকার একটা রাফ বাজেট ব্যাবস্থা করবে বলে বলা হয় এবং টাকাটা মাহমুদুর রহমানের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউট করা হবে বলে ঘোষনা দিলে বৈঠকে মাওলানা রুহী এবং হারুন ইজহার বলে এই টাকা সরাসরি যারা যারা আন্দোলন করবে সেইসব দলের নেতাদের আলাদা আলাদা দিতে হবে। মাওলানা রুহী হেফাজতী ইসলামের জন্য একাই ৪৫ কোটি টাকা দাবী করে বসে। এই সময় শওকত মাহমুদ মাওলানা রুহীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে মাওলানা রুহীও পালটা পালটি তর্ক করতে থাকে। এক সময় শওকত মাহমুদ ওই মিটিং ছেড়ে সব হুজুরদের চলে যেতে বললে একটা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তখন ফরহাদ মজাহার, আল্লামা নদভী এবং হুম্মাম মিলে পরিস্থিতি ঠান্ডা করেন। মাহমুদুর রহমান এ সময় চুপচাপ ছিলেন। মাহমুদুর রহমান মাওলানা রুহীকে বলেন যে আমরা দুইবার আপনাদের বিজ্ঞাপন প্রথম পাতায় দিয়েছি সম্পূর্ন ফ্রি, প্রতিদিন আপনাদের খবর ছাপাচ্ছি প্রথম পেইজে এইটা ভুলে যাবেন না। মিটিং শেষ হয় ওইদিন রাত ২ টায়। পরে চাইনিজ খাবার আনা হয় রেস্টুরেন্ট থেকে। হুম্মাম এবং আরমান না খেয়ে চলে যান তাড়া আছে বলে।



চলবে..........

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটা পড়ে রোমাঞ্চিত হলাম !!! ;)

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

রিফাত উকিল বলেছেন: এতো রীতিমত গৃহযুদ্ধ লাগানোর বুদ্ধি ....

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: কয়দিন পর হয়তো কইবি আমি নামাজ পরি তাই আমি জামাত-শিবির আমি রাজাকার?? X( X(

হনু পোষ্ট। হনু হইতে সাবধান!

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনার কাছে মোসাদও ফেইল!

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

ইউসুফ জামিল ইভান বলেছেন: ভালোই ত .. আপনে এত কিছু জানেন .।.।.।.।। তাইলে সরকার কি করে বুঝলাম না ????

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

আফজালনবীনগর বলেছেন: সরকারকে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হইবে । এরা কেউটে সাপ ।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: ডি জি এফ আই অনুরুপ একটি রিপোর্ট মিনিস্ট্রিতে জমা দিয়েছে শুনেছি। আপনি পেলেন কিভাবে ? অতিরন্জিত মনে হচ্ছে।

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪১

কালো স্বপ্ন বলেছেন: আপনি এত খবর জানেন।তাইলে তো বড় গোলমাল আপনার মধ্যে।মিয়া ফাইজলামী করেন X(( X(( ।কোন তথ্য প্রকাশের আগে যথাযত উৎস দিবেন।

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

মোঃ উরমান বলেছেন: ডি জি এফ আই অনুরুপ একটি রিপোর্ট মিনিস্ট্রিতে জমা দিয়েছে শুনেছি। আপনি পেলেন কিভাবে ? অতিরন্জিত মনে হচ্ছে।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

পৃথিবী আমারে চাই না বলেছেন:
ভাইজান একটু দেরি করে ফেলছেন। এর আগেই কাজি আনোয়ার হোসেন এইসব লিখে অনেক নাম ধাম কামায়ে নিছে। আপনার জন্য বাকি আছে শাহবাগের বিরানী।

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

দখিনা বাতাস বলেছেন: মীর নাসির বিমানে থাকার সময় হজ্ব ফ্লাইটের কেলেংকারি চুরি চামারির কারনে অনেক কয়জন মানুষের হজ্ব করা হয়নি। পরে তার শাস্তি পাইছিল সউদি আরবে গাড়ি এক্সিডেন্ট করে পরিবারের ম্যাক্সিমান সদস্যের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে।

এই মাহমুদুর রহমান, কাবা শরীফের গিলাফ পরিবর্তনের ছবি দিয়ে যেই মিথ্যাচারটা করছে আমার দেশ পত্রিকায়, আমি আজকে বলে রাখলাম, এই লোকও ঠিক মীর নাসিরের মত একটা উচিত শিক্কা পাইবো একদিন।

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

তানজিমস্‌ বলেছেন: ও বাই, এডি কি হুনাইলেন??? এসব কি হতিছে???

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

ডাক্তার আমি বলেছেন: ৭১ এর রুপ আবার ফিরে আসবে তাদের মাঝে। ভালই ....

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

ইসতিয়াক আহ্‌মেদ বলেছেন: কালো স্বপ্ন বলেছেন: আপনি এত খবর জানেন।তাইলে তো বড় গোলমাল আপনার মধ্যে।মিয়া ফাইজলামী করেন ।কোন তথ্য প্রকাশের আগে যথাযত উৎস দিবেন।

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

রামন বলেছেন:
জামাত শিবিরের মীরজাফররা দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে কত বড় ষড়যন্ত্রের নীল্ নকশা করছে তা জেনে শিহরিত হলাম। আগামী পর্বের অপেক্ষায়।

১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

ত্রাহী বলেছেন:
সবই মিলে গেছে খালি হাসান মাহমুদের সাথের গোপন ব্যাপারটা বাদ গেছে। ইচ্ছাকৃত নাকি !!!

১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০০

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: জামাতের দরকার এখন কয়েকজন আলেম ওলামার লাশ। আর এই লাশ পেতে তারা যে কোন পন্থা বেছে নিবে। সরকারকে অবশ্যই অত্যান্ত সতর্কতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে।

১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২

তাজুল_ইসলাম বলেছেন: আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: কয়দিন পর হয়তো কইবি আমি নামাজ পরি তাই আমি জামাত-শিবির আমি রাজাকার?? X( X(

হনু পোষ্ট। হনু হইতে সাবধান!

১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৫

শিরোনাম বলেছেন: সিরিয়াসলি ইউ আর এ গ্রেট মোসাদ এজেন্ট। উই আর লুকিং ইউ.....।

২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৭

শিরোনাম বলেছেন: মাহমুদুর রহমানের ছবিটা একটা মাদ্রাসায় তোলা।

পিছনে মাদ্রাসা দেখলেই বুঝা যায়।

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩২

ত্রাহী বলেছেন: সাকার স্ত্রী যোগাযোগ করে চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিনের সাথে এবং মহিউদ্দিন সরাসরি কিছু না বল্লেও তাদের পুরা পরিবারের সাথে আছে বলে জানায় এবং চিন্তা করতে মানা করে।

বস এই প্রুফ টা তাড়াতাড়ি ঠিক করেন। চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিনের টাইমের কাহিনি কইলে জনগন টাশকি খাইতে পারে।

কেও দেখার আগেই ঠিক করেন।

২২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

তনুদ্‌ভব বলেছেন: যে যাই বলুক ঘটনা যেটাই হোক, জামাত শিবির রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়। বাংলাকে পাকিস্তান আর আফগান বানানোর নষ্ট চিন্তা নিয়ে পাকিস্তান চলে যা। ওখানেই তোদের বেশি ভাল লাগে। এদেশে তোরা শুধু জঞ্জাল। আমরা জঞ্জাল পরিষ্কার করে দেশটাকে বসবাসের উপযোগী করে তুলবো। এদের সমর্থনে যারা কথা বলবে, তাদের মুখে থুতু। থু থু থু। শরম বলে যদি কিছু থাকে এখনি ভাগ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.