![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফ্যাশনটা হল মুখোশ আর স্টাইল হল মুখশ্রী । যারা নিজের মন রেখে চলে স্টাইল তাদেরই আর দশের মন রাখা যাদের বিজনেস ফ্যাশন তাদেরই। আমি ভাই স্টাইল এ বিশ্বাসী না ফ্যাশনেই বিশ্বাসী। আমার বিজনেসের লোভ আছে ।
রিয়াল মাদ্রিদ ও পর্তুগালের মতো দলের কোচ ছিলেন। কাজ করেছেন অ্যালেক্স ফার্গুসনের সঙ্গেও। কার্লোস কুইরোজ এবার ইরানকে নিয়ে যাচ্ছেন বিশ্বকাপে। ওয়ার্ল্ড সকারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পর্তুগিজ কোচ স্বপ্ন দেখছেন ইতিহাস গড়ার
ইরানে খাপ খাইয়ে নেওয়া ও দেশটিকে বিশ্বকাপে নিয়ে যাওয়া কতটুকু সহজ ছিল?
কার্লোস কুইরোজ: খুবই সহজ। একজন কোচের জন্য নতুন দেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া, ওই দেশের সংস্কৃতি ও পরিচয়টা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি আমার অভিজ্ঞতা নিয়ে সেটা করার চেষ্টা করি। আমার কাছে এটা করাটা সহজই ছিল। ওদের ফুটবল পরিবারের সদস্য হতে, খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেরাটা বের করে আনতে আমার খুব বেশি সময় লাগেনি।
ইরানের মতো দেশের কোচ হওয়াটা আসলে কেমন?
কুইরোজ: ইরানের কোচ হওয়াটা আমি উপভোগ করছি। এই বিশ্বকাপে আপনারা দেখবেন ফুটবলে ইরান কোনো পলকা দেশ নয়। এখানে ফুটবলের বিজ্ঞাপনের দরকার হয় না। এই দেশের ডিএনএতেই ফুটবল, খেলাটা তাদের রক্তেই আছে। যেমনটা আপনারা দেখেছেন ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা বা পর্তুগালে। মানুষ এটাতেই বুঁদ হয়ে থাকে। একটা ফুটবল ম্যাচ দেখতে এখানে ১ লাখেরও বেশি মানুষ আসে। যে রাতে আমরা বিশ্বকাপে উঠেছি, রাস্তায় প্রায় সাড়ে ৬ কোটি লোক নেমে এসেছিল। বুঝতেই পারছেন, ইরানে ফুটবলের প্রচারণার দরকার হয় না।
ইরানে আপনি কতটুকু সময় কাটান?
কুইরোজ: ৮০ থেকে ৯০ ভাগ। জাতীয় দলের সঙ্গে বাইরে না গেলে আমি এখানেই থাকি।
কুরিতিবা স্টেডিয়ামের প্রস্তুতি শেষ হবে কি না সেটা নিয়ে শঙ্কা আছে। এখানেই প্রথম ম্যাচ আপনাদের। এটা আপনাদের
প্রস্তুতিতে কী প্রভাব ফেলেছে?
কুইরোজ: আমার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, ইউরোতে পর্তুগালে বা দক্ষিণ আফ্রিকা, জাপান-কোরিয়ায় কী হয়েছিল । এ রকম একটা ব্যাপার আসলে সব সময়ই থাকবে। কিন্তু দিন শেষে আমরা জানি কুরিতিবার ম্যাচটা ঠিকমতোই হবে। তাদের কাছ থেকে তো আর বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব কেড়ে নেওয়া হয়নি। সমস্যা তো থাকবেই, তবে সত্যি বলতে কি এর ৫০ ভাগই আসলে প্রচারমাধ্যমের মাতামাতি।
ব্রাজিলে আপনার লক্ষ্য কী?
কুইরোজ: ইরান কখনো বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে উঠতে পারেনি। আমাদের মিশন সেটা সম্ভব করতে নিজেদের সেরাটা ঢেলে দেওয়া। অনেকেই মনে করছে, ব্রাজিলে আমরা শুধু অংশগ্রহণের জন্যই যাচ্ছি বা ছুটি কাটাতে, বা অন্য দলগুলোর কাছে নাকাল হতে। আমি জানি চূড়ান্ত পর্বের ড্রয়ের আগে ৩১টি দলই ইরানকে নিজেদের গ্রুপে চেয়েছিল। আমাদের লক্ষ্য এ রকম ভাবনার জন্য ওদের অনুতপ্ত হতে বাধ্য করা।
নাইজেরিয়ার সঙ্গে খেলা দিয়ে শুরু, এরপর আর্জেন্টিনা ও বসনিয়ার সঙ্গে আপনাদের ম্যাচ।
গ্রুপ নিয়ে আপনাদের ভাবনা কী?
কুইরোজ: আপাতত নাইজেরিয়াকে নিয়েই আমাদের মনোযোগ, এরপর আমরা আর্জেন্টিনাকে নিয়ে ভাবব। আমাদের কাছে নাইজেরিয়ার ম্যাচটাই এখন সবকিছু। ইরানকে গর্ব ও মর্যাদার উপলক্ষ এনে দেওয়ার জন্য নিজেদের সেরাটা ঢেলে দিতে চাই।
বিশ্বকাপ শেষ হলে আপনি কী করবেন?
কুইরোজ: ব্যক্তিগতভাবে চুক্তি নবায়ন করলে আমি খুশি হব। আমি বিশ্বাস করি ইরানের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। ইরানি ফুটবল একটা ঘুমন্ত দৈত্যের মতো, তাদের জাগানোর কাজটা আমি করতে চাই। ফুটবলটা তাদের হৃদয়ে। খুবই দুর্ভাগ্যজনক, নিজেদের প্রতিভার মাত্র ২০ ভাগ ওরা দেখাতে পেরেছে
১৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
লুজার ম্যান বলেছেন: আমি ব্রাজিলের
২| ১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
মোঃ তালেব বলেছেন: Tahole irani postaisen keno?amio brajil silam asi. Kintu muslim hishabe iran.iran harle brajil.
৩| ১৭ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মূল লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে প্রথম আলোতে। এভাবে মূল লেখার সোর্স না দিয়ে লেখা কপি পেষ্ট করা দুঃখজনক
১৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪২
লুজার ম্যান বলেছেন: হুম
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
মোঃ তালেব বলেছেন: Ami 1 no irani suppoter