![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিন দিন ধরে অজ্ঞান ঋতু।
পাঁচ বছরের ঋতুর জন্য সরকারী হাসপাতালের সামনে জমায়েত হয়েছে সারা শহর। প্রত্যেকের মনে বারুদের স্তুপ। ঋতুর শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে সেই বারুদের স্তুপের “ট্রিগার” কাঁপছে।
চাপ একটু বেশী হলেই…..
দু’বেলা...
খারাপ সময়টা কাটিয়ে আমি ঠিক ফিরে আসবোই
এই বলে মন্দিরের সিঁড়ি থেকে নেমে এল জগবন্ধু। হাল্কা বৃষ্টি পড়ছে। তাও বসে আছে দুটো পা নেই এক বয়স্কা। এক টাকা হাতে দিয়ে জিজ্ঞেস...
আমি ছিলাম বলে আমি আবার উঠে দাঁড়াই
নিজের দিকে নিজে আমি আবার হাত বাড়াই
দুঃখ ব্যথা যন্ত্রণাতে কিছু সুখের আলো ছড়াই
এই আমি অনেক বড় আমি তারই করি বড়াই।
ফুল ফোটা কোনো দিনের শুরু...
যতই তোমরা ইউ এস জি র রিপোর্ট খুঁজে খুঁজে
আমার বোনের শ্বাসরোধ করে দাও বুঝে সুঝে
যতই তোমরা আমার বোনের অনাদর কর ঘরে ঘরে
যতই তাকে ক্রীড়ণক কর পুরুষ ইচ্ছের অনুসারে
যতই তোমরা...
মুক্ত আমি স্বাধীন আমি
ছিঁড়েছি শৃঙ্খল
অরুণোদয়ে চলেছি হেঁটে
আনন্দ বিহ্বল
সম্মুখে আজ পথ পেয়েছি
এগিয়ে দিগন্তে
সাথে আমার কে আছে নেই
থাক না অজান্তে
বাধ্য হয়েই জড়িয়ে বাধায়
ছিলাম যুগ যুগ
এবার আমি আকাশ হবই
দেখব জীবন...
তিন দিন ধরে অজ্ঞান ঋতু।
পাঁচ বছরের ঋতুর জন্য সরকারী হাসপাতালের সামনে জমায়েত হয়েছে সারা শহর। প্রত্যেকের মনে বারুদের স্তুপ। ঋতুর শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে সেই বারুদের স্তুপের "ট্রিগার" কাঁপছে।
চাপ একটু বেশী হলেই.....
দু\'বেলা...
মাঠের ধারে বিলের জলে
বিকেলবেলা খেলার ছলে
একসাথে তিনজনে মিলে
নৌকা ভাসাই আনন্দ উচ্ছলে।
হাতের ঠেলায় ঢেউ তুলে
পাঠাই নৌকা হেলে দুলে
পাড়ি দেওয়া ভাসছে মন
উঠছি হেসে অকারণ।
ভাঁজের পরে ভাঁজ দিয়ে
সুদূর যাওয়ার ইচ্ছে নিয়ে
নৌকা গড়ি...
নারী শুধায় নারীকে আজ কি প্রোগ্রাম?
হাসি মুখে প্রতি নারী দেয় যে জবাব
সংসার সামলানোই একমাত্র কাম
আর বাদ বাকী পরে এই তো স্বভাব।
মায়া আর মমতায় নারীরাই ধনী
পাশে থেকে পুরুষের সাজানো...
পারস্পরিক মনুষ্য বিবেচনা চোখে
যখন দুনিয়া দেখি একত্র বসেছে
পাশে তার গাছপালা জীবকুল ঝোঁকে
ওই দেখো ঘরে ঘরে পবিত্র এসেছে।
হাতে হাত হাত ধরা শিখে শেখে সব
যন্ত্রণার লঘু চিত্র পৃথিবীর বুকে
আনন্দ ছড়িয়ে...
বাবু,
আমি এখানে ভালো আছি। আমার মনে কোন ক্ষোভ নেই। ব্যস্ত যুগের সাথে সবার মত তুইও এগিয়ে যাবি এটাই বাস্তব। তুই বৌমা দুজনেই কাজের মধ্যে প্রচণ্ড চাপে। বিট্টু ও মানি দুজনের...
দরজা ঢুকতে পায় নি মিনি দাঁড়িয়ে থাকল না। নীচে গেল। আশে পাশে উঁকি মারল। না, জানলাও খোলা নেই। ভেতর কিছু প্রাণের আওয়াজ আছে। কিছু কথাবার্তা এবং কিছু না বলা একে...
তুতুল মাথা থেকে যখন ঝাঁকাটা নামাল সবাই দেখল কিছু নেই। ফাঁকা। অনেকটা দূর থেকে টিটু লক্ষ্য রেখেছিল তুতুলের মাথাটা ঝুঁকেছিল। ঠিক যেন মাথার ঝাঁকা অনেক ভারি।
সবাই হো হো করে...
রাত প্রায় দু\'টো।
রবীন্দ্র সরণী ধরে খালি পায়েই রিক্সাটা নিয়ে ছুটছে সুবল। আজ এই.......
সামনে যমদূত। থমকে যায় সুবল।
-থাম্ শ্শশালা নেমখারাম! এই বয়সেও মাগী দেখলেই.......আহ্!!!!!!!!
না। আর কথা বলতে পারেনি সোনাগাছির গুণ্ডা...
মেঘ মাঝিদের পাড়ায় বসে সরব ঘোষণা
জল ফুরিয়ে জলের ছন্দ তবু বৃষ্টি হব না
চৌচিরে আজ মাঠ মোহনা আকাশ পানে
মেঘের খোঁজে এক পশলা মাটির টানে
কোথাও কোথাও নেচে গেয়ে আষাঢ় মাস
গরম শুধু হেসে...
সত্যিই কি আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম? তা তো নয়। সেই তো এগিয়ে এসেছি নিজস্বতায়। কত বোকা বোকা প্রশ্ন করত সবাই। এমন কি স্যারেরা। রচনা বইতেও দেখি - বড় হয়ে তুমি কি...
©somewhere in net ltd.