![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্মেজয়ের অশ্বমেধ যজ্ঞঃ
অশ্বমেধ যজ্ঞ
রাজা জন্মেজয় বলেন –অকারণে এত কিছু করলাম। কোটি কোটি অহিংস সাপকে মারলাম। এ পাপের নরক গমন থেকে দেখছি আর নিস্তার নেই!
মুনি তুমিই বল এ পাপ থেকে কি ভাবে মুক্তি পাব। পূর্বে আমার পূর্বপুরুষরা অশ্বমেধ যজ্ঞ করে সব পাপ মুক্ত হন। আমিও তাদের মত সেই যজ্ঞ করবো।
শুনে ব্যাসমুনি তাকে বারণ করেন। রাজা কারণ জানতে চাইলেন।
রাজা বলেন –পিতা পিতামহ যা করেছেন আমিও তা করতে পারি, তুমি আমায় অক্ষম মনে করো না!
মুনি বলেন –তুমি সব কর, কিন্তু অশ্বমেধ যজ্ঞ করতে যেও না। কলিযুগে এ যজ্ঞ করা উচিত নয়। মাংসশ্রাদ্ধ, সন্যাস, গোমেধ, অশ্বমেধ কলিযুগে পুত্র থেকে দেবর সকলের নিষেধ।
কিন্তু রাজা বললেন –আমি অবশ্যই এই যজ্ঞ করবো। পৃথিবীর কেউ আমায় আটকাতে পারবে না।
মুনি বলেন –তুমি করতে পার কিন্তু বেদে যা বারণ তা আমি অনুমতি দিতে পারি না। এই বলে মুনি সেখান থেকে চলে গেলেন।
রাজা যজ্ঞের আয়োজন শুরু করলেন। সেনাপতিরা যজ্ঞের অশ্ব নিয়োগ
করল। ঘোড়াটিকে বহু দেশদেশান্তরে ঘোরান হল। সারা বছর পৃথিবী ভ্রমণ করে সব রাজাদের জয় করা হল। সেই সঙ্গে পৃথিবীর সকল ব্রাহ্মণ এবং মুনিদের যজ্ঞে আমন্ত্রণও করা হল।
রাণী বপুষ্টমা ও রাজা জন্মেজয় নিষ্ঠার সঙ্গে সারা বছর অসিপত্র-ব্রত পালন করলেন। চৈত্র পূর্ণিমায় ব্রত সাঙ্গ হলে অশ্বকে কেটে রাজা তাকে যজ্ঞের আগুনে ফেললেন। ব্রাহ্মণরা বেদমন্ত্র উচ্চারণ করে আকাশ বাতাস ভরালেন।
স্বর্গ থেকে দেবতারা এই যজ্ঞ দেখে অবাক হলেন।
দেবরাজ ইন্দ্র কলিযুগে অশ্বমেধ যজ্ঞ পূর্ণ হচ্ছে দেখে বেদনিন্দার ভয়ে কম্পিত হলেন।
যজ্ঞ পন্ড করারা উদ্দেশ্যে ইন্দ্র মায়াবলে অশ্বের কাটামুন্ডে প্রবেশ করে সভার তুরঙ্গের মৃত মুন্ডের নৃত্য শুরু করলেন।
তা দেখে সকলে বিস্মিত হলেন। সভায় রাজা, রাণী এই মুন্ডনৃত্য দেখে লজ্জিত হলেন। সকলে মাথা নত করলেন।
সভায় এক বালক ব্রাহ্মণপুত্র মুন্ড নৃত্য দেখে হেসে উঠল। সেই নিষ্পাপ বালক অদ্ভূত কান্ড দেখে আনন্দে তালি মেরে মেরে খল খল রবে হাসতে লাগল।
তা দেখে রাজা প্রচন্ড রেগে উঠলেন। তার সামনে একটি খড়গ পড়েছিল। তিনি ক্রোধে তা তুলে বালকের উপরে আঘাত করলেন। বালক দু’টুকরো হয়ে গেল।
চারদিকে হাহাকার পড়ে গেল। যজ্ঞ পন্ড হল। ব্রাহ্মণরা যজ্ঞ স্থান থেকে পালাতে শুরু করলেন।
ব্রাহ্মণ হত্যাকারী মহাপাপী রাজাকে দর্শন করাও পাপ, তার যতদুর পর্যন্ত রাজত্ব ততদুর ব্রাহ্মণরা আর বসবাস করবেন না।
অশ্বমেধ যজ্ঞের নাম করে শেষ পর্যন্ত রাজা জন্মেজয় ব্রাহ্মণের মাংস খেতে চান – এই রব চারদিকে উঠল। ব্রাহ্মণরা যজ্ঞের সকল উপাচার ফেলে যজ্ঞস্থান ত্যাগ করলেন।
ব্রাহ্মণ হত্যাকারীর মুখ দেখা অনুচিত তাই সব রাজারাও চলে গেলেন। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র সকলে চলে গেলেন।
সভার মাঝে রাজা একা নত শিরে রয়ে গেলেন।
...........................
ব্যাসের পুনরাগমন ও জন্মেজয়ের প্রতি ভারত শ্রবণের উপদেশঃ
শ্রী বেদব্যাস মুনি
শ্রী বেদব্যাস মুনি হলেন সর্বজ্ঞ এবং অন্তর্যামী। তার গুণ বর্নণাতীত। সত্যবতীর পুত্র ব্যাসমুনির অমৃত মিশ্রিত বাণীতে ত্রিভূবন পূর্ণ। সকল পাপী তার সাহায্যেই ভব সংসারে রক্ষা পায়। অগ্নিশিখার মত সোনার বর্ণের জটা, পরিধানে কৃষ্ণসার হরিণের চামড়া। তিনি অম্বরজয়ী, ভারত তার কক্ষে অবস্থিত। তাকে ঘিরে আছেন লক্ষ লক্ষ মুনি।
এই সহৃদয় অন্তরযামী জন্মেজয়ের কষ্টের সমব্যথী হয়ে তার কাছে এলেন।
ব্যাসমুনিকে দেখে রাজা আরো লজ্জিত হলেন।
মুনি তাকে অভিমান ত্যাগ করতে বললেন। তার কথা না শুনেই এই পরিনতি হল।
রাজা ব্যাসকে কাছে পেয়ে তার পায়ে পড়ে ক্ষমা চাইলেন। তার সাবধান বানী না শোনার জন্য ক্ষমা চাইলেন এবং এই নরক-সিন্ধু থেকে তাকে উদ্ধারের পথ দেখাতে বললেন।
তিনি দুঃখ করে আরো জানালেন, সকলে তাকে ত্যাগ করেছে। ব্রাহ্মণ, ভাই, মন্ত্রী, সকলে।
কেবল ব্যাসদেবই স্নেহ করে তার কাছে এলেন। আজ তিনিই রাজাকে পথ দেখান।
মুনি বলেন –চিন্তা করে কি হবে, রাজন। সব পাপ দুর হবে যদি এক লক্ষ শ্লোকে রচিত মহাভারত শুদ্ধ মনে একবার শ্রবণ কর।
কৃষ্ণবর্ণের চন্দ্রাতপ বেঁধে তার তলায় মহাভারতের অমৃতকথা শ্রবণ কর। একদিন তোমার কৃষ্ণবর্ণ গিয়ে শুক্লপক্ষ অবশ্যই উদয় হবে।
তোমারই পিতা-পিতামহদের অপূর্ব কথা এখানে গ্রথিত, এসব শুনলেই পাপ খন্ডাবে।
ব্যাস মুনির কথায় রাজা স্বস্তি পেলেন। তিনি মুনিকে প্রণাম করে অনুরোধ করলেন তাকে মহাভারত শোনানোর জন্য। তিনি ও তার পূর্ব পুরুষদের কথা জানতে উৎসুক। তারা কি কারণে যুদ্ধ করে নিহত হলেন।
জন্মেজয় বললেন –আপনি থাকাতেও তারা কেন বিবাদ করে ধ্বংস হলেন!
মুনি বলেন –মহাভারতের কথার বিস্তার বিশাল। তার এত অবসর নেই। তবে মুনি শ্রেষ্ঠ তার শিষ্য শ্রী বৈশম্পায়নের কাছে রাজা মহাভারতের কাহিনী শ্রবণ করতে পারেন।
রাজা তাতে সম্মত হলে ব্যাসদেব শিষ্যকে মহাভারত কথনের অনুমতি দিয়ে চলে গেলেন।
রাজা কৃষ্ণবর্ণের চন্দ্রাতপ নির্মাণ করে মন্ত্রীদের এবং চারবর্ণের শ্রেষ্ঠ নাগরিকদের নিয়ে পূজার্চনা করে ভক্তিভরে সেই চন্দ্রাতপের নিচে মহাভারত শ্রবণে উপনিত হলেন।
..........................................
উৎসর্গ: সকল ব্লগার বন্ধুকে
..........................................
আগের পর্ব:
কথাচ্ছলে মহাভারত - ১৯
Click This Link
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫৬
দীপান্বিতা বলেছেন: এতো কিছুই না, মে ঘ দূ ত! ...আরো অনেক জটিলতা আছে! আমি লেখার সময় প্রায়ই খেই হারিয়ে ফেলি
ধন্যবাদ ....
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: +++
অট-আপু আপনাদের এখানে কি সেবা প্রকাশনীর বই পাওয়া যায়? যদি পাওয়া যায় তবে আজব সিরিজের "গ্রহান্তরের আগন্তক" বইটি পড়বেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫৩
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, উপত্যকা!
আমি খোঁজ নেবো এখানে সেবা প্রকাশনীর বই পাওয়া যায় কিনা... "গ্রহান্তরের আগন্তক" কিসের উপর লেখা!
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৫
মৈত্রী বলেছেন: অশ্বমেধ যজ্ঞ কি, এই নিয়ে আপনার কি কোন পোস্ট আছে? থাকলে লিন্ক
দেবেন দয়া করে।
এবং কিভাবে করতে হয় তা বুঝিয়ে বললে ভালো হত।
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫০
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, মৈত্রী!
আমি অশ্বমেধ যজ্ঞ সম্পর্কে যেটুকু জানি বলার চেষ্টা করছি ....
যজ্ঞ হচ্ছে দেবতাদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত দ্রব্যের অনুষ্ঠান...
অশ্বমেধ হচ্ছে একটু বিশেষ ধরনের এমনই এক যজ্ঞ। ...এই যজ্ঞ বেশ কঠিন, খুব বীর রাজারাই করতেন। ...একটি সুলক্ষণযুক্ত তেজী ঘোড়া নির্বাচন করা হয় এবং অনেক সৈন্য দিয়ে সেটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ...ঘোড়াটিকে বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে। যে রাজ্য সেটির পথ রোধ করবে তাদের সাথে যুদ্ধ শুরু হবে।
এভাবে সব রাজ্য বীর রাজার বশ্যতা মানলে ঘোড়াটিকে আবার দেশে ফিরিয়ে এনে তাকে যজ্ঞে দেবতাদের উদ্দেশ্যে বলি দেওয়া হয়।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩৬
সায়েম মুন বলেছেন: আপনার প্রচেষ্ঠায় মহাভারতের অজানা অনেক কিছু জানা হচ্ছে। কিপ ইট আপ!!
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫৬
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সায়েম!
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৩
মৈত্রী বলেছেন: য্জ্ঞ কত প্রকার হতে পারে?
যজ্ঞ কি শুধু রাজারাই করতে পারে নাকি সাধারণ মানুষরাও করে?
ঘোড়া "সুলক্ষণযুক্ত" এটা বোঝার উপার উপায় কি? যেমন শরীরে কোন injury থাকবেনা, এমন কিছু??
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০১
দীপান্বিতা বলেছেন: দেখুন, আমার মনে হয় যজ্ঞ যেহেতু দেবতার উদ্দেশ্যে দান, তাই যা আমার ভাল লাগে তাই দিতে পারি।...যজ্ঞ তো আগুনে আহূতি দান! যে কেউ নিষ্ঠা ভরে করতে পারেন! সুলক্ষণযুক্ত বলতে ওই খুঁত কিছু থাকবে না, বেশ সাদা ধপ্ধপে এগুলোই তো বুঝি!
সবই আমি আমার মত করে বললাম!
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৯
সিস্টেম বলেছেন: আপনেরে না মহাপ্রস্থান পর্ব নিয়া পুস্টাইতে কইসিলাম! ভাল লাগলো এটা
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৫
দীপান্বিতা বলেছেন: আপনি তো পুস্টাইতে কইসিলেন! কিন্তু আমি তো এখনও ওতো দূর zাইতে পারি নাই!
অনেক ধন্যবাদ, সিস্টেম!
৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৩
মে ঘ দূ ত বলেছেন: "একটি সুলক্ষণযুক্ত তেজী ঘোড়া নির্বাচন করা হয় এবং অনেক সৈন্য দিয়ে সেটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। ...ঘোড়াটিকে বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে। যে রাজ্য সেটির পথ রোধ করবে তাদের সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। "
- বাহ্বা! যুদ্ধ শুরু করার কত ফন্দী
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫২
দীপান্বিতা বলেছেন: তা আর বলতে! ... মহাভারত হল রাজনীতির যুদ্ধক্ষেত্র
৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৬
েতজস্বিনী বলেছেন: হমম। ভালো লাগল। চালিয়ে যান।
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫০
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, তেজস্বিনী!
৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: বই এর নাম যা বিষয়্ও তা।
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, উপত্যকা! .... আমার এখানে আনন্দ পাবলিশার্সের সাথে যোগাযোগ আছে, ওদের কাছে জিজ্ঞেস করবো
১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৬:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এই পর্বটিও বেশ লাগল।++
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, ইমনভাই!
১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৯:২১
মনোয়ার পারভেজ বলেছেন: Josh.
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪০
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ ....ধন্যবাদ
১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৯:৩০
শিরীষ বলেছেন: আপনাকে গুগল রিডারে এড করে নিচ্ছি। আপনার সব লেখাই তাহলে চলে আসবে এক পতায় - আমার কাছে
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪২
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ শিরীষ!
আমরাও সেটা দেখতে পাবো! এখানে হবে না! ...... সব এক পেজে এসে কেমন লাগছে দেখতে!
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৬
অলিন্দ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৩
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, অলিন্দ!
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বাহ,চমৎকার ব্যাপার তো....
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৪
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মাহী ফ্লোরা!
১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য-২ বলেছেন: ++++++++++++
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৫
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ ....ধন্যবাদ!
১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য-২ বলেছেন: Click This Link
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৫
দীপান্বিতা বলেছেন: দেখছি...
১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০২
সোহানুর রহমান বলেছেন: বাহ! বেশ গোছানো পোষ্ট। মহাভারত কাহিনী বেশ হয়েছে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৫
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সোহানুর রহমান!
১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৯
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: অনেক ভালো লাগা। কীর্তন গান নিয়ে পোষ্ট দিয়েন...।
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৪
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, হানিফ!...কীর্তন গান সম্পর্কে তো সে ভাবে জানি না! আচ্ছা, তথ্য কিছু পেলে জানাবো...
১৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:২৪
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: কাহিনি দেখি জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে।++++
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, ইসতিয়াক আহমদ! ...এরপরে দেখবেন আরো কত্তো জটিলতা শুরু হবে!
২০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৬:৪৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এই যে পিদিম ভূতের পুরো গল্পটা
http://www.mediafire.com/?q878a7kl202rpr7
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ডাউনলোড করে নিই!
২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:১৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখ যে বাংলাদেশের বর্ষার ছবি
Click This Link
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
দীপান্বিতা বলেছেন: দেখছি
২২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৫৫
সোমহেপি বলেছেন: আপনার মহাভারতের জন্য ২টা দিন বরাদ্য দিমু ভাবতাছি্
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধইন্যা!
২৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
লবঙ্গলতিকা বলেছেন: ভালো লাগছে, চলতে থাকুক
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ...ধন্যবাদ!
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১০
কুঙ্গ থাঙ বলেছেন: আগের পর্বগুলোও করে পড়লাম। চমৎকার হচ্ছে। চলতে থাকুক।
শুভেচ্ছা থাকলো।
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৮
দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, কুঙ্গ থাঙ!
আপনার কি খবর! কেমন আছেন! ব্লগে আসেনই না! খুব ব্যাস্ত নাকি!
২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৫
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: +++++++++++++++
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, শেখ আমিনুল ইসলাম!
২৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
ছায়াপাখির অরণ্য বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম !
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৫৯
দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, তানিয়া! ....লিখতে বসছি
২৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৫০
সোহরাব সুমন বলেছেন: মহাভারতের কাহিনি পড়তে খুব ভালো লাগে।
আস্ত কোন বইয়ের সন্ধান থাকলো দিয়েন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৫
দীপান্বিতা বলেছেন: আপনি রাজশেখর বসু অথবা কালীপ্রসন্ন সিংহের অনুবাদটা পড়তে পারেন...আশাকরি ভাল লাগবে
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০৮
মে ঘ দূ ত বলেছেন: বাহ্বা! এক মহাভারতের ভেতর আরেক মহাভারত!