![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক নোবেলে ! ! ! ১০০ বছর ! ! ! !
আমি ৯০ দশকের ছেলে। ৮,১০ বছরে দেখা ফিল্মগুলো এখনো স্পষ্ট মনে না থাকলেও ধোয়া ধোয়া মনে আছে। ৯০ দশকের চলচিত্রগুলো তখন বিটিভি চালাচ্ছে। প্রতি শুক্রবার এবং শনিবার মুভি দেখানো হতো।৯০ দশকের ফিল্মগুলো সত্যি ছিল দেখার মতো। কি ছিলনা তখনকার ফিল্মে, এক কথায় সব ছিল। টেকনিকাল ব্যাপার স্যাপার কম থাকায়,মুভির সাফল্য পুরোটা নির্ভর করতো পরিচালকের মেধা, গান এবং গল্পের উপরে। ওটা ছিল বাংলা ফিল্ম ইন্ড্রাস্টির সবথেকে রমরমা সময়,প্রচুর ফিল্ম বেড়োচ্ছে। পাবলিক গোগ্রাসে গিলছে। গুনি মানুষে গিজ গিজ করছে মিডিয়া। ছোট পর্দা ও বড় পর্দা দুই পর্দারই তখন কাপা কাপির সময়। যদিও যুদ্ধের পর থেকে আমাদের ফিল্মগুলো আকর্ষনিয় ও দর্শনিয় ছিল। অনেক অভিনেতা অভিনেত্রিদের অসংখ্য অসাধারন যতসব মুভি থাকা সত্তেও বাজার কিন্তু জমে ৯০ এর দশকে। ৮০ শেষের দিকে আর ঠিক ২০০০ পর্যন্ত এই অবস্থা যায়।
দুক্ষের ব্যপার হলো বাজারটা ধরে রাখতে পারা গেলনা। আশা হত হবার ইচ্ছু নেই। সময় প্রচুর বাকি। এবং যারা ঐসময়ের বাজারের পরিবর্তনটা দর্শন করেছিলেন তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন একই ঘটনার পুনুরাবৃত্তি হচ্ছে। বাংলা ফিল্মে আসছে পরিবর্তন এবং বিজয়ের জোয়ার। আর এই জোয়ারের সময়টাতে নিজের ঘাটের পানিকেও বহমান নদিতে মিলিয়ে দেবার ইচ্ছায় জেগে উঠলো বাংলা ফিল্ম নিয়ে লেখালেখি করার প্রচন্ডতা। সুত্র ধরে আজকের এই লেখা।
অনেকদিন আগেও একবার দেখেছিলাম ছবিটা। সম্ভবত বিটিবিতে অথবা আমাদের ভিসিয়ার এ । ছোট বেলার কথা, প্রায় ভুলে বসে আছি। কিন্তু নামটা ভুলি নি। আর "মুরগী চুরির উপরে ২০ বছরের অভিজ্ঞতা" এই সংলাপটাও ভুলি নি। গেধে ছিল স্মৃতিতে
যে চলচিত্রের কথা বলছি তার নাম ভন্ড। ৯০ দশকের শেষের দিকের মুভি। মুভিটি প্রচন্ড হিট করেছিল। যেমন হিট সিনেমা হলে সেরকম হিট করেছিল বিটিভি সম্প্রচারে। অনেক দর্শক চিঠি লিখে এই ছবি যাতে আরও দেখানো হয় সেজন্য অনুরোধ করে এবং অনুরোধ রাখা হয়। বেশ কয়েকটা ছবিকে ঘিরে এই ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে এটা অন্যতম।
নামঃ ভণ্ড
পরিচালক- শহীদুল ইসলাম খোকন
অভিনয়ে- রুবেল, তামান্না,রাজীব,হুমায়ন ফরিদী ও এ.টি.এম শামসুজ্জামান
গানের কথা- মিলটন খন্দকার
সুর ও সংগীত- আলম খান
এই ফিল্মের প্রান হলো এই ফিল্মের চরিত্রগুলো। চরিত্রগুলোকে নিয়ে কিছু বলি তার ভিতর থেকেই কাহিনি বের হয়ে যাবে।
কদম চোরাঃ এর কাজ মুরগী চুরি করা। ২০ বছর ধরে সে এই কাজ করে যখন শেষ ধরা খায় সে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসে। বেশ ইন্ট্রাস্টিং একটা চরিত্র অভিনয় করেছে এ.টি.এম শামসুজ্জামান ।
দ্যি গ্রেট প্রিন্সঃ এইটা শহুরে ধান্দাবাজ। টাউট বাটপারের উপরে ধান্দাবাজ। দিনের পর দিন ধান্দাবাজি করে বেশ বিলাসীতায় জীবনযাপন করছে।এটা এই ফিল্মের সব থেকে আকর্ষনিয় চরিত্র। অভিনয় করেছেন হুমায়ন ফরিদী।
শহরে আসার পর কদম চোরার সাথে প্রিন্সের একটা সম্পর্ক হয়ে যায়। চাচা-ভাতিজার এই সম্পর্ক ছবির শেষ পর্যন্ত আপনাকে আনন্দ দিয়ে যাবে নিরবিচ্ছিন্নভাবে। কমেডির সাথে আবেগের একটা অপুর্ব মিশ্রন।
রাজিবঃ এর নাম ছিল রাজা শিকদার। ক্রাইম করে পালাবার সময় হুবহু তার মতো একজন বিবাহযাত্রিকে দেখলে, খুন করে তার পরিচয়ে মিথ্যে বিয়ে করেন তিনি। ক্রাইমের ঘাড়ে পা দিয়ে, অল্প দিনে হয়ে যায় শহরের সব থেকে সেরা ধনিদের একজন। অভিনয় করেছে রাজিব।
ম্যাডামঃ ইনি রাজীবের ২য় স্ত্রি। চাপে পরে রাজিব এই বিধবাকে বিয়ে করলেও তাকে কোন প্রকার সামাজিক মর্যাদা দেয় না। আলাদা বাসায় নিয়ে রাখে, আর নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করে। কিন্তু মহিলার তা ভালোলাগেনা সে চায় সামাজিক মর্যাদা।পাওয়ার জন্য তিনি একটা প্লান করেন।
আর এই প্লান পুরনের জন্য তিনি ধাতস্ত হন দুই চোরের কাছে। কদম চোরা আর প্রিন্সকে ব্লাকমেইল করে তিনি নিজের কাজে ব্যবহার করেন । ওদের একজন সাহসী,শিক্ষিত,বেকার যুবক খুজে দিতে হবে ।যাকে ঘিরেই মূল প্লান ।
কাঠ-খর পুড়িয়ে শেষ মেস পাওয়া একটা মনের মতো ছেলে।
ইমনঃ রগচটা,সাহসী,অন্যায় প্রতিবাদি এই ছেলেটা তার বাবার আদর্শ পেলেও সে এখনো বেকার। সে তার এলাকায় গাড়িতে দেখে এক নজরে এক মেয়েকে ভালোবেসে ফেলেছে। সেই ভালোবাসা বুকে পুসে নিয়েই সে ম্যাডামের কাজে হাত দিল। অভিনয় করেছে রুবেল।
মউঃ রাজীব চৌধুরির মেয়ে। শহরের সব থেকে সুন্দরী। নাদুস নুদুস এই মেয়েকে তার বাবা জীবনের থেকেও ভালোবাসেন। অভিনয় করেছেন তামান্না।
ইমনের কাজ হবে, রাজিব চৌধুরির মেয়ের সাথে প্রেমের অভিনয় করা। তার মন জয় করে রাজিব চৌধুরির সম্পদ হাত করা। যাতে করে রাজীব চৌধুরি ভিক্ষারিতে পরিনত হয়। আর সে ফিরে আসে পরিকল্পনাকারি ম্যাডামের কাছে।
মোটামুটি এই হলো, অর্ধ গল্প। বাকি্টা ফিল্মেই দেখবেন।
আবার আসি বিস্তারিত।
হুমায়ুন ফরিদীর অভিনয় ছিল সবথেকে ভালো। ৯০ দশকের সেরা ভিলেন হিসেবে হুমায়ুন ফরিদী বেশ নাম করা হলেও এই ফিল্মে তিনি সাধু পাট নিয়েছেন। এবং তাক লাগিয়ে দেওয়া অভিনয় করেছে। তার সাথে যেন পাল্লা দিয়ে অভিনয় করলো এ.টি.এম শামসুজ্জামান । দুজনের কত সাবলিল অভিনয়। এই ফিল্মের অনেক বড় একটা অংশ এই দুজন।
মুভির গল্পে ওই সময়ের জন্যে বেশ নতুনত্ত এবং আধুনিক। ভিন্নধর্মি গল্পের জোরেই আজ ভন্ডের এত নাম ডাক। একটা সাজানো গোছানো ফিল্ম দেখলেই বোঝা যাবে। সকলের নিস্বার্থ পরিশ্রমেই গড়ে ওঠে এরকম একটা ফিল্ম।
ভিলেন হিসেবে রাজীব আর সৎ পুলিশ হিসেবে খলিলের অভিনয়ও ছিল দেখার মতো। পাশাপাশি যারা ছিলেন তারাও খারাপ অভিনয় করেনি। সব মিলিয়ে একটা অস্থির ফিল্ম
রুবেলের কথা বলার দরকার নেই। হলিউডের যেমন ক্লাইন্ট ইষ্টুড এদেশের তেমন রুবেল। অভিনেতা টবিনেতা ব্যাপার না। ব্যাপার হলো রুবেল একটা হিরো বটে।নাচ , লিপ , একশন , ফাউটিং,কুংফু সব কিছুতেই ছিল পারদর্শী।
আর তামান্নার মতো সুন্দরী নাকিয়া বর্তমান বলিঊডেও আছে কিনা আমি জানিনা। তার কি কন্ঠ। উহ, ওই মায়াবী কন্ঠে যেকোন কথা শুনতেই ভালোলাগে।
এই ছবির গানগুলো অসাধারন।।
টাইটেল সংটা সত্যি অদ্ভুত একটা গান।
গানটা যে কতটা আধুনিক, শুনে দেখুন !!
ও সাথিরে গানটা বেশ রোমান্টিক, হুট হাট মাথায় বেজে উঠছে।
সঙ্গিত করেছেন আলম খান। ভালো আর হিট নাহয়ে উপায় আছে।
এবার আসি একটা আসল লোকের কথায়। এই ফিল্মের সব থেকে ক্রেডিট যাবে যার ঘরে সে হলেন পরিচালক মশাই। এই লোক প্রচন্ড মেধাবী ছিলেন। তিনি তার প্রতিটি ফিল্মে উপস্থিত থাকতেন। খুব অল্প সময়ের জন্য। এই কাজ, আলফ্রেড হিচকক,টারান্টিনো এবং হালের এম নাইট শ্যামলান করে থাকেন। মুভিতে যে ভুল ত্রুটিগুলো আপনার চোখে পড়বে এগুলো মোটেও বুদ্ধিহীনতা নয়। স্পষ্ট বোঝা যায় বাজেট সল্পতার জন্যই কিছু জিনিষ ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি এই ফিল্মে বেশ ভালো ইংলিশ ব্যবহার করেছেন। এবং সব দিক দিয়েই তা ছিল সঠিক। ফিল্মে প্রচুর ইনটেলেকচুয়ালিটি দেখা যায়। যা সত্যি প্রশংসার দাবী রাখে।তিনি চেষ্টা করেছেন মানুষের ভিতরের পশু সত্ত্বাটেকে প্রদর্শন করতে।সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের নাজে দিকগুলো তিনি তুলে ধরেছেন। চোর,মধ্যবৃত্ত,ধনি,বিধবা,স্বামীহীন স্ত্রি যে স্বামির আদর পাবার জন্য জঘন্য সীধান্ত নিতে পারে, সব কিছুই তিনি এই ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন।
মুভিটি ইউটিউবে আপলোড করেছেন কবি ও কাব্য । সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
হলিঊডের অসংখ্য জামজকম মুভির ফাকে বাংলা মুভি দেখার স্বভাব আমার বহু দিনের। হঠাত করেই এই মুভিটা দেখে কিন্তু আমার প্রচন্ড ভালোলাগলো। তাই পোষ্ট করলাম। সকলের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে, একটু সময় করে বাংলা ফিল্ম দেখুন। মাসে একটা হলেও দেখুন।
আমার সিনেমা বিষয়ক পোষ্ট সমগ্র
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৯
দিপ বলেছেন: কিছু মুভি সাগেষ্ট করলে পারতেন !!!
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৪
সুমন অহেমদ বলেছেন: আমাদের ছবি নিয়ে আমিও বেশ কিছু পোষ্টের কথা মাথায় রেখেছি, কিন্তু অলসতা অথবা ব্যাস্ততার কারণে কিছুই হচ্ছে না--
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৩
দিপ বলেছেন: এটা ঠিক না।
আসুন শুরু করি, দেখবেন সকলেই লেখা শুরু করবে।
লেখেলিখি একটা ছোয়াছে অসুখ
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৯
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন:
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০১
দিপ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকে অনেক কিছু পারেনা......
আমি ইউটিউব ভিডিও ব্লগে দিতে পারিনা।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৮
মামুণ বলেছেন: জুতায়া লম্বা বানায়া ফালামু ।
লম্বায় কি কম আছি নি।
দ্যা গ্রেট এটিএম শামশুজ্জামানের এই ডায়লগ কি ভোলা যায় । সেই সাথে হাড়িয়ে যাওয়া ফরীদি ভাইর অভিনয় বাংলা সিনেমার একটি মাষ্টার পিস।
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫৬
দিপ বলেছেন: ফরীদি অভিনয়টা আমাকে চমকপ্রদ করেছে এতোটাই, যে কোরিয়ান সুপার রোমান্টিক ফেলে রেখে মাত্র আরেকটা বাংলা ফিল্ম দেখতে বসলাম।
এই যে মায়া, এই মায়া বাশীতে আছে। আর আছে বাংলা ভাষার বাংলা ফিল্মে।
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১০
কবি ও কাব্য বলেছেন: দীপ অসাধারন একটা রিভিউ হয়েছে। তোমার মতো তরুন প্রজন্ম যদি বাংলা সিনেমায় এগিয়ে আসে তাহলে আমি নিশ্চিত সেদিন বেশী দূরে নয় যেদিন আমাদের ছবিও পৃথিবী কাঁপিয়ে দিবে।
আমার বেড়ে উঠার শুরু থেকেই বাংলা সিনেমার সাথে আমার একটা প্রানের সম্পর্ক। কমপক্ষে হাজার খানিক ছবি আমি হলে দেখেছি।সেই মায়ের কোলে থাকা অবস্থায় আমি হলে যেতাম। তখন কিছুই বুঝতামনা, ৮৪ সাল থেকে বুঝতে পারি পরিবারের সাথে প্রতি সপ্তাহে ১০০ ইঞ্ছি বড় টেলিভিশন দেখার নামে আমি হলে গিয়ে ছবি দেখছি। ৮৪-৯০ প্রতি সপ্তাহে পরিবারের সাথে হলে যাওয়া আর ৯১-২০০১ পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে বন্ধুদের সাথে স্কুল পালিয়ে ছবি দেখা, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে রুমাল দিয়ে মুখ দেখে হলে যেতাম নিয়মিত। আমাদের ছবি যত সহজে মনে গেঁথে যায় তত সহজে বিশ্বের নাম করা অস্কার পাওয়া ছবিও মনে এতো সহজে গেঁথে যায়না। কারন আমাদের ছবির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সবকিছুই 'বাংলা ভাষা' । আমার মাতৃভাষা । এই বাংলা সিনেমা আমার জীবনে আমাকে সেরা একটি সময় দিয়েছে যা আর কোনদিন কোন কিছুতে কোটি টাকা দিয়েও পাবো না। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ আনন্দের সময় ছিল ঐ ১০ টি বছর। আজ আমাদের সিনেমা নিয়ে অনেকে অনেক মন্তব্য করে যা দেখে খুব কষ্ট লাগে। যারা বলে তাঁরা বাংলা ছবির কিছুই জানেনা ও বুঝেনা এবং এরা কোনদিনও বাংলা ছবি নিয়ে কোন কাজও করবে না। শুধু লোক দেখানো বড় বড় কথা আর ভুল ত্রুটি ধরাই এদের কাজ। একবারও কি ঐ লোকগুলো চিন্তা করেনা যে আমি কাকে খারাপ বলছি? আমি কাকে নিয়ে বাজে ধারনা পোষণ করছি? 'বাংলা' আমার মা। আমার মা যতই খারাপ ও দেখতে অসুন্দর হোক তাহলে কি আমি সন্তান হয়ে মাকে ত্যাগ করে চলে যাবো? আর যাই হোক ,আর যাই করিনা কেন নিজেকে স্মার্ট ও আঁতেল প্রমান করার জন্য এমন কুলাঙ্গার সন্তান হতে আমি কোনদিন চাইনা। এর আগে যেন আমার মৃত্যু হয়।।
অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো দীপ।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০০
দিপ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ দিলে সেটা নিজেকেই অপমান করা যে আমি সম্মান দিতে জানিনা।
বাংলা ফিল্মগুলো কে আপনি যেভাবে মানুষের সামনে তুলে ধরছেন, তা সত্যিও প্রশংসনিয়।
হলিউডের মুভি রিভিউ আমার দেওয়াগুলো ১২০০ + হিট পায় প্রথম দিনে।
কিন্তু এই রিভিউতে ১০০ উঠতেই ৫ ঘন্টা গেল।
ব্যপার না, এই ১০০ জনে যদি ৫ জন ফিল্মটা দেখে, বীজ ছড়িয়ে ৫০০ হতে ২ বছর লাগবে।
বাংলা ফিল্ম দেখবিনা,গলা চেপে দেখাবো
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৫
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: রুবেলের কথা বলার দরকার নেই। হলিউডের যেমন ক্লাইন্ট ইষ্টুড এদেশের তেমন রুবেল। অভিনেতা টবিনেতা ব্যাপার না। ব্যাপার হলো রুবেল একটা হিরো বটে।নাচ , লিপ , একশন , ফাউটিং,কুংফু সব কিছুতেই ছিল পারদর্শী।
বাহ দিপ! আমার কলিজা ঠান্ডা হইয়া গেল! পছন্দের নায়কের ব্যাপারে এমঙ্কিছু আগে অনুধাবন করা হয়ে উঠেনাই।দিল খুশ হো গ্যায়া!
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০২
দিপ বলেছেন: রুবেল ইজ রুবেল।
ভয়াবহ সকল ফিল্ম ছিল তার।
আমার রুবেলের সিব থেকে পছন্দের মুভি হলো
কালা পাহাড়
দেখছেন নাকি।
মাথা নষ্ট মুভি।
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৯
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: ই মুভি দেখার আগের সপ্তায় অভিসারে ট্রেলার দেখে মাথা নষ্ট হইয়া গেছিল।তামান্নার একটু ঝলক!
ফরিদি শামসু ভাইয়ের মজার ডায়ালগ!
আর এই প্রথম বাংলাদেশে শহিদুল ইসলাম খোকন নিয়ে এলেন ড্যান্সিং কুংফু!!!
পাগল হয়ে গেছিলাম।
ঐ কালে ৫০ টাকা দিয়ে অভিসারে রিয়ার ষ্টলে টিকেট পাইছিলাম।পাইছি সেটাও ভাগ্য!
দুপুরের শো শেষ হইতে প্রায় একঘন্টা বাকি।অথচ টিকেট সব ব্লাকে ছাইড়া দিছে।
যতটুকু গরম বাইরে ছিল অভিসারের এসি আর শহিদুল ইসলাম খোকন সাব পুরা উসুল কৈরা দিসে!!!
ভন্ড ভন্ড ভন্ড ওরা ভন্ড ভন্ড!!!
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৪
দিপ বলেছেন: তামান্নার ফ্যান আমি বরাবর।
নায়িকা নদী কেও প্রচন্ড পছন্দ আমার।
শাবনুর মৌসুমী ওতটা পছন্দ আমার কখোনি হয় নি।
নদীকে কেমন লাগে ?
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১০
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
দেখছি .।।। মজার ফিলিম +++++
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৭
দিপ বলেছেন: ব্যপক মজা।।
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১২
হাসান যোবায়ের বলেছেন: আসলেই ছবিটা অনেক ভাল লেগেছিল।
ছোটবেলায় এই সব ছবি দেখার জন্য কত যে পাগল ছিলাম বলার মতো না।
চমৎকার রিভিউ এর জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪১
দিপ বলেছেন: সবাই বলে আমার অনেক ধৈর্য। এর অনেকটা বাংলা ফিল্মের দান।
ছোট বেলায় বিটিবিতে ফিল্ম দেখার সময়, যখন বিজ্ঞাপন দিত, সে যে কি যন্ত্রনা।
একের পর, দিতেই থাকতো, গুনতাম আড কত হলো
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৩
কবি ও কাব্য বলেছেন: ফরিদি ও এটিএম শামসুজ্জামান এর মজার আরেকটি ছবি দেখতে চাইলে অবশ্যই 'পাগলা ঘণ্টা' ছবিটা দেখবি দীপ। দারুন একটা ছবি। পুরো ছবিতেই দুইজনের সাপ -বেজির সম্পর্ক এবং মজার সব ঘটনা।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৫
দিপ বলেছেন: পাগলা ঘন্টা, লিষ্টেড হলো।
আছে না আপনার কাছে, অপেক্ষায় ,...।।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৪
খারাপ কপাল বলেছেন: ভাল লাগে দেখলে এখনো কিছু মানুষ সিনেমা নিয়ে ভাবেন। অনেক ব্লগার কে দেখেছি রিভিউ লিখার সময় বাংলা ছবির ক্ষেত্রে শুধু মাত্র দোষ টুকু তুলে ধরে। আপনার টা তার ব্যতিক্রম যা দেখে ভাল লেগেছে। আরেকটি বিষয় অনেকে আছেন রিভিউ তে চলচ্চিত্রের কাহিনী বলে দেন। তাতে মানুষ চলচ্চিত্র টি দেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। আপনি তা করেন নি দেখে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ সুন্দর রিভিউ এর জন্য।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৭
দিপ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার যেন কেন মনে হচ্ছে, প্রচুর রিভিউ আসবে কিছুদিন পর থেকে।
প্রথমে বাংলা আর্ট ফিল্ম দিয়ে শুরু হবে, ধিরে ধিরে বাংলা বানিজ্যিক ফিল্মে চলে আসবে
১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৫
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: নদির ব্যাপারে কিছু লিখে রেখেছিলাম।সাথে সাহারা কে নিয়েও।
দুয়েকজন বলেছিল তাদের নিয়ে লেখতে।
খারাপ লাগেনা আসলে নদিকে।তবে তাকে খুবই খারাপ ভাবে ব্যাবহার করেছে কয়েকজন পরিচালক।পপির জায়গায় তাকে অনায়াসেই চালিয়ে নেয়া যায়।
মান্না কিন্তু সেটাই করেছিল শেষের কয়েকবছর।
সাহারার মত সে চালু না।যার কারনে সে ফেঁসে গিয়েছে।আর সাহারা তরতর করে আগায়া গেছে।
সাহারাকে নিয়ে আজকেই লিখতাম।কিন্তু এখন আর লিখবোনা!!!
আরেকদিন!
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫২
দিপ বলেছেন: লেখালেখিটা কি আরেকটু বাড়ানো যায়।
১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪১
সহ্চর বলেছেন:
হিউমার বিষয়টা আমার বরাবরই খুব পছন্দের!এই ছবিতে যা ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ।সস্তা ভাঁড়ামি,কাতুকুতু দিয়ে হাসনো হয় নাই এ ছবিতে।গল্প ছিল চমৎকার সাথে দুর্দান্ত অভিনেতাদের অভিনয়।
বাংলা ছবির ইতিহাসে আমার সবচেয়ে পছন্দের মুভি।
ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর একটি রিভিউর জন্য।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৩
দিপ বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ
১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫০
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: আমার ভীষন প্রিয় একটা মুভি, অনেক ধন্যবাদ ভন্ডকে নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৮
দিপ বলেছেন: আপনি কমেন্ট করেছেন, অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া
১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৩
ধুসরিত বলেছেন: খুব ছোট থাকতে দেখেছিলাম এই সিনেমাটা। এখন অতো খেয়াল নেই। আপনার রিভিউ পড়ে লগইন করলাম। আপনার লেখার জন্য সিনেমাটা দেখতে ইচ্ছা করছে। প্লিজ লেখা হিট পরুক আর না পরুক আপনি এমন লেখা দিয়ে যাবেন।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩৯
দিপ বলেছেন: সে আমি অবশ্যি দিব...
প্রথম দিকে হিটের জন্য লিখতাম, এখন ছেড়েছি, (সিগারেটকেও)
এখন লেখি নিজের জন্য।
১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সিনেমাটা দেখেছি আমি। একুশে টিভি ছিল তখন। :!>
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪১
দিপ বলেছেন: অন্যদের দেখতে উৎসাহ দিন, আপু।
একটা মাত্র ফেসবুক স্টাটাস।
৫ জন দেখলে, আপনার সার্থকতা অনেক
১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: Pagla ghonta & vondo 2ta osomvob valo movie.
Amar prio ekta movie hosche- koifiot (ileas kanchon, rojina, aliraj, aruna biswas, atm sham.)
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৪
দিপ বলেছেন: কৈফিয়ত দেখার ইচ্ছা রাখলাম
১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ৯ম ভাল লাগা
এখন ও মনে আছে তামান্নার প্রথম ছবি ছিল এটা। এবং খুব হিট হয়েছিল ছবিটা সাথে গানগুলোও। সিনেমা হলে ৩ বার ছবিটা দেখেছিলাম। আর তামান্না খুব সম্ভবত সুইডেন থেকে এসেছিল বাংলাদেশে।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৯
দিপ বলেছেন: হিম, ওকে নিয়ে ফিল্ম বানাবার ইচ্ছা আছে আমার। বুড়ি হলেও।
লুল,
১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৯
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: চরম একটা ছবি
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৫৪
দিপ বলেছেন: ফাটাফাটি...।
২০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:১৮
chai বলেছেন: আমিও সিনেমাটা দেখেছিলাম টিভিতে। খুব ভাল লেগেছিল । আমার মনে হয় হুমায়ন ফরিদীর সঠিক দাম আমরা দিতে পারিনি। আপনার কাছ থেকে বাংলা চলচিত্র রিভিউ আরও চাই ।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩৫
দিপ বলেছেন: রিভিউ আরও আসবে।
নিয়মিত আসবে
২১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:২৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অসাধারণ একটি মুভির চমৎকার একটি রিভিউ।থেন্কস ব্রো।পোস্টে ভালোলাগা।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩৫
দিপ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:২৭
ৈসকত ইসলাম বলেছেন: আপনি লিখে যান,,,,, কথা দিচ্ছি আপনার পাশে থাকব ,,,
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৬
দিপ বলেছেন: তবে তাই হোক
২৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৭
ৈসকত ইসলাম বলেছেন: ছিনেমাটি দেখে শেষ করলাম ,,,, অনেক সুন্দর একটি ছিনেমা ,,,
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৭
দিপ বলেছেন: হিম, প্রচন্ড ভালো একটা মুভি
২৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৫২
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: দারুণ ফেভারিট একটা মুভি..........যখন রিলিজ পায় তখন মৌলভীবাজারে থাকতাম..........দারুণ আলোড়ন তুলে মুভিটা............সবার মুখে ছিলো এই মুভির নাম........সেখানকার শহরের একমাত্র হল কুসুমবাগ সিনেমা হলে গিয়ে মুভিখানা দেখেছিলাম.........হাসতে হাসতে সবার অবস্থা করুণ হয়ে গিয়েছিলো..........
খোকনের দূর্দান্ত পরিচালনা, রুবেলের বিখ্যাত কুংফু-ড্যান্স, লিজেন্ড অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান এবঙ হুমায়ূন ফরিদীর জটিল ক্যামিস্ট্রি.........সবমিলিয়ে দূর্দান্ত..........
রিভিউ দারুণ হয়েছে......+++++++++
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৮
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ,
আপনিও লিখে ফেলুননা।
দারাশিকোতো লিখছে
২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫৬
দা লর্ড বলেছেন: চমৎকার রিভিউ লিখেছেন। ভালোলাগা রইলো।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৯
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: দীপ ভাই, আপনার ফ্যাসিনেশন টা দেখে ভাল লাগল এবং নিজের লজ্জা হতে লাগল। কারন, তথাকথিত নাক উচু দের দলে আমিও পড়ি (এখন কেন জানি অপরাধ বোধ হচ্ছে)।
আর কবি ও কাব্য !! উনি তো একজন লিজেন্ড। চাইলে যে একা একাই যুদ্ধ করা যায়, তা উনা কে দেখলেই শেখা যায়।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৩
দিপ বলেছেন: কবি ও কাব্য কে মাঝে মধ্যে আমার সুপারমেটিক কম্পিউটার মনে হয়।
মনে রাখার এতো বিশাল ক্ষমতা মানুষের থাকতে পারেনা।
বাংলা ফিল্মের উপরে কোনো তথ্য ভিত্তিক ওয়েবসাইট নাই। অথচ যেকোনো বাংলা ফিল্ম সম্নধে জিজ্ঞেস করলে, কবি ও কাব্য আপনাকে টাস্কিত করে দেবে।
২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৪
বৈরী বসন্ত বলেছেন: এই সিনেমাটা সম্ভবত ৯৭ সালের, তখন রেডিওতে এর প্রচারনা শুনাতো, বছর খানেক পরে ভিসিআরে দেখেছিলাম........
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৪
দিপ বলেছেন: আমি বোধয় বিটিভিতে দেখেছিলাম।
আপনি বাংলা সিনেমা দেখে খুব ভালোলাগছে
২৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৪
কাউসার রুশো বলেছেন: এই মুভিটা আমি টিভিতে দেখেছি। অনেক আগে। আবছা আবছা মনে আছে । যদ্দুর মনে পড়ে দারুন লেগেছিলো
আবার দেখার ইচ্ছে হচ্ছে।
সুন্দর পোস্ট ++++
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৫
দিপ বলেছেন: দেখে ফেলুন, ভাইয়া।
২৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০৮
দারাশিকো বলেছেন: কনগ্রেটস দিপ এইরকম একটা সিনেমা নিয়া লেখার জন্য। স্যালুট ইউ।
না বললেই নয়, একবার লেখা হয়ে যাবার পরে পোস্ট দেয়ার আগে আরেকবার পড়ে নেয়া উচিত - অন্তত: তোমার, কারণ পোস্টে টাইপো থেকে যায়। আই প্লিজিঙ না হলে কিন্তু লেখার গুরুত্ব কমে যায়
কষ্ট না হলে এখনই একটু ঠিক করে ফেল টাইপো গুলো
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৮
দিপ বলেছেন: ভাইয়া, এটা কেন হয় জানিনা, আমি ওয়ার্ডে লিখি, যখন শামুতে দেই। দেখা যায় কিছু ইউনিকোড একা একাই চেঞ্জ হয়ে যায়।
যেমন ফিল্ম শব্দটা তার পরের শব্দের সাথে মিশে যায়।
৩০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: বাংলাদেশে নব্বই দশকে নায়ক নায়িকার সংকট এতটা ছিলনা।
সে সময় বস পাব্লিক রা ছিলেন, বাপ-চাচার প্রিয় জসিম, মেয়েদের স্বপ্ন সালমান শাহ, নাঈম, ছোটদের প্রিয় রুবেল, ইলিয়াস -কাঞ্চন, সোহেল চৌধুরী, আরও অনেকে ছিলেন।
তাই কোন সিনেমা একঘেয়েমী মনে হয় নি।
কিন্তু এখন মনে হচ্ছে সাকিব খানের সিরিয়াল দেখতাছি। এক নায়ক কতক্ষণ দেখতে ভাল লাগে?????
১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২০
দিপ বলেছেন: তাও যদি শাকিব একটু ভেবে কাজ করতো। এই ছেলেটা একগুড়ে টাইপ। জ্ঞান বুদ্ধি নেই নাকি বুঝেও চুপ থাকে। কে জানে ?
উত্তম কুমারের ২০০ মুভি, প্রসেঞ্জিতের ৩৮৮ টা মুভি কিন্তু ঠিক পাবলিক গিলেছে।
৩১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩১
বিরোধী দল বলেছেন: Valo laglo
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৮
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: জসিম, সালমান, রুবেল-ইলিয়াস কাঞ্চন গলাবাজি করে অভিনয় করেন না। এরা অভিনয়ের সময় চিৎকার করেন না, যতটা করে সাকিব। হালার চিৎকার শুনলে মনে হয় টিভির ভাঙিয়া যাব, সব সময় উত্তেজিত। ব্যক্তিত্ব সম্পূর্ণ অভিনেতা নয়।
উত্তম কুমার তো বস, উনার অভিনয়ের মাঝে একটা ব্যক্তিত্ব পাওয়া যায়। ঠান্ডা মাথায় অভিনয় করেন, দর্শকদের বিনোদন দেবার চেষ্টা করেন।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৯
দিপ বলেছেন: আমার মনে হয় চিৎকারে ইলিয়াস কাঞ্চন বিশ্বসেরা। প্রিয়া বলে সেই চিৎকার এখনো কানে বাজে
৩৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
শহিদুল বলেছেন: ওফ! বিটিভিতে অনেক বার দেখছি এই মুভি
এ্যাকশন নায়ক রুবেল ছিল আমার সব চেয়ে প্রিয়
কি সময় ছিল তখন শুক্রবার তিনটা বাজলে টিভির সমনে থেকে লোরতাম না। একই ছবি যে কত বার দেখইতো তারপরেও প্রতিবারই দেইখা মজা পাইতাম।
'পাগলা ঘণ্টা' মুভিটাও দেখছি রুবেল এর আরেকটা চমৎকার মুভি
দুই বন্ধু হুমায়ন ফরিদী ও এ.টি.এম শামসুজ্জামান
একই নাপিত এর কাছে চুল কাটা নিয়া ঝগড়া থেকে শত্রু হয়ে যায়।
চমৎকার পোষ্ট!
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২০
দিপ বলেছেন: পাগলা ঘণ্টা কথা সবাই বলছি, এটা দেখতেই হবে।
৩৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২৪
কবি ও কাব্য বলেছেন: কোন বিদেশী ছবির রিভিউ ,ডাউনলোড লিংক দিলে সেটা দেখতে ও পড়তে মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে অথচ নিজের দেশের সিনেমা নিয়ে ভালো ২/৪ টি কথা লিখে কেউ পোস্ট দিলে সেটা টেনেটুনে ২০০-৩০০ পার হয়। এই হলো আমাদের বাংলদেশিদের চরিত্র।। এই দেশের পরিবর্তন ,উন্নতি কোনদিন সম্ভব কিনা এই প্রশ্নের উত্তর আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেনা। বড় নির্লজ্জ ও বিদেশী দালালীপনা এক আশ্চর্য জাতির নাম 'বাঙালি জাতি'।। নিজেদেরকে বাজেভাবে উপস্থাপন ও নিজেদের বাজে সমালোচনা করতে যে জাতি আনন্দ পায় তাহার নাম 'বাঙালি জাতি'।। দীপ এর বাংলা সিনেমার রিভিউটি সেটা আরেকবার প্রমান করলো। যে দীপ বিদেশী ছবির রিভিউ লিখলে ১৫০০-২০০০ ক্লিক পড়ে ঘণ্টার মধ্য সেই দীপ এর 'ভণ্ড' সিনেমা নিয়ে ভালো লিখাটা গতকাল রাত থেকে এখন পর্যন্ত মাত্র ৩৯৩ বার দেখা হয়েছে।
হে আল্লাহ এই নির্লজ্জ ,বেকুব বাঙালী জাতিকে তুমি হেদায়েত করো। নিজের দেশকে সত্যি সত্যি ভালবাসতে শেখাও ।। এটাই আমার প্রার্থনা।।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪০
দিপ বলেছেন: হয়তো একদিন হবে, কবি ও কাব্য ভাই।
৩৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: গুড পোস্ট দিপ। এভাবে তুলে আনো হারিয়ে যাওয়া ভালো বাংলা সিনেমাগুলো।
@কবি ও কাব্য, এই পোস্টটাও কিন্তু কম হিট হয়নাই। আরো বেশি হিট হৈতো যদি আরো বেশ কিছু মুভির রিভিউ এবং ডাউনলোড লিংক থাকতো। দিপের অন্য ভাষার মুভিপোস্ট এক ঘন্টার মধ্যে হাজার-পনেরশ হিট পড়ে এই তথ্য কৈত্থিকা পাইলেন? ২২শে জুনে তার দেয়া লাস্ট পোস্ট-যাতে অন্যভাষার মুভির রিভিউ ছিলো (১০টা) সেইটার হিট গত একমাসে হৈছে টোটাল ১১২৬। সময় দেন, এই পোস্টও হাজারের ওপর হিট হৈবো। বাঙালিকে নির্লজ্জ, বেকুব বলার হাজার কারণ আছে, কিন্তু এই পোস্টের সাপেক্ষে সেটা বলা আরেকটা বেকুবি হয়া গেলো।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০২
দিপ বলেছেন: আমারও তাই ইচ্ছা।
তাহলে কি একসাথে ১০ তা ফিল্ম নিয়ে রিভিউ দিতে বলছেন ? বা কোনো নায়ক বা পরিচালকের সমগ্র।
===>
কবি ও কাব্য ভাই, হয়তো
Click This Link
পোষ্টার কথা বলেছেন, এটা দেওয়ার সাথে সাথে যে পরিমান হিট পরা শুরু করেছিল, আমার নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছিলো না।
যদিও এটার জন্য, আপনি প্রথম পোষ্টারটাকে দায়ী করতে পারেন। আমার মনেহয় সেটাই প্রধান কারন।
৩৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
কালো হিমু বলেছেন: দারুন লিখেছ +++++
এই ছবি অনেক বার দেখেছি একুশে টিভিতে... পেলে ডাউনলোড করে ফেলব।
ধন্যবাদ।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৩
দিপ বলেছেন: ডাইনলোড লিঙ্ক দিয়েছিতো।
প্রিন্ট তুলনামুলক ভালো।
৩৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:০৬
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: কবি ও কাব্যের লাস্ট কমেন্টের তীব্র প্রতিবাদ জানালাম, বাংগালী জাতিরে এইভাবে গালাগালি কইরা জাতে উঠাবার দায়িত্ব ওনার একার কাঁধে দেয়া হয় নাই , বাংলা সিনেমার প্রতি ওনার ভালোবাসা হয়তো আমাদের চেয়ে বেশি হতে পারে কিন্তু এইটা নিয়ে ইদানিং লেবু কচলাকচলিটা একটু বেশি করা হচ্ছে।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৪
দিপ বলেছেন: ভালোবাসা হয়তো আমাদের চেয়ে বেশি হতে পারে...
হতে পারেনা। ওনার ভালোবাসা ভয়াবহ।
উনি সম্প্রতি ১.৫০ লাখ টাকা দিয়ে একটা ওয়েবসাইট দাড় করিয়েছেন, নিজস্ব সারভারে যেখানে শুধু বাংলা ফিল্ম থাকবে।
এটা অনেক বড় একটা লক্ষ্য।
তিনি নিয়মিত একের পর এক বাংলা সিনেমার গান,সংবাদ,বিহাইন্ড দ্য সিন, চলচিত্র আপলোড করে যাচ্ছেন।
মুখে বলার থেকে কাজে করা অনেক কঠিন।
গুটি কয়েকজন পারেন, উনি তাদের মধ্যে একজন।
আমি ওনাকে ব্যপক সম্মান করি।
শুধুমাত্র ওনার দ্বায়ীত্ত্বশীলতার জন্য।
জন্ম থেকে যা কেউ নিয়ে আসেনা, অর্জন করতে হয়
৩৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪১
জেমস বন্ড বলেছেন: ++++
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০০
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: উনি যা করছেন দুর্দান্ত করছেন,সেজন্য তাকে স্যালুট জানাই, কিন্তু তাই বলে বাংগালি জাতিরে উনি কিনে নেন নাই, কথায় কথায় এতো অহংকার থাকা ভালো লক্ষণ না।আমি উনার শুধু লাস্ট কমেন্টের অয়ারোগেন্সেরই প্রতিবাদ জানিয়েছি মাত্র।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০১
দিপ বলেছেন: হিম
৪০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১
ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন:
নস্টালজিক হইয়া গেলা্ম.... দুইবার দেখেছি মুভিটা ।
যেহেতু আপনার রিভিউ লেখার ক্ষমতা ভালো, তাই একটা সাজেশন থাকল আলেকজান্ডার বো আর সিমলার "ম্যাডাম ফুলি" নিয়ে কিছু লেখার ।
(এই মুভিতে হুমায়ুন ফরিদির অভিনয় ছিল আসলেই চোখে পরার মত !)
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৪
দিপ বলেছেন: এই সিনেমা দেখেছি।
আজকের আলেকজান্ডার বো ।। তখন ছিল আলেক নামে পরিচিত।
রোমান্টিক মুভি থেকে যখন একশনে ঝুলনেল, নাম বদলে রাখলেন আলেকজান্ডার বো
শিমলা ঐ ছবিতে তাক লাগিয়ে দেবার মতো অভিনয় করলেও, ঝুড়ি ফাকা। মাঝে পতিতাবৃত্তি নিয়ে ঝামেল্য পরে মিডিয়া ছাড়লেও সম্প্রতি একটা আইটেম সং দ্বারা আবার ফিরে এসেছে।
দেখা যাক দাড়াতে পারে কিনা।
মুভিটি আমার সংগ্রহে নেই।
গুলিস্তান গেলে কিনে আনবো
৪১| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
শিপু ভাই বলেছেন:
চিরাচরিত একশন সাউন্ড থেকে টোটালি ভিন্ন সাউন্ড ইফেক্ট দেয়া হয় এই ছবির একশন দৃশ্যগুলোতে।
নরমালি শব্দ হত- "ঢিস ঢিস"। আর ভন্ড ছবিতে ছিল "টুম টুম"।
নতুনত্বটা ভালই লেগেছিল।
ভন্ডামি দেক্তে না পারলেও "ভন্ড" মুভিটা দেখেছি কয়েকবার।
খুব নস্টালজিক রিভিউ দীপ। ++++++++
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৬
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই।
বাংলা ফিল্ম নিয়ে আপনার ভাবনাগুলো এখনো মাথায় গেথে আছে
৪২| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শিপু ভাই বলেছেন:
তোমার এই পোস্টের মাধ্যমে কবি ও কাব্য ভাইকে স্যালুট জানাচ্ছি দেশের প্রতি তার ডেডিকেশনের জন্য।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৮
দিপ বলেছেন: সম্মানিত একজন
৪৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৪
কাউসার রুশো বলেছেন: হামা ভাই আর ফেলুর সংগে সহমত জানাচ্ছি।
কবি ও কাব্য ভাইকে আমি শ্রদ্ধা করি। তিনি যা করতে পেরেছেন তা আসধারন। স্যালুট!
ভাই সময় লাগবে। আর দেশের মানুষ কেন দেশী ছবির প্রতি আগ্রহী নয় তা বোধকরি কারোই অজানা নয়। এতগুলো হল বন্ধ হয়ে গেছে, মানুষ বাঙলা ছবি দেখচে না এর কারন কিন্তু দর্শকের রুচিগত কোন পরিবর্তন নয়। এর কারন বাংলা চলচ্চিত্র তার ঐশ্বর্য অনেক আগেই হারিয়ে ফেলেছে। তাই বাংলা সিনেমা নিয়ে কেউ লিখলেই যে ধুন্দুমার হিট হবে এ মূহুর্তে তা আশা করা যায়না। আর এই পোস্টের লেখক দিপ বলেই এত হিট। অন্য কেই লিখলে এর অর্ধেকও হিট পেত বলে মনে করিনা।
মির্জা রুহানের কমন জেন্ডার নিয়ে দুর্দান্ত এই রিভিউটা কয়জন পড়েছেন??
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১০
দিপ বলেছেন: রুশো ভাই, কিছুতেই কমন জেন্ডার আমাকে টানছে,
বিশ্বাস করুন, হলের সামনে গিয়েও ফিরে এসেছি।
কোণ এক অজানা কারনে, এই ফিল্ম বিমুখতা আমার ভিতরে সৃষ্টি হয়েছে।
৪৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৪
বায়স বলেছেন: রুবেল এর অ্যাকশনের মারাত্মক ভক্ত আমি । এসব উচ্চ প্রশিক্ষিত দক্ষরা কী যথার্থ মূল্যায়ন পেয়েছেন ? ফিল্মে তার authentic অ্যাকশন স্টাইল নিয়েই তো বিশাল গবেষণা করা যায় ।ভণ্ডে অসাধারণ হিউমার এর প্রকাশ আছে। আসলে এ ধরণের ছবিই সব "শ্রেণী"র দর্শক কে আকর্ষণে সক্ষম । এই শিল্পের টালমাটাল অবস্থায় আসলে গোটাকয় আর্টফিল্ম টিকিয়ে রাখতে পারবে না । আলটিমেটলি এটা তো ব্যবসাই । যা করলে ব্যবসা ভাল হবে পরিচালক-প্রযোজক তো তা ই করতে চাইবেন। আচ্ছা , "পালাবি কোথায় " মুভিও তো মনে হয় একই পরিচালকের । যখন এটা হলে চলছিল তখন আমি ম্যালাই ছোট। কিছু বুঝি নাই । তবে সাইকেল টা পছন্দ হয়েছিল । পরে টিভি তে দেখেছি । এটা কী মৌলিক ছবি ছিল ? বছরখানেক আগে জাভেদ জাফরী আর সাথে তিন নায়িকা , ( একজন আমিরের সাথে ঠাঠা স্কাই অ্যাড দিতো ) এর ট্রেলার দেখে মনে হয়েছিল "পালাবি কোথায় " এর সাথ মিল আছে । যদি "পালাবি কোথায় " মৌলিক হয় , আর ঐ হিন্দী ছবির সাথে ৩০% ও কাহিনী মেলে তাহলে সেটা বেশ চিন্তার কথা । তথ্যের সার বস্তু নিয়ে গবেষণা এবং আমার সন্দেহ সত্য হলে এটা নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে (actually আব্দার
) অনুরোধ করছি ।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৪
দিপ বলেছেন: পালাবি কোথায় মুভিটা খোকনের।
শাবানা।চম্পা
এই ফিল্মে অভিনয় করেছে। সাইকেলের ব্যবহারটা ছিল অসাধারন।
যাই হোক, ওই সময়ে তেলেগু মুভি থেকে কপি করার হিরিক পরেছিল বাংলা মিডিয়ায়।
এই মুভিটাও সেই দোষে দুষ্টু।
এটা মুলত Magalir Mattum মুভির কপি।
এটা আবার ইংলিশ মুভি 9 to 5 এর কপি।
আবার হিন্দি ফিল্ম Hello Darling হলো তেলেগুটার রিমেক
৪৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৫
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: দেখতে হবে। আমি আবার লিমিটেড ইউজার
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৬
দিপ বলেছেন: ডাউনলোড সমস্যা ?
৪৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৪
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ছবির ওপেনিং ক্রেডিটের সময় আগুনের যে গান টা দেয়, ঐ যে, ভন্ড ভন্ড ভন্ড....চরমজ। অসাম একটা ছবি। আমি কয়দিন আগেই দেখলাম আবার। অন্যরকম কিন্ত ভালো লেগেছে।
চমৎকার উদ্যোগ দিপ। চালিয়ে যাও ভাই।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৬
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ, পাশে থাকবেন কিন্তু ......
৪৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৩
রাজসোহান বলেছেন: ছোটবেলায় দেখেছিলাম সবাই মিলে, মনে হয় কোন এক ঈদে ছবিটা দিয়েছিলো, এখন মনে পড়ছে দুর্দান্ত ছবি ছিলো একটা, তামান্নাকে ঐ সময় চরম পছন্দ কর্সি, স্কুলের সবাই তার ভক্ত ছিলো
আর হুমায়ুন ফরীদির বসের ব্যাপারে কিছু বলার না, প্রথম আলোতে অনেকদিন আগে একবার পড়সিলাম কোন এক নামকরা অভিনেতা নাকি হুমায়ুনকে দেখে বলেছিলো, "তোমার চেহারাটাই অভিনয়ের জন্য সৃষ্টিকর্তা বানিয়ে দিয়েছেন"
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৪
দিপ বলেছেন: তামান্না, উহ। সেইরকম দেখতে।
শালমান আরও থাকলে ওর সাথে মারান্তক একটা জুটি হইতো
৪৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৭
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: পালাবি কোথায় আসলে হলিউডের মুভি থেকে ইন্সপায়ার্ড হইয়া খোকন ভাই বানাইছে।তিনি সেটা ঐ সময় বলেছিলেন ও।
সাউথ থেকে কপি ছিলনা এইটা!!!
###কবি ভাইকে আসলে অনেকেই বুঝতে পারেনা।কঠিন কথা অনেকেই পছন্দ করেনা।কিন্তু উনি কাউকে কনভিন্স করতেও যান না।যার কারনে এই সমস্যা টা!
অনেকেই বলে আমি আর কবি ভাই নাকি একটু একরোখা।আসলে তেমন না। যারা ইতিরিক্ত নাক সিটকায় তাদের সাথেই একটু করা কথা বলে থাকি।
সিনেমাখোর গ্রুপে কবি ভাইয়ের সাথে আলোচনাটা দেখলে একটু বুঝতে সহজ হবে সেটা!যেখানে উনি একটু ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। প্রত্যেকেই নিজস্ব ধারনায় চলে এই দুনিয়াতে।
এখন যারা ভিন্ন ভাষার মুভি নিয়া রীতিমত লেখালেখি করেন তারা যদি কিছু বাংলা মুভিকেও তাদের লেখালেখির আওতায় আনেন তাহলে কিন্তু ভুল বুঝাবুঝিটা কেটে যায়।উনার রাগটা সেখানেই।
স্বীকার করি গত দশকের বেশিরভাগ সময় আমাদের চলচ্চিত্রের অবস্থা ভয়াবহ রকমের খারাপ ছিল।কিন্তু এরই মাঝে ভালো ভালো কমার্শিয়াল মুভিও তো হয়েছে।
অথবা এর আগের দশকে তো ফাটাফাটি সব মুভি হয়েছে।যেগুলো অনেকেই টিভিতে দেখেছেন।আমরা যারা সিনেমাতে রেগুলার ছিলাম তারা জানি তখন কিরকম মুভি আমাদের এখানে হয়েছে।তো সেইসব মুভির বিষয়ে অনেকের ধারনা ই নাই।অথচ ২০০৩-২০০৫/৬ এর কিছু মুভি দেখে ইয়াক ইয়াক একটা ভাব দেখাইলে সহ্য করা কঠিন ই আসলে আমাদের জন্য।
এখন আপনে মাসে ছয় মাসে একটা মুভি দেখবেন আর ব্লগে আইসা মজা লইবেন তাইলে তো ভাই আপনেরে ছাইড়া কথা কমুনা!!!
(সবার জন্য প্রযোজ্য না উপরের কমেন্ট।)
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০০
দিপ বলেছেন: বেশীনা ৫ তা ব্লগার যদি ৬ মাসে ২ টা লেখা দেয় বাংলা ফিল্ম নিয়ে, তাহলেও দেখাদেখি অনেক ব্লগার বের হয়ে আসে।
কিন্তু কেউ দিচ্ছেনা, কিন্তু আমার মনে হচ্ছে।
অচিরেই দিবে
৪৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৩
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: অসাধারণ দীপ। এই ছবিটা গতানুগতিক বাংলা ছবির চেয়ে ভিন্নধর্মী বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন বলেই সবার এত ভালো লেগেছিল। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাহিনীতে একটা টানটান উত্তেজনা ছিল। তবে কিছুটা বিরক্তিকর লেগেছে নায়িকাকে একটা বুদ্ধিহীন জীবের মত পর্দায় তুলে ধরে। কেন যেন বাংলা সিনেমার কাহিনীকাররা নায়িকাদেরকে বুদ্ধিহীন যৌন সামগ্রী হিসেবে দর্শকদের সামনে বিরামহীন ভাবে তুলে ধরেন। এর মনস্তাত্বিক কারণটা কি আমার মনে হয় সবাই এই ব্যাপারে যথেষ্ট অবগত।
হুমায়ুন ফরিদি, এটিএম শামসুজ্জামান, রাজীবের অভিনয় নিয়ে তেমন কিছু বলতে চাইনা। কারণ বলার মত যোগ্যতা নেই। উনারা গ্রেট। আমার মনে হয় এই তিন কিংবদন্তীদের কাছ থেকে তাদের সামর্থ্যের ১০ ভাগও আমরা আদায় করতে পারিনি। আমি এদের সাথে আর দুইজনের নাম তুলে আনব তারা হলেন প্রয়াত দিলদার আর রাইসুল ইসলাম আসাদ। দুজনেই প্রচন্ড পরিশ্রমী অভিনেতা। এদের মধ্যে দিলদারের প্রতিভা শ্রেফ অপচয় করা হয়েছে। গতানুগতিক ধারার বাজে উপস্থাপনার মধ্যেও হানিফ সংকেতের ইত্যাদিতে সে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়ার পর্বে যা দেখিয়েছেন তা মিস্টার বিনের সমপর্যায়েই পড়ে। আর আসাদ কিছু আর্টফিল্ম বা নাটকে অসাধারণ কাজ করার সুযোগ পেলেও তার অভিনয় ক্ষমতাকে ধারণ করার মত শক্তিশালী ছিলনা সেসব প্রোডাকশন। আসাদ এমনই একজন নিবেদিত অভিনেতা যে হয়ত কম পারিশ্রমিকে চরিত্রের প্রয়োজনে সারাদিন ড্রেনের মধ্যে থেকে অভিনয় করে যাবেন কিন্তু মুখে বিরক্তি ফুটিয়ে তুলবেন না। তার প্রতিভার কমতি থাকতে পারে কিন্তু ডেডিকেশনে ঘাটতি আছে এমন অভিযোগ তার শত্রুও করতে সাহস পাবেনা। আমাদের তারারা সব হারিয়ে যাচ্ছে সময় থাকতে তাদের প্রতিভার সদ্ব্যাবহার করা উচিৎ।
ভন্ড, পালাবি কোথায় ছবি দুটিই আমি বেশ কয়েকবার দেখেছি। এখনো দেখলেই ভালো লাগে। কখনোই পুরোনো মনে হয়না। এটাই এই ছবিগুলোর স্বার্থকতা। সম্পাদনার হাত ভালো হলে ছবিগুলো আরো ভালো হত।
কবি ও কাব্য ভাইয়ের ব্যাপারে কি বলব!! উনি নিজেই ধীরে ধীরে উনার প্রতি শ্রদ্ধা কমিয়ে আনছেন। উনার রিপ্লাইগুলো এতটা তীর্যক হয় যে অনেকেরই পাল্টা মন্তব্য করতে রুচিতে বাধে। অনেকেই বাংলা ছবি নিয়ে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, বাংলা ছবিকে যুগের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য নিরলস সাধনা করে যাচ্ছেন। কিন্তু উনার কথা শুনলে মনে হয় কবি ও কাব্যের চোখে বাংলা সিনেমা না দেখলে সোজাসুজি সে দালাল তা সে যতই বাংলা সিনেমা নিয়ে কাজ করতে চাক না কেন? আশি-নব্বই দশকের বাংলা সিনেমাকে নিয়ে এত নস্টালজিক মানুষ আমি আর দ্বিতীয়টি দেখিনি।
১৯ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৯
দিপ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ,এত বড় একটা পোষ্টের জন্য,
প্রচন্ড ভালোলাগলো আপনার কমেন্টটা।
৫০| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৮
আরজু পনি বলেছেন:
বাহ দিপ, দারুণ!
বাংলা সিনেমা নিয়ে আপনার যে পজিটিভ দৃষ্টিভংগি এটাকে সাধুবাদ জানাই।
চালিয়ে যান।
+
শেয়ার নিলাম
২০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২০
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ। শেয়ার দেওয়ার জন্য ।
পাশে থাকবেন, সেই প্রত্যাশায়
৫১| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫১
বায়স বলেছেন: দিলদারের প্রতিভার অপচয় হয়েছে , সহমত । ভাল পরিচালকের হাতে তিনি ভাল কাজ তুলে দিয়েছেন । আমাদের আসলে খনি থেকে হীরা তোলার খরচ এবং পরিশ্রম যেমন করতে হবে তেমনি সঠিকভাবে কেটে এর সর্বোচ্চ ঔজ্জ্বল্য নিশ্চিত করতে হবে । শাবনূর কে নিরন্তরে দেখে বুঝেছি , এই ১৫-১৮ বছরে এই মেয়ে অভিনয় তো ঠিকই শিখেছে- প্রতিভার সাথে পরিশ্রম যুক্ত হয়েছে । কিন্তু আলটিমেট পরিবেশন এর জন্য আরো অনেক কিছু চাই। এটা আসলে "বই পড়া"র সেই চেইন রিঅ্যাকশনের মতো হয়েছে- চক্র কে ভাঙবে প্রকাশক (প্রযোজক, পরিচালক ) না কী ক্রেতা পাঠক (দর্শক, সমালোচক ) ? আমার মনে হয় অনেকেই তো অনেক টাকা ইনভেস্ট করে নিজেদের সাধ্যানুসারে চেষ্টা করছে - এবার আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পালা ।
২০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২২
দিপ বলেছেন: সহমত।
পাশে থাকবে
৫২| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।
পুরানো বাংলা মুভি দেখতে উৎসাহ জাগাবে।
মুভিটা পছন্দের, শুধু নায়ক না।
তারে কেমন যেন জোকার টাইপ লাগে। নায়ক না।
২০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
দিপ বলেছেন: রুবেলকে কিন্তু আমার ব্যপক পছন্দ।
অনেক পেয়েছে তার কাছে এই ইন্ডাষ্ট্রি
৫৩| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:১৫
লর্ড কার্জন বলেছেন: আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য শহীদুল ইসলাম খোকনদের মত পরিচালকরা এখন এর সিনেমা বানাচ্ছেন না।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
দিপ বলেছেন: বানাচ্ছেন কিন্তু নিয়মিত না।
আএ আগের মতো হছেও না
৫৪| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৪৬
কবি ও কাব্য বলেছেন: দীপ তোমাকে কে ধন্যবাদ জানাই যে সে আমার অনুপস্থিতিতে আমার হয়ে একটি জবাব দিয়েছে।
এবার আমার বলি- আমি আমার কমেন্টে স্পষ্ট উল্লেখ করেছি 'বাঙালি জাতি' শব্দটা। সেই জাতির মাঝে আমি নিজেও একজন । অর্থাৎ আমি কাউকে নির্দিষ্ট করে বলি নাই যে কেউ আঘাত পাবে। আমি বাংলা ছায়াছবির জন্য কিছুই করতে পারি নাই ও পারছি না। আমার কষ্টটা সেখানে যখন দেখি আমাদের চারপাশের শিক্ষিত তরুন তরুণীরা ফেইসবুক ব্লগে হিন্দি ইংরেজি ছবি নিয়ে প্রশংসার বানীতে জর্জরিত হতে থাকে আর আমাদের বাংলা ছবির পোস্ট পাশে পড়ে থাকে কেউ সেদিকে তাকায়ও না। কিন্তু যদি কাউকে বাংলা ছায়াছবি সম্বন্ধে বলতে বলা হয় তাহলে যার ৯০% এ থাকে নেগেটিভ ,যেন বাংলা ছবি, গান একটা অখাদ্য ,রুচিহীন বস্তু। অথচ ঘরে বসে আমরা প্রতিদিন হিন্দি ইংলিশ অনেক প্রাপ্তবয়ক ছবি দেখে হাত্ততালি দেই, সেটা কিছু হয়না। মার্ডার ২ এর মতো বাজে মুভি নিয়ে আমরা আলোচনা করি, হিন্দি / ইংলিশ ছবি দেখার আগে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জানিয়ে দেই অমুক ছবি দেখছি। আবার তাঁরাই বাংলা ছবি অশ্লীল, অসুন্দুর বলে গোষ্ঠী উদ্ধার করছি। এসব দেখলে তখন নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। আমি নিজেও হিন্দি ইংলিশ ছবি দেখি কিন্তু তা কখনও সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করিনা। গত একবছর আমি আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারত,পাকিস্তান সহ ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ,আমেরিকার প্রায় ৮/৯ হাজার ফেইসবুক আইডি চেক করে দেখলাম যে কারো ফেইসবুক স্ট্যাটাস, লিংক শেয়ার এর মাঝে তাঁর দেশের ভালো কথা, ভালো কাজ, ভালো গান, ভালো ছবি ছাড়া অন্য কোন দেশের গান ছবি কেউ শেয়ার করেনা। এ দিক দিয়ে বাংলাদেশের ফেইসবুক আইডির ধারেকাছে কেউ নেই। হিন্দি/ইংলিশ ছবি কি শুধু বাংলাদেশিরা দেখে? হিন্দি ইংলিশ গান কি শুধু বাংলাদেশিরা শুনে যা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশিদের কাঁধে দেয়া হয়েছে? আমাদের রাজনীতিবিদদের কারনে আমরা বিশ্বব্যাপী সমালোচিত, লজ্জিত হচ্ছি, আর আমাদের সাধারন নাগরিকদের বিশ্বপ্রেম এর কারনে আমরা অন্যদের কাছে তামাশার পাত্র হচ্ছি। কেন? আমরা বাংলা গান,ছবি দেখবো না কিন্তু ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে খালি পায়ে গিয়ে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলা ভাষাকে আকাশে তুলে দিয়েছি। এই হলো আমাদের শিক্ষিত, রুচিবান, দেশপ্রেমিক প্রগতিশীল, উদার মনের তরুন সমাজ। যারা ব্লগে ছাগু ,দালাল নিয়ে কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি করে গলা ফাটায় , মুক্তিযুদ্ধ রাজাকার নিয়ে গলাবাজি করে তাঁরাই আবার দিন শেষে দেশের সংস্কৃতি ভালো না, মান বাড়াতে হবে এই নিয়ে আতলামি করে। এসব আতলামি করে করে আমরা আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছি একাবারও তা ভেবে দেখছি না। আবার বাঙালি জাতি নিয়ে কিছু বললে তা খুব গায়ে লাগে। তাদেরই গায়ে লাগবে যারা উপরের উল্লেখিত ভণ্ডামি করে বেড়ায়। যারা জীবনে বাংলা সিনেমা দেখেনি ৫০ টি তাঁদের মুখে বাংলা ছবির নেগেটিভ সমালোচনা শুনলে ইচ্ছে করে পাছায় লাথি মারি। শালারা তুই যে ভাষায় কথা বলিস, যে ভাষার জন্য পৃথিবীতে একমাত্র যে জাতি রক্ত দিয়েছে তোরা সেই ভাষার তৈরি ছবি গানকে অবহেলা করিস তাতে তোদের লজ্জা লাগেনা?
বাংলা ছায়াছবি বলতে যদি ২০০০ এর পরের ছবি হয় আর ছবিয়াল গ্রুপের ছবি হয় সেটাই প্রমান করে যে আতেলগুলা বাংলা সম্পর্কে কতটুকু জ্ঞান রাখে। এমন উদার প্রগতিশীল বিশ্বপ্রেম ভরা ভণ্ডদের জন্য বিদেশী বন্ধুরা বলতে সাহস পায় 'কাব্য তোমাদের দেশের গান তো অনেক সুন্দর। আমার অনেক ভালো লাগে কিন্তু তোমাদের দেশের মানুষ দেখি বেশী হিন্দি আর ইংলিশ গান শোনে। কেন?' তখন ইচ্ছে করে মাটির ভিতরে গিয়ে লুকিয়ে থাকি লজ্জায়,অপমানে আর ঘৃণায়।
আমি আর যাই করি না কেন অন্তত আমার সুস্থ মস্তিস্কে কখনও বিদেশের গুণগান করে বিদেশী ছবি ও গান ছড়িয়ে দেয়ার মতো কাজ আমি করিনা। কারন আমি মনে প্রানে একজন বাংলাদেশী। বিশ্বব্যাপী কোন ভালোলাগা কিছু যদি ছড়িয়ে দিতে হয় তাহলে আমার বাংলার বস্তাপচা, রুচিহীন যাই থাকুক না কেন আমি সেটাই ছড়িয়ে দিয়ে বাংলাকে জানতে বিশ্বের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করবো।অন্যর যা কিছু ভালোলাগা সেটা আমার মধ্যেই থাক, সেই ভালোলাগা আমি আরেকজনের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাইনা। কারন সেটা আমার জাতির নয়, আমার দেশের নয়, সেখানে আমার দেশের কিছু প্রতিনিধিত্ব করে না। দেশকে যদি সত্যিকারের ভালবাসতে হয় তাহলে দেশের সুখাদ্য- অখাদ্য যা আছে তাঁকে ভালবাসতে শিখতে হয়, সম্মান দিতে জানতে হয়, তখনই সম্ভব হয় একটি দেশের ও জাতির নবজাগরণ। আর তা নাকরে সারাদিন যদি দেশের ১২ টা বেজে গেলো, কিচ্ছু হবেনা।সব শেষ, সব খারাপ এসব বলে চিৎকার করতে থাকি কোনদিন সেই দেশের পরিবর্তন আসবে না।
গত ১ বছরে আমি সামু ব্লগে যতগুলো পোস্ট দিয়েছি তাঁর মধ্য যে পোষ্টটির শিরোনামে 'অশ্লীল' শব্দটা উল্লেখ ছিল সেই পোষ্টি ছিল সর্বাধিক পঠিত পোস্ট এবং সেটা পোস্ট করার ১২ ঘণ্টা পার না হতেই ২০০০+ ব্লগার সেটা পড়েছিল অথচ এর চেয়েও অনেক ভালো ভালো ও তথ্যবহুল পোস্ট আছে যেগুলো ২৪ ঘণ্টায় ২০০ বারও পঠিত হয় নাই। এই হলো আমাদের চরিত্রের নমুনা। আমরা বাংলার ভালো কিছু দেখতেও চাইনা, জানতেও চাইনা, যদি বাংলার নেংটা কিছু থাকে সেটা দেখতে চাই ,মজা পাই। আর এরপর বাংলাদেশে কোন ভালো ছবি নাই,কেমনে দেখি এসব বলে ব্লগে ও ফেইসবুকে সেগুলোর মান উন্নয়নের জন্য পরামর্শ দেই। এই হলো আঁতেল আধুনিক শিক্ষিত যুবসমাজ আর সুশিল ব্লগারবৃন্দের নমুনা।
@ফেলুদার চারমিনার ভাই আপনি যেটাকে অহংকার মনে করছেন সেটা আমার দাম্ভিকতা বা কোন অহংকারের বহিঃপ্রকাশ নয়। আমার তির্যক ও কঠিন কথাগুলো হলো সকল ভণ্ড সুশীল উদার মনা মানুষের বিরুদ্ধে। যারা মুখে বাংলাদেশ আর প্রিয় তালিকায় সব বিদেশ রাখেন,দেশের কিছু মানেই নষ্ট, রুচিহীন বলে চিৎকার করেন তাঁদের বিরুদ্ধে। দেশের ভালোটা জানতে ও ছড়িয়ে দিতে তাঁরা কতটা চেষ্টা করেছে বা আদৌ করেছে কিনা তা কি বলতে পারবেন? তাহলে বাঙালি জাতি নিয়ে কথা বলায় এতো ধরলো কেন? যে জাতি সব মানহীন, রুচিহীন কাজ করে যা দেখতে ও জানতে ভালো লাগেনা সেই জাতিকে গালি দিলে তো ভালো লাগার কথা তাঁদের। বাঙালি জাতি মধ্য কি শুধু উনারাই পড়েন ? আমি কি সেই জাতির বাহিরের ? আমি তো আমাকে আবাল বাঙালি জাতি মনে করি তাই আমার দুঃখে আমি আমার নিজেকেই গালি দিয়েছি।
আশাকরি এবার সবাই বুঝতে পেরেছেন।।
২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩২
দিপ বলেছেন: আমি এটার অপেক্ষা করছিলাম। আমি জানতাম আপনি কমেন্ট করলে সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
আর এত বড় কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
অসাধারন, মুগ্ধ হয়ে জাষ্ট পরে গেলাম।
আপনাকে আহবান, নিয়মিত লিখুন
৫৫| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:২১
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: কবি ও কাব্য ভাই, আপনার পয়েন্ট অফ ভিউটা বুঝতে পারছি, আসলে আপনার ঐসময়কার কথাগুলোর টোন কেন জানি ভালো লাগছিলো না, অনেকেই আছেন সেইসব ভণ্ড সুশীল উদার মনা মানুষদের মধ্যে পড়েন যারা বাংলা সিনেমার নাম শুনলেই নাক সিটকান, তবে সবাই কিন্তু একরকম নয়,ঐরকম জেনারালাইজ করে ফেলাতে আমি আপনার বক্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলাম।
যাই হোক, অনেক শুভকামনা থাকলো আপনার প্রতি, বাংলা সিনেমা একদিন আন্তর্জাতিক মহলেও সাড়া ফেলবে সেই আশা সবসময়ই রাখি। সেই স্বপ্ন অচিরেই পূরণ হোক এইটাই চাওয়া। ভালো থাকবেন।
৫৬| ২১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
জাহিদ১১মে বলেছেন: ভাই, আমার খুব পছন্দের একটা মুভি।এইটা আমি হলে গিয়ে পর পর দুইদিন দুইবার দেইখাছিলাম।অসাধারন হইছে। রুবেল আর শহিদুল ইসলাম খোকন মানেই হিট। বেশি মজার ছিল রুবেলের মাইয়া সাজার অংশটা। তবে কিছুদিন আগে একটা চ্যানেলে দেখলাম সেই পুরা অংশ টা কাইটা ফেলাইছে। আম্মার বউরে দেখাইতে চাইছিলাম পাইরলাম না।
২১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩
দিপ বলেছেন: ওইটার কথা আর বইলেন না।
আমি প্রথমে ঠাওর পাই নাই।
ব্যপক মেকাপ।
ওইসময়ে মেকাপ হইতো চরম।
জসীমকে যে আলিফ লায়লার ভিলেন বানাইতো।
দেখলে মনে হইতো রিয়েল ভিলেন
৫৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
গ্রামের মানুষ বলেছেন: ভাল পোষ্ট!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
পদ্ম (কমল দাস) বলেছেন: +
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
দিপ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৫৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
রাজন আল মাসুদ বলেছেন: একসময় নিয়মিত বাংলা ছবি দেখতাম, ছুটিতে, ফ্যামিলির সাথে..........স্কুল পালাইলে তো যাওয়ার জায়গা একটাই ছিল -"রাজমনি সিনেমা হল". ভালো লাগত বলেই দেখতাম.........কেউ কেউ ক্ষেত কইত ব্যাপার না চলে..........ভন্ড আমার দেখা ছবি গুলার মধ্যে অন্যতম ভালো আর মজার একটা..........কমেডি বলি, একশন বলি অথবা কাহিনী, সব দিক থেকেই..........আর ড্যান্সিং কুংফু দেইখা হেভি মজা পাইছিলাম
শহীদুল ইসলাম খোকনের তখনকার ছবিগুলা সেইরকম ছিল.........বিশেষ করে রুবেলকে নিয়ে উনি মার্শাল আর্ট ভিত্তিক যে মুভি গুলো বানিয়েছিলেন যেমন- বজ্রমুষ্ঠি, লম্পট, ভন্ড অথবা ম্যাডাম ফুলি ওগুলা ছিল অসাধারণ। ওনার যে জিনিসটা ভালো লাগত তা হলো উনি প্রত্যেক ছবিতে নতুন ধরনের মার্শাল আর্ট দেখানোর চেষ্টা করতেন.......রুবেল থাকাতে তা সম্ভব ও হয়েছিল। উনি ছবি বানানো বন্ধ করার পর আর কেউ মার্শাল আর্ট এর উপর আর কাজ করলো না
রুবেলের বানানো বিচ্ছু বাহিনী তাও ভালো ছিল..........দেখছেন নাকি?
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
দিপ বলেছেন: বিচ্ছুবাহিনী সম্ভবত দেখছি।
কিন্তু বিচ্ছুবাহিনির অরিজিনাল অর্থাৎ হং-কং এর একটা মুভি আগেই দেখা ছিল তাই অতটা মজা পাই নাই। হং কং এর ওই ছবিটার নাম ছিল সম্ভবত দ্যি মাষ্টার
৬০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১২
ডানামনি বলেছেন: মুভিটার কিছুই এখন আর মনে নাই। তবে ' লাল শার্ট ' গান টা খুব পছন্দের ছিল , এখনও আছে।
রুবেল আর হুমায়ূন ফরিদির বিশ্বপ্রেমিক সিনেমা টাও খুব পছন্দের।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
দিপ বলেছেন: বিশ্বপ্রেমিক দেখার একটা খুব ইচ্ছা আছে।
কিন্তু পাচ্ছিনা।
সিডি প্লাস ১ মাস পরে যেতে বলেছে। গেলে এনে দেখবো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩২
সুমন অহেমদ বলেছেন: ভাই, আমি জানিনা ব্যাপারটা কি!! আমি কয়েকদিন ধরেই ভন্ড ছবিটা খুজছিলাম, কয়েকজন বন্ধুকে জিগ্যেস ও করেছি--
অনেক অনেক ধন্যবাদ-- বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই এই ছবিটা হয়তো দেখেনি! আমাদেরও অনেক অনেক ভালো ভালো মজার ছবি আছে, এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো এটা--
ধন্যবাদ ধন্যবাদ..