![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সারাটা জীবন ঘোড়ার মত তেজি টগবগে বাঁচবার স্বপ্ন নিয়ে গাধা হয়েই বেঁচে আছি। rahi10greenএট জিমেইল ডট কম *নোংরা বারোর টোয়াইসি ;)
জ্ঞানী ব্লগার ভাই/বোনদের দৃষ্টি আকর্ষন করতেছি।
১. বাকশাল কি?
২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
৩. বাকশালের গঠনতন্ত্র নিশ্চয়ই মুখে মুখে হয়নাই, সেইটার লিখিত কপি স্ক্যান অথবা পোষ্ট আকারে একটু দিয়েন কারো সংগ্রহে থাকলে।
ইদানিং ব্লগে বাকশাল বইলা চিল্লানি, লীগ আর বিএনপির মারামারি, সেই ফাঁকে জামাতি শাগরেদ গুলার ফয়দালোটা ইত্যাদিতে ব্যাপক বিরক্ত লাগতেছে।
আর বাকশাল জিনিষটা আসলেই কি সেইটা জানার দরকার।
আমার রাজনৈতিক মতাদর্শের ব্যপারে জানতে চাইলে মারেন কিলিক।
পরিশিষ্ট:
ধর্ম ব্যাবসায়ীরা নিপাত যাক, ইসলাম মুক্তি পাক।
দেশে গনতন্ত্রেন নামে পরিবারতন্ত্র আর মানবতআর বদলে ব্যাক=তিপুজার অবসান ঘটুক, সুস্থ রাজনীতি চাই।
ফুটনোট: কিসের সেঞ্চুরি সেইডা কমু না
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২২
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: আমিও জানতে আগ্রহী। জ্ঞান পিপাসু ঝাতি আজ দিশেহারা।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩০
বিডি আইডল বলেছেন: বাকশাল এর পূর্ণ নাম বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫ সালের ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীবলে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় এবং দেশের সমগ্র রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল নামক এই একক রাজনৈতিক দল গঠন করা হয়।
বাকশাল ব্যবস্থার প্রবর্তন
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী উত্থাপন করেন।[১] এই সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে প্রচলিত সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা বাতিল করে বাকশাল ব্যবস্থা চালু করা হয়। সংসদে উত্থাপনের মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে এই বিল সংসদে পাশ হয়। বাকশাল ব্যবস্থা ছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত ব্যবস্থা।
[সম্পাদনা] গঠনতন্ত্র
বাকশাল ব্যবস্থায় দলের চেয়ারম্যানই সর্বক্ষমতার অধিকারী। [২] দলের কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি হচ্ছে-
* কার্যনির্বাহী কমিটি
* কেন্দ্রীয় কমিটি
* কাউন্সিল
চেয়ারম্যানের পরেই সবচেয়ে ক্ষমতা সম্পন্ন হচ্ছে, একজন সাধারণ সম্পাদক সহ ১৫ জন সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি। চেয়ারম্যান সাধারণ সম্পাদক সহ ১৫ জনকেই মনোনীত করবেন। ( বাকশাল গঠনতন্ত্রের দশম ধারার ২ উপধারা)।কেন্দ্রীয় কমিটির এক তৃতীয়াংশ চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত হবেন ( দ্বাদশ ধারার ৪ (ঙ) উপধারা)। কোন সংগঠন, সংস্থা বা কমিটির কোন সদস্য পদ শুন্য হলে, তদস্থলে চেয়ারম্যান নতুন সদস্য নিয়োগ করবেন (চতুর্বিংশ ধারা ২ উপধারা)। দলীয় কাউন্সিলে চেয়ারম্যান ৫০ জন পর্যন্ত মনোনয়ন করতে পারবেন (দ্বাদশ ধারার ১ (চ) উপধারা)। কাউন্সিলে প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যাপারে বিভিন্ন জেলা ও অঙ্গ সংগঠনের কোটা চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত কার্যনির্বাহী কমিটি ঠিক করবে (দ্বাদশ ধারার ১ (গ) উপধারা)। তাছাড়া বিভিন্ন সরকারী বা আধাসরকারি দফতর বা প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেশন, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা এবং সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীসমূহের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যাপারে দলের চেয়ারম্যানের ইচ্ছাই প্রধান (দশম ধারার ১০ উপধারা ও ষোড়শ ধারার ২ (খ) উপধারা)। চেয়ারম্যান ইচ্ছা করলে গঠনতন্ত্রের যে কোন ধারা পরিবর্তন, সংশোধন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন এবং একমাত্র চেয়ারম্যানই গঠনতন্ত্রের ব্যাখ্যা দান করতে পারবেন (দ্বাবিংশতি ধারার ১ ও ২ উপধারা)। [৩]
[সম্পাদনা] সদস্যপদ প্রাপ্তি
বাকশাল ব্যবস্থায় দলের সদস্য প্রাপ্তির ব্যাপারটিও দলের চেয়ারম্যানের ইচ্ছাধীন। কারণ কার্যনির্বাহী কমিটির হাতেই সদস্যপদ প্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। (ষষ্ঠ ধারা ৫ (গ) উপধারা)। এই ব্যবস্থায় সরকারী ও আধাসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীবৃন্দ এবং পুলিশ মিলিটারি সদস্যরাও দলের সদস্য হতে পারবেন। কিন্তু কে সদস্য হতে পারবেন আরে কে পারবেন না তা সম্পূর্ণ রূপে চেয়ারম্যানের ইচ্ছাধীন (দশম ধারার ১০ উপধারা)। এইসব ক্ষেত্রে কোথায় প্রাথমিক ইউনিট করার অধিকার দেওয়া হবে এবং প্রাথমিক ইউনিটের সদস্য সংখ্যা কত হতে পারবে, তা ঠিক করবে চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত কার্যনির্বাহী কমিটি। [৪]
[সম্পাদনা] অঙ্গ-সংগঠন
বাকশাল ব্যবস্থার অধীনে কোন অদলীয় শ্রেণী ও পেশাভিত্তিক সংগঠন এবং গনসংঠন করার কোন অধিকার নেই। ট্রেড ইনিয়ন মাত্রই তাকে বাকশালের অঙ্গদল শ্রমিক লীগের অন্তরর্ভুক্ত হতে হবে। এই ব্যবস্থায় জাতীয় শ্রমিক লীগ, জাতীয় কৃষক লীগ, জাতীয় মহিলা লীগ, জাতীয় যুবলীগ, এবং জাতীয় ছাত্রলীগ বাদে কোন শ্রমিক, কৃষক, মহিলা, যুব ও ছাত্র সংগঠন থাকতে পারবে না। আর উপরোক্ত সংগঠনগুলি হচ্ছে বাকশালেরই অঙ্গ সংগঠন (অষ্টাদশ ধারা)। [৫]
[সম্পাদনা] নির্বাচন
বাকশাল ব্যবস্থায় দেশে বাকশাল চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত এক উপকমিটি দ্বারা মনোনীত না হলে কেউ মনোনীত হতে পাররে না (দশম ধারার ৭ উপধারা)। কিন্তু, এই দলের চেয়ারম্যান কিভাবে নির্বাচিত হবেন তার কোন উল্লেখ গোটা গঠনতন্ত্রে নেই। [৬]
[সম্পাদনা] সংবাদপত্রের স্বাধীনতা
৬ জুন, ১৯৭৫ বাকশাল ব্যবস্থায় দেশে চারটি দৈনিক এবং ১শ' ২২টি সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকা ছাড়া আর সকল সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়। ঐ চারটির তিনটি ছিল দৈনিক ছিল ইত্তেফাক, বাংলাদেশ টাইমস্, দৈনিক বাংলা। [৭]
পুরাটাই উইকির কপিপেষ্ট...
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩২
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: ২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
এইটে জানা সবথেকে জরুরী।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩০
দ্বীপ রয় বলেছেন: আমিও জানতে আগ্রহী
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩১
বিডি আইডল বলেছেন: সাথে এইটা
Click This Link
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৩
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: ২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
এইটে জানা সবথেকে জরুরী।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩২
জুবায়দুল ইসলাম রোকন বলেছেন: ভাই, আপনিতো অনেক পিছাইয়া
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৬
হয়রান ভাই বলেছেন: পরিশিষ্ট:
ধর্ম ব্যাবসায়ীরা নিপাত যাক, ইসলাম মুক্তি পাক।
সহমত প্রকাশ করছি।
বিডি আইডল তার মন্তব্যে অনেক কিছু জানিয়েছেন।দয়া করে আপনি যদি একনায়কতন্ত্র সম্পর্ক কিছু বলতেন জাতি উপকৃত হতো।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৭
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: আমি জানতে চাই বলেইতো পোষ্ট করলাম! আজিব!
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৮
দ্বীপ রয় বলেছেন: বাকশাল ব্যবস্থায় দলের চেয়ারম্যানই সর্বক্ষমতার অধিকারী। [২] দলের কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি হচ্ছে-
* কার্যনির্বাহী কমিটি
* কেন্দ্রীয় কমিটি
* কাউন্সিল
চেয়ারম্যানের পরেই সবচেয়ে ক্ষমতা সম্পন্ন হচ্ছে, একজন সাধারণ সম্পাদক সহ ১৫ জন সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি। চেয়ারম্যান সাধারণ সম্পাদক সহ ১৫ জনকেই মনোনীত করবেন। বাকশাল গঠনতন্ত্রের দশম ধারার ২ উপধারা)।কেন্দ্রীয় কমিটির এক তৃতীয়াংশ চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত হবেন ( দ্বাদশ ধারার ৪ (ঙ) উপধারা)। কোন সংগঠন, সংস্থা বা কমিটির কোন সদস্য পদ শুন্য হলে, তদস্থলে চেয়ারম্যান নতুন সদস্য নিয়োগ করবেন (চতুর্বিংশ ধারা ২ উপধারা)। দলীয় কাউন্সিলে চেয়ারম্যান ৫০ জন পর্যন্ত মনোনয়ন করতে পারবেন (দ্বাদশ ধারার ১ (চ) উপধারা)। কাউন্সিলে প্রতিনিধি প্রেরণের ব্যাপারে বিভিন্ন জেলা ও অঙ্গ সংগঠনের কোটা চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত কার্যনির্বাহী কমিটি ঠিক করবে (দ্বাদশ ধারার ১ (গ) উপধারা)। তাছাড়া বিভিন্ন সরকারী বা আধাসরকারি দফতর বা প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেশন, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা এবং সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীসমূহের প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যাপারে দলের চেয়ারম্যানের ইচ্ছাই প্রধান (দশম ধারার ১০ উপধারা ও ষোড়শ ধারার ২ (খ) উপধারা)। চেয়ারম্যান ইচ্ছা করলে গঠনতন্ত্রের যে কোন ধারা পরিবর্তন, সংশোধন ও পরিবর্ধন করতে পারবেন এবং একমাত্র চেয়ারম্যানই গঠনতন্ত্রের ব্যাখ্যা দান করতে পারবেন (দ্বাবিংশতি ধারার ১ ও ২ উপধারা)। [৩]
---------------এটা তো বি এন পির গঠন্তন্ত্রের সাথে সম্পুর্ন মিলে গেলো??
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৪
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: জিয়া বাকশাল সমর্থন করেছিলেন : মোজাফফর আহমেদ
বাকশাল বনাম বিএনপি
জেঃ জিয়া বাকশালের সদস্য হওয়ার জন্য এতই মরিয়া ছিলেন যে,বঙ্গবন্ধুর নিকট বাকশালের সদস্য হওয়ার জন্য লিখিত আবেদন এবং ব্যাক্তিগত ভাবে
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৮
বিডি আইডল বলেছেন: ২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
বাকশালের জন্মটা করাই হয়েছিল একদলীয় শাসন হিসাবে...
এরশাদ, জিয়া কোন অর্থে একনায়কতন্ত্র বুঝলাম না.....এই দুইজনের আমলেই পাবলিক ভোটিং হইছে...সংসদ রানিং ছিল....এদের ক্ষমতায় আসার পিছনে সামরিক বাহিনী ভূমিকা আছে এতটুকু মিল ছাড়া আর কোন মিলও দেখি না
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪০
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: একদল নয় কি? অনেক ছোট ছিলাম, তবে মনে আছে, অন্য দল গুলো দৌড়ের উপরে থাকতো, নিজের বাড়িতে ঘুমোতো না পর্যন্ত!
১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৫
দূর্যোধনের হাত বলেছেন: এইগুলা কি হৈতাছে :-& :-& :-& :-&
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৬
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: মুছে দিতে বললেন তো, তাই মুছে দিলাম।
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৬
বোবা ছেলে বলেছেন:
-
লেখকে যেহেতু ছোট ছিল দাবী করছেন:
এরশাদ আমলে ৪০ টা আসন ও ১০০ কোটি টাকার বিনিময়ে হাসিনা ও আওয়ামীলীগ ইতিহাসের প্রথম গৃহপালিত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেছে, সুতরা; সেইটা কে জাপা-আম্লীগের যৌথ শাসন বলেন, বা আপা-দুলাভাইয়ের শাসন বলতে পারেন বা দুই দলীয় শাসন বলতে পারেন|
কোন ক্রমেই সেই ৯ বছর একদলীয় বা এক নায়ক তন্ত্র ছিল না, নায়ক-নায়িকা তন্ত্র ছিল|
নায়ক ছিল এরশাদ-নায়িকা ছিল হাসিনা|
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৮
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: হুম, আরো ইনফো দরকার।
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫০
বিডি আইডল বলেছেন: সেটা কি জিয়ার আমলে!?
জিয়ারে বাকশালী না..পাকিস্হানী চর ডিক্লিয়ার কইরা এই সংসদেই কয়দিন আগে স্পিচ দেয়া হইছে....এই পাকি এজেন্ট বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ছিল চিন্তা করা যায়!
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৯
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: একটা কথা বেশ ক্লিয়ার, সব শালাই বেঈমান
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৪
বোবা ছেলে বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হুম, আরো ইনফো দরকার।
------>>
সারা দেশের ছাত্র জনতা যখন এরশাদকে হটাতে আন্দোলন করছিল, তখন আম্লীগ বুজতে পারে এরশাদের সাথে থাকাটা আর লাভ জনক না, ল্যা; মেরে ফেলে দিলে, জন গন ভোট দিয়ে আম্লীগকেই ক্ষমতায় পাঠাবে|
যেই কথা সেই কাজ|
পল্টনের বিশাল সমাবেশে আম্লীগ-বিএনপি-জামাত-বাম দল সবাই মিলে মিটি; করলো, সমাবেশে হাসিনা ঘোষনা দিলেন, এরশাদের ক্ষমতা ছাড়তে হবে, এরশাদের অধীনে কেউ নির্বাচনে যাব না|
যে এরশাদের সাথে নির্বাচনে যাবে সে "জাতীয় বেঈমান"......!!!
অনুমান করুন, পরদিন সকালে কে নির্বাচনে যাবার ঘোষনা দিয়েছিল............
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:০৮
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: সবগুলাই নির্লজ্জ
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৪
অ্যামাটার বলেছেন: বাকশাল তো রেজিমেন্টাল। আর শানব্যাবস্থা তো 'একদলীয়'-ই হবে! এরশাদের শাসনামল স্বৈরতন্ত্র বলেই স্বীকৃত। তাকে এখনও স্বৈরাচারী বলেই ডাকা হয়।
স্বৈরতন্ত্র ওয়ানম্যান শো। সাদ্দাম। অক্কাপাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খতম। কিন্তু বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হলে এখনও ঐটার ভিত্রেই থাকতাম।
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৬
পারভেজ আলম বলেছেন: জিয়াকে নিয়ে না হয় বিতর্ক আছে, বিএনপি এবং আরো কেউ কেউ তাকে একনায়ক বলতে চাইবেন না, তাই তারটা বাদ দিলাম। কিন্তু এরশাদএর মতো একটা চিহ্নিত স্বৈরশাসক এবং একনায়ককে বিডি আইডল ঠিক কি কারণে একনায়ক বলতে চাইছেন না আমার কাছে পরিষ্কার হল না।
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৭
প্রিন্স_হাইয়ান বলেছেন: ভালা লাগছে। পিলাস মারলাম।
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৮
বোবা ছেলে বলেছেন:
@ পারভেজ:
এরশাদ আমলে ৪০ টা আসন ও ১০০ কোটি টাকার বিনিময়ে হাসিনা ও আওয়ামীলীগ ইতিহাসের প্রথম গৃহপালিত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেছে, সুতরা; সেইটা কে জাপা-আম্লীগের যৌথ শাসন বলেন, বা আপা-দুলাভাইয়ের শাসন বলতে পারেন বা দুই দলীয় শাসন বলতে পারেন|
কোন ক্রমেই সেই ৯ বছর একদলীয় বা এক নায়ক তন্ত্র ছিল না, নায়ক-নায়িকা তন্ত্র ছিল|
নায়ক ছিল এরশাদ-নায়িকা ছিল হাসিনা|
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৮
বিডি আইডল বলেছেন: পারভেজ আলম@ স্বৈরশাসকের সংজ্ঞা কি?
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:০৪
দ্রীঘাংচু বলেছেন: বোবা ছেলে= বিদ্রোহী ধ্বজভঙ্গ
ধ্বজভঙ্গের প্রবৈলো সে অনুস্বার লিক্তারে না, সে ল্যাহে ";"। এইহানে "সুতরাং" লিক্তে লিক্ছে "সুতরা;" মাঝে কৈদিন নবিন্ছাগু নিক্টাও হে ইউজাইছিলো অহন হেডি ইউজাইতেছে ডিজি দুষ্ট ছেলে/উর্ফে আছাসভা উর্ফে আইকন :!>
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:১২
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: আম্নেরে এন্টি জাশি এসল্ট টিমের চিফ স্কাউটের পজিশনে ছিলেক্টানু হৈল, আপনে সবসময় এডভান্স রিকন টিমে থাকবেন।
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:১১
পারভেজ আলম বলেছেন: আজব, একজন আমাকে এরশাদের সাথে হাসিনার সখ্যের ইতিহাস বললেন আরেকজন স্বৈরশাসকের সংজ্ঞা জিজ্ঞেস করছেন। আরে ভাই, এত পেচাপেচির কি আছে? এরশাদ একনায়ক স্বৈরশাসক ছিলেন কি ছিলেন না? এরশাদ একজন অবৈধভাবে ক্ষমতার ভোগদখলকারী স্বৈরশাসক একনায়ক, এইটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। ছেপ দিয়া লেপ দেয়ার উদ্দেশ্যে যদি কেউ তারে গনতন্ত্রের মানস পুরুষ বানাইতে চান তাতে ইতিহাস পরিবর্তন হইবনা। এইসব পার্টিজান মনোভাবের একটা সীমা পরিসিমা আছে, এই আওয়ামীলীগ বিএনপির আসলেই কোন চরিত্র নাই, এরা একজনের দোষ ধরে আরেকজনের পাপ ঢাকে। এরা নিজেদের ঝগড়া জিতার জন্য কখনো এরশাদকে বলবে স্বৈরাচার, আবার কখনো বলবে সেনাবাহিনী দ্বারা ক্ষমতা দখলকারী ভদ্রলোক যে গনতন্ত্রের চারায় পানি আদর যত্ন করে বড় করেছে। এই প্রেক্টিস তাদের শীর্ষনেতার পর্যায় থেকে একেবারে সমর্থক গোষ্টি পর্যন্ত।
জিয়া আর এরশাদ একনায়ক হলে যেমন বাকশাল বৈধ হয়ে যাবেনা, তেমনি বাকশালের চেয়ে স্বৈরশাসন ভাল মনে করারও কোন কারণ নাই। অথচ ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থের কারণে লীগ আর বিএনপির সমর্থকরা এসব করতে পিছপা হয় না।
২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:১৭
বোবা ছেলে বলেছেন:
@ পারভেজ:
আপনারাও কম যান না, এরশাদ স্বৈরশাসক কোন ভুল নাই তয় মজাটা হাসিনার ও তার আম্লীগ ৯ টা বছর চাইটা পুইটা খাইছে তাই বলছিলাম শুধু এরশাদ না বলেন এরশাদ ও হাসিনা ৯ বছর দেশকে অবৈধ ভাবে শাসন বা ধর্ষন করছে|
২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:১৮
বিডি আইডল বলেছেন: @পারভেজ...আমি আসলেই সরল মনে স্বৈরশাসকের সংজ্ঞা জানতে চাইছিলাম...কারণ এই 'স্বৈরশাসক' এর আমলে একাধিক সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বর্তমান শাসক দলের আবার ঘনিষ্ঠ মিত্র তিনি কিনা...তাই গোলমাল ঠেকতাছে...
২৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:১৮
বোবা ছেলে বলেছেন:
দ্রীঘাংচু বলেছেন: বোবা ছেলে= বিদ্রোহী ধ্বজভঙ্গ
--------->> আমি তোমার মত আবর্জনা ইগনোর করি| সরি....!!
২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:২২
পারভেজ আলম বলেছেন: বোবা ছেলে আর বিডি আইডল, ভাই আমি মাফ চাই, দোয়াও চাই। এরশাদ স্বৈরশাসক ছিলনা, আপনেরা জিতছেন।
তয় আপনেরা যতদিন আছেন, আমরা বাঙলার মানুষ জিততে পারুম না। এই কথাডা মনে রাইখেন।
২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:২২
বোবা ছেলে বলেছেন:
-
@বিডি:
শুধু আম্লীগ না রাম ভক্ত বাম দলের ইনু-মেননরা সারাদিন এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্বে হরতাল-মিছিল মিটি; কইরা সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির নেতাদের বাসা থেকে "বিশেষ খাম" কালেক্ট করে বাসায় ফিরত|
সেই খামের বদৌলতে সকালের বাজার-সদাই শেষ করে আবারো সারাদিন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন...........
২৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:২৩
বোবা ছেলে বলেছেন:
-
@ পারভেজ:
এরশাদ স্বৈরশাসক কোন ভুল নাই তয় মজাটা হাসিনার ও তার আম্লীগ ৯ টা বছর চাইটা পুইটা খাইছে তাই বলছিলাম শুধু এরশাদ না বলেন এরশাদ ও হাসিনা ৯ বছর দেশকে অবৈধ ভাবে শাসন বা ধর্ষন করছে|
২৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৩৬
কঠিনলজিক বলেছেন: এরশাদ স্বৈরশাসক ছিল ।
এরশাদ স্বৈরশাসক এবং বর্তমান মহাজোট সরকারের অংশিদার।
স্বৈরশাসক বর্তমান সরাকরের অংশ মানে স্বৈরশাষন বর্তমান সরকারের অংশ।
স্বৈরশাষন যে সরকারের অংশ সেই সরকার স্বৈরশাষক ।
তাই বর্তমান সরকার স্বৈরশাষক ।
এখন আসি স্বৈরশাষন এবং বাকশালের পার্থক্য কি ?
স্বৈরশাষন অন্য কোন দল বা ব্যাক্তি কে শাষন ব্যাবস্হার অংশিদার বা বিরোধীতা স্বীকার করে না ।
বাকশাল অন্য কোন দলের অস্তিত্ব ই স্বীকার করে না ।
সোজা বাংলায় স্বৈরশাষনের চুড়ান্ত রুপই হলো বাকশাল ।
২৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১:৪৬
আজিব পোলা বলেছেন: সেঞ্চুরিইইইই....... দ্যাটস ইট।হাহাহাহাহা
হায় ডিস্কো আস দাবা খেলি
দাড়াও দাড়াও ঘোড়াটাকে তুলে নিও না ওটা তোমার দরকার পড়বে।
শুরু??????
দাড়াও গুটিগুলোতে ময়লা ঝমেছে এগুলো বদলে ফেল।
******************গেম ওভার******************
২৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:০২
শয়তান বলেছেন: জিয়া আর এরশাদের মাঝে একটা চ্রম মিলাছে ।
৩০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:০৪
হয়রান ভাই বলেছেন: পোস্টে লিখছেন - ২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
আমার প্রশ্নের উত্তরে বললেন একনায়কতন্ত্রের মানে জানেন না।অথচ একনায়কতন্ত্রের ব্রেকেটে লিখে রাখলেন (এরশাদ, জিয়া)।অবাক হলাম।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৩৮
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: ক্যাঁচাল লাগানির নেক্স্ট ট্রাই দিলে ব্লক মারা হবে। আলোচনার মোড় ঘুরাবার চাষ্টা করবেন না।
৩১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:০৭
বঙ্গদর্পণ বলেছেন:
যারা শুধু বাকশালের নেতিবাচক দিক নিয়ে আলোচনা করে তাদের জানা উচিত যুদ্ধ-বিপ্লবের পরে এক দলীয় শাসন ও এক নেতৃত্বের মাধ্যমে পৃথিবীর অনেক দেশই বিশ্বের পরাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। যেমন: রাশিয়া, চীন ইত্যাদি। সমাজতান্ত্রিক কিউবা ও ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের বর্তমান শাসন ব্যবস্থা অনেকটা বাকশালের মতই। বাংলাদেশের তৎকালীন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শেখ মুজিবুর রহমান উল্লেখিত দেশগুলোর অনুকরনে বাকশাল প্রবর্তন করেছিলেন। বাকশালের প্রবর্তনের মাত্র ৬ মাস পরেই সপরিবারে শেখ মুজিব নিহত হন। সুতরাং বাকশালকে যাচাই করার মত জনগণের সময় ও সুযোগ কোনটাই হয়নি। তাই বাকশালের উদ্দেশ্য ও আদর্শ বাস্তবে কতটুকু ভালো বা খারাপ ছিল তা মন্তব্য করা সম্ভব নয়।
জিয়া-এরশাদের শাসনামল ছিল সামরিক উর্দি পড়ে বেসামরিক সরকার আর গণতান্ত্রিক লেবাসে একনায়কতন্ত্র।
৩২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫৪
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: বোবা ছেলে যে বিদ্রোহী রন ক্লান্ত এইটা আমি আগে আবিস্কার করি। কারিমির পোস্টে।
৩৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
হয়রান ভাই বলেছেন: রাইতের কামলা আমি আলোচনা অন্যদিকে ঘুরানোর কোন চেষ্টায় করতেছিনা।অন্য কারো মন্তব্যকে রেফারেন্সও করতেছিনা।সরাসরি আপনের সাথে কথা বলতেছি।যেহেতু গতকাল রাত(৩২. ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫৪) শেষ মন্তব্য পড়ছে সেহেতু আমি নিশ্চয় আলোচনার মোড় ঘুরাবার চেষ্টা করতেছিনা এখন।
আমি এখনো কোন পোস্ট দিয়ে আমার রাজনৈতিক মতবাদ প্রচার করেনি।তবে এটা জানুন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের প্রতি আমার কোন আস্থা নেই।বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব বা আগের এহসানুল হক মিলনের মতো খুবই কম হাতেগোনা কয়েকজন ব্যাতিক্রম।
আপনের মতবাদ নিয়ে একটা পোস্ট দেখেছিলাম সেই জন্যই মূলত আমার প্রশ্নটা করা ছিলো।আমি আবারও প্রশ্নটা উত্তাপিত করছি। পোস্টে লিখছেন - ২. বাকশাল আর একদলীয় শাসন আর একনায়কতন্ত্রের (এরশাদ, জিয়া) মধ্যে পার্থ্যক্য কি?
আমার প্রশ্নের উত্তরে বললেন একনায়কতন্ত্রের মানে জানেন না।অথচ একনায়কতন্ত্রের ব্রেকেটে লিখে রাখলেন (এরশাদ, জিয়া)।অবাক হলাম।কেন?তাহলে আপনি কেন আপনার মতবাদে ভুল লিখলেন?এই রকম স্ববিরোধীতার মানে কি?
আগের মন্তব্যে আপনের হুমকিটা দেখে অপেক্ষা করতেছিলাম।পোস্টের আলোচনা যাতে আমার জন্য অন্যদিকে মোড় না নেয়।কিন্তু এখন আপনে জবাব দেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: Click This Link
সবই পাইবেন এইখানে।
৩৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০৪
হয়রান ভাই বলেছেন: দেখলাম।কিন্তু প্রশ্নের উত্তর পাই নাই।এখানে লিখুন একনায়কতন্ত্রের মানে না জানলে কেনো আপনি (এরশাদ, জিয়া) কে ট্যাগ করলেন?আপনাদের মতো কিছু অতি জানা মানুষের জন্য আমরা আমাদের মিত্রগুলোকেও শত্রু বানিয়ে ফেলি।উদাহরন হিসাবে বলতে পারি এই ব্লগে বিএনপিমনস্ক অনেক লোকই এখন জামাতের সাথে ঘেঁষে চলে।কারন আমরা না বুঝেই তাদেরকে অনেকবার ছাগু বলে ট্যাগ করেছি।ফলে তাদেরকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে জামাতী ছাগু গুলান।একজন পুরাতন ব্লগার হিসাবে নিশ্চয় জানেন ব্লগের গ্রপিংটা কত মারাত্তক।
৩৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৫
জুজু বুড়ি বলেছেন: বাকশাল সৃষ্টি করা হয়েছিল একনায়কতন্ত্র/স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আর জিয়া এবং এরশাদ আগে একনায়কতন্ত্র/স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে পরে রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেছিল।
৩৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৩
রাজসোহান বলেছেন:
৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৫৮
বেদ্দপ বলেছেন: আপনার নিকটাত মজার
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২০
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: জুনায়েদের সেন্চুরি?