![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, কোন মেয়েকে বিয়ে করা হয় ৪টি জিনিস দেখে, ১) তার সম্পদ, ২) তার বংশ, ৩) তার সৌন্দর্য এবং ৪) দ্বীনদারি। তুমি দ্বীনদারিকে প্রধান্য দাও, তোমার হস্তদ্বয় সাফল্যমন্ডিত হবে।
(বুখারী হা/৫০৯০, মুসলিম হা/১৪৬৬)
স্বামী-স্ত্রী দুজনে নেক ও পরহেযগার না হলে দুনিয়ায় কোন কাজে শান্তি পাওয়া যাবে না। কারণ বিয়ের পর একে অন্যের ভালো মন্দ নিজেদেরকেই সমাধান করে নিতে হয়। তাই একজন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে আর একজন নামাজের তোয়াক্কা করবে না এমনটি হলে উভয়ের জন্য বিরাট অসুবিধা। আর যে তার পালনকর্তাকে ফাঁকি দিতে পারে তার কাছে অন্য মানুষকে ফাঁকি দেয়া কোন ব্যাপারই না।
ধরুন, শপিংয়ে যাবেন বলে দুজনে প্রস্তুত, এমন সময় আযান হয়ে গেল। আপনি যদি নামাজ পড়ে না বের হন তবে ওয়াক্ত চলে যাবে। এখন যদি নামাজ পড়তে বসেন আপনার স্ত্রী নামাজী না হলে আপনার প্রতি চরম বিরক্ত হবে। হাজার কথা শুনাবে। কিন্তু সে নিজে যদি নামাজী হয় তবে সে নিজেও আপনার সাথে নামাজ পড়ে নিবে। দেখুন কত সহজ হয়ে গেল। আর একে অপরের সাহায্য ছাড়া পরহেযগার থাকা অনেক কষ্ট এবং বাস্তবে অসম্ভব।
আর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো সম্পর্ক না থাকলে এর প্রভাব বাচ্চাদের উপর অবশ্যই পড়বে। বাচ্চা যখন দেখবে আমার বাবা-মা দুজনেই নামাজ পড়ছে তখন সে অবশ্যই নামাজী হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে উত্তম পরিবার গঠন করার তৌফিক দিক।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০২
বিজন রয় বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে উত্তম পরিবার গঠন করার তৌফিক দিক।
++++