![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খালেদা জিয়া ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর বলেছিলেন, ঈদের পর আন্দোলন। পর পর দুইটা ঈদ গেলেও আন্দোলন করেননি। কারণ কোন ঈদের পর আন্দোলন, সেটা তো আর বলেননি। তেমনিভাবে সামনে ২০১৫ নাকি ২০৪১ কোন বছরের জানুয়ারিতে আন্দোলন হবে, সেটা জানা নেই। সরকার দেশের স্বার্থে যা কিছু দরকার তাই করবে। সেখানে বিএনপির জন্য কোন সুযোগ রাখা হবে না। দেশের উন্নয়নের চাকাকে অব্যাহত রাখতে জনস্বার্থেই সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। জনগণ দেশ পরিচালনার জন্য এ সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়েছে। তাই জনগণ যখন চাইবে তখনই নির্বাচন দেওয়া হবে। এ সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, তখন বিএনপি অংশগ্রহণ করতে পারবে। বাংলাদেশ বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে বা কোনো একটি নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গেই সুসম্পর্ক রয়েছে- খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যের জবাবে বলা যায় বর্তমানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি অন্য যেকোনো সময়ের থেকে উজ্জ্বল। বিশ্বের সকল দেশের সাথেই বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমরা এই দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত করতে এগিয়ে চলার নীতি নিয়ে রাজনীতি করছি। সারা বিশ্বের সঙ্গে সরকারের সু-সম্পর্ক রয়েছে। তারই প্রমাণ, কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনে (সিপিএ) এবং ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) সভাপতি পদে বাংলাদেশের বর্তমান সংসদের স্পিকার শিরিন শারমিন চৌধুরী ও সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপি আমলে যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ও আইসি মহাসচিব পদে মনোনয় দিয়ে পাঠিয়েছিল বেগম জিয়া কিন্ত তার প্রতিনিধি কোন ভোট পায়নি, জেতা তো অনেক দুরের কথা।
©somewhere in net ltd.