![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকার পার্বত্য এলাকার জনগণের ভূমির অধিকার নিশ্চিত করতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে। পার্বত্য জেলাগুলোয় বসবাসকারীরাও এদেশের নাগরিক। এজন্য দেশের অন্যান্য নাগরিকের মতো তারাও ভূমির অধিকার ভোগ করবে। উন্নয়ন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে মন্ত্রণালয়গুলোকে দিক নির্দেশনাও প্রদান করেছেন। বর্তমান সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে আন্তরিক। এ ব্যাপারে সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, যেন পার্বত্য অঞ্চলে শান্তির সুবাতাস বয় এবং স্থানীয় মানুষ এর সুফল পায়। পার্বত্য এলাকার আর্থসামাজিক উন্নয়নে সরকার প্রয়োজনীয় সব কিছুই করবে। যা এ অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সরকার এ সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নিয়েছে। পাহাড়িরা এদেশের নাগরিক। সুতরাং তাদের ভালো-মন্দের দিকে গভীরভাবে খেয়াল রাখা আমাদের দায়িত্ব। আগে পাহাড়িদের অত্যন্ত কঠিন সময় ছিল, যখন ওই বন্ধুদের এখানে আসতে দেয়া হয়নি এবং ওই সময় তারা এর বিরুদ্ধে কোনো কথাও বলেনি। তখন আওয়ামীলীগ সরকার স্বেচ্ছায় শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সরকার সিএইচটি উন্নয়ন বোর্ড অধ্যাদেশ-১৯৭৩ সংশোধন করেছে। এ সংশোধনের ফলে ২ কোটি টাকার পর্যন্ত প্রকল্প গ্রহণের অর্থনৈতিক ক্ষমতা অর্জন করে সিএইচটি উন্নয়ন বোর্ড। পার্বত্য চট্টগ্রামের লোকদের আশা পূর্ণ করতে ‘সিএইচটি কমপ্লেক্সে’ নির্মাণের জন্য সরকার বেইলি রোডে ১ দশমিক ৯৬ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে। তিনি আর বিলম্ব না করে এ কমপ্লেঙ্রে কাজ শুরু করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। পার্বত্য শান্তি চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি এরই মধ্যে সরকার বাস্তবায়ন করেছে। ১৫টি ধারার আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে এবং বাকি ৯টি ধারা বাস্তবায়নও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
©somewhere in net ltd.