![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বোরো ধান চাষের ব্যাপক সম্প্রসারণের কারণে সরিষা, ডাল, গম আবাদ ব্যাহত হচ্ছে। এ কারণে প্রতি বছর ১২-১৩ লাখ টন ভোজ্য তেল ও ২০ লাখ টন ডাল বাংলাদেশকে আমদানি করতে হচ্ছে। অন্যদিকে বোরো ধানের জীবনকাল বেশি হওয়ায় পানি সেচের কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। উপরোক্ত বিষয়গুলো চিন্তা করে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) উদ্ভাবন করেছে বিনাধান-১৪। এটি নাবী বোরো বা ব্রাউশ ধান হিসেবে বেশি পরিচিত। এটি রোপণের উপযুক্ত সময় ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মার্চের তৃতীয় সপ্তাহ। এতে চাষিরা বিনাধান-১৪ রোপণের আগেই সহজে উচ্চফলনশীল দীর্ঘ জীবনকালসম্পন্ন সরিষা, মসুর কিংবা গম চাষ করতে পারবেন। ফলন হয় হেক্টরপ্রতি ৬.৫-৮ টন। গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৬.৯ টন। এ ছাড়াও অতিরিক্ত ২০ লাখ টন ধান উৎপাদন হবে। আরও ১০ লাখ হেক্টর জমিতে মসুর ও খেসারি ডাল চাষ করা যাবে। জীবনকাল কম হওয়ায় বিনাধান-১৪-এর ক্ষেত্রে অন্যান্য বোরো ধানের তুলনায় অনেক কম সেচ লাগে। যার কারণে লাভবান হবে কৃষকরা।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: ভাল সংবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
মোরশেদ পারভেজ বলেছেন: বীজ ?
প্রতিবার কিনতে হবে না কৃষক নিজেই ক্ষেত থেকে সংগ্রহ করতে পারবে।