![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিল্প বাণিজ্যে খুলনা শিপইয়ার্ড মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। সর্বোচ্চ কর দাতার সম্মানে ভূষিত এ শিল্প প্রতিষ্ঠানটি একের পর এক সফলতা অর্জন করে চলেছে। দক্ষতা ও সফলতার সঙ্গে নৌবাহিনীর পাঁচটি পেট্রোল ক্রাফট (যুদ্ধজাহাজ) নির্মাণ সম্পন্ন করার পর এবার নৌবাহিনীর জন্য বড় পরিসরে আন্তর্জাতিক মানের আরও দুটি যুদ্ধজাহাজ (লার্জ পেট্রোল ক্রাফট) নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। দেশের মাটিতে বড় যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের উদ্যোগ এটাই প্রথম। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ দুটি যুদ্ধজাহাজের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করবেন। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার লোকসানের ভারে ডুবতে বসা খুলনা শিপইয়ার্ডকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং ঐ বছরের ৩ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলনা শিপইয়ার্ডের সকল দায় দায়িত্ব নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। নৌবাহিনীর দক্ষ ব্যবস্থাপনায় খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এটি এখন একটি লাভজনক শিল্প প্রতিষ্ঠান। আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ নির্মাণ, বিভিন্ন ধরনের নৌযান, পন্টুন, ড্রেজার, ফুটওভার, শিল্প প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রাংশ তৈরি ও মেরামতে পারদর্শী এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি এখন ছোট-বড় সকল সাইজের অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে সক্ষমতা অর্জন করেছে। আর্থিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ শিপ বিল্ডিংয়ের ইতিহাসে এই যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ প্রকল্পটি সবচেয়ে বড়। এর মাধ্যমে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে নতুন এক অধ্যায়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে খুলনা শিপইয়ার্ড তথা বাংলাদেশ।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
জাকারিয়া জামান তানভীর বলেছেন: খুলনা শিপইয়ার্ড মাথা উঁচু করে দাড়াক এই কামনা করি। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো খবর। শিপ বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রিতে যারা বিদেশে কাজ করে তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিলে দেশ আরো দক্ষ কর্মী পাবে, বাড়বে উৎপাদন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
অনিচ্ছুক নাম প্রকাশে বলেছেন: দেশের সব কয়টা রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান যদি এমন হত, তাহলে দেশের চেহারা বদলে যেত