![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জনগণ ও রাষ্ট্রকে নিরাপদে রাখতে সরকার মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানিগুলোর সিমের নিবন্ধন তথ্য যাচাইয়ের জন্য কাজ করছে। বর্তমানে চলমান সিমের নিবন্ধন যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে, একটি ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে হাজার হাজার সিম নিবন্ধন দেখিয়েছে মোবাইল অপারেটররা। এরকম ১০০ ভুয়া এনআইডির মধ্যে যেটি দিয়ে সবচেয়ে কম সংখ্যক সিম নিবন্ধন করা হয়েছে তার সংখ্যা ১৮২২। এ পর্যন্ত গ্রাহকের হাতে থাকা প্রায় ১৩ কোটি সিমের মধ্যে ১ কোটির তথ্য সরকার হাতে পেয়েছে, যার ৭৫ শতাংশই ‘সঠিকভাবে নিবন্ধিত নয়’। এ পর্যন্ত সরকার যে চিত্র পেয়েছে, তাতে তারা উদ্বিগ্ন। ভয়াবহ চিত্রে সরকার শঙ্কিত। হয়তো চিত্র আরও ভয়াবহ হবে, কিন্তু কাজ এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে তারা আশাবাদী। কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যেন একটি অবৈধ সিমের জন্যও ভোগান্তিতে না পড়েন, সেটিই তাদের উদ্দেশ্য। মোবাইল সিম নিয়ে যা হয়েছে, তা রীতিমতো ভয়ঙ্কর। এতে ব্যক্তির পাশাপাশি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাও একরকম হুমকির মুখে। জরুরি ভিত্তিতে সব সিম যাচাইয়ের মাধ্যমে ভুয়া নিবন্ধনগুলো বের করতে যাচ্ছে সরকার। যারা এই সিমের গ্রাহক তাদেরও আইনের আওতায় আনা উচিত। কারণ তাদের কোনো অসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে। এ উদ্দেশ্যে সরকারের পরিকল্পনার মধ্যে আছে, ১৫ অক্টোবর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে সিমের তথ্য যাচাই, ১ নভেম্বর থেকে পরীক্ষামূলক বায়োমেট্রিক্স ও ১৬ ডিসেম্বর থেকে মেশিনে আঙ্গুলের ছাপে সিম নিবন্ধনের বাধ্যতামূলক কর্মসুচী। এভাবে সকলেই আমরা নিশ্চিত হতে পারবো সিমগুলো সঠিক মালিকই ব্যবহার করছেন। আর এতেই খুনোখুনি, প্রতারণা, ছিনতাই, ডাকাতি, অপহরণসহ নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ক্রিবিণ বলেছেন: মনে হচ্ছে বাঘের নাকে ইদুরের সুড়সুড়ির গল্প শুনছি...