![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বাংলাদেশের পর্যটন খাতের সক্ষমতার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ওপেন লেটার অন ট্রাভেল এ্যান্ড ট্যুরিজম’ স্বীকৃতি দিচ্ছে জাতিসংঘ। দেশের আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখাঁর জন্য ‘ওপেন লেটার অন ট্রাভেল এ্যান্ড ট্যুরিজম’ দেয়া হয়। বাংলাদেশের পর্যটন খাত থেকে তৈরি পোশাক খাতের চেয়েও বেশি আয় সম্ভব। পর্যটন বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি একজন বিদেশি পর্যটকের বিপরীতে ১১ জনের কর্মসংস্থান হয়। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে এবং পর্যটন খাতকে সমৃদ্ধ করতে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এরইমধ্যে ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ হিসেবে উদ্যাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। থাইল্যান্ড ও মালদ্বীপের মতো দেশের আয়ের অন্যতম উৎস পর্যটন খাত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নীলাভূমি বাংলাদেশকে পর্যটন খাতে উন্নত ও আকৃষ্ট করতে সরকার সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহন করেছে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকারের রুপকল্প বর্তমান সময়ের চাহিদার বাস্তব রূপ
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভাইরে...............স্বীকৃতির ভারে রুচি বিকৃতি দেখা দিচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শুধু বাংলাদেশের লোকজনই পুরস্কার/স্বীকৃতি পায় আর অন্যান্য দেশ ও নেতারা কি তাহলে অযোগ্য? ধন্যবাদ
ভালো থকাবেন নিরন্তর।