![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিক উন্নয়ন এবং জনসাধারনের জীবন যাত্রার মানোন্নয়নের একটি অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে জনপরিবহন ও মালামাল পরিবহনের ক্ষেত্রে মোবিলিটি ও এ্যকসেসিবিলিটি বৃদ্ধি করা। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য বর্তমান সরকার স্বল্প-মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী নানান প্রকল্প হাতে নিয়েছে যার অধিকাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে এবং এর সুফল ভোগ করছে। দীর্ঘ মেয়াদী প্রকল্পগুলির অগ্রগতি দৃশ্যমান এবং নিকট ভবিষ্যত তা বাস্তবায়িত রুপ দেখবে সবাই। অর্থনৈতিক ও সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে খুলছে সম্ভাবনার দ্বার। বিনিয়োগের অবাধ সুযোগ সৃষ্টি করা ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য সামনে রেখে এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক করিডরে যুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেশের আটটি মহাসড়কের প্রতিটি হবে চার থেকে ছয় লেন পর্যন্ত। নেপাল, ভুটান ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬০০ কিলোমিটার মহাসড়ক যুক্ত হতে যাচ্ছে এই হাইওয়ের সঙ্গে। এশিয়ান হাইওয়ের মূল সংযোগটি যাবে চট্টগ্রাম দিয়ে। তবে তামাবিল দিয়েও একটি পথ যুক্ত হবে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশের টানেলটি এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে। বিশ্বের দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্পন্ন অঞ্চলসমূহের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়া অন্যতম। এমন বাস্তবতায় বিশ্ব বাণিজ্যের তুলনায় দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের আন্তঃআঞ্চলিক বাণিজ্য তুলনামূলক কম। মুক্তবাণিজ্যের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগের প্রসার ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সরকার বিরামহীন কাজ করছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থানকে আরও দ্রুত উন্নয়নের জন্য গৃহীত পদক্ষেপ সর্বমহলে প্রশংসিত।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
দূর্গমগিরি বলেছেন: আপনি এশিয়ান হাইওয়ের রুট সম্পর্কে কি জানেন? বিশদ জানার খুব ইচ্ছা