![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী আজ পেশাগত উৎকর্ষে বিশ্বের যে কোন সশস্ত্রবাহিনীর সঙ্গে তুলনীয়। মিসাইল, আধুনিক ট্যাংক এবং গোলন্দাজ বাহিনীর সকল শাখাসহ আমাদের সেনাবাহিনী এখন সকল উপাদান সহকারে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ২০৩০ সালের জন্য নির্ধারিত ফোর্সেস গোলকে সামনে রেখে সেনাবাহিনীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত আছে। বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে নিজস্ব বিদ্যাপীঠ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে কাজ করার পেশাগত দক্ষতা অর্জনের জন্য ঢাকার অদূরে রাজেন্দ্রপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন এ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (বিপসট)। এই প্রতিষ্ঠানটি এখন সারাবিশ্বে সেন্টাব অব এক্সসিলেন্স নামে পরিচিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশের সেনা সদস্যরা নিয়মিত এখানে আসছে প্রশিক্ষণের জন্য। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আজ জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বিশ্বের এক নম্বর দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। নৌবাহিনী ইতোমধ্যে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। রয়েছে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ এবং নিজস্ব এ্যাভিয়েশন শাখা।আগামী বছরের মধ্যে নৌ-বাহিনীতে যোগ হবে মর্যাদার প্রতীক সাবমেরিন। বিমানবাহিনীতে সংযোজিত হয়েছে আধুনিক জেনারেশনের যুদ্ধবিমান। আকাশসীমা প্রতিরক্ষায় বিমানবাহিনী এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। আজকে বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী জাতীয় স্বার্থ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষায় নিজেদের পেশাগত উন্নয়নের অগ্রযাত্রার পাশাপাশি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বহুল আকাক্সিক্ষত হাতিরঝিল প্রকল্পের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ধানমন্ডি লেক উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পটিও সেনাবাহিনী কর্তৃক সম্পন্ন করা হয়েছে। বনানী-মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোডের ওপর ফ্লাইওভার, চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট ফ্লাইওভার এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রাস্তাকে চার লেনে রূপান্তরের কাজ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজে সেনাবাহিনীর অবদান সর্বজনস্বীকৃত। আমাদের সশস্ত্রবাহিনী আজ সুদক্ষ, সুশৃঙ্খল, সুসংগঠিত এবং আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান। তারা মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যাশা সশস্ত্রবাহিনী তাদের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের সেনাবাহিনী হোক বিশ্বে সেরা।
আরও ব্যাপক মাত্রায় তার আধূনিকায়ন ও উন্নয়ন প্রয়োজন।
এগিয়ে যাক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
রাজীব বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশের সেনা সদস্যরা নিয়মিত এখানে আসছে প্রশিক্ষণের জন্য।
আর আমাদের দেশের ছাত্ররা ইউরোপ আমেরিকা যায় পড়ালেখা করতে??
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের এত বড় বাহিনীর দরকার নেই, আমাদের দরকার ৩০/৪০ হাজারের একটি গেগুলার বাহিনী ও সব নাগরিক মিলে রিজার্ভ।