![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভুমিকম্পে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি কমাতে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহনের করা হয়েছে। ভূমিকম্পের সময় রাজধানীতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হবে। রাজধানী ঢাকায় ভূমিকম্পে ভবন ধসে কিংবা ধ্বংসস্তূপের চাপে যে পরিমাণ মানুষ মারা যাবে তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাবে বিদ্যুস্পৃষ্ট কিংবা গ্যাসলাইনের বিস্ফোরণে আগুনে পুড়ে। দেশের অন্যান্য জেলায়ও কমবেশি একই পরিণতি হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের নগরায়ন এবং বাংলাদেশ ও এর প্রতিবেশী দেশগুলোতে সৃষ্ট ভূমিকম্প পরবর্তী পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে এমন আশঙ্কার করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট মাত্রার ও তীব্রতার ভূকম্পে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করছে সরকার। দুর্যোগে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ এবং তা পুনরায় প্রয়োজন মত চালু করা হবে। সেন্সরগুলো রিডিং ও নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করতে হবে। এর বাইরে সঞ্চালন লাইনগুলোকে আঞ্চলিকভাবে ভাগ করে নির্দিষ্ট ব্লকার ও সাটার বসানো হবে। একই সাথে ভবনগুলোতেও নিয়ন্ত্রিত সাটার-রিসিভার বসানো হবে। ক্ষয়ক্ষতি কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই নির্দিষ্ট মাত্রার ভূ-কম্পে গ্যাস-বিদ্যুত্ ও পানি সরবরাহ বন্ধ করা হবে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান অনেকাংশে কমে যাবে বলে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
ডেল p4 বলেছেন: ভাই দেশটা জাপান মনে কইরেন না যে বুলেট ট্রেনের মত সব অটো হইয়া যাইবো ।যেই রাজধানী ঢাকায় সিগনালে লাল বাতি জ্বললে গাড়ি চলে আর সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি থামে সেই দেশে এই আশা আগামী শতকে ভাইবেন