নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন রুপে বুড়িগঙ্গা

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭



বুড়িগঙ্গার সৌন্দর্য বাড়ানোর কাজ করেছিলেন বাংলার সুবাদার মুকাররম খাঁ। তার শাষণামলে শহরের যেসকল অংশ নদীর তীরে অবস্থিত ছিল, সেখানে প্রতি রাতে আলোক সজ্জা করা হতো। এছাড়া নদীর বুকে অংসখ্য নৌকাতে জ্বলতো ফানুস বাতি। তখন বুড়িগঙ্গার তীরে অপরুপ সৌন্দের্য্যের সৃষ্টি হতো। আজকের রাজধানী ঢাকায় নাগরিক বিকাশ বিশ্লেষণ করতে গেলে স্থানিক পরিসরে এর ভৌগোলিকতা, বিশেষত জালের মতো ছড়িয়ে থাকা নদ-নদী ও খালগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল, নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। দুটি নদী, যার একটিকে ভুল করে ডাকা হয় খাল, অন্যটি প্রচলিত নাগরিক ভাষ্যে নদ। সেই দোলাই-বুড়িগঙ্গার তীরেই বিকাশ ঘটেছিল ঐতিহ্যের ঢাকা নগরীর। ১৯ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ঢাকার নগর কমিশনার সি.টি. বাকল্যান্ডের চিন্তাকে এক্ষেত্রে গুরুত্ব দেয়া যায়। তিনি নাগরিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে যাতায়াত ও পরিবহন সুগম করতে বুড়িগঙ্গার তীরে বাঁধ দিয়েছিলেন। ঐতিহাসিক পরিসর থেকে রাজধানী ঢাকার বসতি বিন্যাস, জীবনযাত্রা, অর্থ-বাণিজ্য এর সবকিছুর সঙ্গেই যোগসূত্র রয়েছে এ নদীর। বর্তমান সরকার ঢাকার বুড়িগঙ্গার ঐতিহ্য এবং এর সৌন্দর্য্যকে বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে। বুড়িগঙ্গাকে এখন নতুন রুপে রুপ দিয়ে বুড়িগঙ্গার তীরে আরেক নতুন হাতিরঝিলের সৌন্দর্য্য ঢাকা শহরের মানুষকে উপহার দেওয়ার জন্যে দ্রুত কাজ শুরু করবে। এতে শুধু বুড়িগঙ্গার রূপই বদলাবে না যান্ত্রিকে পরিনত হওয়া ঢাকাবাসীর মানুষের মনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফিরে পাবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

মুসাফির নামা বলেছেন: আমার একটা পোস্টে বুড়ীগঙ্গার সংস্কার নাম থেকে শুরু করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.