![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
: তোমার সঙ্গে আমি সেপারেশন চাচ্ছি মানে ডিভোর্স।
আজ রাতে ডিনারের পরে আমি যখন টিভিতে নিউজ দেখছিলাম, দু মাগ কফি হাতে নিয়ে এসে সামনের সোফাটিতে বসলো রুদমিলা এবং খুব নির্লিপ্ত ও শান্ত ভঙ্গিতে কথাগুলো বললো। নিজের কফিতে চুমুক দিয়ে অন্য কফি মাগটি ইষৎ ঠেলে দিলো আমার দিকে। আমি সেদিকে তাকিয়ে রইলাম। নির্লিপ্ততার অভিনয় করতে চাইলাম। আজ তিন তিনটা বছর একজন মঞ্চ কাঁপানো পাক্কা অভিনেত্রীর সাথে বসবাস করে এতটুকু অভিনয় না শিখলে কি আমার চলে?
আমি ওর দিকে তাকালাম। গাঢ় নীল রঙের সাদা লেস লাগানো অদ্বুৎ টাইপের একটা লং ড্রেস পরেছে রুদমিলা।দীর্ঘ চুলগুলো ছড়িয়ে আছে সাদা বকপাখির মত ওর দু বাহুর দু কুনুই এর প্রান্ত জুড়ে। ফ্যানের বাতাসে কফিমাগ ধরা হাতের উপরে উপচে পড়া চুলগুলো তিরতির করে কাঁপছে। মনে হয় সবেমাত্র গোসল সেরে হেয়ার ড্রায়ারে চুল শুকিয়ে এসেছে। সবকিছু ভুলে আমার ভেতরে একটি কথাই জেগে উঠলো- রুদমিলা তুমি এত সুন্দর! সেই ইউনিভার্সিটিতে দেখা প্রথম দিনটিতে লাভ এ্যাট ফার্স্ট সাইটের মত সুন্দর তুমি। তুমি রোজ রোজ নতুন ভোরে নতুন করে জেগে ওঠো। আমি বার বার তোমার প্রেমে পড়ি। মনে মনে এসব প্রেমবাণী উথলে উঠলেও এসব বলার সময় যে এখন নয় সে আমি বেশ জানি। এই অপূর্ব কমনীয় মায়াবতী চেহারার মেয়েটির ভেতরটা বড় নিষ্ঠুর। আমার এসব কোনো রকম প্রেমাবেগের মূল্য দেবেনা সে এখন। এই ৮ বছর চেনাজানা এবং ৩ বছরের সংসারে সে আমি বেশ ভালোই জেনেছি। এই ভুল সময়ে অতি সত্য কথাগুলো মনের মাঝারে উগরে ওঠায় আমার নিজের উপর বেশ রাগ হলো। তবুও সেই প্রেম, রাগ, মুগ্ধতা এবং এক গাদা কষ্ট ঢোক গিলে ফেলে আমি জিজ্ঞাসু চোখে ওর দিকে তাকালাম। জানতে চাইলাম-
: কেনো?
রুদমিলা অবাক হলো না। আমি জানি ওর জায়গায় অন্য কোনো মেয়ে হলে এই মুহুর্তে তীব্র ক্ষোভে ফেঁটে পড়তো। হয়তো আঁচড়ে কামড়ে শেষ করে ফেলতো। কিন্তু রুদমিলা সেসব কিছুই করলো না। সে পাক্কা অভিনেত্রী। আমার সহস্র কোটি অত্যাচার, অমানুষিক নির্যাতন সে মুখ বুজে সহ্য করেছে এতদিন। আমি জানি আমি দোষী। এই প্রেম ও সংসার মিলিয়ে ১১ বছরের জানাশোনা ও একসাথে বসবাসকালীন সময়ে আমাদের ভেতরে যত সংঘাত, দ্বন্দ, মনোমালিন্য হয়েছে সব কিছুর জন্য আমি দায়ী। আমি জানি, আমি অমানুষ। মনুষ্য সমাজে আমার জায়গা নেই। আমি খ্যাতনামা স্ত্রীর টাকায় বাড়ি, গাড়ি ও বিলাসবহুল জীবনযাপনরত একজন অযোগ্য স্বামী। কিন্তু কি করবো? আমি রুদমিলাকে ভালোবাসি। ওর ব্যাপারে আমি দারুন অসহিষ্ণু, দারুন ক্ষেপাটে, একজন বদ্ধ উন্মাদ।
কন্ঠে আরও বেশি নির্লিপ্ততা ফুটিয়ে রুদমিলা জবাব দিলো। নিষ্ঠুর জবাব-
: তোমাকে আমি সহ্য করতে পারছি না।
আমি শেষবার চেষ্টা করলাম। অব্যার্থ বিশ্বাসযোগ্য অভিনয়ের চেষ্টা। আমার মঞ্চ কাঁপানো পাক্কা অভিনেত্রী বউ এর থেকেও গলায় বেশি দীনতা ফুটিয়ে বললাম-
: আমি তোমাকে ভালোবাসি রুদমিলা।
রুদমিলার চোখ ঝলসে উঠলো এবার। দুচোখের ঝকঝকে দুটি হীরকখন্ডে দ্যুতি চমকালো। এক ঝলক ঘৃনার আগুনে ভস্মীভুত হলাম আমি। আমার কষ্ট হচ্ছে। ওর চোখে ঘৃনা। এক রাশ ঘৃনা। এ ঘৃনা আমার জন্য। ঢাকতে পারলোনা রুদমিলা। ওর অসাধারণ অভিনয় ক্ষমতা দিয়েও ঢাকতে পারলোনা ওর ঘৃনাটুকু যা তিলতিল করে অনেক দিন হলো আমার জন্য সঞ্চয় করেছে সে। হিস হিস করে উঠলো ও-
: তোমার মত অমানুষ, জানোয়ার,বদ্ধ উন্মাদের ভালোবাসা, আমার দরকার নেই।
আমি নার্ভ শান্ত রাখার চেষ্টা করলাম। গম্ভীর কঠোর গলায় বললাম-
: তোমার দরকার না থাকতে পারে কিন্তু আমার দরকার আছে। তোমার ভালোবাসা আমার দরকার আছে রুদমিলা। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবোনা।
রুদমিলা জ্ঞান হারালো। রাগে কাঁপছিলো ও । ওর ভক্তরা কেউই জানেনা ওর একটি মারাত্মক কঠিন রোগ আছে।কিছুটা হিস্ট্রেরিয়া টাইপ। খুব বেশি উত্তেজিত হলে সে জ্ঞান হারায়। কিছুক্ষন পরে আপনা আপনি জ্ঞান ফেরে ওর। সে ওর এই অসুখটার জন্য আমাকেই দায়ী করে। তবে এই অদ্ভুৎ টাইপর অসুখের অদ্ভুৎ রকম ট্রিটমেন্ট আমি জানি। বলতে গেলে যা আমি নিজেই আবিষ্কার করেছি।
আমি ওকে পাঁজাকোলা করে তুলে নিয়ে এসে বেডে শুইয়ে দিলাম। এসি অন করে, বেডরুমের সব লাইট অফ করে জিরো পাওয়ারের নীল বাল্বটা জ্বালিয়ে এসে বসলাম ওর পাশে। ফুটফুটে একটি নীল অপরাজিতার মত ঘুমিয়ে আছে ও। যেন এক ঘুমন্ত রাজকন্যা।
আমি ওর গোলাপী পেলব ঠোঁটে ঠোঁট ডুবালাম। প্রগাঢ় চুম্বনে শুষে নিতে চাইলাম ওর ভেতরে জমে থাকা সব ক্ষোভ, ক্রোধ, দুঃখ, বেদনা আর আমার প্রতি তিল তিল করে জমে ওঠা সব ঘৃনাটুকু.....
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫
দর্পণ বলেছেন: রুদমিলা মানে নাম। মেয়েদের নাম। এই গল্পে তিনি আমার স্ত্রী।
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
জারাহ বলেছেন: সুন্দর গল্প ।
ভালো লাগলো
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ জারাহ আপা।
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯
জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ে কেমন যেন একটা নিষ্ঠুর টাইপ ভালোবাসার ব্যাপার মনে হইল। ঘৃণার কারন ভালোবাসা হইতে পারে। আবার তীব্র ভালোবাসা থেকে ঘৃণার সৃষ্টি হইতে পারে।তবে জ্ঞান হারনো অবস্থায় ভালোবেসে অবচেতন মন থেকে সব ঘৃণা এবং ক্ষোভ চুষে নেওয়াযাবে কিনা সেটা জানার জন্য পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
চমৎকার হইছে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
দর্পণ বলেছেন: কেন বাংলা সিনেমায় গান শুনেন নাই?
আমি জ্ঞান হারাবো, মরেই যাবো
বাঁচাতে পারবেনা কেউ........
হা হা হা
৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
জেন রসি বলেছেন: শুনেছি! তবে গল্প পড়ে জ্ঞান হারান যাবে না! জ্ঞান না থাকলে পরবর্তী পর্ব পড়ব কেমনে?
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
দর্পণ বলেছেন: হে হে ভাইজান পরবর্তী পর্ব লিখবো কিনা আপনে জানেন কেমনে?
৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
পথ হারা পথিক বলেছেন: ভালো লিখেছেন, তবে ঘৃণা টুকু শুষে নিতে পারলেন কিনা সেটা বড় জানতে ইচ্ছে করছে......
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
দর্পণ বলেছেন: হা হা ওক্কে জানায়া দেবোনে।
৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল।
ঘৃণার কারণটা শেষে বোঝা গেল
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
দর্পণ বলেছেন: না হে ভাই , এখনও বুঝানো হয় নাই। অপেক্ষায় থাকুন।
৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
সুমন কর বলেছেন: হাহাহা....মোটামুটি লাগল।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
দর্পণ বলেছেন: এত কষ্টের লেখাটা মোটামুটি লাগলো! আপনে ভাই নির্দয়।
৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
চলন বিল বলেছেন: দিলেন তো মনের কষ্টটা বাড়াইয়া।
কিছু দিন আগে এই কথা কইয়া গার্লফ্রেন্ড ভাগছে
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
দর্পণ বলেছেন: আরে কষ্টের কি হইলো? একটা ভাগছে দশটা আসবে।
৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন দর্পন । সুন্দর । আপনার এ দর্পন নিকের পেছনে কে আছে জানতে ইচ্ছে করে ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
দর্পণ বলেছেন: নিকের পিছে কেডা থাকবো? আপনার নিকের পিছে কি আপনের প্রেতাত্মা আছেনি?
১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১
সাহসী সন্তান বলেছেন: গল্পটা ভিতরে কেমন জানি একটা হিংস্রতাকে উপলব্ধি করছি! 'জোর করে ভালবাসা হয়না' এই বাক্যটা আপনার গল্পের জন্য এক্কেবারে বেমানান! তবে সব মিলিয়ে অনেক ভাল লেগেছে!
শুভ কামনা জানবেন!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
দর্পণ বলেছেন: ঠিকই কইছেন। জোর করে ভালোবাসা হয়না। আমি কনফিউজ রুদমিলা আমাকে ভালোবাসে নাকি বাসেনা। নারীর মন বুঝা বিধাতারও জন্য কঠিন এই কথা জানেন না?
১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দর্পনের এত প্রেম পীরিতি দিয়ে কি হবে ?
দর্পনে ওই মুখ দেখবে যখন.....................................এ্ই রকম একটা গান আছে বোধ । যা হোক গান হয়ে থাকুন ।ভিন্ন গ্রহে যেখানে অক্সিজেন নেই ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
দর্পণ বলেছেন: হা হা আপনের মনেও তো ভাই প্রেম প্রীতির মাশাল্লা অভাব নাই। কি হইসে সেসব দিয়া। কন দেখি।
১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: হে হে ভাইজান পরবর্তী পর্ব লিখবো কিনা আপনে জানেন কেমনে?
পরবর্তী পর্ব বলতে আপনার পরবর্তী আইডিয়ার কথা বলেছি!যেমন কিছুদিন আগে ছিলেন লালগ্রহে!এখন আবার আপনার চরিত্ররা পৃথিবীতে ফিরে এসেছে। ভবিষ্যতে কোথায় যায় সেটা জানার জন্যই জ্ঞান হারানো যাবে না!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
দর্পণ বলেছেন: হা হা কথা ঘুরাইয়েন না মিয়া। সত্য কইরা কন। কই থেইকা আমার মনের খবর জানছেন?
১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: জেন ভাই আপনি যে পরাবাস্তব লইয়া গবেষনা করেন, সেই টা বোধ হয় দর্পন খালু জানে না? জানলে তো এমন কথা কইতে পারতো না! আরে মিয়া যার পরাবাস্তব লইয়া গবেষনা করে তাদের কাছে মানুষের মন বোঝা কোন ব্যাপারই না! আমি কইলাম জেন ভাইয়ের কমপাউন্ডার!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
দর্পণ বলেছেন: ওরে সব্বোনাশ কি কইলেন ভাইজান? তাইলে জেন ভাইজানরেই কন বাকীডা লিখতে।
১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা কথা ঘুরাইয়েন না মিয়া। সত্য কইরা কন। কই থেইকা আমার মনের খবর জানছেন?
দর্পণ খালু, আমার কাজই হচ্ছে একটু বেশী বুঝা!! মনের খবর তাই অনুমান কইরাই বলে ফেলি!!যেমন মনে হচ্ছে পরবর্তী পর্বে আপনি কয়েকমাস পর আইসা একটা কবিতা লিখে আবার উধাও হয়ে যাবেন!! সেই কবিতায় চরিত্ররা এই গ্রহে থাকবে নাকি ভিন্ন গ্রহে চলে যাবে সেইটাই রহস্য!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
দর্পণ বলেছেন: হা হা মঙ্গলে পানি পাওয়া গেছে। বেশি কথা কইয়েন না মিয়া। আমি লালগ্রহ নিয়া কবিতা নামানোর পর পরই লালগ্রহে পানির সন্ধান পাওয়া গেলো।
১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
চ্যাং বলেছেন: পরের পর্ব চাই। ঝাতির জোর দাপি। হেঁ
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
দর্পণ বলেছেন: আপনেও একই দাপি করলে আমার তো কাজ কাম ছাইড়া সারাদিন পরের পর্ব তারপরের পর্ব তারপরের পর্বই লিখতে হইবো ভাইজান।
১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
চ্যাং বলেছেন:
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
দর্পণ বলেছেন: যাউকগা। মন খারাপ কইরেন না। আইজ রাইতের মধ্যেই নামায় ফেলবো।
১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওরে সব্বোনাশ কি কইলেন ভাইজান? তাইলে জেন ভাইজানরেই কন বাকীডা লিখতে।
-জেন ভাই লিখবো তাইলে আপনি আছেন কেল্লাই? তাছাড়া বুদ্ধি জীবীদের কাজ হইলো বুদ্ধি বিতরন করা। কাজ করা নয়! সেই কাজকে সাফল্যমন্ডিত করার দ্বায়িত্ত্ব আপনাদের!
লেখক বলেছেন: হা হা মঙ্গলে পানি পাওয়া গেছে। বেশি কথা কইয়েন না মিয়া। আমি লালগ্রহ নিয়া কবিতা নামানোর পর পরই লালগ্রহে পানির সন্ধান পাওয়া গেলো।
-এর জন্য কি আপনি নিজেকে গর্ভবতী মনে করেন?
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
দর্পণ বলেছেন: জেন ভাই লিখবো তাইলে আপনি আছেন কেল্লাই? তাছাড়া বুদ্ধি জীবীদের কাজ হইলো বুদ্ধি বিতরন করা। কাজ করা নয়! সেই কাজকে সাফল্যমন্ডিত করার দ্বায়িত্ত্ব আপনাদের!
মানে কইতেছেন জেনভাই বুদ্ধিজীবি আর আমি শ্রমিক? দেখলেন না শ্রম দেওয়া আমার কম্ম নয় আমি বৌ এর টাকায় খাই।
নারে ভাই গর্ভবতী হমু কেমনে?
১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পে ভালবাসার তীব্র নিষ্টুর আচরণ আছে । ভাল লেগেছে ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
দর্পণ বলেছেন: কথাকথিভাই আপনের নামের মতন চিন্তাভাবনারাও মাশাল্লা। হা হা হা
১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুরুটা পড়ে মনে হচ্ছিলো বিশাল এক মানসিক টানাপোড়েন নিয়ে জমজমাট একটা গল্প পড়বো। গল্প শেষে প্রাপ্তির খাতায় কিছুই জুটলো না। ভালো লাগে নাই।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১৫
দর্পণ বলেছেন: হা হা এখনও শেষ হয়নাই হাসানভাই। শেষের এখনও বাকি।
২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
রিকি বলেছেন: ইহা কোন ধরণের প্রেম---লাভ এট ফার্স্ট সাইট কে তো দেখি ম্যারেজ এট ডেঞ্জারাস কন্ডিশন বানিয়ে ফেলেছেন !!!! খালু ভাই যে কি করে, দেখছি নেক্সট পর্বে !!!!
ধপ করে গল্প শেষ করে দিলেন কেন??
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
দর্পণ বলেছেন: ধপ করে আবার আজ শুরু হবে তাই ধপ করে শেষ করলাম রিকিআপা। একটু অপেক্ষা করুন আবার আসছি।
২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: শুষে নিলাম ক্ষোভ,ক্রোধ,দুঃখ,বেদনা ঘৃনা...
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
দর্পণ বলেছেন: হা হা আপনিও শুষে নিলেন?
২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: হা হা হা। এখানে পুরো গল্পে নায়িকার বিপরীতে একটা চমৎকার প্রকাশ
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
দর্পণ বলেছেন: না ভাই আমি নায়িকার সাথে।
২৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে। যদিও রুদমিলার স্বামীর উপরে বেশ রাগ হচ্ছে। ভালো থাকবেন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
দর্পণ বলেছেন: রাগ কইরেন না আপা। স্বামী বেচারার দোষ নাই।
২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
অবনি মণি বলেছেন: ফুটফুটে একটি নীল অপরাজিতার মত ঘুমিয়ে আছে ও। যেন এক ঘুমন্ত রাজকন্যা । আহারে .।.।.।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অবনিমনি।
২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: দারুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন ভাই, দেখবো নাকি ট্রাই করে ?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
দর্পণ বলেছেন: দেখতে পারেন। তবে সত্যকারের হিস্টেরিয়া হইলে ট্রাই কইরেন না।
২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
বনমহুয়া বলেছেন: যতটা অকালপক্ক ভেবেছিলাম ততটা না মনে হয়!
পড়ের পড়ে আসি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
দর্পণ বলেছেন: আমি অকালপক্ক?
জানেন আমাকে সবাই খালু ডাকে। বিশ্বাস হলে আপনার সাসভাইকে জিগাসা করেন।
২৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
বনমহুয়া বলেছেন: সাসতো পিচ্ছি!
নাক টিপলে..........বের হয়!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
দর্পণ বলেছেন: আপা মাফ চাই।
২৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
চ্যাং বলেছেন:
হা হা প গে.........
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
দর্পণ বলেছেন: চ্যাং ভাই কি হইলো? এত খুশ কেন?
২৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
চ্যাং বলেছেন: হেমায়েতপুর ফেরৎ কাউকে নিয়া আপনে ফ্যাসাদে আসেন,........হাহাপগে ইস্তাইলের.......। এই হেতু হাসিতেছি......।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
দর্পণ বলেছেন: কন কি ? উনি হেমায়েতপুর ছিলেন নাকি?
৩০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
চ্যাং বলেছেন: তা না হলি কি?? বুঝিতে পারেন নাইঈঈঈঈঈঈঈ? আমি ৯৯.০১% সিউরররররররর
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২
দর্পণ বলেছেন: ভাই কমেন্টগুলা কি রাখবো ? আমি হেমায়েতপুরে একটু ডরাই।
৩১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
চ্যাং বলেছেন: উহঁহু! আপনি তো বিড়াল গোত্রের মূনে কইতাছে........। আমি ডরাই না, বরং তূলাধূনা করি। সাধে কি আমি সাইকিয়াট্রিস্ট।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
দর্পণ বলেছেন: কি তুলাধুনা করছেন? আর আপনি সাইকিয়াট্রিস্ট নাকি! এ দেখি সবই আছে এইখানে। তো সাইকিয়াট্রিস্ট সাহেব আপনার কারিশমা দেখান এট্টু। আমি আবার বিড়াল না একেবরে পোষা বিড়াল গোত্রীয়।
৩২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
চ্যাং বলেছেন: আমার হাতে কি দেখছেন। হেমায়েতপূরী কে এক বাদামে সোজা করি ফালামু। ডোন্ট ওরি।
উহু.....। সাইকিয়াট্রিস্টরা ওদের রোগ সারাতে সারাতেও একরকমের সাইকো হইয়া যায়। জানেন তো। তাই বুঝিয়া লইবেন। আমিও একপ্রকার সাইকো। একটানা কয়েকদিন গবেষণা করি দিনরাত ১৮ ঘন্টা। এরপর বিরাম। আপনি আবার মনে কিছু নিবেন না। বিড়াল আদর করিয়া ডাকিয়াছি। ভূল বুঝিলে স্যরি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
দর্পণ বলেছেন: হা হা ভাই আপনার চেম্বারের ঠিকানাটা দিয়া যান। নইলে ফুন নাম্বারটা। নিদেনপক্ষে মেইল আইডিটা।
৩৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: দর্পণ ,
শেষেরটা আগে পড়েছি । এবার এটা পড়ে মনে হলো জম্পেশ কিছু হবে । হয়তো পজেসিভ লভ এর চরিত্র নিয়ে গল্টা এগুবে ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
দর্পণ বলেছেন: হা হা জি এস ভাই ঠিক ধরেছেন। শুধু পজেসিভ নয় আরও কিছু আছে নায়কের মাঝে। আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
৩৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
ভার্চুয়াল কবি বলেছেন: ভাল লাগল, অসাধারন লেখা । শুভকামনা থাকল , ভাল থাকুন সবসময় ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
মানুষ বলেছেন: "রুদমিলা" মানে কি?