![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বসে বসে রুদমিলা আর রুদ্রের কথপোকথন দেখি। ওদের কথপোকথনেই আমি আবিষ্কার করি কতটা বিবেক বিবর্জিত হীন আচরণ করেছিলাম আমি একদিন। ঠিক একইভাবে। ওই বিবেকহীন ছেলেটির সাথে আমার কোনোই পার্থক্য নেই। জঘন্যতম অপরাধে অপরাধী মনে হয় নিজেকে। আমার কষ্ট হয়। ঘুষি মেরে মনিটর ভেঙ্গে ফেলতে ইচ্ছে করে। তবুও ধৈর্য্য নিয়ে বসে থাকি আর অবাক হই রুদমিলার ধৈর্য্যশক্তি দেখে। রুদমিলা আর আগের মত রেসপন্স করছে না।
- হাই
--------
-হেলো
---------
- আর ইউ দেয়ার?
--------------
- হেই আর ইউ লিসনিং টু মি?
-----------------------
- হে--- ল-----ল-----লো--------
-------------------------------
- ইউ বিচ--- হ্যোয়াই ডোন্ট ইউ আন্সার মি?
------------------------------------ -----
-আই উইল টিচ ইউ আ গুড লেসন। আমাকে অবজ্ঞা করার মজা তোমাকে আমি বোঝাবো---
--------------------------------------------------------
- তোর সারাজীবনের কেরিয়ার আমি পথের ধুলায় লুটাই দেবো। তোর .....
- প্লিজ। প্লিজ রুদ্র, বি কোয়ায়েট। ডোন্ট বি সো ক্রুয়েল...বোঝার চেষ্টা করো...
- নো ওয়ে .. আমি কিছু বুঝতে চাইনা। আমি শুধু একটা কথাই জানি, ইউ হ্যাভ টু লিসেন টু মি.... আদারওয়াইজ....আমি তোর.....
উফ অসহ্য ! আর সহ্য করতে পারিনা আমি । মনিটর অফ করে দিয়ে বসে থাকি। রুদমিলার অসহায় মুখটা আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আমি চোখ বুজে দেখতে পাই ওর দুচোখের অঝর ধারার কান্না। রুদমিলা কখনও তীব্র যন্ত্রনাতেও মুখ ফুটে একটা শব্দ করেনি। ফুঁপিয়ে কেঁদেছে। ও কাঁদলে ওর চোখ দুটো লাল টকটকে হয়ে ওঠে। নাকের পাটা ফুলে ওঠে। মুখ থমথমে হয়ে যায়। সেসব দিনে ও কাঁদলে ওকে আরও বেশি সুন্দর লাগতো। আই এনজয়েড হার ক্রাইং। ওকে দারুন সেক্সি লাগতো তখন। কতবার জোর করে সে অবস্থাতে আমি ....
নাহ, অসহ্য কষ্ট হচ্ছে আমার। রুদ্র আর রুদমিলা, নামের মিল থাকলেও রুদমিলা আবারও একই ভুল করলো। ভুল মানুষের পাল্লায় পড়লো সে। সারাটা জীবন শুধু ভুল মানুষের পাল্লাতেই পড়েছে মেয়েটা। কত দিন, কত রাত এসব অকথ্য কথাগুলোই আমি বলেছি ওকে। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে রাতে বাড়ি ফেরার পর জেরা করেছি। সন্দেহ করেছি। বার বার জেরা করবার পরেও তার কোনো জবাবই আমার মনঃপুত হয়নি। অকথ্য গালিগালাজ করেছি ওকে।গলা টিপে ধরেছি। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হত খুন করে ফেলতে।আমার মনে হত, খুন হয়ে যাবার সময়ও নিশ্চয় ওকে আরও সুন্দর লাগবে। আমার খুব সে দৃশ্যটা দেখতে ইচ্ছা হত। আমি রুদমিলার তীব্র কামার্ত মুখ হতে শুরু করে নিদারুন কান্নাভেজা মুখটার মাঝেও সৌন্দর্য্য খুঁজে বেড়াতাম।
আজ নিজের উপর ঘেন্না হয়। মরে যেতে ইচ্ছে করে। আমি মানষিক রোগী হয়ে উঠেছিলাম। রুদমিলাকে কষ্ট দিয়ে আমি ওকে আরও বেশি ভালোবেসে ফেলতাম। আমি ওর শাররীক সৌন্দর্য্য, ওর আবেগ, ওর দুঃখ আর যন্ত্রনাময় কষ্টগুলোকে তিল তিল করে উপভোগ করতাম। রোমাঞ্চিত হতাম। ওর যন্ত্রনাকাতর মুখ ভেবে আমার বড় কষ্ট হয় আজ। ওর আনন্দ, ওর সাফল্য আমাকে ঈর্ষান্বিত করে তুলতো। ওরই টাকায় মদ খেয়ে টাকা উড়াতাম, বিলাসবহুল গাড়ি চালাতাম তবুও ওর সাফল্য আমাকে পাগল করে তুলেছিলো। ওকে কোনো পুরুষ অভিনয় করেও ছুঁয়েছে, এটা সহ্য হত না আমার।
রুদমিলা আমার প্রতি ভালোবাসা হারিয়েছিলো। আমি জানতাম কিন্তু মানতে পারতাম না। এই রকম যন্ত্রনাদায়ক মানষিক রোগীকে কারো সহ্য হবার কথা নয়। কিন্তু তার সহ্য করতে হয়েছিলো আমাকে এতগুলো বছর। কারণ আমি জেনে শুনেও মানতে পারতাম না রুদমিলা আমাকে ভালোবাসে না। একবার আমার খুব জ্বর হলো। রুদমিলা তার সব কাজ বন্ধ করে দিয়ে আমার পাশে বসে থাকলো পুরো ছয় ছয়টি দিন। জ্বর মাপা, স্যুপ করে মুখে তুলে খাইয়ে দেওয়া। আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো, লজ্জাও হয়েছিলো সেবার।এই ফুলের মত মেয়েটার সাথে আমি কি করে এমন অত্যাচার করি? আমার নিজের হাত দুটো কেটে ফেলতে ইচ্ছে হয়েছিলো।
বার বার প্রতিজ্ঞা করেছি। নিজের সাথে নিজের প্রতিজ্ঞা, রুদমিলাকে আর কষ্ট দেবোনা। ওর প্রতি আর কোনো অন্যায় করবোনা আমি।
অকারণ সন্দেহ, কারণে অকারণে অপবাদ গঞ্জনা এসব ভুলে যাবো সারাজীবনের মত। রুদমিলাকে আমি ভালোবাসি। আমার জীবনের চাইতেও অনেক বেশি ভালোবাসি ওকে। কিন্তু পরক্ষনেই ভুলে গেছি আমার সেসব প্রতিজ্ঞা। মাঝে মাঝে ভাবি শুধুই কি আমারই দোষ ছিলো? রুদমিলাও কি দোষী ছিলোনা? সে আমার কোনো অন্যায় অপবাদের উত্তর দিত না। কখনও প্রতিবাদ করতো না যে সে এসব কোনোরকম অন্যায়ই করেনি। সে চুপচাপ মুখ বুজে শুনতো। সব রকম অত্যাচার সহ্য করতো আর পরক্ষনে সে একটা অতুলনীয় অন্যায় জানতো। চরম উপেক্ষা। আমার কোনো দুঃখ, কষ্ট বা সন্দেহকেই সে পাত্তা না দিয়ে, আমার সে অক্ষম যন্ত্রনার কোনো রকম মূল্য না দিয়েই চরম উপেক্ষায় উড়িয়ে দিত সে। এ জিনিসটাই সহ্য করতে পারতাম না আমি। সহ্য করতে পারিনি।
কিন্তু রুদমিলাকে আমি ভালোবাসি। সে ভালোবাসার তীব্রতা কতখানি তা এতগুলো দিন পরে রুদমিলাবিহীন এই প্রবাসে বসেও অনুভব করেছি আমি। যদি পারতাম রুদমিলার জীবন থেকে আমি মুছে দিতাম আমার সকল স্মৃতি। ওর সকল যন্ত্রনাময় অতীত। আমি পারিনি । আমি কিছুই পারিনি। আমি একজন অক্ষম মানুষ। রুদমিলার মত একজন রজনীগন্ধার পবিত্র কুড়িকে আমি দুমড়ে মুচড়ে ক্ষত বিক্ষত করেছি। আমার পাপের কোনো মাফ হয়না। আমার অপরাধের শেষ নেই।
কিন্তু না, আমি যে ভুল করেছি বা আমার ভুলের কারণে রুদমিলা তার জীবনে সে সাফারটা করেছে সেই দূর্বিসহ দূর্ভোগ আমি আর তার জীবনে আসতে দেবোনা। যে কোনো মূল্যেই হোক আমার প্রাণের বিনিময়ে হলেও আমি রক্ষা করবো আমার রুদমিলাকে। রুদমিলার জীবন থেকে যে কোনো অপশক্তির ছায়া দূর করবোই আমি। তাতে যদি আমার জীবন বিপন্ন হয় তাই হবে। আমার প্রানের বিনিময়ে হলেও রুদমিলাকে আমি দিয়ে যাবো একটি নিষ্কন্টক জীবন......
ষোলটি বছর পর-
এখানে আসবার সময় আমার বয়স ছিলো ছত্রিশ। আজ ষোলটা বছর পর বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছে যাওয়া এক সফল মানুষ আমি। এই জীবনের নানা বিফলতার পর এই সর্বশ্রেষ্ঠ সাফল্য প্রাপ্তি আমাকে গর্বিত করে নিজের কাছে। আমার ধারণা তাতে আমার সকল পাপের প্রায়েশ্চিত্ত না হোক কিছুটা হলেও আমার পাপের বোঝা কমাতে পেরেছি। আর সর্বোপরি রুদমিলাকে দিতে পেরেছি এক কন্টকবিহীন জীবন।
আজ আমার মুক্তির দিন। ষোল বছর আগের ছেড়ে রাখা পোষাক পরে আমি যখন এক মুখ দাড়ি গোঁফ নিয়ে জেইল গেইটে এসে দাঁড়ালাম। এক উর্দীপরা গাড়িচালক আমাকে এসে সালাম দিলো। আমাকে সে নিয়ে যেতে এসেছে। আমি অবাক হলাম না কেনো জানিনা। তাকে অনুসরন করে গাড়িতে উঠে বসলাম।
আমি রুদমিলাকে জিগাসা করলাম, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
রুদমিলা যথারীতি সেই আগের মতই। উত্তর দিলোনা। আমি কিছু না বলে অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম এ ষোলটা বছরে রুদমিলা একদম বদলায়নি। একটুও বুড়িয়ে যায়নি বরং যেন আরও সুন্দরী হয়ে উঠেছে। একটু মুটিয়ে যাওয়া শরীরে রুদমিলা আজও ক্ষুরধার সৌন্দর্য্যের অধিকারী। আমি জানালা দিয়ে দূরে তাকালাম।
ফের জানতে চাইলাম, রুদমিলা একটা উত্তর দেবে প্লিজ? আমার কন্ঠে অনুনয় ছিলো।
রুদমিলার বুঝি করুণা হলো। সে অন্যদিকে তাকিয়ে বললো, বলো-
আমি বললাম, আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, তোমার সাথে বিচ্ছেদের পর তুমি তোমার পাসওয়ার্ডগুলো বদলে দাওনি কেনো?
রুদমিলা মুখ খুললো, আমি জানতাম তুমি উন্মাদ, শুধু জানতাম না তোমার উন্মত্ত ভালোবাসাটা, জানলে বদলে দিলাম....
আমি চুপ রইলাম।
রুদ্রকে নির্মমভাবে খুন করে আত্ম সমর্পনের পর আমি ভেবেছিলাম পোলিস অফিসারকে বলা কথাগুলো মানে রুদ্রের সাথে আমার ব্যাক্তিগত দ্বন্দের নিছক পরিকল্পনা মাফিক অভিনয়টা নিঁখুত ছিলো। কেউ কখনও ইভেন রুদমিলাও কখনও জানতে পারবেনা পেছনের সত্য ঘটনাটি। কিন্তু আজ বুঝলাম শুধু এগারোটা বছর কেনো এগারো শত বছর ধরেও রুদমিলার মত পাক্কা অভিনেত্রীর সাথে থেকেও পাক্কা অভিনেতা হওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমার নিঁখুত অভিনয় ভেবে তৃপ্তি পাওয়ার কোনো মানে নেই।শতবার জন্মালেও রুদমিলার কাছে আমাকে ভালোবাসা, ঘৃনা ও অভিনয়ে পরাজিত হতেই হবে বারবার।
শেষ
শুধু তোমার জন্য-১
রুদমিলা তোমাকে ভালোবাসি-২
তুমি আছো দূর ভুবনে-৩
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
দর্পণ বলেছেন: হা হা
সাহসীভাই আমি যে একজন জেইল খাটা আসামী এই কথা আমি আপনার ছলাকলায় এত সহজেই স্বীকার করে নেবো তা ভাইবেন না। হে হে
আমি এত বোকা না কইলাম।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
সাহসী সন্তান বলেছেন: আর্রে....................খালু, ফাস্ট হইছি! জলদি কইরা চা দ্যান না ক্যারে.......?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
দর্পণ বলেছেন: আমারে কি আপনি চা বিক্রেতা ভাই ভাবছেন নাকি বুয়া ভাবছেন ? চা কই থেইকা দিমু? আমি দুপুর থেকে উপোস আছি বুয়া আসে নাই। আমি ননীর দুলাল চা মা বানাইতে পারুম না । পারলে টং এর দোকান থেইকা আপনেই নিয়া আসেন আমার জন্য। হে হে
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
জেন রসি বলেছেন: যা ভাবছিলাম তা হয়নাই!! আমি আবার বেশী বুঝিত!! আসলে বুঝি কাঁচকলা!!!
গল্পের শেষটা ভালো লাগছে। রুদ্রকে হত্যা করাটা ভালো ডিসিশন হইছে!! এই হত্যার জন্য রুদমিলার জামাইয়ের সাত খুন মাফ!!
তবে তার জেলে যাওয়াটা ঠিক হয়নাই। কারন কুত্তা পাগল হইলে মারা জায়েজ আছে!!!
গল্প ভালো লেগেছে। রুদমিলা, তার জামাই, তাদের বাচ্চাকাচ্চা, এবং নাতী নাতনীদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
দর্পণ বলেছেন: কি কন? জেইলে না পাঠাইলে তো সারাজীবন তারে ফেরারী আসামী বানাইয়া বিদেশে আটকায়া রাখা লাগতো। বিদেশে বইসা এই বুইড়া বয়সে আর কি করতো কন? অবশ্য তারে রাইটার হওনের অফার দেওয়া যাইতে পারে।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
সাহসী সন্তান বলেছেন: সাহসীভাই আমি যে একজন জেইল খাটা আসামী এই কথা আমি আপনার ছলাকলায় এত সহজেই স্বীকার করে নেবো তা ভাইবেন না। হে হে
-খালু, আমি কিন্তু কইনি! আপনি গল্পেই উল্লেখ করছেন এই কথা! তাছাড়া এই মন্তব্যটা চিন্তা করে দেখেন, এখানেও পরোক্ষ ভাবে সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে! জাতি অত বোকা না খালু!
তাছাড়া দুঃখ করছেন ক্যারে? বউয়ের নাগররে স্বর্গে পাঠাইয়া আপনি মামুর বাড়িত্থন বেড়িয়ে আসছেন হেইডা তো অনেক আনন্দের কথা! কয়জনে পারে মামুর বাড়ি যাইতে! যারা মামুর বাড়ি যায় তাগো কলিজায় অনেক জোর থাকে? হেইডা আমার দাদী কইতো..........!!
তিন নম্বরেও আমি! মিয়া বালতি ভইরা চা আনেন?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
দর্পণ বলেছেন: আপনের দেখতেসি এখনও বাল্য বয়স চলতেছে যে যা লিখে তারে তাই বানায়া দেন। না মিয়া পোলাপাইন নিয়া আর পারা গেলো না। আরে সাহসী বালক ভাইজান গল্প লেখা যায় প্রথম বাচ্যে, দ্বিতীয় বাচ্যে ও তৃতীয় বাচ্যে। তয় আপনাগো মত পোলাপাইনদের জন্য প্রথম বাচ্যে লিখতে মজা। এক্কেরে লেখকরে নায়ক বানায়া দেন। হা হা হা
বালতি দিয়া চা খাইবেন না গোসল করবেন? মাথা মুথা কি আউলায়া গেলো ? চিন্তায় পড়লাম দেখতেছি।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমারে কি আপনি চা বিক্রেতা ভাই ভাবছেন নাকি বুয়া ভাবছেন ? চা কই থেইকা দিমু? আমি দুপুর থেকে উপোস আছি বুয়া আসে নাই। আমি ননীর দুলাল চা মা বানাইতে পারুম না । পারলে টং এর দোকান থেইকা আপনেই নিয়া আসেন আমার জন্য। হে হে
-জিনি ভাইরে পাঠান! হেই আবার এইগুলান পারে ভাল! চা, আবার তার সাথে টা, সবই সে ভাল পারে! আমি ছুটো মানুষ, আমারে আপনি এমন কথা কইতে পারলেন.............???
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
দর্পণ বলেছেন: জিনিভাই এর চায়ের দোকানডা যেন কই? ঠিকানা কন। আসতেছি।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো সমাপ্তিটুকু দর্পন ।
+
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপা। শুভকামনা । ভালো থাকবেন।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমারতো মনে হয়, আপনারও বাল্য বয়স চলছে? নিজে নায়ক হন ক্যান? পৃথিবীতে আর মানুষ নাই? কেউ না থাকলে মুই তো আছিলাম!
বালতি দিয়া চা খাইবেন না গোসল করবেন? মাথা মুথা কি আউলায়া গেলো ? চিন্তায় পড়লাম দেখতেছি।
-আপনার চা দেওয়ার আপনি চা দিবেন। এহন এই চা লইয়া মুই খাইবাম, না গোসল করবান তা দিয়া আপনার কি কাম?
জিনিভাই এর চায়ের দোকানডা যেন কই? ঠিকানা কন। আসতেছি।
-খাঁড়ান জিনি ভাইয়ের কাছ থাইক্কা যাইনা লই!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
দর্পণ বলেছেন: আরে কতবার কমু আমি নায়ক না আমি জেইল খাঁটা আসামী না । এইডা গল্পের নায়ক আর আপনে দেখি আমারে পোলিশে ধরায়া ছাড়বেন। ও মোর খোদা! কই যাই
আপনারে এক বালতি না দুই বালতি চা দিমু। গরম চায়ে গোসল কইরা মাথা ঠান্ডা করেন।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগা-সতত শুভকামনা...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন। শুভকামনা । ভালো থাকুন।
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪১
জেন রসি বলেছেন: আমার দোকানের পরাবাস্তব চা খাইলে মানুষ কোমায় চইলা যায়!!!
আর সাথে যদি টা খায় তাইলে কই যায় সেইটা কমু না!!!
পরে আবার মামুরা আমার সন্ধানে চলে আসতে পারে!!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫০
দর্পণ বলেছেন: আমি আপাতত কোমায় চইলা যাবো ভাবতেছি ভাইজান। কি চা খাওয়াইলেন!
ঝিম ধরিলো ঝিম ধরিলো.....
নেশা লাগিলো রে ......
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
জেন রসি বলেছেন: চা কি দিয়েছি নাকি???
না খাইয়াই ঝিম ধইরা নেশা লাইগা গেল???
নাহ! ভাই আপনার এই কোমল হৃদয় নিয়া আমার চা দোকানে আসলে আমি নিজেই কোমায় চলে যাব!!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
দর্পণ বলেছেন: হা হা
তা বটে আমার হৃদয় বড় কোমল ভাইজান।
আমার হৃদয় তাহার কোমল হাতে দোলে ...
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
জেন রসি বলেছেন: কোমল হাতে কোমল হৃদয় থাকাই উত্তম!!
কোমল হাতে পাথর হৃদয় থাকলে আবার হাত ভাইঙ্গা যাইতে পারে!!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২
দর্পণ বলেছেন: হা হা আপনের হৃদয় কি পাথরের নাকি তুলার?
জবাব দেন কার হাতে পড়ে আগে থেইকা ভাইবা দেখি।
১২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
সাহসী সন্তান বলেছেন: নেশার লাটিম ঝিম ধরেছে......!!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
দর্পণ বলেছেন: হা হা সাহসীভাই আপনেরেও দেখি নেশায় ধরছে।
১৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
জেন রসি বলেছেন: I am not heartless
I just learned to use my heart.. less..
হার্ট একটা আছে!! না থাকলে রক্ত পাম্প হইত কেমনে?? তবে সেটা শুধু রক্ত পাম্প করার জন্যই আছে মনে হয়!!!
তাই এটা কারো হাতে পড়ার সম্ভবনা নাই!!! তবে মরার আগে বডি মেডিকেলে দান করে যাব!! তাই মরার পরে তখন যদি কেউ কাজে লাগায় লাগাবে!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
দর্পণ বলেছেন: ব্রেইনডা আমারে দিয়া যাইয়েন। কাঁচের জারে তরলে ভিজায়া রাখবো।
১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: জেন ভাইয়ের চা খাইলে ইবলিশ শয়তানের ও নেশা ধরবে, এ ব্যাপারে আমি ১০০% নিশ্চিত! পরাবাস্তব চা বলে কথা?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
দর্পণ বলেছেন: জেন ভাইরে তো আমার মানে উনারেই আমার .......
মনে হয় আর কি .....
১৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: জেন ভাইরে তো আমার মানে উনারেই আমার .......
মনে হয় আর কি ..... :`<
আনন্দিত হইলাম।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
দর্পণ বলেছেন: সত্য কথা তো আনন্দের জেনভাই।
১৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লিখেছেন বেশ ।রুদমিলাকে হত্যা করলেন ??
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
দর্পণ বলেছেন: আপনি দেখি অমনোযোগী পাঠক সেলিমভাই।
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রুদমিলার শেষটা এতো তাড়াতাড়ি মানা যায় না মামা। এইডা কি করলেন?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
দর্পণ বলেছেন: কি করুম কন? বেডারে তাড়াতাড়ি ফিনিশ কইরা দিতে হইলো।
১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
সুমন কর বলেছেন: শেষ করে দিলেন !!!
কাহিনী নয়, বর্ণনাই ভালো লাগল। আবেগ জড়িত। +।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমনদা। ভালো থাকুন।
১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
শেষ ! আরো কিছু চাইছিলাম কিংবা হতে পারে গল্প এতোই ইন্টারেস্টিং ছিলো যে নিঃশ্বাস বন্ধ করে শুধু পড়েছি।
চমৎকার গল্প নাকি সত্য ঘটনা
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
দর্পণ বলেছেন: হা হা আমিনুরভাই। শেষটা গল্প শুরু আগেই মাথায় ছিলো তাই শুরু থেকেই শেষ করার একটা তাড়না কাজ করছিলো মাথায়।
ধন্যবাদ প্রশংসার জন্য।
আর সত্য ঘটনা নাকি গল্প মনে হচ্ছে বলেই বুঝলাম গল্প লেখা সার্থক। লেখক যখন পাঠকের মনে একেবারে সত্য কিনা এই কনফিউশনের জন্ম দিতে পারে তখনই বুঝা যায় আসল লেখার মজাটা।
তবে ঘটনা কইলাম একেবারে মিছা না।
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
রিকি বলেছেন: খালু শেষ পর্যন্ত 'স্বামী কেন আসামী ২' বানিয়ে দিলেন !!!!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
দর্পণ বলেছেন: হা হা রিকি আপা কি করবো কন বোকা বউটার এই বিপদে আর চুপ থাকতে পারলাম না।
২১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
এস কাজী বলেছেন: মামা ভাল্লাগসে। কান্নার সময় মাঝে মাঝে জোর করে কি করতেন?
রুদমিলা আমার দু:সমম্পর্কের ভাগনি হয় তাই আর কিছু কইলাম না
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
দর্পণ বলেছেন: পোলাপান মানুষ কি জিগাসা করো এইসব? নাউজুবিল্লাহ..
রুদমিলা আপনের ভাগ্নী? এ দেখি মামা খালু ছিলাম ভালো এখন আপনেই মামা শ্বশুর হইয়া বসলেন। কি বিপদ।
২২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই। অশেষ কৃতজ্ঞতা।
২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
দর্পণ বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙ্গালী ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার মধ্যে খুনি ভাবনা সেটাতো খুন করার মতই । বাস্তবে এমন কোন রিলেশন হয়না । তবে ৫২ বছর বয়সের পুরুষের ভিতর যে তরুণ হৃদয় প্রেম থাকতে পারে এই লেখা তার সাক্ষ্য হয়ে থাকলো ।
ইদানিং আপনার পোস্ট দেয়ার হার অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে । ব্যাপারটা ভালই বলবো । বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার তারুন্য বাড়ছে দর্পন । রুদমিলা শেষ হলো এবার ....নতুন কোন গল্প শুরু হবে নিশ্চয়ই ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২০
দর্পণ বলেছেন: ৫২ কেন ৯২ হইলেও খুন কইরা ফালাবো সেলিমভাই। রুদমিলা বইলা কথা। হে হে হে
আপনে সাবধানে থাইকেব কবে আবার আমার মত কারো কু নজরে পইড়া যান।
২৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: দর্পণ ,
আগেরগুলো পড়া না থাকায় সম্ভবত এই পর্বটিকে ছাড়া ছাড়া মনে হয়েছে ।
সময় করে সবটা পড়ে মন্তব্য করাই সমীচিন হবে ।
ভালো থাকুন ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
দর্পণ বলেছেন: ওকে আহমেদভাই। শুভকামনা আর কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
দর্পণ বলেছেন: হা হা প্রামানিকভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কাহিনীতে অাবেগের ছড়াছড়ি । ভালোই লেগেছে ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
দর্পণ বলেছেন: আবেগ ছাড়া আছে কি জীবনে ভাই? ধন্যবাদ জানবেন।
২৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
হৃদয়ের কান্না ও কথার ফুলঝুরি
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
দর্পণ বলেছেন: চাঁদগাজীভাই আপনার জীবনের হৃদয়ের গল্প কন । শুনি...
২৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আশা করি পরবর্তীতেও এরকম চমৎকার গপ্ল পাচ্ছি ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
দর্পণ বলেছেন: ঠিকোই কইসেন গিয়াসভাই। মাঝে মাঝে বানের পানির লাহান গল্প কবিতা আসে। মাঝেমাঝে বাঁধ লেগে যায়। ভালো থাকবেন । দোয়া করবেন।
৩০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪১
অবনি মণি বলেছেন: আগের গুলো পড়তে যাচ্ছি ।অপেক্ষা করুন ; ফিরে এসে মন্তব্য করছি ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
দর্পণ বলেছেন: ওকে অবনিমনি । পড়ে জানাবেন।
৩১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
শায়মা বলেছেন: এই গল্প পড়ে আমিও আমার জামাই বাবার মত ও এম জি হয়ে গেলাম!!!!!!!!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
দর্পণ বলেছেন: আমি ও এম ডি হইতে চাই।
৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার|
'বিবেক বিবর্জিত হীন' শব্দগুচ্ছটি ঠিক নয় বোধহয়| বিবেকহীন নয়ত বিবেক বিবর্জিত ব্যবহার করুন
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ রাখাল ভাই। আসলে একটা কমা বাদ পড়ছে। বিবেক বিবর্জিত, হীন আচরণ হবে। ধন্যবাদ মন লাগিয়ে পড়ার জন্য। ভালো থাকুন।
৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
স্পর্শিয়া বলেছেন: লেখার মাঝে থ্রিলীংটা ভালো লাগলো। শুভকামনা দর্পন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
দর্পণ বলেছেন: শুভকামনা স্পর্শিয়া। ভালো থাকবেন।
৩৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ♠♠ হত্যাকান্ডটার দরকার ছিল। সমাজের জন্য দৃষ্টান্ত হবে। তবে, কিভাবে হত্যাকান্ডটা ঘটালেন সেটা রহস্য রয়ে গেল। রহস্যটা উন্মোচন করবেন আশা করি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
দর্পণ বলেছেন: হা হা সে রহস্য থাকুক খুরশীদ ভাই। সব রহস্য জানতে হয়না। শুভকামনা । ভালো থাইকেন।
৩৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
বনমহুয়া বলেছেন: এ দেখি চিরাচরিত নায়ক, নায়িকা আর ভিলেন!
গল্পটা ভালোই জমিয়েছেন ভাই।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
দর্পণ বলেছেন: সিনেমা বানাবো ভাবছি। নায়িকা খুঁজি।
৩৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
চ্যাং বলেছেন: সিনেমা বানাইলে খ্রাপ হইবো না কিন্তুক?
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
দর্পণ বলেছেন: ঠিকই কইছেন চ্যাংভাই। আমার ম্যুভি বানানোর পরিকল্পনা আছে।
৩৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: গল্প অনেক সুন্দর হয়েছে! নতুন গল্পের সিরিজ কবে ধরছেন?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২
দর্পণ বলেছেন: ধরছি তো। পরের পোস্টে যান ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪০
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুট করেই শেষ করে দিলেন খালু? তবে সব পোস্ট গুলো পড়ার পর এটা স্পষ্ট যে রুদমিলাকে নিয়ে আপনি হ্যাপি
ছিলেন না! কিন্তু গল্প শেষে রুদমিলা যে একটা ভাল মেয়ে এটা স্বীকার করতেই হচ্ছে! রুদমিলার কোন চারিত্রিক দোষ ছিল কিনা এখানে সেটা বড় বিষয় নয়, ওর যে একটা সুন্দর মন আছে আর তাতে সে আপনার জন্য যে ভালবাসা জমা করে রেখেছিল, তীব্র হিংস্রতায় আপনি সেটা বুঝতেই পারেন নি! রুদমিলা যদি আসলেই খারাপ হতো, তাহলে সে আপনার জন্য একটানা ১৬টা বছর অপেক্ষা করতো না?
অবশ্য খুনের মামলা সাধারণত ৩০২(খ), ৩০৪, ৩০৫ ধারায় হয় এটা জানি! কিন্তু এখানে স্ত্রীর প্রেমিক কে হত্যা করা বলে কথা? সম্ভাবত হাকিম আপনার প্রতি একটু স্বদয় হয়েছিলেন বলে মনে হচ্ছে!
ও একটা কথা, আপনি ঠিক কত ধারায় ১৬ বছর জেল খেটে ছিলেন সেটা কিন্তু বলেন নি?
গল্প অনেক সুন্দর হয়েছে! নতুন গল্পের সিরিজ কবে ধরছেন?