নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক অভিশপ্ত গল্পের খলনায়ক

চোখের দেখায় দেখছ যাকেহয়তো কোন মরীচিকা, আঁধার পথেখুঁজছ যাকে হয়তোকোন বিভীষিকা। তাই বারণ করি বারে বারে এসো না এই অন্ধকারে হৃদয় যে মোর কৃষ্ণগহ্বর হারিয়ে যাবে চিরতরে...........

অন্ধকার রাজপুত্র

আসসালামুয়ালাইকুম সবাইকে।অন্ধকার জগতের এক ছদ্মবেশী রাজপুত্র আমি। অন্ধকার আমি খুব ভালোবাসি। মূলত আমি গল্প লিখতে বেশি পছন্দ করি তাই এই ব্লগে গল্প লেখাটাকেই বেশি প্রাধান্য দেব। অন্যদিকে আমি খুব রসিক টাইপের মানুষ আর আমার সম্পর্কে ভালভাবে জানতে চাইলে ফেসবুকে আমার সাথে যোগ দিতে পারেন। www.facebook.com/roxterjojo

অন্ধকার রাজপুত্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপূর্ণ অভিমান

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

রাত্রি সবে মাত্র কলেজে ভর্তি হল। তখন দেশে ফেসবুক অনেকটা নতুন । মোবাইলের ব্যবহার কিছুটা বেড়েছে তখন, রাত্রিরও ছিল, কিন্তু রাত্রি ফোনে কারো সাথে কথা বলতে ইতস্তত বোধ করতো। নতুন ফোন পেয়ে ইন্টারনেটে খানিকটা ঢুঁ মারার ইচ্ছা হচ্ছিল তাই একদিন কৌতূহলবসত একটা ফেসবুকে একটা একাউন্ট খুলে বসলো আর আন্তাজে টিপাটিপি করতে থাকে।১ম কয়েকদিন তেমন কিছু বুঝে উঠে নি , তাছাড়া একটা নার্ভাসনেস কাজ করতো কিন্তু বাংলাদেশী লোকজন দেখে মনের মাঝে আস্তে আস্তে সাহস চলে আসে।কয়েক সপ্তাহের মাঝে মোটামুটি অনেক ফ্রেন্ডও হয় তার।



একদিন রাতের বেলা অনলাইনে এসে দেখে ৪ জন ছেলে। সবার সাথে ভালভাবে চ্যাট হল কিন্তু একজন ছিল খানিকটা পিন মারা স্বভাবের যার নাম কিনা ছিল রাতুল। রাত্রির যখন ঘুম আসতো না তখন চ্যাট এ গিয়ে আড্ডা দিত, তবে রাতুলের সাথেই বেশি চ্যাট হত কারণ বেশীরভাগ সময় কোন না কোন টপিক নিয়ে ওদের মাঝে ঝগড়া লেগেই থাকতো, রাত্রি এটা খুব পছন্দ করতো।এভাবে রাতের পর রাত চ্যাট হয় আর ধীরেধীরে রাত্রি রাতুলের প্রতি দুর্বল হতে থাকে। এই দুর্বলতা যে কোন দিকে ভালোবাসায় রুপ নেয় এটা সে কখনো বুঝতে পারে নি।অন্যদিকে রাতুলও রাত্রির উপর অধিকার দেখাতো যা দেখে রাত্রি মনে মনে ভেবে বসে রাতুল ওকে পছন্দ করে। একসময় নাম্বার দেয়া নেয়া হল। রাতুলের জন্য এটা প্রথম কিছু না তাই সে এটাকে স্বাভাবিকভাবে ধরে কিন্তু রাত্রি!!! ওর জন্য তো এগুলো নতুন। কেউই তো কাউকে দেখেনি তবুও কেন জানি রাত্রি একটা অন্যরকম আবেগ অনুভব করতো রাতুলের জন্য। রাতুলও ব্যাপারটা জানতো কিন্তু কি ভেবে যেন সেও রাত্রিকে বাধা দেয় নি।



একসময় রাত্রির চ্যাটের পরিমাণ অধিক হয়ে গেলে বাসায় ব্যাপারটা খেয়াল করে সবাই,পড়ারও কম ক্ষতি হয় নি।ফলে ওর আম্মু ওর কাছ থেকে মোবাইলটা কেড়ে নেয়।চ্যাট সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু এই বিরহ কষ্ট যেন তার কোনমতেই সহ্য হচ্ছিল না। তাই আম্মুকে অনেক পটিয়ে পাটীয়ে ফোনটা কোনমতে উদ্ধার করে।রাত্রি কেমন যেন একটু তাড়াহুড়ো করে বসে,আগামীতে কথা হবে কি হবে না এমন একটা দুশ্চিন্তা আর পরিস্থিতিতে সে আর নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারলো না।তাই সে অনেক লম্বা মেসেজ আকারে রাতুলের প্রতি ওর প্রচণ্ড আবেগের কথা জানিয়ে দিলো। রাতুল সময় চায়,২ দিন পর জানায় যে এটা সম্ভব না।

রাতুল ওকে অনেক বোঝায় যে সে রাত্রি কে কখনো দেখেনি, না দেখে রিলেশন কীভাবে সম্ভব!এটা জেনে রাত্রি অনেক কষ্ট পায়, ভেবেছিল সব কিছু বন্ধ করে দেবে কিন্তু পারে না। কি এক অজানা আবেগ যেন বার বার রাতুলের কথা ওকে মনে করিয়ে দেয়।রাতুলও যখন রাত্রির ব্যাপারটা ভালভাবে জানে তখন আরও ঘনিষ্ঠভাবে কথা বলতে থাকে,বেড়ে যেতে থাকে কথার মাত্রা।কিন্তু হঠাৎ একদিন কোনকিছু না জানিয়ে রাতুল রাত্রির সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেয়। রাত্রি অনেক চেষ্টা করে ওর সাথে যোগাযোগ করার কিন্তু পরে জানতে পারে রাতুল এখন অন্য একজনকে নিয়ে ব্যস্ত।রাত্রির কোনমতে বিশ্বাস হচ্ছিল না,কিন্তু তারপরও কেন জানি মনে করলো রাতুল ওর সাথে শুধুই সময় কাটাচ্ছিল। রাত্রি আবার পড়াশোনায় মন দেয়, ইন্টার ফাইনাল পরীক্ষা দেয়, রেসাল্টও ভালো হয়।সব কিছু আবার আগের মত হয়ে যায় কিন্তু রাতুলকে নিয়ে চাপা দুঃখটা মনের মাঝে তখনও থেকে যায়।মধ্যে অনেকদিন ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ ছিল পরে অবশ্য কি হয়েছিল কে জানে দীর্ঘ সময় পর আবার নিয়মিত ফেসবুকে রাত্রিকে দেখা যায়।



সময়ের গণ্ডিতে কয়েক বছর পার হয়ে গেল।রাত্রি এখন আর আগের মত অস্থির স্বভাবের নেই,সময়ের সাথে সাথে তার মানসিক অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে, অনেক সৎসাহসী আর নির্ভীক, ভেতরের চাপা কষ্টকে শক্তিতে রূপান্তর করতে জানে শুধু। ইদানিং ফেসবুকে ওর অনেক নাম ,সবাই তাকে খুব ভালোভাবে চেনে। না চেনেও উপায়ও নেই ,কারণ ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ, ইন্টারনেট পত্রিকা,ব্লগে দেয়া রাত্রির লেখা বিভিন্ন কথা,গল্প আর মতামত সবার কাছে এতোই ভালো লাগতো যে ধীরেধীরে সে সবার মাঝে একটা ভালো পরিচিতি লাভ করে।ওর এতো ইতিবাচক পরিবর্তনের রহস্য কারো জানা ছিল না ।কিন্তু ওর লেখার মাঝে যে দুঃখ আর আর্তনাদগুলো জড়ানো থাকতো তাতে অনেকেই ওর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়তো ।অনেকেই রাত্রি সম্পর্কে জানতে চায়,ওকে বুঝতে চায়,কিসের তার এতো দুঃখ, কোন আবেগের মায়াজালে রাত্রির লেখার মাঝে এতোটা বাস্তবতা ফুটে উঠে তা অনেকেরই প্রশ্ন কিন্তু রাত্রি সবার সাথে ঠিকমতো কথা বলে না, না কারো প্রশ্নের কোন জবাব দেয়।মন খুলে কথা বলার মত যে হৃদয় টা ছিল তা যে কয়েক বছর আগেই কারো হাতে খুন হয়েছিল সেটা কয় জনেরই বা জানা ছিল।



হঠাৎ করেই একদিন কোত্থেকে যেন রাতুল ফিরে আসে। রাতুল ওকে মেসেজ দেয়,জানায় রাতুল ওকে অনেক ভালবাসে আর রাত্রির কাছে ফিরে আসতে চায়।কিন্তু রাত্রি তো তার পুরনো কষ্টগুলোকে ভুলতে পারে না। প্রথম কয়েকদিন রাত্রি রাতুলের মেসেজের জবাব দেয় না কিন্তু রাতুলের অহরহ পাগলামি দেখে রাত্রি রাতুলকে অনেক কথাই বলে,মেসেজ দিতে মানাও করে দেয়।রাতুল নাছোড়বান্দা ,রাত্রির কাছে তার কৃতকর্মের জন্য অনেক ক্ষমা চাইলো,রাতুলের আর্তনাদ রাত্রির কাছে সহ্য হচ্ছিল না তাই রাতুলকে ওর সাথে ভার্সিটিতে দেখা করতে বলে।



পরদিন।ভার্সিটির­ ক্লাস শেষ, বিকাল গড়িয়ে পড়ছে পশ্চিমাকাশের ধার ঘেঁষে, রাত্রি আনমনে কি যেন চিন্তা করতে করতে ভার্সিটির পাশের লেকের পাড়ে হেঁটেই চলছে। খুব একটা চিন্তিত দেখাচ্ছিল ওকে,অপেক্ষা করছিল রাতুলের জন্য। হঠাৎ কে যেন পেছন থেকে ওর কাধে হাত রাখে। রাত্রি ভয় পেয়ে গিয়ে পেছন ফিরেই দেখে......... শুভ্র। এক মুহূর্তের জন্য রাত্রি কেমন যেন একটা ভয় পেয়ে গেল।



শুভ্র হল রাত্রির বয়ফ্রেন্ড। আসলে বয়ফ্রেন্ড কিনা তা এখনও ঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না।তবে রাত্রি যখন খুব কষ্টের মুহূর্ত পার করছিল তখন শুভ্র এসে ওর হাত ধরে, মানসিকভাবে পঙ্গু হয়ে যাওয়া রাত্রিকে আবার উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করে, রাত্রির সব কষ্টকে নিজের করে নিয়েছিল এই শুভ্র আর ঐ দিন থেকেই ছায়ার মত রাত্রির আশেপাশে থাকার চেষ্টা করতো। রাত্রির এতো ইতিবাচক পরিবর্তনের রহস্য যদি কেউ থেকে থাকে তাহলে সে আর কেও নয়, বরং শুভ্র নিজেই সেই সত্ত্বা। রাত্রির মানসিক অবস্থার উন্নতির পর শুভ্র ওকে প্রপোজ করেছিল। কিন্তু রাত্রি কোন নিশ্চিত জবাব দেয় নি আবার কি ভেবে যেন শুভ্রকে ত্যাগও করেনি।সবকিছু জানার পরও শুভ্রের সাথে সময় কাটাত।ফলে রাত্রির এই নীরবতাকে সে তার প্রতি রাত্রির ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই ভেবে আসছে।



শুভ্র অনেকক্ষণ ধরেই বকবক করে যাচ্ছে কিন্তু ওর কথার দিকে কোন খেয়াল নেই, শুভ্রকে ফেলে সামনের দিকে হেঁটেই চলেছে।ওর মনে এখন রাতুল আর শুভ্রকে নিয়ে সব দুশ্চিন্তা। হঠাৎ করেই ঐখানে রাতুলের আগমন ঘটে, দাড়িয়ে যায় রাত্রির সামনে। রাত্রি থতমত হয়ে মুহূর্তেই থেমে যায়।শুভ্র কীভাবে যেন ব্যাপারটা আগে থেকেই জানতো তাই ওখানেই চুপচাপ দাড়িয়ে থাকলো,কিছু বলল না।রাত্রি ওর সামনে দাড়িয়ে থাকা রাতুলকে একবার দেখছে আরেকবার ফিরে তাকাচ্ছে পেছনে দাড়িয়ে থাকা শুভ্রের দিকে।রাত্রি ভাবছে এখন কি করবে সে? কাকে নিয়ে চিন্তা করবে? কাকে বেছে নেবে এখন সে? যাকে সে মনপ্রাণ দিয়ে পাগলের মত ভালোবাসে তাকে নিয়ে , নাকি তাকে নিয়ে যে কিনা জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তে ওর পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। প্রচণ্ড অন্তর্দাহে ওর চেহারা ফ্যাঁকাসে হয়ে যাচ্ছে।অনেকক্ষণ­ ভাবল,অনেক সময়ও পেরিয়ে গেল,রাত্রির নীরব চিন্তায় পরিবেশটা অনেকটা থমথমে হয়ে উঠে। অনেক ভেবে চিন্তে একবার শুভ্রের দিকে চেয়ে দেখল, শুভ্র এখনও চুপচাপ ওর দিকে চেয়ে আছে। তারপর পিছন ফিরে হঠাৎ রাতুলের দিকে এগিয়ে চলা শুরু করলো আর রাতুলের কাছেই চলে এলো।

রাতুল হাসিমুখে রাত্রিকে বলে উঠে ---

--- আমি জানতাম হাজার ভুলের পরও তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেবে।আমি জানি আমাকে ছাড়া এতোটা সময় পার করা তোমার কাছে অনেক কষ্টের ছিল।আমার বিশ্বাস ছিল তুমি আবার আমার জীবনে ফিরে আসবে। আজ আমি খুব আনন্দিত তোমাকে আমার জীবনে পুনরায় ফিরে পেয়ে।

এতক্ষণ চুপ ছিল রাত্রি কিন্তু রাতুলের কথায় একটা তাচ্ছিল্যের হাসি ওর মুখে দেখা গেলো। তারপর বলে উঠে---

--- তুমি ভুল করছ রাতুল। যে মানুষটা তোমাকে মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবাসতো তার আবেগকে,ঐ ভালোবাসাকে অনেক আগেই তুমি নিজ হাতে খুন করেছ।আমি ঐ মানুষটা নই যার ভালোবাসা ফিরে পাবার স্বপ্ন তুমি আজ দেখছ।আমি আজ অন্যের হৃদয়ে বন্দি হয়ে আছি আর সে হৃদয় হতে মুক্ত করার কোন চাবিই আজ তোমার কাছে নেই।তুমি ফিরে যাও কারণ আমি তোমার কখনই তোমার ছিলাম না, না আছি আর না কখনো হতে পারবো।



এই বলে রাত্রি পেছন ফিরে শুভ্রের দিকে এগিয়ে গেলো, শুভ্রের হাতটুকু ধরে চলে যাচ্ছিল । পেছন থেকে রাতুল হঠাৎ বলে উঠে----

----- আমার দিকে তাকিয়ে সত্যি করে বল যে তুমি আমাকে এখনও ভালোবাসো না ? আমি জানি তুমি এখনও আমাকে ভালোবাসো ঠিক আগের মত।

রাত্রি একপলক পেছন ফিরল আর শেষবারের মত বলল---

---- সত্যিই! রাতুল আমি তোমাকে এখনও ভালোবাসি, কিন্তু এটাও জেনে রাখো আমি তোমাকে কখনও গ্রহন করবো না । ভালো থেকো, বিদায়!

রাতুল নির্বাক,অশ্রুসি­ক্ত চোখে অপলক দৃষ্টিতে ওদের দিকে চেয়ে আছে, দাড়িয়ে দাড়িয়ে রাত্রিকে হারানোর কষ্টটা অনুভব করছে। রাত্রি আর শুভ্র হেঁটে চলেছে ভালোবাসার বৃত্তে আবদ্ধ এক নতুন পথ ধরে।



শেষকথাঃ সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষকে একবারই পাওয়া যায় কিন্তু যখন তার আবেগকে খুন করা হয়, ২য় বার আর সে মানুষকে ফিরে পাওয়া যায় না।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

শীলা শিপা বলেছেন: রাত্রী আর শুভ্র। নাম ২টা ভাল মিলিয়েছেন। গল্পটাও সুন্দর।

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

অন্ধকার রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: শেষের কথাটার সাথে একমত। ভালো লাগল লেখাটা,সুন্দর লিখেছেন :)

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

অন্ধকার রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্বের জন্য

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

অতল গহবর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

অন্ধকার রাজপুত্র বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০

বিষন্ন একা বলেছেন: +++

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩১

অন্ধকার রাজপুত্র বলেছেন: :) :D :) :D

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই। চমৎকার সাবলীল বর্ণনা। শেষের কথাটা একদম সত্য বলেছেন। শুভকামনা আপনার জন্য।

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৫

অন্ধকার রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনাকেও শুভকামনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.