নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিউরন

সবাই আমরা সকলের তরে ।

ডাঃ মারুফ

যতটুকু সম্ভব ততটুকু সেবা মানুষকে দিতে চাই ।

ডাঃ মারুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেলওয়ার হোসেন সাঈদী ওরফে দেইল্লা রাজাকারের কুকির্তি ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

পাকিস্তানী বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কুখ্যাত। হুমায়ূন আহমেদ ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী ড. জাফর ইকবালের পিতা তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা ফয়জুর রহমানসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা হত্যা, নির্যাতন, নারী ধর্ষণ ও লুটপাটে অভিযুক্ত ধর্মের লেবাসধারী এই নেতা স্বাধীন বাংলাদেশেও দীর্ঘ ৪ দশক ধরে নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত আছে। দেইল্লা রাজাকার"পবিত্র ইসলাম ধর্মকে পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলসহ তার দল জামায়াতের হীন রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করে চলেছে। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর কণ্ঠস্বর মধুর হলেও একাত্তরে পালন করেছে ঘাতকের ভূমিকা। ওয়াজ তাফসিরের মাধ্যমেই এই কুখ্যাত রাজাকার দেশের মানুষের কাছে পরিচিতি অর্জন করেছে বেশি। কিন্তু ১৯৭১ সালে যখন মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়, তখন এই কুখ্যাত রাজাকার খুব বিখ্যাত কেউ ছিল না। শোনা যায়, তখন ছোটখাটো একটি মুদি দোকান ছিল তার। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী নিজের ভাগ্য গড়ার পথ হিসেবে বেছে নেন পাকিবাহিনীর দালালি। হানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লুটতরাজ, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, হত্যা ইত্যাদি সংঘটিত করে একজন ভাল দালাল হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কিছুদিন আত্মগোপনে থেকে ভোল পাল্টে ফেলে সাঈদী। ওয়াজ মাহফিলে ইসলামের মাহাত্ম্য বর্ণনা করে দেশে-বিদেশে ভিক্ষা করা তার পেশা। তবে লন্ডনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাঙালীদের প্রতিরোধের মুখে পড়েছিল চিহ্নিত রাজাকার হিসেবে। ওয়াজের ব্যবসা চলা অবস্থায়ই জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে ঘটে তার যোগাযোগ। সুললিত কণ্ঠের অধিকারী মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী যে কি নিষ্ঠুর প্রকৃতির মানুষ, সাধারন মানুষের বিরুদ্ধে, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে তার যে কি ধরনের প্রতিহিংসা ছিল তার কিছু চিত্র এই লেখাতে তুলে ধরা হচ্ছে।



'৭১ সালে সাঈদী সরাসরি জামায়াত রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল না। তবে বরাবরই জামায়াত, নেজামে ইসলাম পার্টি, মুসলিম লীগ, পিডিপির প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমায় যারা মুক্তিযোদ্ধাদের নিধনের লক্ষ্যে আলবদর, আল শামস এবং রাজাকার বাহিনী গঠন করেছিল সাঈদী ছিল তাদের অন্যতম এবং অতি উৎসাহী। পাকহানাদারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় সাঈদী ও তার সহযোগীরা পিরোজপুরের সর্বত্র মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তিদের হত্যা, হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে নারী ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ করে। মুক্তিযুদ্ধের সময় সে তার কুখ্যাত চার সহযোগী নিয়ে 'পাঁচ তহবিল' নামক একটি সংগঠন গড়ে তোলে। এই তহবিলের প্রধান কাজ ছিল মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী বাঙালী হিন্দু-মুসলিমদের বাড়িঘর ও সম্পত্তি জবরদখল করা। এসব মালামাল সাঈদী গনিমতের মাল আখ্যায়িত করে পাড়েরহাট বন্দরে বিক্রি করত। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসই সে ও তার সহযোগীরা গনিমতের মালের জমজমাট ব্যবসা অব্যাহত রাখতে সমর্থ হয়।



মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সাঈদীর তৎপরতা:



'৭১-এ সাঈদীর নৃশংসতার বর্ণনা করতে গিয়ে পিরোজপুরের একজন মুক্তিযোদ্ধা বলেন, তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমার সাবডিভিশনাল পুলিশ অফিসার (এসডিপিও) ফয়জুর রহমান আহমেদ। স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরম্ন হলে মুক্তিকামী বাঙালীর জন্য তার প্রাণ কেঁদে ওঠে। '৭১-এর মার্চ থেকেই তিনি মুক্তিকামী বাঙালীকে নানাভাবে সহযোগিতা শুরু করেন। যার চূড়ান্ত পরিণতি হচ্ছে পাক হায়েনাদের হাতে তার প্রাণ হারিয়ে শহীদ হওয়া। ফয়জুর রহমান হচ্ছেন আজকের হুমায়ূন আহমেদের বাবা। '৭১-এর ৬ মে পিরোজপুর থানার সামনে থেকে হায়েনারা ফয়জুর রহমান আহমেদকে ধরে বলেশ্বর নদীর পাড়ে বধ্যভূমিতে নিয়ে যায়। এরপর তিনি আর তাঁর পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারেননি। স্বজনদের কাঁদিয়ে তিনি পেয়েছেন শহীদের মর্যাদা। ওই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ফয়জুর রহমান আহমেদের মতো অনেকের মৃত্যুর জন্যই দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী ও তার সহযোগীরা দায়ী। ৬ মে ফয়জুর রহমান আহমেদকে প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে যাওয়ার একদিন পর ৭ মে সাঈদীর নেতৃত্বে তার সহযোগীরা ফয়জুর রহমান আহমেদের বাসায় চার সঙ্গীকে নিয়ে লুটপাট চালায়।



পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানি থানার বালিয়াপাড়া ইউনিয়নের ইউসুফ আলী সিকদারের ছেলে দেলোয়ার ওরফে দিউল্লা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের আগ পর্যন্ত ছিল একজন মুদি দোকানি। মুক্তিযুদ্ধই তার ভাগ্য বদলে দেয়। যুদ্ধ শুরু হলে দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় রাজাকার হলে স্থানীয় রাজাকার ও তথাকথিত শান্তি কমিটির নেতা দানেশ মোল্লা, মোসলেম মাওলানা, আ. করিম, আজহার তালুকদার ও সেকেন্দার সিকদারের নৈকট্য লাভে সমর্থ হয় এবং তথাকথিত পাঁচ তহবিল নামে গঠিত কমিটিতে যোগ দেয়। এ কমিটির কাজ ছিল লুটের মালামাল ভাগবাটোয়ারা এবং বিভিন্ন এলাকা থেকে পাকিস্তানী বাহিনীর যোগসাজশে আনা লুটের মাল বণ্টন করা। মুদি দোকানি স্বাধীনতা যুদ্ধের পর কোথায় কীভাবে ছিল তা কেউ বলতে না পারলেও রাতারাতি সে বনে যায় ধর্ম ব্যবসায়ী। শুরু করে ধর্মের নামে ওয়াজের ক্যাসেট বিক্রি। হঠাৎ করেই এই অপরিচিত লোকটি হয়ে ওঠে রাজনীতিবিদ। বিভিন্ন টাইটেল নিয়ে পিরোপুরে এসে নষ্ট করে সামপ্রদায়িক সমপ্রীতি। হিন্দু-মুসলমান বিভেদ সৃষ্টি করে কলুষিত করে স্থানীয় রাজনৈতিক পরিবেশ। মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী, মুক্তিযুদ্ধের পরে লোক এবং স্থানীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনে বিশ্বস্ততা অর্জনের ফসল হিসেবে তাকে ৩শ' সদস্যের এক স্বাধীনতাবিরোধী বাহিনীর নেতা বানানো হয়েছিল। নিষ্ঠুরতা প্রদর্শনের পুরস্কার হিসেবে সাঈদী তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমার প্রধান স্বাধীনতাবিরোধী মানিক খন্দকারের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। স্বাধীনতাবিরোধী মানিক খন্দকার বাংলাদেশকে মেনে না নিলেও এদেশের মাটিতেই তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।



পাড়ের হাট ইউনিয়নের একজন মুক্তিযোদ্ধা জানান, মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় তথাকথিত মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী পাকহানাদার বাহিনীর সহযোগিতায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিল। সে পবিত্র ইসলামের অজুহাত দেখিয়ে পাড়েরহাট বন্দর এলাকার হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি লুটের পর তা নিজের মাথায় বহন করত। এই কুখ্যাত রাজাকার বলেন, সাঈদীর নৃশংসতা, অপকর্ম ও দেশদ্রোহিতার কথা পাড়েরহাটের সাধারণ মানুষ আজও ভুলতে পারেনি।



সাবেক পিপি এ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক খান বলেন, অনেক অপকর্মের সঙ্গে পাকহানাদারদের কাছে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা সরবরাহ ছিল সাঈদীর অন্যতম কাজ। সাঈদীর কারণে সে সময় অনেক তরুণ স্বাধীনতাবিরোধী নানা দল-উপদলে যোগ দিতে বাধ্য হয়। পিরোজপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে সুন্দরী মেয়েদের ধরে নিয়ে পাক হায়েনাদের ক্যাম্পে পাঠানোর মতো জঘন্য কাজটিও করত এই সাঈদী।



পাড়েরহাট ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও পিরোজপুর জেলা গণফোরাম সভাপতি এ্যাডভোকেট আলাউদ্দিন খান অভিযোগ করে বলেন, সাঈদীর পরামর্শ পরিকল্পনা ও তৈরি করা তালিকা অনুযায়ী পিরোজপুরের বুদ্ধিজীবী ও ছাত্রদের পাইকারিভাবে হত্যা করা হয়। তিনি জানান, পাড়েরহাটের আনোয়ার হোসেন আবু মিয়া, নুরুল ইসলাম খান, বেনী মাধব সাহা, বিপদ সাহা, মদন সাহা প্রমুখের বসতবাড়ি, গদিঘর, সম্পত্তি এই সাঈদী ও তার সহযোগীরাই লুট করে নেয়। তৎকালীন ইপিআরের সুবেদার আবদুল আজিজ, পাড়েরহাট বন্দরের কৃষ্ণকান্ত সাহা, বাণীকান্ত সিকদার, তরণীকান্ত সিকদারসহ আরও অনেককে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয় এই নরঘাতক সাঈদীর নির্দেশে। সাঈদীর লোকজন স্থানীয় হরিসাধু ও বিপদ সাহার মেয়ের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালায় বলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। পিরোজপুরের বিখ্যাত তালুকদার বাড়ি লুটপাটও হয় তারই নেতৃত্বে। '৭১-এর ১৬ আগস্ট সাঈদীর নেতৃত্বে গোপাল বণিক নামে এক মুক্তিযোদ্ধাকে ধরে নিয়ে পাকসেনাদের হাতে তুলে দেয়া হয়। স্বাধীনতার পর গোপাল বণিকের লাশ কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হয় আরও অনেক মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে গোপাল বণিককে ও হত্যার পর মরদেহ পার্শ্ববর্তী নদীতে ফেলে দেয়া হয়।পর পর দু'দফায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে নিজের নামে সাঈদী ফাউন্ডেশন নামক একটি প্রতিষ্ঠানসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের টাকায় ১৪ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। জামায়াত শিবিরের ঘাঁটি হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তোলা হয়েছে বলে স্থানীয় সাধারণ মানুষ মনে করছে।



সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেইল্লা রাজাকার" আস্ফালন:



গত নির্বাচনের আগের এক নির্বাচনী সভায় (২০০১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর) নরঘাতক জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সদম্ভে ফতোয়া দেয় এবারের নির্বাচন হবে এ দেশের মুসলমান বনাম আওয়ামী লীগ। এই কুখ্যাত রাজাকার বলে, যারা আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে তারা মুসলমান নয়। আমরা আগামীতে চারদল ক্ষমতায় গিয়ে এ দেশ থেকে কাফেরদের রাজনীতি চিরতরে নির্মূল করব। পিরোজপুরের ইন্দুরকানি বাজারে আয়োজিত নির্বাচনী সভায় এই কুখ্যাত রাজাকার এ কথা বলে। খালেদা জিয়াকে খুশি করতে ইন্দুরকানির নাম বদল করে বলা হয় জিয়ানগর। সেদিন নরঘাতক সাঈদীর সমপ্রদায়িক সমপ্রীতি বিনষ্টকারী এ বক্তৃতায় পিরোজপুরবাসী বিস্মিত না হলেও তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছিল ১৯৭১-এর ভয়াল স্মৃতি। মুক্তিযুদ্ধের শক্তি বহুধা বিভক্ত হওয়ায় সাঈদী বা তার সহযোগীদের এ আস্ফালন স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিতে বাধ্য ছিল তারা। ইসলাম বিশেষজ্ঞরা সাঈদীর এ ফতোয়াকে ইসলামসম্মত নয় বলে মতামত দিলেও এতে সাঈদীর কিছু যায়-আসেনি। ব্যাপারটি অনেকটা এরকম যে, সে যাই বলবে তা-ই ইসলামসম্মত। বিশেষজ্ঞরা আরও বলেছেন, সাঈদী আসলে ধর্মীয় চিন্তাবিদ নন। সে আসলে ধর্মব্যবসায়ী। ফলে ইসলামের অপব্যাখ্যাকেই সে সঠিক ব্যাখ্যা বলে চালানোর চেষ্টা করে।



সাঈদীর এ ধরনের আস্ফালন একই বছরে ১৭ জানুয়ারিতেও শোনা যায়। ওই দিন পিরোপুরের জামায়াত কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় সাঈদী সদম্ভে বলে,আমাদের যারা রাজাকার বলে তারা পিতার অবৈধ সন্তান। এ সভায় সে হাইকোর্টের বিচারকদের তীব্র সমালোচনা করে বলে, আজ হাইকোর্টও সরকারের পোষ্য দালালে ভরপুর।



মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয়ে সাঈদীর আত্মগোপন:

১৯৭১ সালের ১৯ ডিসেম্বর এই কুখ্যাত রাজাকার পিরোজপুর থেকে পালিয়ে যায়। এরপর তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। '৭১-এর ডিসেম্বর থেকে '৮৫-এর আগস্ট পর্যন্ত ১৪ বছর এই কুখ্যাত রাজাকার কোথায় ছিল কেউ বলতে পারে না। '৮৫-এর সেপ্টেম্বর থেকে স্বাধীনতাবিরোধী সাঈদী বাংলাদেশের মাটিতে বসেই যে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে তা এখনও অব্যাহত রয়েছে। '৯৬ ও ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে এই কুখ্যাত রাজাকার ভোট ডাকাতির মাধ্যমে পিরোজপুর-১ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে দেশের আইন প্রণেতা বনে যায়। ২০০৮ সালে এই কুখ্যাত রাজাকার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছিল। কিন্তু এবার জনগণ তাকে প্রত্যাখ্যান করে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০

মোঃ শাব্বির আহমাদ বলেছেন: vai, ami andoloner supporter. Kintu ekta bapare dimot poson kri.

Saidir bapar ta asolei alada. Apni je saidir kotha bolesen, r atok saidi asolei alada. Atok krito saidi asolei dosi na. Rajakar je tar nam deloyar silo. Kintu saidi silo na. Ami andoloner somorthok holeo saidir bapar ta jani. Take shudhu matro rajnoitik karone fasano hoyese. Totally na bujhe onekei lafalafi krse. Amr montobber bapare ami confirm.

Asol deilla rajakarer fasi ami chai. Sathe sathe baki atokkrito ebong jader dhora hoy ni sesob rajakarer fasi chai.

Atok krito saidir mukti chai. Karon ekjoner sasthi r ekjon pak ta chai na.

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

মোঃ শাব্বির আহমাদ বলেছেন: vai, ami andoloner supporter. Kintu ekta bapare dimot poson kri.

Saidir bapar ta asolei alada. Apni je saidir kotha bolesen, r atok saidi asolei alada. Atok krito saidi asolei dosi na. Rajakar je tar nam deloyar silo. Kintu saidi silo na. Ami andoloner somorthok holeo saidir bapar ta jani. Take shudhu matro rajnoitik karone fasano hoyese. Totally na bujhe onekei lafalafi krse. Amr montobber bapare ami confirm.

Asol deilla rajakarer fasi ami chai. Sathe sathe baki atokkrito ebong jader dhora hoy ni sesob rajakarer fasi chai.

Atok krito saidir mukti chai. Karon ekjoner sasthi r ekjon pak ta chai na.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.