নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডাঃ পুস্পিতা

ডাঃ পুস্পিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা করাই কি এই বিদেশী পর্যটকের অপরাধ?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৫









বাংলাদেশে নিয়মিত বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা এসে থাকে। তারা আমাদের দেশের বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখে, ছবি তোলে। এসব কাজ বিদেশী পর্যটকরা সবসময় করে থাকে। শুধু বিদেশীরাই নয়, আমাদের দেশের লোকজনও এদেশের বা বাইরের কোন জায়গায় বেড়াতে গেলে ছবি তোলে। কেউ কাউকে কখনো বাঁধা দেয়না, নিষেধও করেনা। কিন্তু বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এদেশের ৯৫% মানুষের ধর্ম-কৃষ্টি-কালচার বিশেষ করে পর্দা বা ধর্মীয় কোন পোষাক দেখলেই তাদের উপর নির্যাতন শুরু করার একটা আস্কারা পুলিশ সহ আইন শৃংখলারক্ষাকারী বাহিনীকে দিয়ে আসছে। আমরা দেখেছি পিরোজপুরে ৩জন ছাত্রীকে শুধুমাত্র বোরকা পরার কারণে ছাত্রলীগের বখাটেদের নির্দেশে পুলিশ গ্রেফতার করে দিনের পর দিন রিমান্ডে নিয়েছে। এরকম ঘটনা বর্তমান সরকার আসার পর থেকে নিয়মিতই করছে।



সাইপ্রাসের একজন মুসলিম বোন বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছিলেন। তিনি গত ০১/১০/২০১০ইং তারিখে আমাদের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম দেখতে গিয়ে সেখানে কিছু ছবি তুলেছেন। ছবি তুলতে দেখে ওই বিদেশী মুসলিম বোনকে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। কারণ তিনি বোরকা পড়েছেন এবং ওই অবস্থায় ছবি তুলছেন। এখন প্রশ্ন হলো যদি বোরকা না পড়া কোন দেশী বা বিদেশী মহিলা ছবি তুলতো তাহলে কি পুলিশ গ্রেফতার করতো? তাহলে কি বোরকা বা ধর্মীয় পোষাক পড়ার কারণেই ওই মুসলিম বিদেশী মহিলাকে গ্রেফতার করা হলো? পরে সাইপ্রাসের দূতাবাস যখন পুলিশ সহ সরকারের সাথে যোগাযোগ করে তখন দেখা গেল ওই মহিলার কোন অপরাধ নেই, শুধুমাত্র বোরকা পড়া একজন মহিলা ছবি তুলছিল বলেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ নিয়ে যায়।



যদি অন্য কোন ধর্মের কেউ তাদের ধর্মের পোষাক পড়ে ছবি তুলতো তখন পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করতো না, এ পর্যন্ত করেনি, যদি অশ্লীল পোষাক পড়ে কেউ ছবি তুলতো তখনও পুলিশ কিছুই করতো না। কিন্তু শুধু দোষ করেছে ইসলাম, ইসলামী কালচার ও পোষাক।



এই হলো আমাদের বর্তমান ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের অবস্থা। আওয়ামী লীগ এই ধরনের ধর্মনিরপেক্ষতা বাংলাদেশে আনতে চাচ্ছে। অন্য ধর্মের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই, কিন্তু ৯৫% মুসলমানের দেশে ইসলামের কিছু দেখলেই বাঁধা দেয়া হবে, নির্যাতন করা হবে, গ্রেফতার করা হবে।



দেশের জনগণের সচেতন হওয়ার সময় চলে এসেছে।

মন্তব্য ১৪৬ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (১৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৭

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: ৯৫% এর হিসাবটা বুঝলাম না। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলতেছে ৮৯% মুসলমান।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: হতে পারে।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৭

চোরকাঁটা বলেছেন: এইটা হইলো বাংলাদেশের বলদ ফুলিশ !!
=p~ =p~ =p~ =p~

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৩

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কিন্তু এবার পুলিশ শুরু করেছে মুসলমানদের কৃষ্টি-কালচারের বিরুদ্ধে অভিযান।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০৯

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: বাংলাদেশের পুলিশ বরাবরই ফুলিশ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৪

নিশাচর নাইম বলেছেন: আমি যতটুকু পড়েছিলাম মুসল্লিরাই পুলিশকে খবর দিয়েছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৩

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: ওই দিন ছিল জুমাবার। সেখানে ব্যাপক পুলিশ উপস্থিত ছিল। তার ছবিও আছে। পুলিশই বোরকা পড়া একজন মহিলাকে ছবি তুলতে দেখে তাকে গ্রেফতার করে।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৪

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: ৯৫% এর হিসাবটা বুঝলাম না। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলতেছে ৮৯% মুসলমান।

আপনি যেহেতু মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন---তার মানে আপনার লেখার ভিতরেও গলদ আছে---সরি আপনার কথা বিশ্বাস করতে পারলাম না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বাংলাদেশে লোক সংখ্যা কত এখন? তার সঠিক হিসাব কি আসলে আছে? আর কোন ধর্মের কত লোক আছে তাতো আরো কঠিন ব্যাপার বের কার। ১৫ থেকে ২০ কোটি লোক যেখানে বসবাস করে সেখানে হিসেবের গড়মিল একটু থাকবেই। আর আমার লিখার সাবজেক্ট লোকসংখ্যা কত তা নয়। আমার বিষয় হলো আওয়ামী লীগ তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে মুসলমানদের কৃষ্টি-কালচারের উপর আঘাত হানা শুরু করেছে। অথচ ওই জায়গায় যদি বোরকা ছাড়া কোন মহিলা ছবি তুলত তখন পুলিশ গ্রেফতার করতো না।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: দেশের জনগণের সচেতন হওয়ার সময় চলে এসেছে।

এই গ্রেফতার সচেতনতারই অংশ। যে হারে সারা বিশ্বে মুসলিম জঙ্গী বাড়ছে, তাতে এরকম বোরখাপড়া কারও আমাদের জাতীয় মসজিদের ছবি তোলা কিছুটা সন্দেহজনক তো অবশ্যই। আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কারী বাহিনীকে আবেগী হলে চলে না, তাদের সবসময় ওয়ার্স্টের জন্য তৈরী থাকতে হয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪০

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোরকা পড়া একজন মুসলিম নারীর অধিকার ও ধর্মীয় কাজ। এটা কোন সন্দেহজনক পোষাকও নয়। বরং পুলিশ আওয়ামী লীগ সরকারের ইসলামী বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বোরকাকে সন্দেহের অংশ করেছে।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৭

ব্লগার ইমরান বলেছেন: পুলিশগুলারে ধরে থাবড়ানো দরকার।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কিন্তু যারা নির্দেশ দিয়েছে... তাদের কি হবে?

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:১৯

মাশফিক হক বলেছেন: এই মহিলাকে সাসপেশাস লাগছে হয়তো! বোরকা পড়াটা হাইলাইটস হইছে বেশি। তার উপর বিদেশী (সিপ্রিয়ান) মহিলা কাগজপত্র হয়তো পেপার শো করতে পারেন নাই। কিন্তু ব্যপারটা দুঃখজনক! পুলিশ তো পুলিশ!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: মহিলাটাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বোরকা পড়া অবস্থায় দেখে। ওই জায়গায় যদি টি-শার্ট টাইট জিনস পড়া কোন মহিলা ছবি তুলত তাহলে পুলিশ গ্রেফতার করা তো দুরে থাক জিজ্ঞেসও করতো না।

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২০

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বাংলাদেশের পুলিশ এমনিতেই বেকুব তার উপর এই মহিলার পোষাক দেখে সন্দেহ আসলেই হবে। এরকরম কালো পোষাক,কাধে ব্যাগ আর পুরো কালো রং!!!!!

র‌্যাব এর কালো পোষাক দেখতে দেখতে কালো পোষাক নিয়ে মনে সন্দেহ ঢুকে গেছে!

এমন হতেই পারে, ব্যাপার না!

দুর্ঘটনা হঠাৎ করেই হয় সুতরাং সাবধান থাকা প্রয়োজন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোরকা কোন সন্দেহের পোষাক নয়। বোরকা পড়া বা পর্দা করা মুসলামান মহিলাদের জন্য ফরজ। এটা আমাদের জন্য সম্মানের। পুলিশ বোরকা পড়া ওই মহিলাকে গ্রেফতার করে একটি ধর্মীয় অনুশাসন পালনে বাধা দিয়েছে এবং এটা করেছে সরকারের উৎসাহে।

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৮

মাশফিক হক বলেছেন: @রাইসুল জুহালা: অাকামগুলা করে বিধর্মীরাই... জংগী সব মুসলমান হলে হইছিলো..

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সাম্প্রতিক রিপোর্ট হচ্ছে সারা বিশ্বে যত সন্ত্রাস হয়েছে তার ৯৫% এরও বেশী করেছে অমুসলিমরা। কিন্তু তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী ও প্রগতিশীলরা তা দেখেনা। দেখলেও বলেনা।

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩১

জন রাসেল বলেছেন: পুলিশ বোরখা পছন্দ করে না। বোরকা পড়লে উনারা ইয়ে দেখতে পান না। তাই গ্রেফতার করে ফেলেন। উনাদের দোষ নেই। সংসদের স্পীকারও এর ব্যাপারে উৎসাহ দিয়েছিলেন।

সময় এলে এরা সবাই যার যার পাওনা পেয়ে যাবে। হয় আইন সেটা দেবে নয়তো প্রকৃ্তি দেবে। তাই তাকিয়ে শুধু দেখি, মুখে কিছু বলিনা। বলে লাভ নেই। সময় আসুক......

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: এই অনাচারের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩২

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: গ্রেফতার করার কোন প্রয়োজন ছিল না। সন্দেহ হলে তল্লাশী করে ছেড়ে দিলেই হতো। সম্ভবত গ্রেফতার বানিজ্যের কোন ব্যাপার এর সাথে জড়িত ছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: না গ্রেফতারটা বোরকার সাথে জড়িত ছিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ছেলে একটি লিখাতে বলেছিলেন বাংলাদেশে ৫০০% বোরকার ব্যবহার বেড়ে গিয়েছিল। বোরকার ব্যবহার বাড়া উনাদের পছন্দ নয়। তাই সেই অপছন্দের ধারাবাহিকতায় পুলিশ উৎসাহী হয়েছে বোরকা পড়ার কারণে একজন মুসলিম মহিলাকে গ্রেফতারে...

১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৩

ফারাবী১৯২৪ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক। আল্লাহ হাফেয। in Facebook i have an account by that email- [email protected]

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। জনগণকে এই অনাচারের বিরুদ্ধে সচেতন করতে হবে।

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

জারনো বলেছেন:

যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন।

রতনের খোঁজে পুলিশ-----------------

২৬ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশ এখন ইসলামী কৃষ্টিকালচারের খোঁজে আছে.. দেখলেই নির্যাতন। আওয়ামী লীগের ধর্মনিরপেক্ষতার বাস্তবায়ন চলছে...

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

সাহায্যপ্রাপ্ত বলেছেন: নামমাত্র মুসলিম ৯৫% কেন, ১০০% হলেও কিছু যায় আসেনা। প্রকৃত মুসলিম প্রয়োজন।

যেহেতু আপনার কথা বিশ্বাস করতে চাচ্ছে না তাই ডাটার ভুল ধরতে চাচ্ছে। এরা প্রকৃতপক্ষে সত্যপ্রিয় নয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৯

রিমন ঢাকা বলেছেন: চোরকাঁটা বলেছেন: এইটা হইলো বাংলাদেশের বলদ ফুলিশ !!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: হয়তো...

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪০

সাইফ বাঙ্‌গালী বলেছেন: বাহবা!!

সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিলাম, আমরা মুসলিম টেরোরিস্টদের ব্যাপারে , এবং
বিশ্বকাপের নিরাপত্তার ব্যাপারে আপোষহীন।

আমরা ধর্মিয় অন্ধত্ব ঘুচিয়ে দিতে চাই, হিজাব আমরা পছন্দ করিনা।

সাধু-সাধু!! /:) /:) /:)

হালের বলদ না থাকায় ছাগলের বাচ্চাই আমাদের রাষ্ট্র যন্ত্রের গতি!!!!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: এসব করা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদী ইসলাম বিরোধীতার অংশ হিসেবে।

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪২

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: রাইসুল জুহালা বলেছেন: দেশের জনগণের সচেতন হওয়ার সময় চলে এসেছে।

এই গ্রেফতার সচেতনতারই অংশ। যে হারে সারা বিশ্বে মুসলিম জঙ্গী বাড়ছে, তাতে এরকম বোরখাপড়া কারও আমাদের জাতীয় মসজিদের ছবি তোলা কিছুটা সন্দেহজনক তো অবশ্যই। আইন শৃঙ্খলা রক্ষা কারী বাহিনীকে আবেগী হলে চলে না, তাদের সবসময় ওয়ার্স্টের জন্য তৈরী থাকতে হয়।


১০০% সহমত। কালকেই বিশ্বকাপ, কোন দিক দিয়া কি হইয়া যা্য, কিসুই কওয়া যায় না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫২

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কিছুদিন আগে একটি রিপোর্ট বের হয়েছিল সারা বিশ্বে যত সন্ত্রাস হয়েছে বা হচ্ছে তার ৯৫% এরও বেশী অন্যদের দ্বারা সংঘটিত। মুসলমানদের দ্বারা নয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই ইসলামী কালচারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। তাই আজ পর্দা প্রথা সহ, ইসলামের অন্যন্য কালচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার উৎসাহ দিচ্ছে আওয়ামী লীগ।

আর ওই ঘটনা আজকের নয়। তাই বিশ্বকাপ কোন ব্যাপার ছিলনা। এরপর সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম দেশে একটি ধর্মীয় পোষাক পড়ার জন্য কাউকে গ্রেফতার করা যায়না। পুলিশের এসব বাড়াবাড়ি আওয়ামী লীগের ইসলাম বিরোধীতার অংশ।

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার লেখাতে তথ্যসূত্র উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনি bdnew24.com এর ০১/১০/২০১০ এর আর্কাইভ দেখুন। আরো কিছু ছবি আছে।

২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৫

ওঙ্কার বলেছেন: বাংলাদেশকে সৌদিয়ারব বানানোর আগ পর্যন্ত এই ধরনের পোস্ট আসতেই থাকবে।

আপনি পহেলা বৈশাখ উদযাপন করবেন?

পোস্ট আসবে>... হিন্দুয়ানী করা হচ্ছে... বোমা ফাটানোই কি অপরাধ?

আপনি শহীদ মিনারে ফুল দিবেন?

পোস্ট আসবে> ... হিন্দুদের মতো ফুল দেয়া হচ্ছে.... সুতরাং বাংলা ভাষা হিন্দুয়ানী?

আপনি ফ্যাশন শো করবেন?

পোস্ট আসবে..> নির্লজ্ব, উশৃঙ্খলতা করা হচ্ছে, নারী দেহ প্রদর্শন করা হচ্ছে, নারীদের ঘরে বন্দী করে রাখা কি অপরাধ?

গানের কনর্সার্ট করতে চান?

পোস্ট আসবে..> সংগীতের নামে যুবসমাজকে 'বিপথে' চালিত করা হচ্ছে, কনসার্টে বোমা মেরে শিল্পী হত্যা কি অপরাধ?



কই যাইবেন, হিজু আর ছাগু দিয়ে ভরে গেছে বাংলাদেশ... শালারা সোনার বাংলা সৌদি/ইড়ান না বানায়ে বেহেশতে যাবে না।

আমরা তো শালার ইনফিডাল নাইলে কাফের!

২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৮

সোহরাব সুমন বলেছেন: এরেস্ট করছে ঠিকই কিন্তু বুরখাতো খুইলা দেখে নাই এইটা লাদেন সাহেবান কিনা ?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোরকা খোলার দায়িত্বটা যে ছাত্রলীগ পালন করে যাচ্ছে... দেখেন না কি হারে ওড়না ও শাড়ি ধরে টান মারা, চুলোচুলি, ইভটিজিং, ধর্ষনের পর ভিডিও করে বাজারে ছাড়া, শতশত ছাত্রীর উপর ঝাপিয়ে পরা শুরু করেছে ছাত্রলীগ...

২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩

নন্দনপুরী বলেছেন:
ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: ৯৫% এর হিসাবটা বুঝলাম না। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলতেছে ৮৯% মুসলমান।

আপনি যেহেতু মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন---তার মানে আপনার লেখার ভিতরেও গলদ আছে---

পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে দিন ,
এইটা ভন্ড রাজনীতির জায়গা নয়.............

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: ছাত্রলীগ যখন সারাদেশে সন্ত্রাসের উৎসব করে যাচ্ছিল, ইভটিজিংয়ের জোয়ার বয়ে দিচ্ছিল, চাপাতি নিয়ে বিরোধীদের উপর হামলে পড়ছিল, ধর্ষনের পর ভিডিও করে বাজারে ছাড়ছিল, ধর্ষনের সেঞ্চুরী করছিল তখন পুলিশ তার কাজ করতে পারেনি? না কি তখন পুলিশের কোন কাজ ছিল না? ধর্মীয় পোষাকের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোই পুলিশের কাজ?

২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আসলে ঢাকা শহরে এত মানুষ, তার উপর বায়তুল মোকাররম এলাকা আরো বেশি ব্যাস্ত। ঐ যায়গায় পুলিশ যদি কোন বিদেশী'র কাছে শুধু নাম জানতে চায় তাহলেও ৫০-৬০ জন দর্শক জুটে যায়। তখন আর স্বাভাবিক ২ টা প্রশ্নের পরে একজন বিদেশিনীকে একা ছেড়ে দেয়া যায় না।

তার উপর এই বিদেশীর সাথে লোকাল কেউ নেই।বাংলাদেশে রাস্তাঘাটে কয়টা বিদেশী ঘুড়ে? পুলিশ কি করবে বুঝতে পারে নাই এরে কি করবে তাই ধইরা নিয়া গেছে। উপর মহলে জানায়ে দিছে।

হয়তো ওনাকে ২টা প্রশ্ন করার পরই ছেড়ে দেয়া যেত কিন্তু তখন তার নিজের নিরাপত্তা'র নষ্ট হতে পারতো।

এটারে নিয়া বিশ্বকাপের এই সময়ে "ইসলাম বিদ্বেষী প্রশাসন" এর ছবি বানানো ঠিক না।

একটা খৃস্টান পাদ্রী বা বৌদ্ধ ভিক্ষু বা পুরুত ঠাকুররা তো বায়তুল মোকাররমের কাছে ক্যামেরা নিয়া ঢুকতেই সাহস করবো না সাধারন মানুষের সামনে। B:-/

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:২০

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বিদেশীনিকে ছেড়ে দেয়া তো দূরে থাক গোয়েন্দা সেলে নিয়ে কঠিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। যদি তার দূতাবাস সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ না করতো তাহলে পিরোজপুরের বোরকা পরার অপরাধে গ্রেফতার করা ৩ ছাত্রীর মতো এই বিদেশী মহিলাকেও দিনের পর দিন রিমান্ডে থাকতে হতো।

শেষ পর্যন্ত ৩ জুলাই ২০০৯ সালে গ্রেফতারকৃত ওই ৩ জন ছাত্রীর মতো হয়তো বলতো, "পিরোজপুর থেকে গ্রেফতারকৃত পর্দানশিন তিন তরুণীর সাথে জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা পাননি টিএফআই সেলের সদস্যরা। এমনকি তাদের দূরতম কোনো আত্মীয়স্বজনের সাথেও জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, পুলিশের অতি বাড়াবাড়ির জন্যই ওই তিন তরুণী এত হয়রানির শিকার হয়েছেন"

এখানেও বোরকা পরা দেখে পুলিশ অতি বাড়াবাড়ি করেছে। এটাই হলো আমার পয়েন্ট।

২৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

ক্রিস্টিয়ান বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় বইলাই ইসলাম রক্ষা পাইছে। না হলে যে হারে বোমা ফাটতাছিল, দাঁড়িটুপি দেখলেই ভয় লাগত। তাইলে আম্লীগ ইসলামের ভাল করছে, না খারাপ করছে?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোমা মারতেছিল আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর্জা আযমের আপন দুলাভাই আবদুর রহমান। দুলাভাই আওয়ামী লীগে আর দোষ হয়ে গেল দাঁড়ি টুপির!!?? দাঁড়িটুপির বিরুদ্ধে প্রচারণার অংশ হিসেবেই তাকে নামানো হয়েছিল কি না তা ভবিষ্যতে বের হবে।

২৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬

ওয়াচ ক্যাট বলেছেন: তিনি গত ০১/১০/২০১০ইং তারিখে আমাদের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম দেখতে গিয়ে সেখানে কিছু ছবি তুলেছেন। ছবি তুলতে দেখে ওই বিদেশী মুসলিম বোনকে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। কারণ তিনি বোরকা পড়েছেন এবং ওই অবস্থায় ছবি তুলছেন।

শুধুমাত্র বোরকা পড়ার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে এর রেফারেন্স দেন?? তা নাহলে বুঝব আপনি আজাইরা ত্যানা পেছাচ্ছেন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: হ্যাঁ, কারণ তাকে বোরকার কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গ্রেফতারের সময়ও তার কাছে বৈধ কাগজপত্র ছিল। পুলিশও তার কোন অপরাধ দেখাতে পারেনি। ওই দেশের দুতাবাস যোগাযোগ করেছিল বলে উনাকে ছেড়ে দিয়েছিল। তা না হলে কয়েকমাস রিমান্ডে নিয়ে যাওয়া হতো, যেমন নিয়েছিল ফিরোজপুরের ৩জন বোরকা পড়া ছাত্রীকে। বোরকা ছাড়া কোন মহিলা যদি ছবি তুলতো তাহলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতো না।

২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: নন্দনপুরী বলেছেন: পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে দিন ,
এইটা ভন্ড রাজনীতির জায়গা নয়.............

সহমত।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশের কাজ সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমানের দেশে ধর্মীয় পোষাকের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো নয়।
ধর্ষনের সেঞ্ছুরী যখন পালন করা হয় তখন পুলিশের কাজ পুলিশ করেনা। করে শুধু ধর্মীয় কোন কিছু দেখলে......

২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯

রুয়াসা বলেছেন: বিশ্বকাপের আগে এবং জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এ আপনার সাইপ্রাসের একজন মুসলিম বোন এর দ্বারা কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে আপনার পোস্টের লেখা হয়তোবা হত এমন, সরকার এখন মসজিদ ধংসের চেস্টা করছে,সব শেষ

@ওঙ্কার,সহমত।এই ছাগু গুলার কামই এই।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: দেশে বিদেশে যত সন্ত্রাস হচ্ছে তার ৯৫% ই করছে তথাকথিত প্রগতিশীল ও সেকুলাররা। বেশী দুরে যাওয়ার দরকার নেই গত দুই বছরেরে খবর নেন শুধু....

২৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০

বিজয়ের রাস্তা বলেছেন: ভাই যে দেশে ৮০% মুসলমান থাকা সত্যেও মুসলিম দেশ হয়ে পরিচিতি পায় নি। যে দেশে constitution এ এখন প্রশ্ন ওঠেছে যে বিস্‌মিল্লা শব্দটি কি থাকবে না থাকবে। সে দেশ বুকে এগুলো দৃশ্য ব্যাপার না। বেশি বেশি দোয়া করেন আল্লার কাছে। ধন্যবাদ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: জনগণকেও সচেতন করতে হবে।

২৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০

ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিছুদিন আগে একটি রিপোর্ট বের হয়েছিল সারা বিশ্বে যত সন্ত্রাস হয়েছে বা হচ্ছে তার ৯৫% এরও বেশী অন্যদের দ্বারা সংঘটিত।

আমার উত্তর: ৯৫% যদি অমুসলিম রা করে থাকে তাহলে ৫% তো মুসলিমরা করতেসে, এখন ঐ মহিলা যে ঐ ৫% এর একগন নন, তার গ্যারান্টি কি আপনি দিবেন?

লেখক বলেছেন:বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই ইসলামী কালচারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। তাই আজ পর্দা প্রথা সহ, ইসলামের অন্যন্য কালচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার উৎসাহ দিচ্ছে আওয়ামী লীগ।


আমার উত্তর: ঐ মহিলা যদি বোরখা পইরা জাতীয় মসজিদের ছবি তলে তাহলে পুলিশের সন্দেহ হইলে অসুবিধার তো কিসু দেখি না। কারন,আজকাল বোরখার আড়ালে অনেক কিসুই হইতে পারে। সচেতনতাকে ধর্মীয় গোড়ামী হিসেবে দেখাটা নীচু মনের শামিল। আর এখানে আওয়ামী লীগের কথা আনসেন কি জন্য তা আমার ভালৈ জানা আছে।কারন বোরখার আড়ালে বিএনপি জামাত থাকাটাও অকাট্য নয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: গত দুই বছরে সারা দেশে সন্ত্রাস করছে কারা? ইডেন কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিলা হোষ্টেল গুলোতে সন্ত্রাস করেছে কারা বোরকা পড়ারা না বোরকা ছাড়ারা? তাদের কাউকে তো গ্রেফতার করতে দেখা গেলনা। আর একজন মহিলা বোরকা পড়ে ছবি তুললেই তাকে গ্রেফতার করতে হবে? তাই ওটা ছিল ধর্মীয় পোষাকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।

৩০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

আশরাফুল সিয়াম বলেছেন: বোরকা জিনিসটার মিস ইউজের ফলে আজকে এই অভস্থা। আফগানিস্তান, পাকিস্তানে মহিলা জঙ্গীরা এই পোশাকটা পড়ে বোমা হ্মলা করতো। তাই পুলিশ সন্দেহ করেছে। এটা কোনো ইসলাম বিরোধী কাজ না। আপনি বলেন কোনো মহিলা জঙ্গী কি খোলামেলে পোশাক পড়ে বোমা হামলা করতে আসবে? সুতরাং আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন যে , আজকে এই বোরখা পোশাকটি কে সন্দেহ জনক বানিয়েছে কারা? কারা এর জন্য দায়ী? কাদের জন্য আজকে যে কোনো দাড়ীওয়ালা লোক দেখলেই আমরা জঙ্গী বলি? কতজন অশিক্ষিত, উগ্রপন্থী মুসলমান দের জন্য আজ এই অবস্থা। আর জামায়াতের কথা কি আর বলব? তাদের জন্য দাড়ীওয়ালা লোকেদের আজকে রাজাকার বলা হয়। কোন কোম্পানীতে চাকুরী খুঁজতে গেলে , ভাইভা দিতে গেলে দাটিওয়ালাদের দিকে ভ্রূ কুঁচকে তাকায়। কারা এর জন্য দায়ী ? একটু বলবেন কি? পুলিশের সন্দেহ অমূলক না ঠিকই আছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: ছাত্রলীগ কোন ধর্মীয় পোষাক পড়ে ধর্ষনের সেঞ্ছুরী করেছিল? গত দুই বছর ধরে চাপাতি নিয়ে যে খুনোখুনি করে চলেছে তা কোন ধর্মীয় পোষাক পড়ে করছে? সারাদেশে যে ছাত্রলীগ লাগামহীন ভাবে ইভটিজিং করে চলেছে তা কোন ধর্মীয় পোষাক পড়ে করছে? সারাদেশে নিয়মিত সরকার দলীয়রা হিংস্রতা প্রদর্শন করে চলেছে তা কোন ধর্মীয় পোষাক পড়ে করছে? ছাত্রলীগের চাইতে বড় জঙ্গী দলও কি আর হতে পারে? সেই ছাত্রলীগ কোন ধর্মীয় পোষাক পড়ে এসব করছে?

সব মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে যত সন্ত্রাস, বোমা সবকিছু তো করছে সেকুলাররা। সন্ত্রাস আর বোমা হামলা করবে সেকুলাররা আর পুলিশ সন্দেহ করবে ধর্মীয় পোষাকে.... !!!!???

৩১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪

ওঙ্কার বলেছেন: আশরাফুল সিয়ামের মতো প্রতিটি মানুষ যদি তাদের বিশ্বাসের সাথে সাথে সাধারন জ্ঞানকেও একটু জায়গা দিতেন, তাহলে বাংলাদেশে কেন, পুরো বিশ্বেই এই ধর্মপাগলামি শুরু হতো না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বাস্তবে দেখা যাচ্ছে ধর্মকে যারা মানে না তারাই সবছেয়ে বেশী সন্ত্রাস করছে।

৩২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৭

আব্দুল্লাহ আফফান বলেছেন: বাংলাদেশ এর মুসলমান হচ্ছে নামে মুসলমান কামে না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কিন্তু যাও কিছু ইসলাম মানা হয় তার বিরুদ্ধেই এ্যাকশানে নামা হচ্ছে।

৩৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩

রোবট ভিশন বলেছেন: আপনি এর মধ্যে সরকার, রাজনীতি টেনে আনলেন, যা আমার কাছে খুবি অপ্রাসঙ্গিক মনে হলো। বিভ্রান্ত মূলক মনে হল।
সামনে বিশ্বকাপ, তাই ২ মাস আগে থেকেই অতিরিক্ত সতর্কতা... আর বোরকা পড়ে অনেক বড় বড় নাশকতা হয়েছে এটাও হইত জানেন আপনি। আর বিদেশী বলে হইত পুলিশ আরো বেশি সতর্ক ছিল। আশেপাশের লোকজন তাই স্বপ্রনোদিত হয়ে পুলশকে খবর দিয়েছিল।
এইটা নিয়ে এত, প্যাচানোর কিছু নাই... ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হলে তো সারাদেশের ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী গুলোকেই সবার আগে গ্রেফতার করতে হয়। তা না করে শুধু বোরকা পড়া অবস্থায় ছবি তোলার অপরাধে একজন পর্যটককে গ্রেফতার করা ধর্মীয় পোষাকের বিরুদ্ধেই অভিযানের শামিল।

৩৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

সরল মানুষ বলেছেন: ঘটনা ১০০% সত্য

এবং নিজের দেখা


যদি অন্য কোন ধর্মের কেউ তাদের ধর্মের পোষাক পড়ে ছবি তুলতো তখন পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করতো না, এ পর্যন্ত করেনি, যদি অশ্লীল পোষাক পড়ে কেউ ছবি তুলতো তখনও পুলিশ কিছুই করতো না। কিন্তু শুধু দোষ করেছে ইসলাম, ইসলামী কালচার ও পোষাক।


ধন্যবাদ লেখক

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। এই ধরনের অনাচারের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

৩৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

রোবট ভিশন বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশে বিদেশে যত সন্ত্রাস হচ্ছে তার ৯৫% ই করছে তথাকথিত প্রগতিশীল ও সেকুলাররা। বেশী দুরে যাওয়ার দরকার নেই গত দুই বছরেরে খবর নেন শুধু....

ওই বোরকা পড়া মহিলা তথাকথিত প্রগতিশীল ও সেকুলার ছিল কিনা, এইটা কে বলবে? এই জন্যি পুলিশ আটক করে ভাল ভাবে খোজ নিল...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোরকা বা ধর্মীয় পোশাক ছাড়াই সারাদেশে তথাকথিত প্রগতিশীল ও সেকুলাররা হাজার হাজার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে যাচ্ছে, ইডেন কলেজ, ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের ছাত্রী শাখা নিয়মিত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে যাচ্ছে, স্বয়ং পুলিশের উপর হামলা করছে, থানায় হামলা করছে, তাদের কাউকেই পুলিশ গ্রেফতার করেনা। আর একজন বোরকা পড়া মহিলাকে ছবি তুলতে দেখেই গ্রেফতার করে, এটা কি প্রমাণ করে? এটা ছিল সরকারের ইসলামী বিরোধী অভিযানের অংশ...

৩৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ডাঃ আপা, আপনি সচেতন ও শিক্ষিত বাংলাদেশী মানুষ। অভিযোগের একটা নিয়ম আছে।সচেতন হয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করুন কিন্তু সব সময় অভিযোগ করলে সেটা গ্রহনযোগ্যতা পায় না।

আপনি একজন ভালো মুসলমান সুতরাং গঠনমুলক হবেন আশা করি।

নইলে আপনার কারনে ইসলাম বিদ্বেষীরা আরেকবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে। জংগী তৈরীর কারিগর ওরা, জংগী না থাকলে ওদের ভাত নেই তাই নানান পায়তারা করে এসব সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরী করে।

শহরের বাইরে ক্যাম্প বানিয়ে যে ৫০০ ফকির ধরে নিয়ে গেছে চট্টগ্রামে তাদের যেন অত্যাচার না করা হয় সেটা জানিয়ে লিখুন।৫০০ জন বাংলাদেশী ভাই ও বোন। সিপ্রিয়ট বোনকে বাঁচানোর আগে নিজেদের বাঁচান।

৩৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রোবট ভিশন বলেছেন: ...... তা না হলে কয়েকমাস রিমান্ডে নিয়ে যাওয়া হতো, যেমন নিয়েছিল ফিরোজপুরের ৩জন বোরকা পড়া ছাত্রীকে। বোরকা ছাড়া কোন মহিলা যদি ছবি তুলতো তাহলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতো না।

একটু মুল ঘটনার রেফারেন্স দেনি দিকি... ফিরোজপুর টা কোথায়? এইটা বা পইড়া মন্তব্য করতে পারছি না...

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: তিন তরুণীর সাথে জঙ্গি সম্পৃক্ততা পায়নি টিএফআই সেল
Click This Link
পিরোজপুর থেকে গ্রেফতারকৃত পর্দানশিন তিন তরুণীর সাথে জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা পাননি টিএফআই সেলের সদস্যরা। এমনকি তাদের দূরতম কোনো আত্মীয়স্বজনের সাথেও জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, পুলিশের অতি বাড়াবাড়ির জন্যই ওই তিন তরুণী এত হয়রানির শিকার হয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার সìধ্যার পর তাদেরকে নিয়ে পিরোজপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে পুলিশ।
গত ৩ জুলাই জেএমবি সন্দেহে ছাত্রলীগ কর্মীরা বোরখা পরা তিন তরুণীকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। ছাত্রলীগ কর্মীরা ওই তিন তরুণীকে উত্ত্যক্ত করে এবং তাদের কাছ থেকে মোবাইল ফোনসহ মালামাল কেড়ে নিলে ওই তরুণীরা প্রতিবাদ করেন। এ অভিযোগ থেকে রেহাই পেতে তারা পুলিশ ডেকে ওই তিন তরুণীকে জঙ্গি বলে ধরিয়ে দেয়। তাদেরই একজন আফজালের ফোন পেয়ে ঘটনাস্খলে যান পুলিশের এসআই অমর সিংহ। এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার আদালত ওই তিন তরুণীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদালতের নির্দেশ না মেনে গত বুধবার এসআই অমর সিং টিএফআই সেলে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই তিন তরুণীকে নিয়ে ঢাকায় আসেন। এক রাত এক দিন তানিয়া, ফৌজিয়া ও জেসমিন নামের ওই তিন তরুণীকে ঢাকায় টিএফআই সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ওই তিন তরুণীকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় টিএফআই সেলের অন্য সদস্যদের সাথে ছিলেন একজন মহিলা ক্যাপ্টেন, একজন মহিলা এএসপি ও তিন মহিলা আনসার সদস্য। জঙ্গিদের যেসব আঙ্গিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ওই একই আদলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তিন তরুণীকে। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় তাদের অতীত এবং বর্তমান। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন একটি স্কুলের শিক্ষিকা এবং দুইজন ছাত্রী। তারা বলেছেন, তারা ইসলামী ছাত্রী সংস্খার সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু কোনো জঙ্গি সংগঠনের সাথে দূরতম সম্পর্কও নেই। টিএফআই সেলের গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা তিন তরুণীর আত্মীয়স্বজনদের সম্পর্কেও জানতে চান। কিন্তু তাদের সাথেও জঙ্গিদের কোনো সম্পৃক্ততা পাননি টিএফআই সেলের সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পুলিশের বাড়াবাড়ির কারণেই তিন তরুণী এই হয়রানির শিকার হয়েছেন। বখাটের দিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়ে তারা পুলিশেরও অমানবিক আচরণের শিকার হয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যখন কাউকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করা হয় তখন পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার জন্য তাদেরকে গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একই কারণে পিরোজপুরের জিয়ানগরে গ্রেফতারকৃত তিন তরুণীকেও ঢাকায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জঙ্গিরা কখনোই তাদের নিজেদের পরিচয় গোপন করে না। অস্ত্র-গোলাবারুদ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিলেও নিজেদের পরিচয় সম্পর্কে জঙ্গিরা বিভ্রান্তমূলক কোনো তথ্য প্রদান করে না। সূত্র জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে ওই তিন তরুণী বলেছেন, তারা ইসলামী ছাত্রী সংস্খার সদস্য। তারা পর্দা করেন। জঙ্গিবাদে তারা বিশ্বাসী নন। গতকাল সìধ্যা পর্যন্ত তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে টিএফআই সেল থেকে জিয়ানগর থানার এসআই অমর সিংয়ের কাছে সোপর্দ করা হয়। জানা গেছে, অমর সিং গতকাল সìধ্যায়ই তিন তরুণীকে নিয়ে পিরোজপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ওই তিন তরুণীর অতীত এবং বর্তমান সম্পর্কে জিয়ানগরের অধিকাংশ মানুষই জানেন। জঙ্গিদের গ্রেফতারে সাধারণ মানুষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করলেও ওই তিন তরুণীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও বিভ্রান্তি এবং ইমেজ সঙ্কটে ফেলে দিয়েছে বলে সূত্র জানায়।

শেষ পর্যন্ত ২৩ জুলাই ২০০৯ তারিখে হাইকোর্টের নির্দেশে নিম্ম আদালত তাদেরকে জামিন দেয়। যে দিন তারা মুক্তি পায় সেদিন ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা তাদের উপর আবারো হামলা করে এবং তাদের গাড়ি ভাংচুর করে।

Click This Link



গতকাল বুধবার সìধ্যা ৮টায় পিরোজপুর জেলখানা থেকে পর্দানশিন তিন তরুণী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। হাইকোর্টের নির্দেশে পিরোজপুরের জেলা ও দায়রা জজ মদিনা বেগম তাদের অন্তর্বর্তী জামিন প্রদান করেন। দুপুর দেড়টার সময় তিনি এ আদেশ দিলে এবং বেলা ২টা ৫০ মিনিটে মুক্তি পরোয়ানা জেল সুপার গ্রহণ করলে বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সìধ্যায় তাদের মুক্তি দেয়া হয়।
এ দিকে বেলা ৩টার দিকে মুক্তি পাওয়া তিন তরুণীকে গ্রহণ করার জন্য তাদের পিতা-মাতাসহ আত্মীয়স্বজন সহ বিপুলসংখক উৎসুক মানুষ জেল গেটে অপেক্ষা করতে থাকলে বিকেল ৭টার দিকে কিছু যুবক এসে পুলিশকে লোক সরিয়ে দিতে বলে। তাদের কথায় সদর থানার ওসি উৎসুক জনতাকে পুরনো ডিসি অফিস সংলগ্ন রাস্তা ও পোস্ট অফিস সড়কে তাদের সরিয়ে দেন। এ সময় বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাংবাদিকরা জেল গেটে অবস্খান করায় ৮০-৯০ জন যুবক লাঠি ও লোহার রডসহ জেল গেট চত্ববরে তাদের ওপর চড়াও হয়। হামলাকারীরা জেল গেটে একটি মাইক্রোবাস (ঢাকা মেট্রো-চ ১৪-০০৮১) ভাঙচুর করেছে। জানা গেছে, গাড়িটি মুক্তি পাওয়া তিন তরুণীকে বহন করার জন্য তার অভিভাবকরা নিয়ে এসেছিলেন। উৎসুক জনতা ও গাড়ির ওপর হামলার সময় বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্খার লোকসহ পুলিশও উপস্খিত ছিল।

৩৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নেটপোকা বলেছেন: ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. মনিরুজ্জামান
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ওই তরুণীকে সন্দেহবশত আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেছেন, তিনি গ্রিসের নাগরিক। বাংলাদেশে ঘুরতে এসেছেন। কৌতূহলের কারণে তিনি ছবি তুলছিলেন বলে দাবি করেছেন।"
তিনি জানান, তরুণীর পাসপোর্ট ও ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্য পরীক্ষা করে দেখার জন্যে তাকে বিশেষ শাখায় (এসবি) পাঠানো হয়েছে।
পাসপোর্ট সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ না পাওয়া গেলে বিদেশি ওই তরুণীর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ না-ও আনা হতে পারে, বলেন পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান।


আর আপনাদের জামাতী নয়া দিগন্ত কী লিখেছে:
"পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেছেন, ওই তরুণীকে তার হোটেলে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। তার কাছ থেকে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায় নি।"

সুতরাং "শুধুমাত্র পর্দা করার অপরাধে", "গ্রেফতার", "দোষ করেছে ইসলাম ও ইসলামী কালচার" - আপনার উর্বর-মগজ-প্রসূত এসব কথাবার্তা মিথ্যাউদ্দেশ্যমূলক

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কেন গ্রেফতার করতে হলো? উনাকেই বা সন্দেহ হলো কেন? উনি বোরকা পড়েছেন এই জন্যই সন্দেহ করা হলো? আমার মূল পয়েন্ট তো এটাই। বোরকা না পড়ে যদি টি-শার্ট ও টাইট জিন্স পড়া কোন মহিলা ছবি তুলতো তাহলে কি পুলিশ সন্দেহ করতো? গ্রেফতার করতো? এখানে বোরকাটাই ছিল সমস্যা। আর বোরকা ইসলামী পোষাক।

৩৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

নেটপোকা বলেছেন: তারপর দেখুন সমকাল কী লিখেছে:
সার্বিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মিস সেনকা (২৫)। ২৫ সেপ্টেম্বর সেনকা কয়েক বন্ধু মিলে বেড়াতে আসেন বাংলাদেশে। বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান, বিশেষ করে ঐতিহাসিক মসজিদ-মন্দির দেখতেই তাদের বাংলাদেশে আসা। গতকাল শুক্রবার সেনকা বোরকা পরা অবস্থায় জাতীয় মসজিদ দেখতে গেলে বাধে বিপত্তি। সামান্য ভুলের কারণে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয় তাকে। মসজিদের পাশে ওভারব্রিজের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় সন্দেহ হয় সেখানে দায়িত্বরত পুলিশের। বিশেষ করে বাবরি মসজিদের
রায়ের পর বায়তুল মোকাররম এলাকায় গতকাল ছিল বিশেষ নিরাপত্তা। তাই বায়তুল মোকারমের সামনে বোরকা পরিহিত তরুণীর ছবি তোলার দৃশ্যটি প্রথমে ভালো চোখে নেয়নি পুলিশ। পরে অবশ্য ভুল ভাঙে পুলিশের। সেনকাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশ জানতে পারে শখের বশেই ভ্রমণপিপাসু সেনকা পর্যটক হিসেবে বায়তুল মোকাররমের ছবি তোলেন। এ সামান্য ভুলের পর পুলিশও ভদ্রতাবশত ক্ষমা চেয়ে সেনকাকে তার আবাসিক হোটেলে (রয়েল প্যালেস) পৌঁছে দেয়।
পল্টন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শহিদুল হক সমকালকে জানান, বায়তুল মোকাররমের সামনে ছবি তুলতে দেখে প্রথমে সেনকাকে সন্দেহ হয় পুলিশের। পরে অবশ্য জানা যায়, সেনকা একজন পর্যটক। পুলিশ তাকে সম্মানের সঙ্গে তার আবাসিক কক্ষে পৌঁছে দেয়।


সুতরাং ইন্টারনেটের এ যুগে এত সহজে মানুষকে ধোঁকা দেয়া সহজ নয়। তাই বলি, ইসলামের নাম ভাঙ্গিয়ে এসব ধান্দাবাজি করা ছেড়ে দিন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আমার তথ্য ও আপনার খবর সবকিছুতে কিছু জিনিস পরিস্কার হয়েছে
১। একজন বিদেশী মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
২। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহবশতঃ
৩। তাকে সন্দেহ করা হয়েছে বোরকা পড়া দেখে
৪। তাকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এসবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে
৫। এরপর তার সবকিছু পরীক্ষা করে তাকে হোটেলে পৌঁছে দেয়া হয়েছে
৬। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে শুধুমাত্র বোরকা পড়া অবস্থায় ছবি তুলার অপরাধে
৭। যদি বোরকা ছাড়া কোন মহিলা ছবি তুলত তাহলে পুলিশ তাকে সন্দেহ করতো না গ্রেফতারও করতো না।
৮। পুলিশ মনে করে নিয়েছে বোরকা পড়া একজন মহিলা ছবি তুলছে নিশ্চয় সে কোন অপরাধী হবে।
৯। সবকিছুর মূল এখানে বোরকা
১০। এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধর্মীয় অনুশাসনের বিপক্ষ অবস্থান নেয়ার কারণেই পুলিশ উৎসাহী হয়েছে ওই মহিলাকে গ্রেফতারে...

৪০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কলকাতার লোকজন এসব ইস্যু বিরাট পছন্দ করে।

গতকাল একজন হুজুরের চিকিৎসার জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়ে একজন ব্লগ লিখছে কোথা থেকে একজন আইসা বলতেছে, "তসলিমাকে বের করেছিস,আমরা কেন বাঁচাবো তোকে,তোর আল্লাহ কই,তোকে অভিশাপ" টাইপের হিন্দু মাসি-পিসি টাইপ কথা বার্তা।

ঐ পাড়ে যারা থাকে তারা নিজের দেশ ভারতের জাতীয় ইস্যুতে কিছু বুঝে না জানেও না কেউ ওদের পুছেও না। বাংলা পড়তে পারে দেইখা ব্লগে আর বাংলা পত্রিকাগুলাতে ঢুকে জাতিগত বিদ্বেষ ছড়ায়।

আর বাংলাদেশে ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চার সংখ্যা অনেক বেশী তাই দাদামনিদের যোগালী দিতে এগুলা গতর খাটায়।

তাই সাবধান আপা আপনে উল্টা পাল্টা কিছু বলবেন না যেটার অযুহাতে ইসলাম ফোবিয়া আক্রান্তরা উত্তেজিত হয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সত্য বললে তো অনেকে একটু উত্তেজিত হবে.... সেটা সবসময় দেখা গেছে।

৪১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১

নেটপোকা বলেছেন: আর পুরুষ মানুষ বোরকা পরে মহিলা সেজে অপরাধ করার কথা মনে হয় শোনেন নি জীবনে!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সরাসরি ছাত্রলীগ পুলিশ পিঠাচ্ছে, থানায় হামলা করছে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায় না, আর বোরকা পড়া অবস্থায় দেখলে গ্রেফতার করতে হবে.... এর নাম তাহলে ধর্মনিরপেক্ষতা...

৪২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার জন্য একটা উপহার আনলাম। খুব ভয়ে ভয়ে দিচ্ছি অবশ্য, আপনি আবার আমার এই উপহারকে আবার ইসলামী বিরোধী সরকারের ইসলামের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র না মনে করেন!

বাই এনি চান্স যদি না জানেন যে এটা কি, ইহাকে ইংরেজীতে পাম ট্রি এবং বাংলায় তালগাছ বলা হয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: উপহার দিতে বা নিতে কোন অসুবিধা নেই। তবে সত্যকে মেনে নিলে আরো ভাল হয় আর কি।

৪৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১

রোবট ভিশন বলেছেন: ধন্যবাদ নেটপোকা মূল ব্যাপারটা পরিস্কার করার জন্য।

ডাঃ পুস্পিতা আপাকে বুঝিয়ে লাভ নাই... বিভ্রান্ত ছড়ানো কারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না, এটা কি জানেন?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: ব্যাপার তো আমিও বুঝিয়ে দিয়েছি, পুলিশ ওই মহিলাকে গ্রেফতার করেছে বোরকা পড়া অবস্থায় দেখে। টি-শার্ট ও জিন্স পড়া কেউ হলে গ্রেফতার করতো না। এটাই হলো আমার মূল পয়েন্ট। এটা উনার দেয়া খবর গুলো পড়েও বুঝা যায়।

৪৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৬

জহিরুল ইসলাম তাহা বলেছেন: ফুলিশ..............

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: হয়তো...

৪৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৭

প্রদীপ মিত্র বলেছেন: আমার মনে হয় বোরখা পড়ার কারনে নয়, মসজিদের ছবি তোলার চেষ্ঠা করার কারনে মুসল্লিরা পুলিশে খবর দেয়। আর আপনার পোস্ট দেখে মনে হলো যে ত্যানা প্যাচিয়েছেন

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: তো আর কি কারণে? কোন মুসল্লি খবর দেয়নি। পুলিশই বোরকা পরা অবস্থায় ছবি তুলতে দেখে গ্রেফতার করেছে।

৪৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯

টি-ভাইরাস বলেছেন: afsos , birodhi korar manus porichito only sey manus gula, hhahahaha

৪৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬

রোবট ভিশন বলেছেন: পুলিশ মনে হয়, শুধু বোরকা পরা মহিলাকেই সন্দেহ বশতঃ গ্রেপ্তার করে? সন্দেহ বশতঃ আর কাউকে গ্রেফতার করে না? আপনি হুদাই একটা ইস্যুহীন বিষয়কে সামনে নিয়ে এসে বর্তমান সরকারের ১৪ গুস্টি উদ্ধার করতেছেন বিভিন্ন কমেন্টস এর মাধ্যমে। বাংলাদেশের পুলিশ এত এত খারাপ কাজ করছে, তার কোন উদাহণ না দিয়ে এইটা নিয়ে পড়লেন।

বোরকা পড়ে আজকাল কার মেয়েরা নিজেকে হাইড করে প্রেম করে এটা জানেনতো। নেট ঘাটলেই দেখবেন, বোরকা পরা কত মেয়ের স্ক্যান্ডাল। শুধু বোরকা পড়লেই সেই মেয়ে ১০০ ভাগ খাটি মুসলিম হবে, এটা কি আপনি মনে করেন?

কে জানতো, ঐ বিদেশী মহিলা, কোন নাশকতার প্লান ছিল না? পুলিশ সন্দেহ করে আটক করছে, তদন্ত করেছে, তারপর নিশ্চত হয়ে সরি বলেছে, তাকে হোটেলে পৌছে দিয়েছে। তারপরো আর কোন আপনি ইস্যু না পেয়ে একটা ফালতু বিষয় নিয়ে জিহাদ ঘোষনা করেছেন ব্লগে।

আপনি উপরের কোন ব্লগারের কোমেন্টস এর টু দা পয়েন্ট উত্তর দিতে পারেন নাই... একি কথা সব যাইগাই লিখে যাচ্ছেন। আপনি দূর্বল বলেই এড়িয়ে যেয়ে সাইড উত্তর দিচ্ছেন।

যাক, আপনি ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আমার পয়েন্ট তো একটাই, বোরকা পড়া অবস্থায় দেখেই পুলিশ ওই মহিলাকে গ্রেফতার করেছে। বোরকা ছাড়া হলে গ্রেফতার করতো না। এখন ছেড়ে দেয়া বড় নয়। একজন মহিলাকে ধর্মীয় পোষাক পড়া অবস্থায় ছবি তুলতে দেখে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটাই মূল বিষয়।

৪৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২

নেটপোকা বলেছেন: @রোবট ভিশন: আমার ৪৭নং মন্তব্যটি দেখুন।

৪৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

রোবট ভিশন বলেছেন: @নেটপোকা , হাহাহাহা, ভাই, মুছে ফেলেছে মনে হয় ডাঃ আফা...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: হ্যাঁ, তিনি জবাব দিতে নিষেধ করেছেন। যে মন্তব্যের জবাব দেয়া যাবে না তা রাখারও প্রয়োজন কি?

৫০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: বোরকা ছাড়া হলে গ্রেফতার করতো না, এটা কি পুলিশ আপনার কানে ঠোঁট লাগিয়ে বলে গেছে?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: না, পুলিশ ও সরকার তার কাজের মাধ্যমে বলেছে....

৫১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: ডেইলি কত লোক সন্দেহবশত গ্রেফতার হয় তার খবর রাখেন? কয়জন বোরকা পরা থাকে। আযাইরা আলাপ করতে আইছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আমি তো সবার ব্যাপারে বলছিনা। বলছি ওই মহিলার ব্যাপারে। তাকে সন্দেহ করা হয়েছে বোরকা পরা অবস্থায় দেখে। আর বোরকা বা পর্দা করা ইসলামে ফরজ। মুসলামান মহিলাদের জন্য বোরকা একটি সম্মানের বিষয়। এটাকে সন্দেহ করার কিছু নেই। আমি নিজেও ঢাকার একটি মসজিদে জুমা পড়েছি বোরকা পরে। সেখানে যারা গিয়েছে তারা সবাই বোরকা পরেই গিয়েছে। এ অবস্থায় বোরকা পরা অবস্থায় ছবি তুলতে দেখে গ্রেফতার করা মানেই বোরকা পরার কারণে সন্দেহ করা হয়েছে। টি-শার্ট ও জিন্স পরা অবস্থায় ছবি তুললে গ্রেফতার নয়, সন্দেহও করতো না। আমার মূল পয়েন্ট এটাই।

৫২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০

নেটপোকা বলেছেন: একজন 'সত্যবাদী' নারীর মুখোশ খুলে দেওয়াতে তিনি আমার ৪৭নং মন্তব্যটি মুছে দিয়েছেন। সেখানে আমি লিখেছিলাম:

"সমকালের প্রতিবেদনটি দেখানোর পর আপনার আর কোন ব্যাখ্যা/বক্তব্য থাকতে পারেনা, কারণ এতে বিষয়টি দিনের আলোর মত পরিষ্কার হয়েছে। তারপরও যা করছেন, তাকে কথ্য ভাষায় 'ত্যানা প্যাচানো' বলে।
আপনি একজন জ্ঞানপাপী, যার সত্য স্বীকার করার সৎসাহস নেই। আপনাদের মত মানুষদের হাতে ইসলাম নিরাপদ নয়।
আমার এই মন্তব্যটির উত্তর দেয়ার দরকার নেই। কারণ অহেতুক ত্যানা প্যাঁচানো আমার পছন্দ নয়। ধন্যবাদ।"

সৎসাহস থাকলে এই মন্তব্যটি মুছবেন না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে নিষেদ করার কারণে মুছে দেয়া হয়েছিল। জবাব দিতে পারলে মুছারও প্রয়োজন নেই।

আমি আবারো বলছি আমার তথ্য ও আপনার খবর সবকিছুতে কিছু জিনিস পরিস্কার হয়েছে
১। একজন বিদেশী মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
২। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে সন্দেহবশতঃ
৩। তাকে সন্দেহ করা হয়েছে বোরকা পড়া দেখে
৪। তাকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এসবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে
৫। এরপর তার সবকিছু পরীক্ষা করে তাকে হোটেলে পৌঁছে দেয়া হয়েছে
৬। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে শুধুমাত্র বোরকা পড়া অবস্থায় ছবি তুলার অপরাধে
৭। যদি বোরকা ছাড়া কোন মহিলা ছবি তুলত তাহলে পুলিশ তাকে সন্দেহ করতো না গ্রেফতারও করতো না।
৮। পুলিশ মনে করে নিয়েছে বোরকা পড়া একজন মহিলা ছবি তুলছে নিশ্চয় সে কোন অপরাধী হবে।
৯। সবকিছুর মূল এখানে বোরকা
১০। এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধর্মীয় অনুশাসনের বিপক্ষ অবস্থান নেয়ার কারণেই পুলিশ উৎসাহী হয়েছে ওই মহিলাকে গ্রেফতারে...

৫৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

রোবট ভিশন বলেছেন: ডাঃ আফা আপ্নের উপরের সব আলোচনা এক জায়গাই কেন্দ্রিভুত। তো যা বুঝলাম, একজন পুরুষ বা মহিলা সন্ত্রাসী যদি বোরকা পড়া থাকে, তাইলে তাকে গ্রেফতার করা যাবে না, সে যত বড়ই সন্ত্রাসী হোক না কেন... ব্যাপক ভাবে এইটাই বুঝলাম...

সন্দেহ বশতঃ করেছে, আবার বোরকা ছাড়াও সন্দেহ বশতঃ অনেক কেই গ্রেফতার করে... সুতরাং মুল ব্যাপার টা হইলো, বোরকা পড়া থাকলে কোন ভাবেই গ্রেফতার করা যাবে না যাবে না... যদি করে, তাইলে সরকার ইসলাম বিরোধী... যাক বুঝলাম, ধন্যবাদ। আপনি তাল গাছ টা নিয়ে থাকেন, আর তাল পেড়ে পেড়ে খান...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: একজন পর্যটক ছবি তুললে তাতে সন্দেহের কিছু নেই। কখনো করা হয়নি। কিন্তু এবার করা হয়েছে, শুধু তা নয়, গ্রেফতারও করা হয়েছে।

সমকাল বলছে, "বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান, বিশেষ করে ঐতিহাসিক মসজিদ-মন্দির দেখতেই তাদের বাংলাদেশে আসা। গতকাল শুক্রবার সেনকা বোরকা পরা অবস্থায় জাতীয় মসজিদ দেখতে গেলে বাধে বিপত্তি।" অর্থাৎ "বোরকা পরা" দেখেই পুলিশ সন্দেহ করে গ্রেফতার করেছে।

এরপর সমকাল আরো বলছে, "বোরকা পরিহিত তরুণীর ছবি তোলার দৃশ্যটি প্রথমে ভালো চোখে নেয়নি পুলিশ।" অর্থাৎ এখানেও বোরকাটাই সমস্যা। আমার সব লিখার মূল কথা এটাই। কেন মুসলমানের দেশে বোরকাকে টার্গেট করা হলো? এদেশে তো বোরকা পরা অবস্থায় থাকাটা স্বাভাবিক। তাই সমকাল দিয়েই প্রমাণিত হয় বোরকা পরা দেখেই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। যদি অন্য কোন পোষাক পরা অবস্থায় হতো তাকে সন্দেহও করা হতোনা।

৫৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: জিন্স পরে আসলে সন্দেহ করতো না, এইটাও কি পুলিশের মামুরা আপনার কানে ঠোঁট লাগিয়ে বলে গেছে?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সেটাও পুলিশের কর্মকান্ডই বলেছে...

৫৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

রাইসুল জুহালা বলেছেন: কেলেভুষো বলেছেন: দুষ্ট লোকের কথায় কান দেবেন না, আমি আপনার এই পোষ্টের সাথে ১০০% একমত পুষ্পিতা ওরফে আশরাফ মাহমুদ মুন্না ।

আপনি কি নিশ্চিত যে উনিই মুন্না? মুন্না সাহেবকে আমার অনেক সেনসিবল মনে হয়। উনি পোস্টও দেন প্রচুর পড়াশোনা করে। সে তুলনায় এই পুষ্পিতাকে পুরাই ডাম্ব মনে হচ্ছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আমার গুলো তো ডাম্ব মনে হবেই, কারণ আমি কিছু অপ্রিয় সত্য তুলে ধরছি। আর সত্য কি সবাই সহ্য করতে পারে?

৫৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রোবট ভিশন বলেছেন: বুঝলাম, বোরকা ধর্মীয় পোশাক... কিন্তু এই বোরকা কে ব্যাবহার করে খুব সহজেই একজন অপরাধী নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে, এইটা কি আপনি জানেন না? এখন একজন বিদেশী সে যে অপরাধী কিনা এইটা নিয়ে পুলিশের সন্দেহ হইতেই পারে। আপ্নিও কি নিশ্চয়তা দিতে পারতেন? বিভিন্ন পরীক্ষার হলে, বোরকা পরা অবস্থাই ভুয়া পরিক্ষার্থী কি ধরা পড়ে নাই? বোরকা কে যেমন ভালো কাজে ইউজ করা যাই, আবার খারাপ কাজেও অনেকে ইউজ করে।

মহিলা সন্ত্রাসী যদি বোরকা পরা থাকে, তাইলে তাকে গ্রেফতার করা যাবে না, সে যত বড়ই সন্ত্রাসী হোক না কেন আপনি কি এটার ব্যাপারে তো কিছু বললেন না... নাহ, আপঅনার সাহতে হুদায় আর তেনা পেচাবো না... নেটপোকা ঠিক বলছেন, আপনি একজন চোখ থাকিতেও অন্ধ, জ্ঞানপাপী...

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশই বলছে ওই মহিলাকে বোরকা পরা অবস্থায় ছবি তুলতে দেখে সন্দেহ করা হয়েছে এবং গ্রেফতার করা হয়েছে। বোরকা পরা অবস্থায় দেখলে সন্দেহ হবে কেন? এদেশে তো বোরকা একটি স্বাভাবিক জিনিস।

বোরকা ছাড়াই শতশত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড যারা করছে তারা কারা জানার পরও যেখানে পুলিশ কিছু করে না, সেখানে শুধুমাত্র বোরকা পরা দেখে সন্দেহ করে গ্রেফতার করে পুলিশ প্রমাণ করেছে তারা ইসলামী ওই পোষাককেই সন্দেহ করছে। আর ছবি তোলা তো কোন সন্দেহের ব্যাপারই নয়।

৫৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

অ্যামাটার বলেছেন: নিন্দনীয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৬

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সবাইকে সচেতন হতে হবে, এ ধরনের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে।

৫৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:২৯

মা-নবি০৩ বলেছেন: "কেন মুসলমানের দেশে বোরকাকে টার্গেট করা হলো? এদেশে তো বোরকা পরা অবস্থায় থাকাটা স্বাভাবিক।" কমেন্ট ৫৮

পাকিস্তানে মসজিদে আত্মঘাতি বোমা হামলা নিশ্চয় পাদ্রি বা সন্নাসির মতো গেরুয়া কিংবা নাইড়া বুদ্ধ সাইজা করে না টুপি পরে মুষলমান বেশেই করে বাংলাদেশে যে এই বেশে নাশকতা করবে না তার গ্যারান্টি কি ? যেমনে বোরকা পরার কারনেউ গ্রেফতার সে ই নিশ্চয়তা দিচ্চেন তেমনে আমারে ও নিশ্চিত করেন বাংলাদেশে কখনো এ রকম ঘটনা ঘটবে না

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেছে তারা কেউ বোরকা পড়ে করেনি। করেছে তথাকথিত প্রগতিশীলরা। গত দুই বছরে তা আরো প্রমাণিত হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন সন্ত্রাস দেখে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডেনে কয়জন ছাত্রলীগের মহিলা সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ?




এই সন্ত্রাসী গুলো কি বোরকা পরেছে? এদের মতো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড কোন বোরকা পরা মহিলা বাংলাদেশে কখনো করেছিল? পুলিশ এদের কয়জনকে গ্রেফতার করেছে? কয়জনকে সন্দেহ করেছে? সন্ত্রাস করবে বোরকা ছাড়ারা আর পুলিশ সন্দেহ করবে বোরকা পরা মহিলাদের?! বোরকা ছাড়ারা খুনোখুনি করলেও গ্রেফতার নেই, আর বোরকা পরা একজন মহিলা ছবি তুলেছে এই জন্যই গ্রেফতার?? এর মানেই তো আসল টার্গেট ছিল বোরকা, যদি সন্ত্রাসের কারণে কোন মহিলাকে গ্রেফতার করা হতো তাহলে অন্ততঃ উপরের ছবিতে যাদেরকে দেখা যাচ্ছে তাদেরকে গ্রেফতার করা হতো।

৫৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩২

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপা আপনি বুঝতেছেন না! এই ঘটনার সাথে বোরকার প্রতি ঘৃণা জড়িত না।

এটা সত্য যে বোরকার প্রতি ঘৃণা প্রচার হচ্ছে ইদানিং।স্কুল কলেজের ঘটনা তার প্রমান কিন্তু এই ঘটনার সাথে প্যাচ দিয়েন না দয়া করে।

এরকম কথা বার্তায় আসল ঘটনা চোখের আড়ালে চলে যায়।
এই পোস্ট কি ড্রাফট করা যায় না?

আজকে ঈদ ই মিলাদুন্নবী, গত ৩-৪ দিন ধরে দেশে বসন্ত,ভ্যালেন্টাইন উদযাপিত হইতেছে। আগামীকাল বিশ্বকাপ উদ্ভোদনী কনসার্ট। এই যখন দেশের পরিবেশ তখন বোরকা পরা ২-৪ জন সন্দেহজনক কারনে ধরা খাবে এটাই স্বাভাবিক।

দাড়ি-টুপি ওয়ালা লোকজন সব নজরে নজরে রাখা হইছে এর মাঝে বিদেশী বুরকা পরা মেয়ে মতিঝিল এলাকা ঘুরতে গিয়া 'ধরা' খাইছে।
বড়লোক,খোলা মেলা কাপড়ের বিদেশী,আফ্রিকান গরীব খেলোয়াড় বা চীন-জাপানী ট্যুরিস্টদের সাথে পুলিশ পরিচিত কিন্তু মুসলমান স্টুডেন্ট ট্যুরিস্টদের দেখেই নাই কখনো তাই ভুল বোঝাবুঝি।

গ্রীক সিপ্রিয়ট মুসলিম মেয়ে, পড়শোনা করে সার্বিয়ায় বুঝতে পারে নাই বাংলাদেশে মতিঝিল এড়িয়ায় কিভাবে চলতে হয়।"বাংলাদেশী ভ্যালুজ" টের পায় নাই। এটা ভুল বোঝাবুঝি হইছে।

ব্যাপারটা সহজ ভাবে নেন আর দয়া করে অন্য একসময় গঠনমুলক প্রতিবাদ করেন।

মানসিক শান্তি আপনারও প্রয়োজন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আমি বোরকার প্রতি ঘৃণার কথা বলিনি। বাংলাদেশে বোরকা পরা মহিলা থাকা স্বাভাবিক। তাই বোরকা পরা দেখলে সন্দেহ করার কিছুই নেই। কিন্তু পুলিশ সেটা করেছে। এর মানে বোরকার প্রতি একটি সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মুসলিম নারীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অধিকারের প্রতি অবজ্ঞা দেখানো হয়েছে। আমার পয়েন্ট এটি। বোরকা কোন সন্দেহের বিষয় নয়।

হ্যাঁ, পুলিশ বলতে পারত একজন বিদেশী মহিলা মসজিদের ছবি তুলছিল বলে গ্রেফতার করা হয়েছে, কিন্তু ঘটনা এটা নয়। "বোরকা পরা একজন মহিলা ছবি তুলছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে"। তাকে সেখানেই জিজ্ঞেস করে ছেড়ে দিলেই হতো। কিন্তু পুলিশ তা করেনি। তাকে গ্রেফতার করে এসবি অফিসে নিয়ে গিয়ে হয়রানী করা হয়েছে।

এ ধরনের ভূল বুঝাবুঝি মুসলমানদের মনেও ভূল বুঝাবুঝি সৃষ্টি করে। তাই সরকার ও পুলিশকে সতর্ক থাকতে হবে।

৬০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৯

ওয়াচ ক্যাট বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ, কারণ তাকে বোরকার কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গ্রেফতারের সময়ও তার কাছে বৈধ কাগজপত্র ছিল। পুলিশও তার কোন অপরাধ দেখাতে পারেনি। ওই দেশের দুতাবাস যোগাযোগ করেছিল বলে উনাকে ছেড়ে দিয়েছিল। তা না হলে কয়েকমাস রিমান্ডে নিয়ে যাওয়া হতো, যেমন নিয়েছিল ফিরোজপুরের ৩জন বোরকা পড়া ছাত্রীকে। বোরকা ছাড়া কোন মহিলা যদি ছবি তুলতো তাহলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতো না।

আপনার বক্তব্য নয় আমি আপনার তথ্যের রেফারেন্স চাইছিলাম। থাকলে দেন আর না থাকলে মাথাটারে আজাইরা কাজে ব্যয় করা থেকে বিরত থাকুন!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পিরোজপুরের তিন পর্দানশীন মেয়ে ঢাকায় টিএফআই সেলে:

পিরোজপুরের জিয়ানগরে গত ৩ জুলাই ২০০৯ ইং তারিখে গ্রেফতারকৃত বোরকা পরিহিতা তিন মহিলা প্রাইমারী স্কুল শিক্ষিকা তানিয়া আক্তার, পিরোজপুর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের একাউনটিং অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্রী ফৌজিয়া আক্তার এবং টগরা কামিল মাদরাসার কামিল শ্রেণীর ছাত্রী জেসমিন নাহারকে গতকাল বুধবার বেলা ৩টায় পিরোজপুর কারাগার হতে বের করে প্রিজন ভ্যানে অজানা গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হয়। গত মঙ্গলবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং মহিলা কারারক্ষী, মহিলা পুলিশের তত্ত্বাবধানে জিয়ানগর থানায় জিজ্ঞাসাবাদের শর্ত আরোপ করা হয়। অথচ ম্যাজিস্ট্রেটের সব নির্দেশ অমান্য করে তাদেরকে ঢাকায় টিএফআই সেলে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা হতে শহরে গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে তিন মহিলাকে ঢাকা জয়েন্ট ইন্টার গেশন সেলে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেয়া হচ্ছে। এ খবর প্রচারিত হওয়ার সাথে সাথে শহরে আসামীপক্ষের অভিভাবক, আত্মীয়-স্বজন হতবাক হয়ে পড়েন। ক্ষমতাসীন দলের কিছু নেতার রহস্যজনকভাবে ছোটাছুটি করতে দেখা যায়। আসামী পক্ষের আইনজীবীরা বলেন, ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশ ছাড়া আসামীদের জয়েন্ট ইন্টারে-গেশন সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে ঢাকায় নেয়ার কোন বিধান নেই। যেহেতু জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তিনদিনের রিমান্ডের একটি আদেশ দিয়েছেন। এটা কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেট পুনঃ কোন আদেশ দিতে পারে না। যদিও আদেশ দিতে হয় তাহলে অবশ্যই কোর্টে আসামীদের উপস্থিতিতে আদেশ দিতে হবে।
গতকাল সকাল থেকেই ৫৪ ধারার তদন্তকারী অফিসার জিয়ানগর থানার এসআই অমর সিংহকে আসামীদের ঢাকা নেয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে দেখা যায় এবং বেলা ৩ টায় মহিলা কারারক্ষী, মহিলা পুলিশসহ তিন নিরপরাধ নিরীহ পর্দানশীন মহিলাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হন।
গতকাল বুধবার অভিযুক্ত তানিয়ার পিতা গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে পিরোজপুর জেলা জজ আদালতে একটি পিটিশন এবং রিমান্ড স্থগিতের জন্য একটি রিভিশন পিটিশন দায়ের করেন।
বেলা ১১টায় জেলা জজ আদালতে দরখাস্ত দু'টির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে আসামী পক্ষের আইনজীবী ফাতেমা খাতুন লাকী বলেন, আসামী তিন মহিলা ধার্মিক পরিবারের সন্তান। তাদের পরিবারকে রাজনৈতিক হয়রানি ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্নের জন্য রিমান্ডে নেয়া হচ্ছে। তারা বোরকা পরিহিতা অবস্থায় বান্ধবীর বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার সময় পুলিশ তাদের ছাত্রলীগের উচ্ছৃক্মখল বখাটের ফোন পেয়ে গ্রেফতার করে। তারা আজ ১২ দিন জেল হাজতে। তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে। তাদের রিমান্ড বাতিল করে জামিন প্রদান করার জন্য আবেদন করেন তিনি।
জেলা জজ উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে রিভিশন পিটিশন খারিজ করে দিয়ে রিমান্ড বহাল রাখেন এবং জামিনের আবেদন বিবেচনার জন্য মিস পিটিশন গ্রহণ করে আগামী ২২ জুলাই তারিখ ধার্য করেন এবং নিম্ন আদালত থেকে নথি তলব করেন। পিরোজপুরের সর্বত্র ক্ষমতাসীনদের কর্মকান্ডে ছিঃ ছিঃ বর উঠেছে। তিন জন বোরকা পরিহিতা মহিলাকে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে যদি এভাবে হেনস্থা করা হয় তাহলে সেই সমাজে মানুষ কিভাবে বসবাস করবে।
পুলিশ সব সময় বাতাস বুঝে পাল খাটায়। ক্ষমতাসীনরা যে হিজাব বোরকার বিরুদ্ধে তা টের পেতে পুলিশের সময় লাগেনি। পুলিশ যদি ঘটনার দিন দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করে বখাটেদের গ্রেফতার করত এবং বোরকা পরিহিতা তিন মহিলাকে নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছে দিত তাহলেই ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হতো।

বোরকা পরিহিতা এই তিন ছাত্রীর গ্রেফতার নিয়ে জাতীয় দৈনিক গুলোতে ৪ জুলাই ২০০৯ তারিখ থেকে নিয়মিত সংবাদ প্রকাশ হয়ে আসছিল।



৬১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৪৬

মোহন কাজী বলেছেন: Ms. Fatema Mehbuba Mehrin, 5th year 1st Semester student of Architecture of Ahsanullah
University of Science and Technology got the First Prize in category 2 in “Birla While
Yuvorotno Award” arranged by Birla White Cement of India. The subject of design of this
category was “Craft exhibition cum display centre”. On 7th January 2011, Mrs. Rajashree Birla,
Director, Aditya Birla Group of Companies and Chairperson, Aditya Birla Centre for
Community Initiatives and Rural Development awarded this prize in a gorgeous ceremony in
the 5 star ITC hotel, Mumbai. The prize comprises of a trophy and Indian Rupee 20,000.00.
Her supervisor teacher, Mr. Sujaul Khan was also been awarded certificate and Rupee
5,000.00. Her other design supervisor was Ms. Rumana Afroz. The organizers paid Mehrin’s
travel and all other costs. The prestigious and now internationally reputed Birla Juvorotno
Award for architectural design was introduced in 2004. However, this is the first time that any
student of Architecture from Bangladesh was awarded this prize. Mehrin’s father is Mr. A.K.M.
Farid Uddin Ahmed and mother, Mrs. Zakia Parveen

৬২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মোহন কাজী কি টাল হইয়া গেলেন?

৬৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৬

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: @মোহন কাজী,

এইটা কি খবর দিলেন? বিড়লা গ্রুপের কাছ থেকে পুরস্কার নেয়াটারে বিরাট বানাইলেন ক্যান?

বাংলাদেশী একজন মেয়ে ভাল ফল করছে ভাল কথা তাকে শুভেচ্ছা কিন্তু এতগুলা শুন্য লাগাইয়া ২০ হাজার রে বড় করলেন কেন? বিড়লা বাংলাদেশীদের পুরস্কৃত করে নিজেরা ধন্য হল।

ভারতীয় কোম্পানী সব কাজ করে ২০ হাজার টাকার কিন্তু প্রচার চায় কোটি টাকার।আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড নাই ওদের। বাংলাদেশে টিভি কুইজে ২০-২৫ হাজার টাকা এমনেই দেয়।

@ রো,ভি : আপা আসলে রাগ করছে ইসলাম প্রতি দুনিয়াব্যাপী বিদ্বেষ দেইখা। ঢাকার এই ঘটনাটা যে আসলে ভয় থেকে হইছে বিদ্বেষ থেকে না এটা নিরপেক্ষ বিচার করতে পারতেছে না। আবেগ থাকলে উত্তাল হবেই কিন্তু এটা কন্ট্রোলেরও দরকার! ইনশাল্লাহ তিনি বুঝবেন।
উনার প্রতি শান্তি বর্ষন হোক।

৬৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩০

আরিফ্ ৯১ বলেছেন: ধিক্কার!!!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: সবারই এই অনাচারের প্রতিবাদ জানানো উচিত।

৬৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৪

নিভৃত নয়ন বলেছেন: পুলিশগুলারে ধরে থাবড়ানো দরকার।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৩৩

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশ গুলো তো আর নিজে নিজে করেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ড দেখে পুলিশও উৎসাহী হয়েছে ওই ধরনের কাজ করতে।

৬৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৪

মাইন রানা বলেছেন: ছিঃ ছিঃ !!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৩৪

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আরো অনেক কিছুই দেখাবে এই সরকার... সবে তো শুরু করল...

৬৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

জারনো বলেছেন: যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই,
পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন।

রতনের খোঁজে পুলিশ-----------------

৬৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৯

মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: শুধুমাত্র সন্দেহের বশে একটা পোস্ট দিয়া দিলেন?আপনি কিভাবে শিউর হলৈন শুদুমাত্র বোরকার কারনে ইনাকে ধরা হইছে?

আপনার মনে হয বোরকার ব্যাপারে এলার্জি আছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:২১

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশই তো বলছে, বোরকা পরা একজন মহিলাকে ছবি তুলতে দেখে গ্রেফতার করা হয়েছে। সমকালের রিপোর্ট, "বায়তুল মোকারমের সামনে বোরকা পরিহিত তরুণীর ছবি তোলার দৃশ্যটি প্রথমে ভালো চোখে নেয়নি পুলিশ।"

এখানে আমি সন্দেহ করলাম কোথায়? সন্দেহ তো করেছে পুলিশ বোরকার পরা দেখে....

অবশ্যই বোরকার ব্যাপারে এলার্জি থাকবে। কারণ এটা আমাদের ধর্মীয় ঐতিহ্য ও ঈমানের ব্যাপার। বোরকাকে কেউ অসম্মান করলে তা যে কোন মুসলমানের খারাপ লাগবে।

৬৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:২৩

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ধুরো, পুরান খবর

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ....

৭০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৪৫

মা-নবি০৩ বলেছেন: অামার আরেক টা কমেন্টের জবাব না দিয়ে মুছে ফেলেছেন কেন ?
জবাব নাই তাই ?
আপনের সংগে আর কথা বলার রুচি নাই
যাইগা

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: প্রশ্ন তো আমি অনেক করেছি, সেগুলোর জবাব দেন এখন। তারপর না হয় আপনার বাকি গুলো দেয়া যাবে।

৭১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫

সাদাকালোরঙিন বলেছেন: বোরকা তো সন্দেহজনক পোষাকই , কারন এই পোষাকে কাউকে আইডেনটিফাই করা যায় না ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪২

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বোরকা ধর্মীয় পোষাক। বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশ। এদেশে বোরকা পরাটাই স্বাভাবিক। তাই এটা কোন ভাবেই সন্দেহজনক কোন পোষাক নয়।
আমাদের অভিজ্ঞতা বলে, ইভটিজারাই বোরকাকে সন্দেহজনক পোষাক বলে থাকে।

৭২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪২

মা-নবি০৩ বলেছেন: আপনের তো কোন প্রশ্ন নাই আপনের ঈমানি বক্তব্য এই মহিলা বোরকা পরছে দেখে তারে গ্রেফতার করা হয়েছে ।

আমার প্রথম কমেন্ট টা জবাব দেন নাই ভাল কথা কিন্তু মুছে ফেলেছেন কেন ?
এতেই আপনার সহনশীলতা , ধৈর্য্য , বিচার বিবেচনা সর্ম্পকে আমার যা ধারনা পাওয়ার তা পেয়ে গেছি

এবং যেহেতু আপসন যুক্তি মানতে , বুঝতে , অনুধাবন করতে এবং সেই অনুয়ায়ী জবাব দিতে অপারগ আপনার কাছে অনুরোধ ব্লগে না লিখে তালিম বা ওয়াজে সে সময় টা কাটাতে পারেন । সাওয়াব ও হবে আবার কারো প্রতিবাদ ও শুনতে হবে না

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনার ৫৮নম্বর মন্তব্যের জবাবে কিছু ছবি দিয়ে প্রশ্ন করেছি,

এই সন্ত্রাসী গুলো কি বোরকা পরেছে? এদের মতো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড কোন বোরকা পরা মহিলা বাংলাদেশে কখনো করেছিল? পুলিশ এদের কয়জনকে গ্রেফতার করেছে? কয়জনকে সন্দেহ করেছে? সন্ত্রাস করবে বোরকা ছাড়ারা আর পুলিশ সন্দেহ করবে বোরকা পরা মহিলাদের?! বোরকা ছাড়ারা খুনোখুনি করলেও গ্রেফতার নেই, আর বোরকা পরা একজন মহিলা ছবি তুলেছে এই জন্যই গ্রেফতার??

যেহেতু ছবির সন্ত্রাসী গুলো আপনাদের বোরকা ছাড়া প্রগতিশীলদের তাই আপনার হয়তো আমার প্রশ্ন গুলোকে প্রশ্নই মনে হচ্ছেনা।

আর আপনার মূছে ফেলা মন্তব্যতে অপ্রাসংগিক ভাবে নাম ও ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। পোষ্টের বিষয়ে যত মন্তব্য তার সবগুলোরই জবাব দেয়ার চেষ্ঠা করেছি।

৭৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯

ওয়াচ ক্যাট বলেছেন: আমার মা, বোন ও ভাবী সবাই হিজাব পরে।আমার মা একজন রিয়ার্ড প্রফেসর, আমার বোন আপনার মতই ডাক্তার আর ভাবী প্রকৌশলী। তারা সবাই এই হিজাব পরেই ঢাকা শহরে ঘুরে বেড়ায়। কই কোন দিন তো পুলিশ এসে এই হিজাব বা বোরকা পরার জন্য গ্রেফতার বা সাময়িকভাবেও আটকায় নাই। আপনিও নিশ্চয়ই হিজাবের সাথেই আছেন??!! এই কারনে আপনি বা আপনার পরিবারের সদস্যরা কয়বার গ্রেফতার হইছেন?!! বা সাময়িক আটক হইছেন??

তাছাড়া বোরকা পরিহিত কেউ গ্রেফতার হলেই ইহা বোরকার অবমাননা করা হয় বুঝি?? বিএনপি সরকারের আমলেও বোরকা পরিহিত জেএমবি মহিলা সদস্য গ্রেফতার হয়েছিল। এটাও কি আপনার দৃষ্টিতে বোরকার অবমাননা?? তাছাড়া কালো আইন তো এটা আছেই: সন্দেহ হলেই সাময়িক আটক আর এই সন্দেহের কি কোন ডেফিনেশন আছে??? এমন তো নয় যে এই আইন কেবল আওয়ামী আমলেই চলে, বিএনপি বা জামাতীদের আমলে নিষিদ্ধ থাকে!! তাই বাংলার পুলিশ কর্তৃক সম্পাদিত দুই একটা বিক্ষিপ্ত ঘটনাকে জেনারালাইড করে ফেলাটা কি যৌক্তিক হবে!!??! আর তা যদি আপনার দৃষ্টিতে যুক্তিসংগত হয় তাহলে তো গত জামাত-বিএনপি আমলের জেএমবি কর্তৃক দেশব্যাপী পরিচালিত সিরিজ বোমা হামলাকে জামাতী বা বিএনপির সাথে ট্যাগ করে দেয়াটাও ঠিকই আছে, তাই না??

২০ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: বর্তমানে ইচ্ছেকৃত ভাবে কোন রকম বাচবিচার ছাড়াই বোরকা পরা দেখলেই সন্দেহ করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক কালে ঢাবি ও ইডেন কলেজের ঘটনার তার আরো কয়েকটি উদাহরণ।

৭৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪

মা-নবি০৩ বলেছেন: ছাত্র রাজনীতির মারামারির কতজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে ?
বিরোধী দলের ছাড়া কাইকেই না (যে কোন সরকার )
সে ই একই কারনে আপনি যাদের ছবি দিয়েছেন কেউই গ্রেফতার হয় নাই । বোরকার প্রসংগটা আমি এখানে প্রাসংগিক দেখতে পাচ্ছি না ।

আ লীগ যে প্রো মুসলিম দল না এটা প্রমান করার কিছু নাই । কিন্তু স্পেসিফিক্যালি এই ঘটনা আপনি যেভাবে দেখছেন এবং আপনার বক্ত্যবে একমত আছেন সেটা নিয়ে আপত্তি ।

( মূছে ফেলা মন্তব্যতে অপ্রাসংগিক ভাবে নাম ও ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন ) ঠিক আছে আমার প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেন

জানতে চেয়েচিলাম

১. উনি যে মুসলমান আপনি সে তথ্য টা পেলেন কোথায় ?

২. আপনি নিিশ্চত ভাবে বোরকার কারনেই হয়রানি হয়েছে বলেছেন অপরের ঘটনার । সেজন্য ই আমি জানতে চেয়েছিলাম ব্যক্তিগত ভাবে বোরকা ব্যবহারে আপনি কোন সমস্যায় পড়েচেন কিনা অআপনি আপনার অভিমত দিতেই পারেন কিন্তু যখন অন্য কারো মোটিভ সর্ম্পকে গ্যারান্টি দেন তখন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার প্রশ্ন জানতে চাওয়া যেতেই পারে ।

৩. সিকিউরিটিতে থ্রেট কনস্পেট টা সর্ম্পকে আপনার কোন আইডিয়া আছে ? নীরিহ বস্তু ও স্থান কাল ভেদে নিরাপত্তার হুমকি হতে পারে । বিমানে নেইল কাটার থেকে যে কোন প্রকার তরল ভর্তি বতল ও বহন করা নিষিদ্ধ । সুতরাং চেহারা ঢাকা কোন একজন নারী বা পুরুষ শুক্রবার জাতীয় মসজিদের ছবি তুলছে এটা খুব সাধারন কনসেপ্টে থ্রেট হিসেবে বিবেচিত হতে পারে

৪. যে কোন দেশে বিদেশী নাগরিক গ্রেফতার হলে বাংলাদেশী দুতাবাস ছাড়া দুতাবাসের কর্মকর্তারা ইন্টারভেন করে

৫. আর পিরোজপুরের ঘটনা অপনি বোরকার কারনে দেখছেন অামি দেখছি ইভ টিজার দের দৌরাত্ন হিসেবে । সিমি , তৃষা ,মিজানুর রহমান কারো সাথে বোরকা বা দাঢ়ি টুপির সম্পর্ক ছিল না তার পরে ও ইভ টিজিং য়ের পরিনতিতে আত্ম হত্যা ,হত্যা র শিকার হতে হয়েছিল ।সিমির আত্ম হত্যা র পেছনে পুলিশের এস আইয়ের ভুমিকা ছিল । এখন াপনি যদি একটা ঘটনাকে কেস স্টাডি ধরেন আমি হেনার ঘটনা প্রবাহ তুরে ধরে বলব বাংলাদেশে শরীয়া আঈন চালু হয়ে গেছে । সব বিচার ফতোয়ার মাধ্যমে হয় ।

৬.পুলিশ বলতে পারত একজন বিদেশী মহিলা মসজিদের ছবি তুলছিল বলে গ্রেফতার করা হয়েছে, কিন্তু ঘটনা এটা নয়। "বোরকা পরা একজন মহিলা ছবি তুলছিল বলে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে"(কমেন্ট ৫৯ এর জবাব )

এটা পুলিশের বক্তব্য নয় সাংবািদকের বক্তব্য।

আ লীগ ধর্মের প্রতি হাইপার সেনসিভিটি দেখাচ্ছে বা সে রকম একটা পরিবেশ তৈরী করছে । তেনা পেচিয়ে আপনি ও সে যুদ্ধে ইন্ধন দিচ্ছেন । আরো অনেক গঠন মূলক বিষয় আর জায়গা আছে যদি ধর্ম নিয়ে আলোচনা , সমর্থন করতে চান ।

{আর ক্ষমা চেয়ে গেলাম আপনাকে বুঝাতে না পারার কারনে কিংবা আপনার বক্তব্য বুঝতে না পারার কারনে আর মুছে দেয়া কমেন্টে ব্যক্তিগত যে টুকু "অপ্রাসংগিক ভাবে নাম ও ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা" বলেছিলাম তার জন্য }

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১২

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
ছবি গুলো দিয়ে আমি একথা বুঝানোর চেষ্ঠা করেছি, বাংলাদেশে বোরকা না পরারাই সবচেয়ে বেশী সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। যদি এভাবে চিন্তা করা হয়, দেশের "সিকিউরিটিতে থ্রেট" বোরকা ছাড়াদের পক্ষ থেকেই বেশী আসে।
আমি ছবির সাথে বেশ কিছু প্রশ্নও করেছি। কিন্তু সে গুলোর উত্তর না দিয়ে আপনি আবারো পুরোনো প্রশ্ন গুলো করেছেন।

এখন আপনার প্রশ্নের উত্তরঃ
১। এই লিংকটি দেখুন, Click This Link সে মহিলা নিজে বলেছে সে মুসলিম। সেটা তার পার্সপোর্টেও নিশ্চয় লিখা আছে। যেখানে পুলিশ বোরকার কারণে সন্দেহ করে গ্রেফতার করেছে সেখানে যদি ওই মহিলা মুসলিম না হতো তাহলে তা পুলিশ আরো ব্যাপক ভাবে প্রচার করতো। সাংবাদিকরা তো করতোই।

২। আমি ওই ঘটনার পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত বিপোর্ট পড়েছি। সবগুলোতেই পুলিশের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, বোরকা পরে ছবি তুলতে দেখে পুলিশ সন্দেহ করেছে। "বোরকা পরা ওই সার্বিয়ান মুসলিম তরুণীকে নামাজরত মুসল্লিদের ছবি তোলার সময় সন্দেহ হয় পুলিশের। আটকের পরই তাকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) কাছে তুলে দেয়া হয়।" তাকে গ্রেফতারের কারণ এটাই। বর্তমানে ইসলামের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী পরিচালিত ধারাবাহিক অপপ্রচারের অংশ হিসেবে এই সরকার বা তাদের পরামর্শদাতারা ইসলামকে ভীতি হিসেবে উপস্থাপন করছে। তার ধারাবাহিকতায় মুসলিম মহিলাদের ধর্মীয় অধিকার পর্দার বিরুদ্ধেও প্রচারণা চালানো হচ্ছে। কিছুদিন আগে জার্মানিতে একজন মুসলিম মহিলাকে হত্যা করা হয়েছে, বোরকার কারণে। বিভিন্ন দেশে পর্দা বা বোরকা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। আমাদের দেশেও তা শুরু হয়েছে। অলরেডি সরকার সার্কুলার জারি করেছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। কিছু কিছু বিদ্যালয়ে পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এভাবে মুসলিম মহিলাদের উপর একটি মানসিক চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বোরকা বা পর্দা ছেড়ে দেয়ার জন্য। একসময় সেটা সবার উপরই আসবে।

৩। আমার আইডিয়া আছে। তাই তো আমি ছবি সহ প্রমাণ উপস্থাপন করেছি এদেশে বোরকা ছাড়ারাই সবচেয়ে বেশী সন্ত্রাসের সাথে জড়িত। যদি সিকিউরিটির থ্রেট কনসেপ্ট অনুযায়ী পুলিশ কাজ করতো তাহলে বোরকা ছাড়া মহিলাদেরকেই সবচেয়ে বেশী সন্দেহ করা উচিত। কিন্তু পুলিশ তা করেনি, করেনা। করেছে একজন বোরকা পরা মহিলাকে। সে পরিচয় দিয়েছে। তারপরও তাকে গ্রেফতার করে স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) কাছে তুলে দেয়া হয়েছিল। সন্দেহ করেছে, পরিচয়ও পেয়েছে, তারপর পুলিশ তাকে ছেড়ে দিতে পারতো। দেয়নি, কারণ "বোরকা"। তাকে বোরকার কারণেই আরো জিজ্ঞাসাবাদ করার প্রয়োজন হলো। যদিও "সিকিউরিটির থ্রেট কনসেপ্ট" তাকে গ্রেফতারের প্রশ্ন আসেনা। কারণ বোরকা ছাড়ারাই সবচেয়ে বেশী সন্ত্রাসের সাথে জড়িত। এখন ওই জায়গায় যদি বোরকা ছাড়া কোন মহিলা ছবি তুলতো তাহলে পুলিশ গ্রেফতার তো দূরের কথা সন্দেহও করতো না, জিজ্ঞেসও করতো না। যদি সন্দেহ করতোই (যদিও করতো না) তাহলে তাকে জিজ্ঞেস করা ওখানেই সাথে সাথে ছেড়ে দিত। গ্রেফতার করতো না, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) কাছে তুলে দেয়া হতো না। তাহলে এটাই প্রমাণিত হয়, সবকিছুর মূলে রয়েছে পর্দা বা বোরকা। আমার পয়েন্ট এটাই। পুলিশের বাড়াবাড়ির কারণে হোক বা সরকারের নীতির কারণে হোক, বোরকার কারণে গ্রেফতার করে পুলিশ ইসলামের মৌলিক একটি অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করেছে।

৪। আমাদের দূতাবাস গুলোরও করা উচিত।

৫। হয়তো পিরোজপুরের ঘটনাও ইভটিজারদের দৌরাত্মের কারণে ঘটেছিল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এরপর সরকার কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে? দেখা গেছে ওই ঘটনার পর পিরোজপুরের আওয়ামী লীগ, প্রসাশন, পিপি সহ সবাই আপনার বক্তব্য অনুযায়ী ইভটিজারদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। কোন প্রগতিশীল ওই মেয়ে গুলোর পক্ষে কথা বলেনি। তাদের ফাঁসি দাবী করে পোষ্টারিং করা হয়েছে। বাকী যে বোনদের নাম আপনি নিয়েছেন, তাদের সবার পক্ষে ঘটনার আগে পরে দেশের তথাকথিত সুশীল সমাজ, প্রগতিশীল, ইসলামী দল গুলো সহ সবাই নির্যাতিতদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু ব্যাতিক্রম ছিল ওই তিনজন। তাদের পক্ষে প্রগতিশীলতার দাবীদার পত্রিকাগুলো পর্যন্ত কথা বলেনি। কারণ তারা ছিল, "বোরকা পরা"। তারা ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী পর্দা করতো। আপনার কথা অনুযায়ী সেই ইভটিজারদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা কেউ নেয়নি। বরং সেই ৩ জন মহিলাকে দিনের পর দিন রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। তারা যেদিন উচ্চ আদালতের রায়ে মুক্তি পেয়েছিল সেই দিন তাদেরকে আনতে যাওয়া গাড়ি ভাংচুর করা হয়েছে। পুলিশ বা প্রসাশন ভাংচুর কারীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি, কারণ ওই ৩ জন বোরকা পরিহিত এবং বোরকার কারণেই তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন আপনিই বলুন, এটা কি আপনার বক্তব্য অনুযায়ী ইভটিজারের দৌরাত্ম ছিল না সরকারের ইসলাম বিরোধীতার অংশ হিসেবে ওই ৩ জন মহিলাকে হয়রানী করা হয়েছিল? ইভটিজিংয়ের শিকার অন্যদের পক্ষে সবাই অবস্থান নিলো আর এখানে অবস্থান নিলো ইভটিজারদের পক্ষে আর মেয়ে গুলোর বিপক্ষে। কারণ সেই মেয়ে গুলো ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী বোরকা পরতো।

৬। আমাদের পুলিশ কখনো নিজের বা সরকারের বিরুদ্ধে যায় এরকম কোন বক্তব্য কখনো দিয়েছিল? আপনি কি এখানে পুলিশের কথা বিশ্বাস করলেন, ওই মহিলা বোরকা পরা বলে? না হলে তো পুলিশের কথা বিশ্বাস করে এরকম মানুষ তো বাংলাদেশে খুব নেই। ওই দিনের ঘটনা যে সমস্ত পত্রিকায় এসেছে তার সবগুলোই আমার সংগ্রহে আছে। সবাই একটা পয়েন্ট একরকম লিখেছে আর তা হলো পুলিশ বোরকা পড়া একজন মহিলাকে ছবি তুলতে দেখে সন্দেহ করে। এখন প্রশ্ন হলো, ছবি তোলা অপরাধ কিনা? কোন মহিলা যদি ছবি তোলে তা সন্দেহ জনক কিনা? ছবি তোলা যদি অপরাধ হতো তাহলে তো কোন সাংবাদিকই ছবি তুলতে পারতো না। আর মহিলাদের ছবি তোলা নিষেধ থাকলে বাংলাদেশের শতশত মহিলা সাংবাদিক কাজ করতে পারতো না। অথচ সবচেয়ে বেশী সন্ত্রাসী কাজের সাথে জড়িত থাকার জন্য বোরকা ছাড়া কেউ ছবি তুলতে আসলে তাকেই বেশী সন্দেহ করার কথা। তাহলে এখানেও প্রমাণিত হয়, বোরকা পরার কারণেই এই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আসলে পুলিশ সব সময় বাতাস বুঝে পাল খাটায়। ক্ষমতাসীনরা যে হিজাব বোরকার বিরুদ্ধে তা টের পেতে পুলিশের সময় লাগেনি। এখানেও পুলিশ কর্তার ইচ্ছায় কীর্তন গেয়েছে।

আপনি স্বীকার করেছেন, "আ লীগ ধর্মের প্রতি হাইপার সেনসিভিটি দেখাচ্ছে বা সে রকম একটা পরিবেশ তৈরী করছে"। এখন আমি এভাবে বলতে পারি ধর্মের প্রতি আওয়ামী লীগের "হাইপার সেনসিভিটি" পুলিশও কোন কারণ ছাড়াই ধর্মীয় কৃষ্টি-কালচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, বা নিতে বাধ্য হচ্ছে।

আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

৭৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১০

পি পি বলেছেন: পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে দিন ,
এইটা ভন্ড রাজনীতির জায়গা নয়.............

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:১০

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: পুলিশের কাজ পুলিশ করলে তো সবার আগে তথাকথিত প্রগতিশীল সন্ত্রাসী গুলোকে আগে গ্রেফতার করতো....

৭৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

Neelpoddo বলেছেন: খুব সুন্দরভাবে সত্য মিথ্যা মিশিয়ে গিলিয়েছেন।খবরটা আমিও দেখেছিলাম।তখন যতদূর মনে পড়ে মহিলা নিজের পরিচয়পত্র ঠিকভাবে দেখাতে পারেনি বলে একটি চ্যানেল রিপোর্ট করেছিল।সঠিক পরিচয়পত্র না দেখাতে পারতেই গ্রেফতার করে পুলিশ।আপনি দয়া করে সূত্র উল্লেখ করবেন কি?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২২

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: মিথ্যা কোনটা? আপনি আমার লিখা ও জবাব গুলো পড়ুন। সেখানে অনেক সূত্র পাবেন। তারপরও একটি দিলাম। আমার কাছে ওই দিনের সব পত্রিকার সূত্র সেইভ করা আছে।
Click This Link

৭৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৭

যেড ফ্রম এ বলেছেন:
তালগাছ আপনাকে দিয়ে দেয়া ছাড়া উপায় নেই :(

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৫

ডাঃ পুস্পিতা বলেছেন: আপনি সত্য মেনে নিলেই হবে। আর কোন কিছুর দরকার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.