![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজনীতী করি না, তবে রাজনৈতিক ক্যাচাল ভাল লাগে। আমার মেইল [email protected]
প্রেম করার ক্ষেত্রে ছেলেদেরই বেশীর ভাগ সময় আগ বাড়িয়ে মেয়েদের কাছে যেতে হয়! পটাতে হয় মেয়েকে! পটানোর ধরন ও একেক জনের একেক রকম। কিন্তু একটা মজার বেপার হলো অধিকাংশ মেয়েরই পছন্দ, চাহিদা, অপছন্দ প্রায় একই। একটু লক্ষ্য করলেই তা টের পাবেন। তবে অনেক ছেলেই তার পার্সোনালিটি অথবা ইগো প্রবলেম এর কারনে মেয়েটিকে বাস্তব জগতে কিছুই বলতে পারে না। তাই আশ্রয় নেয় ভার্চুয়াল জগতের। যারা ভার্চুয়াল জগতে প্রেম করার কথা ভাবছেন, তারা অবশ্যই ফেসবুক এর প্রতিই বেশী নির্ভরশীল। আর তাই ফেসবুকে মেয়েদের পটানোর কিছু কমন টিপস দেয়া যাক:
১. প্রথমে যাকে আপনার পছন্দ তাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট না পাঠিয়ে তার কোন মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ডকে আপনার ফ্রেন্ড করে নিন।
২. মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ডটি অবশ্যই আপনার পছন্দের মানুষটির কাছের কেউ হতে হবে।
৩. মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ড এর কোন পোস্টে আপনার পছন্দের মানুষটির যে কোন কমেন্টে লাইক করুন, এবং সেখানে যথা সম্ভব ভালো কোন মজার কমেন্ট করার চেষ্টা করুন।
৪. কমেন্টেই আপনার পছন্দের মানুষটির সাথে কথা বলার চেষ্টা করুন তবে তা অত্যন্ত কৌশলে।
৫. এভাবে আস্তে আস্তে কমেন্টেই তার সাথে ভালো একটি সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
৬. মাঝে মাঝে মেসেজে তার খোজ খবর নিন।
৭. সুযোগ পেয়ে একদিন ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিন।
৮. প্রতিদিন নিয়ম করে ফেসবুকে ঢুকে তাকে নক করুন, সে অনলাইনে থাকুক আর না থাকুক।
৯. তাকে মাঝে মাঝে ভালো কিছু উপদেশ দিন।
১০. তার কিছু প্রশংসা করুন , তবে সীমিত।
১১. তার যে কোন পোষ্টে ভালো ও মজার কমেন্ট করুন তবে পার্সোনালিটি সম্পন্ন কমেন্ট হতে হবে।
১২. আস্তে আস্তে তাকেও আপনি অভ্যস্ত করে ফেলুন আপনার সাথে কথা বলার।
১৩. তার জন্মদিন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের খোজ নিয়ে উইশ করুন। পারলে কিছু কার্ড করে পাঠাতে পারেন যদি গ্রাফিক্স এর কাজ পারেন।
১৪. সুযোগ বুঝে তার যেদিন মুড ভালো থাকে সেদিন ফোন নাম্বারটি চেয়ে বসুন। মনে রাখবেন ফোন নাম্বারের জন্য জোরাবলি করবেন নাহ। ১বার চেয়েই না দিতে চাইলে আর চাবেন নাহ। তবে ফোন নাম্বারটি চাইবেন কোন উপযুক্ত কারনে। তার সাথে ভাব করতে চান এমনটা যেন না বুঝতে পারে।
১৫. ফোন নাম্বার না পেলে হাল না ছেড়ে দিয়ে আগের মতই রুটিন মাফিক তার সাথে চ্যাট করতে থাকুন। সুযোগ বুঝে আরেকবার চেয়ে বসুন ফোন নাম্বার। এবার পাবেনই। কিন্তু মেয়েটির উপর আপনার প্রভাব পড়ছে এমনটি বোঝার পরই নাম্বারটি চাইলে বেশী কার্যকর হবে।
১৬. মনে রাখবেন এতসব করার মাঝেও যেন আপনার পার্সোনালিটি ঠিক থাকে। কারন মেয়েরা এটা খুব পছন্দ করে।
১৭. ফোন নাম্বার পেলে আর সেটা ভার্চুয়াল থাকে না। বাকিটা আপনারই করতে হবে।
১৮. যদি মেয়েটি আপনার প্রেমে পড়েই যায় তবে তাকে সম্মান করতে শিখুন এবং মন দিয়ে ভালোবাসতে চেষ্টা করুন। অশ্লীলতা না করে নিয়ত ঠিক করুন যে তাকে আপনি আপনার জীবন সঙ্গীনি বানাবেন। তাহলেই আপনার প্রেমময় জীবন হবে সুন্দর।
সংকলিত
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
দূষ্ট বালক বলেছেন: আপনার আছে, আপনি এইডা দিয়া কর করবেন?
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: খাইছে! তা ভাই সাফল্যের হার কেমন? আপ্নে কয়টায় সাক্সেস হইছেন আর কয়টায় ফেল মারছেন সেইটার একটা পরিসংখ্যান থাকলে ব্যাপারটা আরো গ্রহনযোগ্য হইতো।
কিন্তু কথা হইলো, যারে লাইক করি এখন সেও যদি এই পুষ্ট পইড়া ফালায় তাইলে এই লাইনে আগানো তো বিপদের কথা হইয়া যাইব
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
দূষ্ট বালক বলেছেন:
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
সজবি হাসেনে বলেছেন: ইহা খুবই চমৎকার একটি পোষ্ট । এই পোষ্টি জাতীর অনেক ঊপকৃত করবে বলে আমি মনে করছ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: খুব কামের পোস্ট, তয় আমার কাজে লাগবে না