![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজনীতী করি না, তবে রাজনৈতিক ক্যাচাল ভাল লাগে। আমার মেইল [email protected]
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালের গবেষণা : চ্যানেল আই একাত্তর সময় এটিএন বাংলা খালেদা জিয়ার সমালোচনায় মুখর : বিটিভি হাসিনা বন্দনায় ব্যস্ত, বাদ যায়নি এনটিভিও
মুজাম্মেল বাবুর ৭১ টিভি, প্রতিমন্ত্রী কামরুল সাহেবের সময় টিভি, আওয়ামী বুদ্ধীজিবী ফরিদ রেজা সাগরের চ্যানেল আই, আওয়ামী ঘরনার পরিচিত মাহফুজুর রহমানের চ্যানেল এটিএন, আর গাদ্দার ফালুর এনটিভি ও এ দালালীতে কম নেই। আর বিটিভির কথা কি বলব.......?
বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ (বিটিভি) পাঁচটি বেসরকারি টিভি স্টেশন তাদের সংবাদ পরিবেশনে তাত্পর্যপূর্ণ মাত্রায় রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট বলে জানিয়েছে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল। এসব চালেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সম্পর্কে মূলত নেতিবাচক বা কূত্সামূলক সংবাদ প্রকাশ করে থাকে।
বিটিভির পাশাপাশি চারটি প্রাইভেট চ্যানেলের মধ্যে চ্যানেল আই এবং একাত্তর খালেদা জিয়া সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ নেতিবাচক খবর প্রচার করে। এরপরেই আছে সময় টিভি ও এটিএন বাংলা। খালেদা জিয়া সম্পর্কে নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশে কম যায়নি এনটিভিও।
আন্তর্জাতিক এই এনজিওর অধীনে পরিচালিত চলমান এক সংবাদ মনিটরিংয়ে বিষয়টি ধরা পড়েছে, যা প্রকাশ করেছে ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ।
যে পাঁচটি চ্যানেলকে এই গবেষণার জন্য বেছে নেয়া হয়েছিল, সেগুলো হলো—এটিএন বাংলা, চ্যানেল আই, সময় টিভি, এনটিভি এবং একাত্তর।
এনজিওটি বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন গণতান্ত্রিক অংশীদারিত্ব এবং সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। মার্কিন দাতা সংস্থা ইউএসএইড এবং ব্রিটিশ দাতা সংস্থা ইউকেএইড-এর আর্থিক তহবিলের জোগান দিয়ে থাকে।
এনজিওটি গত সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত বিটিভি এবং পাঁচটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচারিত সব সংবাদ সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করে। তাদের গবেষণার ফলাফল ওয়েবসাইটে একটি ডাটাবেজে প্রকাশ করা হয়। চলতি সপ্তাহে তা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
ওই গবেষণায় দেখা গেছে, ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিটিভিতে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে যত সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে, সেসবের বক্তব্য এবং বিবৃতির বেশিরভাগই নেতিবাচক অথবা বিদ্বেষপূর্ণ।
অন্যদিকে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ সম্পর্কে যত খবর প্রচার করা হয়েছে, সেসবের বক্তব্য এবং বিবৃতির বেশিরভাগই ইতিবাচক এবং স্তূতিমূলক।
তেমনিভাবে পাঁচটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের প্রচারিত খবরেও রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্টতা শনাক্ত করেছে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল। তবে তাদের রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্টতার মাত্রা বিটিভির চেয়ে কিছুটা কম। ওই চ্যানেলগুলোর পরিবেশিত সংবাদে বিএনপি এবং খালেদা জিয়া সম্পর্কে অসংখ্য নেতিবাচক বক্তব্য এবং বিবৃতি প্রচার করা হয়। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনা সম্পর্কে তেমন কোনো নেতিবাচক খবর প্রচার করা হয়নি।
ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালেরই চালানো এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, এই পাঁচটি টিভি চ্যানেলেরই সর্বোচ্চসংখ্যক দর্শক রয়েছে। এনজিওটি তাদের ওই গবেষণায় গণমাধ্যম মনিটরিংয়ের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি ব্যবহার করে। গবেষণায় তারা মোট ছয়জন বিশেষজ্ঞকে নিয়োগ করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরে বিটিভিতে প্রচারিত হাসিনা ও খালেদা সম্পর্কিত সংবাদের বক্তব্য এবং বিবৃতিগুলোতে খালেদার নাম যতবার উল্লেখ করা হয়, তার তুলনায় হাসিনার নাম দ্বিগুণেরও বেশিবার উল্লেখ করা হয়েছে। হাসিনার নাম উল্লেখ করা হয় ২৪১ বার। আর খালেদার নাম উল্লেখ করা হয় মাত্র ১০৯ বার।
বিএনপির এই নেতা সম্পর্কে প্রচারিত ৬৭টি বিবৃতির একটিও ইতিবাচক ছিল না। যার মধ্যে ২৭টি ছিল খুবই নেতিবাচক বা বিদ্বেষপূর্ণ। ২৬টি সাধারণভাবে নেতিবাচক। আর বাকি ১৪টি নিরপেক্ষ।
অন্যদিকে একই সময়কালে আওয়ামী লীগ নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে প্রচারিত ২৫টি বিবৃতির একটিও নেতিবাচক ছিল না। ওসব বিবৃতির ১০টি ছিল খুবই ইতিবাচক বা স্তূতিমূলক। ১২টি ছিল সাধারণভাবে ইতিবাচক আর অবশিষ্ট ৩টি ছিল নিরপেক্ষ।
ওই দুটি রাজনৈতিক দল সম্পর্কে প্রচারিত খবরেও বিটিভি একইরকম আচরণ করে। বিএনপি সম্পর্কে প্রচারিত ১২২টি বিবৃতির মধ্যে ১৫টি ছিল খুবই নেতিবাচক বা বিদ্বেষপূর্ণ। ৮৫টি ছিল সাধারণভাবে নেতিবাচক। আর ২২টি ছিল নিরপেক্ষ।
পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ সম্পর্কে প্রচারিত ৪২টি বিবৃতির ১০টি ছিল খুবই ইতিবাচক বা স্তূতিমূলক। ২৯টি ছিল সাধারণভাবে ইতিবাচক। আর মাত্র দুটি ছিল নেতিবাচক। তবে মন্তব্যগুলোর কোনোটিই খুব নেতিবাচক ছিল না। একটি ছিল নিরপেক্ষ।
এ সময়কালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে খবর প্রচারিত হয় ২২টি। যার মধ্যে ১০টিকে বিবৃতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আবার এর ৯টিই ছিল নেতিবাচক। একটি ছিল খুবই নেতিবাচক বা বিদ্বেষপূর্ণ।
তিন মাসব্যাপী পরিচালিত ওই মনিটরিংয়ে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল এবং তাদের নেতাদের সম্পর্কে বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোর খবর প্রচারের সময়ও পক্ষপাতদুষ্টতা শনাক্ত করেছে।
সবগুলো চ্যানেলই রাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক নেতাদের সম্পর্কে ইতিবাচকের চেয়ে নেতিবাচক বিবৃতিই প্রচার করে বেশি। এক্ষেত্রে তারা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের চেয়ে বিএনপি এবং বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে বেশি নেতিবাচক বিবৃতি বা বক্তব্য প্রচার করে।
ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালের ডাটাবেজ অনুযায়ী, এটিএন বাংলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইতিবাচক সংবাদ প্রচারের বিপরীতে ৩ গুণ বেশি পরিমাণ নেতিবাচক সংবাদ প্রচার করেছে (১০/৩২)। অন্যদিকে খালেদা জিয়া সম্পর্কে প্রচারিত ইতিবাচক খবরের ৮ গুণ বেশি নেতিবাচক খবর প্রচার করেছে (৬/৫২)।
এনটিভিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ৫৫টি নেতিবাচক এবং ১৬টি ইতিবাচক বিবৃতি প্রচার করা হয়। সেখানে খালেদা জিয়া সম্পর্কে ৪৩টি নেতিবাচক এবং মাত্র ৩টি ইতিবাচক বিবৃতি প্রচার করা হয়।
চারটি প্রাইভেট চ্যানেলের মধ্যে চ্যানেল আই এবং একাত্তর খালেদা জিয়া সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ নেতিবাচক খবর প্রচার করে। এনজিওটির গবেষণায় দেখা যায়, চ্যানেল আই বিরোধীদলীয় নেতা সম্পর্কে ৫৭টি নেতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে। আর ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে মাত্র ৩টি (২০:১ অনুপাতে)। আর একাত্তর ৪৫টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে মাত্র একটি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে (১৫:১ অনুপাতে)।
অন্যদিকে দুটি চ্যানেলই শেখ হাসিনা সম্পর্কে যে নেতিবাচক ও ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে, তার অনুপাতের ব্যবধান খুবই কম। চ্যানেল আই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ২৪টি নেতিবাচক খবরের বিপরীতে ১৬টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে (১.৫:১ অনুপাতে)। আর একাত্তর ৩৯টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে ১৫টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে (২.৫:১ অনুপাতে)।
সময় টিভি শেখ হাসিনা সম্পর্কে ২০টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৬টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে। অন্যদিকে চ্যানেলটি খালেদা সম্পর্কে ৪৮টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে মাত্র ৭টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে।
রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্পর্কে খবর প্রচারের ক্ষেত্রেও চ্যানেলগুলো বিএনপি নেতাদের সম্পর্কেই বেশি নেতিবাচক খবর প্রচার করে।
বিএনপি নেতাদের সম্পর্কে মন্তব্য প্রচারের ক্ষেত্রে এটিএন বাংলা ৯৪টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে মাত্র ৯টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে; এনটিভি ৭৯টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে ৭টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে; চ্যানলে আই ৯৬টির বিপরীতে ৪টি; সময় টিভি ৮৮টির বিপরীতে ৬টি এবং একাত্তর ৬৭টি নেতিবাচক মন্তব্যের বিপরীতে মাত্র ৩টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে।
তবে জরিপে দেখা গেছে, পাঁচ বেসরকারি টিভি চ্যানেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে প্রচারিত সংবাদের বক্তব্য এবং বিবৃতিগুলোর বেশিরভাগই ইতিবাচক ছিল।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে বিটিভি যতটা নেতিবাচক মন্তব্য প্রচার করেছে, তার চেয়ে অনেক কম নেতিবাচক মন্তব্য প্রচার করেছে বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলো। এটিএন বাংলা তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে যে ৬০টি বিবৃতি এবং মন্তব্য প্রচার করে, তার মধ্যে ৫৩টিই ছিল খুবই ইতিবাচক। আর মাত্র ৪টি ছিল নেতিবাচক বা খুবই নেতিবাচক।
একাত্তর টিভি তত্ত্বাবধায়ক সরকার সম্পর্কে ৪১টি ইতিবাচক মন্তব্য প্রচার করে এবং মাত্র ৬টি নেতিবাচক মন্তব্য বা বিবৃতি প্রচার করে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
দূষ্ট বালক বলেছেন: হ্যা হ্যা ভাই জটিল কইছেন। এরাই হলুদ মিডয়ার উদ্ভাবক
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
আকাশদেখি বলেছেন: ভাই মিডিয়া ক্যু যানি কাকে বলে?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
দূষ্ট বালক বলেছেন: এটাই মনে হয় হইতাছে
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
কে বা কারা বলেছেন: এইডা তো বাংলাদেশের সবাই জানে। এহন সারা দুনিয়া জানলো, এই আর কী। যেমন হাসিনা মিথ্যা বৈ সত্য কইতে জানে না, এইডা দ্যাশের সবাই জানতো। কিন্তু আমানপোরের কাছে ধরা খাওয়ার পর সারা দুনিয়া জানলো।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১১
দূষ্ট বালক বলেছেন: বাংলাদেশের মিডিয়ার দালালবাজী সম্পর্কে এর আগেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়া, সংস্থা ও মানবাধিকার সংগঠন গুলোও রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এটা বস নতুন না।
৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
দীপ্তপন বলেছেন: ভাইজান লিংক দেন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
দূষ্ট বালক বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালের গবেষণা : চ্যানেল আই একাত্তর সময় এটিএন বাংলা খালেদা জিয়ার সমালোচনায় মুখর : বিটিভি হাসিনা বন্দনায় ব্যস্ত, বাদ যায়নি এনটিভিও
৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
জনাব মাহাবুব বলেছেন: চ্যানেল আইয়ের খবর এখন দেখা ছেড়ে দিয়েছি। এদের খবরের ষ্টাইল দেখলে পুরা মাথাই নষ্ট হয়ে যায়।
এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান তো সাগর রুনিকে হত্যাকান্ডের পর গা বাঁচাতে সরকারের দালালিতে নেমে পড়েছে।
বাকি যেগুলোর নাম বললেন এরা তো টিভি সাংবাদিকতার নামের কলংক।
নিরপেক্ষ খবরের জন্য বিভিন্ন চ্যানেলে ঘুরেফিরে আসি, কিছুটা হয়তো একুশে টিভির কাছ থেকে নিরপেক্ষ সংবাদ পাওয়া যায়।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬
দূষ্ট বালক বলেছেন: সবাই দলবাজীতে ব্যস্ত
৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
মুশে হক বলেছেন: ইতিবাচক, নেতিবাচক পরিসংখ্যান দিয়ে চতুরতা না করে বরং ইতি ও নেতির কয়টা সত্য ও কয়টা মিথ্যা প্রকাশ করলেই না সততার পরিচয় দেয়া হতো।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৮
দূষ্ট বালক বলেছেন: কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা এটা আবার আলাদা করে বলতে হবে? কয়েকদিন টিভি-পত্রিকাতে চোখ বুলালেই বুঝা যায় দলালী আর কয়
৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
ইউরো-বাংলা বলেছেন: বিএনপি ঘরনার ফালু Rtv কেনো পল্টি খেলো ? তা কেউ কি বলতে পারবেন ?
বাকিগুলা মার্কা মারা হাম্বালীগ তাই বলবার কিছু নাই।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১
দূষ্ট বালক বলেছেন: আর কি গাদ্দারী.....তবে এগুলোর প্রধান নির্বাহী পদে আওয়ামী বুদ্ধিজীবি বসানো, পাছে আবার দিগন্ত-ইসলামি টিভির মত না হয়
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
রাহুল বলেছেন: দীপ্তপন বলেছেন: ভাইজান লিংক দেন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩
দূষ্ট বালক বলেছেন: এই নেন আজকের পত্রিকায় প্রকশিত খবরটির লিংক....
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালের গবেষণা : চ্যানেল আই একাত্তর সময় এটিএন বাংলা খালেদা জিয়ার সমালোচনায় মুখর : বিটিভি হাসিনা বন্দনায় ব্যস্ত, বাদ যায়নি এনটিভিও
৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
ভোরের সূর্য বলেছেন: ব্লগাররা বারবার অনুরোধ করেছেন খবরটার লিংক দেয়ার জন্য কিনতু লেখক ভাই কেন দেন নাই বুঝলাম না। নিউ এজ এ এবিষয়ে একটা খবর দেখলাম সেটার লিংক শেয়ার করলাম।এখানে দেখুন
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯
দূষ্ট বালক বলেছেন: না ভাই জটিল কিছু না, পোস্টটি দেওয়ার পর সারাদিনের জন্য আর নেটে বসা হয়নি। আজকের আমারদেশে প্রকাশিত খবরটির লিংক হল....
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনালের গবেষণা : চ্যানেল আই একাত্তর সময় এটিএন বাংলা খালেদা জিয়ার সমালোচনায় মুখর : বিটিভি হাসিনা বন্দনায় ব্যস্ত, বাদ যায়নি এনটিভিও
১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
নবীউল করিম বলেছেন: লেখাটা এখনো আশমএরশাদ এবং উনার মতো আরও তিন চার জনের চোখে এখনো পরে নাই মনে হচ্ছে! খুব মিস করছি উনাদেরকে জ্ঞান গর্ভ উত্তর থেকে.........
আমি বাংলাদেশি চ্যানেল গুলো প্রায় দেখি না বললেই চলে। এঁর মধ্যে ৭১ সহ আর কয়েকটা চ্যানেল ব্লক করে দিয়েছি! আমার মস্তিস্ক ওঁদের মিথ্যাচার আর চামচামি নিতে পারে না!
তবে অনেক অনেক দিন পরে গতকাল আ।টি এন বাংলায় মুন্নি শাহার পরিচালনায় জাসদের বাদল লাফাঙ্গাটাকে একদম ধুয়ে দিতে দেখলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই জন শিক্ষককে। মনে হচ্ছে বাংলা চ্যানেল গুলোতে আবার ফেরার সময় হচ্ছে!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
দূষ্ট বালক বলেছেন: আওয়ামী দলবাজীতে ব্যস্ত মিডিয়াগুলোকে দর্শকরা প্রায় বিদায়ই দিচ্ছিল, তাই দর্শক ধরে রাখার জন্য মাঝে মধ্যে টকশো গুলোতে বিরোধী ঘরনার বুদ্ধীজিবী রাখা হয়
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
ক্যাচালবাজ বলেছেন: শফিক রেহমানের ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল নাকি?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
দূষ্ট বালক বলেছেন:
১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
ক্যাচালবাজ বলেছেন: রাগের ইমো দিলেন কেন? ওটা তো রেহমান পরিবারেরই....., তালেয়া রহমানও এর সাথে জড়িত। ভুল বললে সংশোধন করে দিবেন
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
দূষ্ট বালক বলেছেন: না জানি না, তবে এটা জানি এটা আন্তর্জাতিক একটি সংস্থা
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মিডিয়া ইয়েলো ছেড়ে এখন রেড-এ অবস্থান করছে পুরা ৫ বছর ধরেই!!!!!!
নগ্ন সরকারের পক্ষপাত খোলা চোখেই দৃষ্টিকটু লাগে!!!
তাদের লিংক টা এড করে দিলে সকলেই ভিজিট করতে পারত।!