![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার কৃষকের এখন আর একদন্ড বসে থাকার ফুরসত নেই। ঘরে এক ফসল উঠতে না উঠতেই আরেক ফসলের মৌসুম শুরু। কৃষিতে যন্ত্রশৈলীর পাশাপাশি ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ও বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিনা) নানা ধরনের ফসল উৎপাদনের গবেষণার যে হিড়িক পড়েছে তাতে এ দেশের মাটিতে কৃষির সোনা ফলতেই শুরু করেছে। একটা সময়ে দেশে মৌসুম ভিত্তিক আবাদ হতো। বর্ষা বন্যা খরা তীব্র ঘনকুয়াশায় আবাদ মার খেত। এখন তা আর নেই। খরা বন্যা শৈত্যপ্রবাহ লবণাক্ততা অর্থাৎ সকল দুর্যোগ সহিষ্ণু জাতের ধান ও অন্যান্য ফসল উদ্ভাবিত হয়েছে। বর্তমানে কোন জমি আর পড়ে থাকছে না। এই সময়টায় (জ্যৈষ্ঠ মাস) একদা কৃষক দুশ্চিন্তায় থাকত আষাঢ়ের বন্যায় ফসল ডুবে আবাদ মার খাবে কি না। একবিংশ শতকে এসে দেখা যাচ্ছে দৃশ্যপট একবারেই পাল্টে গিয়েছে। বন্যায় কোন জাতের ধান আবাদ করতে হবে তাও জেনেছে কৃষক। কৃষক এখন কোন ভাবনা চিন্তা ছাড়াই বরষালি রোপণে ব্যস্ত। ব্রি-৫২ জাতের এই ধান দুই সপ্তাহের বেশি জলমগ্ন থাকলে আবাদ মার খাবে না। প্রতি হেক্টরে অন্তত ৫ মেট্রিক টন করে ফলবে। ব্রির পাশাপাশি বিনা বন্যাসহিষ্ণু বিনা-১১, বিনা-১২ জাতের ধান উদ্ভাবন করেছে। রোপণের পর বন্যার পানিতে ২০/২৫ দিন ডুবে থাকলেও ক্ষতি হয় না। আংশিক পচা গাছ পুনরায় বেড়ে ওঠে। খাদ্য সঙ্কট নিরসনে ও পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদে সরকারের এ পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
আবু রায়হান রাকিব বলেছেন: হাসাইলেন ভাই
কৃষকের বর্তমান অবস্থা জানেন?? শুধু উৎপাদন, উদ্ভাবন নয়! ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করুন।